পূর্বাচল নতুন শহরে একটি আন্তর্জাতিকমানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরির সিদ্ধান্ত
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলে ব্যাপক উন্নয়ন হলেও রাজধানীসহ সারাদেশেই ক্রিকেট খেলার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। রাজধানীতে বড় ধরনের উম্মুক্ত কোনো খেলার মাঠ নেই, যেখানে নির্বিঘ্নে ক্রিকেটের চর্চা করা যায়। আর সে কারণেই ক্রীড়া সংগঠকরা দীর্ঘদিন থেকে উম্মুক্ত ক্রিকেট স্টেডিয়ামের দাবি জানিয়ে আসছিল। সময়, চাহিদা এবং অবস্থা সবকিছু বিবেচনায় এনে সরকার পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পের ১১৪ বিঘা জমিতে ক্রিকেট স্টেডিয়াম করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এজন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে ৩৭ দশমিক ৪৯৩ একর বা ১১৪ বিঘা জমি বরাদ্দ দিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। প্রায় ৯০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পূর্বাচলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। এ কমপ্লেক্সে আন্তর্জাতিকমানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম, আউটার স্টেডিয়াম, সুইমিংপুল, মাল্টিজিম, মসজিদ, ফুডকোর্ট, নেট প্র্যাকটিস উইকেট ও ইনডোর প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড থাকবে। পূর্বাচলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের পর উন্মুক্ত করে দেয়া হবে
শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম। এদিকে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের বাইরে ছয়টি ক্রিকেট স্টেডিয়াম রয়েছে। সরকার মনে করছে, শেরেবাংলা স্টেডিয়াম ফুটবলের জন্য তৈরি হয়েছিল। রাজনৈতিক কারণে ওই স্টেডিয়ামটি সংস্কার করে ক্রিকেট উপযোগী করা হয়। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম ক্রিকেটের জন্য তৈরি হলেও তাতে ফুটবল খেলা চালানো হচ্ছে। এসব দিক
বিবেচনা করে পূর্বাচল নতুন শহরে একটি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরির নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এক নম্বর সেক্টরে জাতীয় স্পোর্টস কমপ্লেক্সের জন্য নির্ধারিত ৩৭ একর জমিতে এ ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মিত হবে। যার দর্শক ধারণক্ষমতা হবে কমপক্ষে ৩০ হাজার। কুড়িল ফ্লাইওভার পার হওয়ার পর ৩০০ ফুট হাইওয়ের পাশেই এ স্টেডিয়াম তৈরি হবে। স্টেডিয়ামের কাছেই ইকোপার্ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জায়গা রাখা হয়েছে। বর্তমানে রাজধানীর মিরপুরের শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম এবং এম এ আজিজ স্টেডিয়াম, বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম এবং খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আসর বসে। যেহেতু বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একটা অবস্থানে পৌঁছে গেছে এতে করে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড অনেক আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টের স্বাগতিক দেশ হবে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। এতে করে নতুন বড় আধুনিক স্টেডিয়ামটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে। দেশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু যত বেশি বাড়বে এটাতো আমাদের জন্য সম্মানজনক।
শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম। এদিকে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের বাইরে ছয়টি ক্রিকেট স্টেডিয়াম রয়েছে। সরকার মনে করছে, শেরেবাংলা স্টেডিয়াম ফুটবলের জন্য তৈরি হয়েছিল। রাজনৈতিক কারণে ওই স্টেডিয়ামটি সংস্কার করে ক্রিকেট উপযোগী করা হয়। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম ক্রিকেটের জন্য তৈরি হলেও তাতে ফুটবল খেলা চালানো হচ্ছে। এসব দিক
বিবেচনা করে পূর্বাচল নতুন শহরে একটি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরির নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এক নম্বর সেক্টরে জাতীয় স্পোর্টস কমপ্লেক্সের জন্য নির্ধারিত ৩৭ একর জমিতে এ ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মিত হবে। যার দর্শক ধারণক্ষমতা হবে কমপক্ষে ৩০ হাজার। কুড়িল ফ্লাইওভার পার হওয়ার পর ৩০০ ফুট হাইওয়ের পাশেই এ স্টেডিয়াম তৈরি হবে। স্টেডিয়ামের কাছেই ইকোপার্ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জায়গা রাখা হয়েছে। বর্তমানে রাজধানীর মিরপুরের শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম এবং এম এ আজিজ স্টেডিয়াম, বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম এবং খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আসর বসে। যেহেতু বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একটা অবস্থানে পৌঁছে গেছে এতে করে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড অনেক আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টের স্বাগতিক দেশ হবে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। এতে করে নতুন বড় আধুনিক স্টেডিয়ামটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে। দেশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু যত বেশি বাড়বে এটাতো আমাদের জন্য সম্মানজনক।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ১৬/১২/২০১৬মহান বিজয়ের শুভেচ্ছা প্রিয় কবি।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৬/১২/২০১৬তবুও দেশের ফুটবলের দিকে নজর দিতে হবে।