দেশের টাকায় দেশীয় পন্য
আসছে গরম। গরমে বাড়ে শীতল যন্ত্রের চাহিদা। আর শীতল যন্ত্রের মধ্যে রয়েছে এয়ার কন্ডিশনার, এয়ার কুলার, সিলিং ফ্যান, টেবিল ফ্যান ও রিচার্জেবল ফ্যান ইত্যাদি। এসব পণ্যের চাহিদা মোকাবেলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে ওয়ালটন। সাপ্লাই-চেইন নির্বিঘ্ন রাখতে নিজস্ব কারখানায় উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে। বেড়েছে মজুদ। বাংলাদেশে প্রথমবারের মত এসির কনডেনসারে অ্যান্টি করোসিভ হাইড্রফিলিক গোল্ডেন কালার ফিন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে ওয়ালটন। এতে এসি হবে আরো বেশি টেকসই। ৩৫ হাজার টাকায় ১ টন, ৪৩,৯০০ টাকায় ১.৫ টন এবং ৫৪ হাজার টাকায় ২ টনের ওয়ালটন এসি পাওয়া যাচ্ছে। ওয়ালটনের প্রোডাক্ট লাইনে যুক্ত হয়েছে আকর্ষণীয় কালার ও ডিজাইনের নতুন মডেলের সিলিং, টেবিল, রিচার্জেবল, দেয়াল ও প্যাডেস্টাল ফ্যান। সিলভার, ক্রিম হোয়াইট ও ব্লু কালারের ৪ টি মডেলের সিলিং ফ্যান, ৩ মডেলের টেবিল ফ্যান, ৪টি করে মডেলের প্যাডেস্টাল ও এগজাস্টেড ফ্যান ইত্যাদি। দেশীয় ব্র্যান্ডের পণ্যের প্রতি গ্রাহকদের আস্থা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ওয়ালটন বিশ্বমানের প্রযুক্তির সমন্বয়ে দেশেই তৈরি করছে এসব পণ্য। ফলে আমদানি নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসছে দেশ। সাশ্রয় হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার। বিপুল কর্মসংস্থান হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে দক্ষ জনশক্তি। সবচেয়ে বড় লাভ, দেশের টাকা দেশেই থাকছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
পরশ ২২/০৩/২০১৭ভাল
-
পরশ ২১/০৩/২০১৭রাইট
-
মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন ২১/০৩/২০১৭symphony ,jomuna . সব একই কাজ করে।
syphony মনে হয় কিছু ভারতেও আছে।
থাক ওসব কথা ।মিনিষ্টার এসব সবাই
চায়না ।নামটা বাংলাদেশের।।।।এতে কার
লাভ কি সেটা সব জায়গাতে বলা যায় না।।
বললে ।।থাক কেচুর গর্তে কেচুই থাক ।
সাপ খুঁজার দরকার নাই -
মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন ২১/০৩/২০১৭একটা কথা না বললেই নয়।।সেটা হল
অন্য মানুষ হাত দিয়ে ভাত তুলে খায় ,সোজা
ভাবে।।ওয়ালটন খাচ্ছে মাথার পিছন দিক দিয়ে
হাটুর নিচ দিয়ে হাত পেচিয়ে।
সেই চায়না পণ্য।।।প্রত্যেকটা ফোন
জিওনীর নকল ফোন বাজারে ছারে।।
সেই ঘোরে ফিরে বটতল ।।।চায়না ।।
লাভ নাই।। -
ফয়সাল রহমান ২০/০৩/২০১৭খুব ভালো
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২০/০৩/২০১৭স্বদেশী পণ্য কিনে হই ধন্য।
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ২০/০৩/২০১৭আমি গর্বিত... অামি বঙ্গালি,