নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে বাংলাদেশ-মিয়ানমারে সীমান্তে
নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে বাংলাদেশ-মিয়ানমারবাংলাদেশ-মিয়ানমারে সীমান্তে। মিয়ানমার নাগরিক বিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্সের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষাপটে এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার। গত অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনীর হামলার শিকার হচ্ছে রোহিঙ্গারা। নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে তারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে চলে আসতে বাধ্য হচ্ছে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৪ হাজার রোহিঙ্গা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এসব রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্যই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। এ বছরের প্রথমার্ধে অনিবন্ধিত মিয়ানমার নাগরিকদের আদমশুমারি হয়েছিল, এখন যেহেতু নতুন করে অনেক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তাদেরও একটি তালিকার মধ্যে আনা হবে। অনিবন্ধিত মিয়ানমার নাগরিক সংক্রান্ত কৌশলপত্রে কোনও পরিবর্তন আনা হবে না। গত অক্টোবর মাসের পর থেকে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর হামলা শুরু হয়। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকার এ হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং এসব হামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের আহবান জানিয়েছে। বাংলাদেশের মত একটি কম আয়তনের দেশে সমস্ত রোহিঙ্গারা আসলে দেশের অনেক অসুবিধা হবে বলেই সরকার বাংলাদেশ-মিয়ানমারবাংলাদেশ-মিয়ানমারে সীমান্তে নজরদারি বৃদ্ধি করছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২২/১২/২০১৬ইস্যুটির সমাধান অত্যাবশ্যক।
-
সোলাইমান ২২/১২/২০১৬একজন মুসলমানের কর্তব্য অন্য মুসলমানকে হেফাজত করা।