সকল সূচকে এগিয়ে বাংলাদেশ
ক্ষুদ্র ঋণের বোঝায় যাতে কাউকে নিঃস্ব হতে না হয়, সে জন্য সরকার ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে উন্নয়ন কার্যক্রম চালু করেছে। ‘একটি বাড়ি, একটি খামার প্রকল্প’ এবং পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের স্বনির্ভরতা গড়তে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বর্তমান সরকেরের নীতি দেশকে উন্নত করা, সমবায়কে বহুমুখী হিসেবে গড়ে তোলা। বিশ্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। সরকারের
সুষ্ঠু নীতির কারণে দেশে ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান কমে এসেছে।এই ব্যবধানকে ধরে রাখতে সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। সমবায়ের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮ লক্ষ ১৮ হাজার ৮৭৬ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। গত ৭ বছরে দারিদ্র্যের হার ২০ শতাংশে নেমে এসেছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ৮৭ হাজার ১২২টি পরিবারকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তাই সমবায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কৃষি, ভূমি ব্যবস্থাপনা, শিল্প উদ্যোগ, কৃষি ঋণ বিতরণ—সকল ক্ষেত্রে সমবায় কৌশলকে কাজে লাগিয়ে স্থায়ী অর্থনৈতিক কাঠামো গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। তিনি সংবিধানে সমবায়কে রাষ্ট্রীয় সম্পদের মালিকানার দ্বিতীয় খাত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। তারই মতাদর্শনকে ধারণ করে সরকার প্রতিটি গ্রামে সমবায় ভিত্তিক মৎস খামারসহ গবাদি পশু, হাঁস-মুরগির খামার গড়ে তুলছে। সামাজিক বনায়ন, সমিতির মাধ্যমে পরিবেশের উন্নয়ন, তাঁত ও সেলাই, হস্তশিল্প, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, কুটির শিল্প, মৃৎশিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ইত্যাদি উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। আর এভাবেই আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সকল সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে ও যাবে।
সুষ্ঠু নীতির কারণে দেশে ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান কমে এসেছে।এই ব্যবধানকে ধরে রাখতে সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। সমবায়ের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮ লক্ষ ১৮ হাজার ৮৭৬ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। গত ৭ বছরে দারিদ্র্যের হার ২০ শতাংশে নেমে এসেছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ৮৭ হাজার ১২২টি পরিবারকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তাই সমবায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কৃষি, ভূমি ব্যবস্থাপনা, শিল্প উদ্যোগ, কৃষি ঋণ বিতরণ—সকল ক্ষেত্রে সমবায় কৌশলকে কাজে লাগিয়ে স্থায়ী অর্থনৈতিক কাঠামো গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। তিনি সংবিধানে সমবায়কে রাষ্ট্রীয় সম্পদের মালিকানার দ্বিতীয় খাত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। তারই মতাদর্শনকে ধারণ করে সরকার প্রতিটি গ্রামে সমবায় ভিত্তিক মৎস খামারসহ গবাদি পশু, হাঁস-মুরগির খামার গড়ে তুলছে। সামাজিক বনায়ন, সমিতির মাধ্যমে পরিবেশের উন্নয়ন, তাঁত ও সেলাই, হস্তশিল্প, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, কুটির শিল্প, মৃৎশিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ইত্যাদি উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। আর এভাবেই আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের সকল সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে ও যাবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আনিসা নাসরীন ১৭/১১/২০১৬মানুষের কাছে পুরোটা সেবা গেলেই তবেই এর সফলতা।
-
সোলাইমান ১৭/১১/২০১৬ক্ষুদ্র ঋণের মধ্যে অনেক বেশী ইনকামের মাধ্যম ছিল বাঙ্গালীরা।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৬/১১/২০১৬সুদখোর ইউনূসকে আর লাগবে না।