কাব্যে নারী
কাব্যে নারী
আমি মনে করি নারীর প্রেরণা ছাড়া কাব্য রসহীন ,চিবালে আস্বাদ পাওয়া যায় না ,চিবানোর কথা এই জন্য বললাম যে অযথা ডাক ছেড়ে পড়ে কোন লাভ হয়না যদি সঠিক উচ্চারণ আর শব্দের অর্থকে অনুধাবন করা না যায় ,আবার শব্দের অর্থ গিলে কোন মজা নেই যদি হৃদয়ঙ্গম করা না আর যদি তা করতে গেলে কাব্যকে চিবিয়ে ,চুষে সঠিক ভাবে রস কন্ঠে প্রবেশ করাতে হবে তবেই হবে কাব্যের সঠিক মূল্যায়ন l যাই হোক আমি আমার সীমিত জ্ঞানের জন্য কাব্যকে সঠিক ভাবে উপলব্ধি করতে পারিনা !
আবার প্রসঙ্গে ফিরে আসি - আমার যতদূর ধারণা পুরুষ কবি ,লেখক ,সাহিত্যিক সংখ্যায় অনেক বেশি নারীর তুলনায় l
নারীকে কাব্যে নানা অছিলায় বিবিধ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে ,পায়ের ধুলো থেকে চরণ ,জানু -উরু -কোটি -নিতম্ব সবই বর্ণনার ঘনঘটায় বারে বারে প্রকৃতির উপাদন হতে স্বর্গের আভরণ কেও ছাপিয়ে গেছে l
কিংবা কোমল উদরের থেকে গভীর নাভিদেশ কোন কিছুই এড়ায়নি কবির দৃষ্টি থেকে ,কিংবা সুউন্নত ,সুগঠিত পিনপয়োধর - বহুবার মুদ্রিত হয়েছে বহু কাব্যে ,অবশ্যই বিচিত্র ভঙ্গিমায় ,তাছাড়া করকমল হতে মৃণালবাহু ,স্নেহ -মায়া -মমতা- ভালবাসা এমনকি যৌবনের প্রগাঢ় আলিঙ্গনেও বেঁধে রেখেছে কাব্যকে l মৃদু বক্র গ্রীবা হতে গলদেশে দোদুল্যমান কাব্যের মুক্তা খচিত হার , হীরা জহরত আর স্বর্ণ অলংকারে ভুষিত দর্পণ সদৃশ বক্ষদেশ ,এ সব বর্ণনার সমারোহে বার বার নারী ফিরেছে নতুন করে যুগে যুগে নতুন কবির কলমে নতুন কাব্যে l তাছাড়া কবির চোখে নারীর মুখমণ্ডল কখনো চন্দ্র শোভনা ,কখনো বিধুমুখি ,কখনও বা মুখ পদ্ম ,শুধু এখানেই শেষ নয় দুটি ঠোঁট ওষ্ঠ ও অধর বুঝি সোমরস সুরাকেও হার মানায় !
তারপর নারীর গভীর আঁখি -সাগরের নীলে কিংবা স্বপ্ন আঁকা ,স্বপ্ন মাখা স্বপ্নের দেশে হারিয়ে গেছে কখনো জাগরিত অথবা নিদ্রায় ,দিবসে অথবা নিশীথে l
অবশেষে কুন্তলদাম -পাহাড় থেকে ঝর্ণার মতো কিংবা ঘনবরষায় তার মাঝে মেঘের স্বয়ংবরা সাজিয়েছেন কবি , তাতে ও হয়নি নিজের অবাধ্য আঙ্গুল গুলোকে চালিয়েছেন কেশের গভীরে l
তারপর নারীকে কাব্যে নৃত্য পটিয়সি হয়ে নেচেছে ঘুঙুরের তালে ,নানা যন্ত্রের সুরে মাঠের উত্সবে ,কোঠা বাড়িতে কিংবা স্বর্গ সভায় l
কখনো গেয়েছে মন মাতানোর ,মন মজানোর গান ;
বেজেছে কখনো মিলনের সুর প্রিয়তম সকাশে ,আবার সজন হারায়ে বিরহের সুর কান্না হয়ে ঝরে পড়েছে !
কাব্যে যতটা একজন নারী জায়গা নিয়েছে সেক্ষেত্রে মায়ের বর্ণনা খুবই সীমিত l তবুও মা ও কখনো ঘুম পাড়ানি গান গেয়েছে ,কেঁদেছে সন্তান হারা কান্নায় l
এমনই ভাবে নারী বারে বারে কাব্যের অধিকাংশ জুড়ে রয়েছে ,কাব্যে তার সাম্রাজ্য স্বর্গ মর্ত্য পাতাল সর্বত্রই l
সবার জীবনে কম বেশি নারীর উপস্থিতি রয়েছে ,তাই শুধু নারী কাব্যে নয় বাস্তবে যে তার প্রেরণা অসীম তা মেনে নেয়া তো পশ্চাতে বুঝতে ,অনুভব করতে ও বহুজন অক্ষম ! আমি একটি মাত্র কথা নিয়ে সন্ধ্যা থেকে ভাবছিলাম যে - যে নারী বা যে যে নারী কাব্য সৃষ্টির উত্স ,প্রেরণা- তাদের যদি ভুলে যাওয়া হয় তবে কলম থমকে যাবে ,সৃষ্টি স্তব্ধ হয়ে যাবে ; তাই সেই প্রেরণা কে ভোলা সমীচীন নয় l
আমি মনে করি নারী তো স্বয়ং সৃষ্টির আধার , আর নারী স্বয়ং কাব্য ,যদি দয়া পরবশ একটু প্রেরণা দান করে তো তার সঠিক প্রয়োগে সৃষ্টি হবে ধন্য l
কাব্যে যতটা একজন নারী জায়গা নিয়েছে সেক্ষেত্রে মায়ের বর্ণনা খুবই সীমিত l তবুও মা ও কখনো ঘুম পাড়ানি গান গেয়েছে ,কেঁদেছে সন্তান হারা কান্নায় l
এমনই ভাবে নারী বারে বারে কাব্যের অধিকাংশ জুড়ে রয়েছে ,কাব্যে তার সাম্রাজ্য স্বর্গ মর্ত্য পাতাল সর্বত্রই l
সবার জীবনে কম বেশি নারীর উপস্থিতি রয়েছে ,তাই শুধু নারী কাব্যে নয় বাস্তবে যে তার প্রেরণা অসীম তা মেনে নেয়া তো পশ্চাতে বুঝতে ,অনুভব করতে ও বহুজন অক্ষম ! আমি একটি মাত্র কথা নিয়ে সন্ধ্যা থেকে ভাবছিলাম যে - যে নারী বা যে যে নারী কাব্য সৃষ্টির উত্স ,প্রেরণা- তাদের যদি ভুলে যাওয়া হয় তবে কলম থমকে যাবে ,সৃষ্টি স্তব্ধ হয়ে যাবে ; তাই সেই প্রেরণা কে ভোলা সমীচীন নয় l
আমি মনে করি নারী তো স্বয়ং সৃষ্টির আধার , আর নারী স্বয়ং কাব্য ,যদি দয়া পরবশ একটু প্রেরণা দান করে তো তার সঠিক প্রয়োগে সৃষ্টি হবে ধন্য l
আমি মনে করি নারীর প্রেরণা ছাড়া কাব্য রসহীন ,চিবালে আস্বাদ পাওয়া যায় না ,চিবানোর কথা এই জন্য বললাম যে অযথা ডাক ছেড়ে পড়ে কোন লাভ হয়না যদি সঠিক উচ্চারণ আর শব্দের অর্থকে অনুধাবন করা না যায় ,আবার শব্দের অর্থ গিলে কোন মজা নেই যদি হৃদয়ঙ্গম করা না আর যদি তা করতে গেলে কাব্যকে চিবিয়ে ,চুষে সঠিক ভাবে রস কন্ঠে প্রবেশ করাতে হবে তবেই হবে কাব্যের সঠিক মূল্যায়ন l যাই হোক আমি আমার সীমিত জ্ঞানের জন্য কাব্যকে সঠিক ভাবে উপলব্ধি করতে পারিনা !
আবার প্রসঙ্গে ফিরে আসি - আমার যতদূর ধারণা পুরুষ কবি ,লেখক ,সাহিত্যিক সংখ্যায় অনেক বেশি নারীর তুলনায় l
নারীকে কাব্যে নানা অছিলায় বিবিধ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে ,পায়ের ধুলো থেকে চরণ ,জানু -উরু -কোটি -নিতম্ব সবই বর্ণনার ঘনঘটায় বারে বারে প্রকৃতির উপাদন হতে স্বর্গের আভরণ কেও ছাপিয়ে গেছে l
কিংবা কোমল উদরের থেকে গভীর নাভিদেশ কোন কিছুই এড়ায়নি কবির দৃষ্টি থেকে ,কিংবা সুউন্নত ,সুগঠিত পিনপয়োধর - বহুবার মুদ্রিত হয়েছে বহু কাব্যে ,অবশ্যই বিচিত্র ভঙ্গিমায় ,তাছাড়া করকমল হতে মৃণালবাহু ,স্নেহ -মায়া -মমতা- ভালবাসা এমনকি যৌবনের প্রগাঢ় আলিঙ্গনেও বেঁধে রেখেছে কাব্যকে l মৃদু বক্র গ্রীবা হতে গলদেশে দোদুল্যমান কাব্যের মুক্তা খচিত হার , হীরা জহরত আর স্বর্ণ অলংকারে ভুষিত দর্পণ সদৃশ বক্ষদেশ ,এ সব বর্ণনার সমারোহে বার বার নারী ফিরেছে নতুন করে যুগে যুগে নতুন কবির কলমে নতুন কাব্যে l তাছাড়া কবির চোখে নারীর মুখমণ্ডল কখনো চন্দ্র শোভনা ,কখনো বিধুমুখি ,কখনও বা মুখ পদ্ম ,শুধু এখানেই শেষ নয় দুটি ঠোঁট ওষ্ঠ ও অধর বুঝি সোমরস সুরাকেও হার মানায় !
তারপর নারীর গভীর আঁখি -সাগরের নীলে কিংবা স্বপ্ন আঁকা ,স্বপ্ন মাখা স্বপ্নের দেশে হারিয়ে গেছে কখনো জাগরিত অথবা নিদ্রায় ,দিবসে অথবা নিশীথে l
অবশেষে কুন্তলদাম -পাহাড় থেকে ঝর্ণার মতো কিংবা ঘনবরষায় তার মাঝে মেঘের স্বয়ংবরা সাজিয়েছেন কবি , তাতে ও হয়নি নিজের অবাধ্য আঙ্গুল গুলোকে চালিয়েছেন কেশের গভীরে l
তারপর নারীকে কাব্যে নৃত্য পটিয়সি হয়ে নেচেছে ঘুঙুরের তালে ,নানা যন্ত্রের সুরে মাঠের উত্সবে ,কোঠা বাড়িতে কিংবা স্বর্গ সভায় l
কখনো গেয়েছে মন মাতানোর ,মন মজানোর গান ;
বেজেছে কখনো মিলনের সুর প্রিয়তম সকাশে ,আবার সজন হারায়ে বিরহের সুর কান্না হয়ে ঝরে পড়েছে !
কাব্যে যতটা একজন নারী জায়গা নিয়েছে সেক্ষেত্রে মায়ের বর্ণনা খুবই সীমিত l তবুও মা ও কখনো ঘুম পাড়ানি গান গেয়েছে ,কেঁদেছে সন্তান হারা কান্নায় l
এমনই ভাবে নারী বারে বারে কাব্যের অধিকাংশ জুড়ে রয়েছে ,কাব্যে তার সাম্রাজ্য স্বর্গ মর্ত্য পাতাল সর্বত্রই l
সবার জীবনে কম বেশি নারীর উপস্থিতি রয়েছে ,তাই শুধু নারী কাব্যে নয় বাস্তবে যে তার প্রেরণা অসীম তা মেনে নেয়া তো পশ্চাতে বুঝতে ,অনুভব করতে ও বহুজন অক্ষম ! আমি একটি মাত্র কথা নিয়ে সন্ধ্যা থেকে ভাবছিলাম যে - যে নারী বা যে যে নারী কাব্য সৃষ্টির উত্স ,প্রেরণা- তাদের যদি ভুলে যাওয়া হয় তবে কলম থমকে যাবে ,সৃষ্টি স্তব্ধ হয়ে যাবে ; তাই সেই প্রেরণা কে ভোলা সমীচীন নয় l
আমি মনে করি নারী তো স্বয়ং সৃষ্টির আধার , আর নারী স্বয়ং কাব্য ,যদি দয়া পরবশ একটু প্রেরণা দান করে তো তার সঠিক প্রয়োগে সৃষ্টি হবে ধন্য l
কাব্যে যতটা একজন নারী জায়গা নিয়েছে সেক্ষেত্রে মায়ের বর্ণনা খুবই সীমিত l তবুও মা ও কখনো ঘুম পাড়ানি গান গেয়েছে ,কেঁদেছে সন্তান হারা কান্নায় l
এমনই ভাবে নারী বারে বারে কাব্যের অধিকাংশ জুড়ে রয়েছে ,কাব্যে তার সাম্রাজ্য স্বর্গ মর্ত্য পাতাল সর্বত্রই l
সবার জীবনে কম বেশি নারীর উপস্থিতি রয়েছে ,তাই শুধু নারী কাব্যে নয় বাস্তবে যে তার প্রেরণা অসীম তা মেনে নেয়া তো পশ্চাতে বুঝতে ,অনুভব করতে ও বহুজন অক্ষম ! আমি একটি মাত্র কথা নিয়ে সন্ধ্যা থেকে ভাবছিলাম যে - যে নারী বা যে যে নারী কাব্য সৃষ্টির উত্স ,প্রেরণা- তাদের যদি ভুলে যাওয়া হয় তবে কলম থমকে যাবে ,সৃষ্টি স্তব্ধ হয়ে যাবে ; তাই সেই প্রেরণা কে ভোলা সমীচীন নয় l
আমি মনে করি নারী তো স্বয়ং সৃষ্টির আধার , আর নারী স্বয়ং কাব্য ,যদি দয়া পরবশ একটু প্রেরণা দান করে তো তার সঠিক প্রয়োগে সৃষ্টি হবে ধন্য l
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আজকের চাকরির বাজার বিডি.কম ১২/০৫/২০১৬নারীই তো জীবন চলার ছন্দ!!!!
-
দীপঙ্কর বেরা ১০/০৫/২০১৬অন্যরকম ভাল
-
হরিশ বর্মন (বুলবুলি) ২৭/০২/২০১৬খুব সুন্দর একটা লেখা পরলাম। অভিনন্দন জানাই।
-
দেবব্রত সান্যাল ৩০/১২/২০১৫কাব্যে নারী গবেষণার বিষয় এবং সারা পৃথিবীতে নানান ভাষায় বহু গ্রন্থ লেখা হয়েছে। এ ধরনের প্রবন্ধ লিখতে গেলে যে পর্যায়ের , গভীরতা ও গবেষণা প্রয়োজন তা এই লেখায় অনুপস্থিত। নারী দেহের অনাবশ্যক বর্ণনা প্রবন্ধকে লঘু করেছে। লেখাটিকে পরিমার্জিত না করে প্রকাশ করা উচিত বোধ করি না।