এটাই দেশের সবচেয়ে বড় অর্জন
ইসলাম শান্তির ধর্ম। সকল ধরণের অরাজকতা ও সন্ত্রাসকে প্রতিহত করার জন্য ইসলামের আবির্ভাব। নবী রসুল সবাই দুনিয়ায় একটি শান্তিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা কায়েম করার জন্য কাজ করে গেছেন। জঙ্গি হামলার পরে শুধু আমরা নই সকল ধরণের ইসলামিক গণতান্ত্রিক দল তাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন সরকার ও জনগণের কাছে এবং এদের প্রতিহত করার ঘোষণা দেন। জঙ্গি হামলা একটা ইসলাম বিরোধী কাজ এবং ইসলামকে কলুষিত করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে বিদেশী মদদের কিছু ব্যক্তি। ইসলামে এধরণের জঙ্গি কার্যক্রমের কোন সুযোগ নেই। লাল রুমাল মাথায় পরে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে ইসলাম কায়েম হয় না। বাংলাদেশের উগ্রবাদীরা দুই একটি বিছিন্ন ঘটনা ঘটিয়েছে। তারা হচ্ছে হোমগ্রোন জঙ্গি। ওই হোমগ্রোন জঙ্গি বিশ্বের প্রায় রাষ্ট্রে রয়েছে। বাংলাদেশে ওই হোমগ্রোন জঙ্গিরা হচ্ছে, জেএমবি, আনসারুল্লাহ বাংলা অথবা হুজি। যেসব হোমগ্রোন জঙ্গি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে তাদের সঙ্গে আইএস’র কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি। সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নামে কিছু বিপথগামী উগ্রবাদ ছড়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু, বাংলাদেশের আইনশঙ্খলা বাহিনী দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে অত্যন্ত সাহসীকতার সঙ্গে ওই বিপথগামী লোকদের দমন করতে সক্ষম হয়েছে। এটাই আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় অর্জন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
যাদব চৌধুুরী ০১/০৪/২০১৭জঙ্গীবাদ কোনো ধর্মমতই অনুমোদন করে না l কিন্ত প্রায় সব ধর্মের নামেই মৌলবাদীরা জঙ্গিবাদ চালায় l লেখাটিতে অত্যন্ত দৃৃঢ় ভাষায় জঙ্গীবাদকে ধিক্কার জানানো হয়েছে l সাধারণ মানুষ শান্তিকামী l লেখককে ধন্যবাদ l তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন l
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৪/০৩/২০১৭এদের আরও দমন করতে হবে।
-
এস এম আলমগীর হোসেন ১৪/০৩/২০১৭খুবই ভাল