তুমি এসেছিলে
তুমি এসেছিলে , এসেছিলো প্রেম ,
সাথে ছিলো নক্ষত্রের আকাশ
ছিলো অনেক জ্যোৎস্না ;
তুমি ছিলে, কোন ক্লান্তি ছিল না-
ছিল না কোন ব্যাথা , দারিদ্রতা ;
অসুখ ছিলো না মনে, জরা ছিল না দেহে ,
তুমি ছিলে আমার দেবী।
প্রত্যহ প্রভাতী আলোতে
দেখতাম তোমার মুখ
তারপর সূর্য, পৃথিবী ।
পায়ের তলে তৃণ ভেঙে গেছে কত!
কত কত শিশিরের কান্না মুছে গেছে-!
ওই শুকতারাটার সঙ্গী হয়ে প্রত্যহ
হাটিছি সাড়ে সাত মাইল পথ ,
সূর্যের আগে তোমার ওই শরীর দেখার তরে –
আর ঝরে যাওয়া বকুলের কুঁড়িতে তোমায় সাজাবো বলে ।
সেইতো তুমি ছিলে – তোমার হাসির লহরে
প্রত্যহ পাড়ি দিতাম আকাশগঙ্গা ;
তোমার হেঁটে যাওয়ার ছন্দে
আমার হৃদপিণ্ডে হতো অনুনাদ ;
আর ভেঙ্গে পড়ত সমস্ত স্বর্গ ।
তারপর সূর্য উঠেছে সাতশত বার –
আকাশে নক্ষত্রের মেলাও বসেছে অনেক ,
জ্যোৎস্নাও ঝরেছে অগণিত ।
আর হেঁটে গেছি সাড়ে পাঁচহাজার মাইল পথ-
উনিশ লক্ষ তৃণ ভেঙ্গেছে পদতলে ।
অথচ সমস্ত স্বর্গ আজ আমা হতে –
অনেক দূরে , অনেক দূরে ।
সাথে ছিলো নক্ষত্রের আকাশ
ছিলো অনেক জ্যোৎস্না ;
তুমি ছিলে, কোন ক্লান্তি ছিল না-
ছিল না কোন ব্যাথা , দারিদ্রতা ;
অসুখ ছিলো না মনে, জরা ছিল না দেহে ,
তুমি ছিলে আমার দেবী।
প্রত্যহ প্রভাতী আলোতে
দেখতাম তোমার মুখ
তারপর সূর্য, পৃথিবী ।
পায়ের তলে তৃণ ভেঙে গেছে কত!
কত কত শিশিরের কান্না মুছে গেছে-!
ওই শুকতারাটার সঙ্গী হয়ে প্রত্যহ
হাটিছি সাড়ে সাত মাইল পথ ,
সূর্যের আগে তোমার ওই শরীর দেখার তরে –
আর ঝরে যাওয়া বকুলের কুঁড়িতে তোমায় সাজাবো বলে ।
সেইতো তুমি ছিলে – তোমার হাসির লহরে
প্রত্যহ পাড়ি দিতাম আকাশগঙ্গা ;
তোমার হেঁটে যাওয়ার ছন্দে
আমার হৃদপিণ্ডে হতো অনুনাদ ;
আর ভেঙ্গে পড়ত সমস্ত স্বর্গ ।
তারপর সূর্য উঠেছে সাতশত বার –
আকাশে নক্ষত্রের মেলাও বসেছে অনেক ,
জ্যোৎস্নাও ঝরেছে অগণিত ।
আর হেঁটে গেছি সাড়ে পাঁচহাজার মাইল পথ-
উনিশ লক্ষ তৃণ ভেঙ্গেছে পদতলে ।
অথচ সমস্ত স্বর্গ আজ আমা হতে –
অনেক দূরে , অনেক দূরে ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আলম সারওয়ার ২১/০৫/২০১৭ভাল লাগল আমার লেখাকে আরো গতিশীল করা ।অভিনন্দন জানাই
-
Tanju H ২১/০৫/২০১৭অনেক সুন্দর।শুভেচ্ছা রইল।
-
সাকির রোমান ২১/০৫/২০১৭দারুণ ভাবনা। শুভেচ্ছা।
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ২১/০৫/২০১৭বিষয় খুব ভালো।