আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও এক অদম্য বাংলাদেশি
সমগ্র পৃথিবীতে এখন বৈশ্বায়নের জোয়ার, এককভাবে কোন জাতি বা রাষ্ট্র উন্নয়নের মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে পারে না। আর তাই মানব জাতির সুন্দর আগামী গড়তে জাতিসংঘ গ্রহণ করেছে Sustainable Development Goals বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা। ২০৩০ সালের মধ্যে SDG অর্জনের মাধ্যমে পৃথিবীতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সংস্থাটি বেছে নিয়েছে ১৭টি লক্ষ্য। এর মধ্যে রয়েছে ‘দারিদ্র্য বিমোচন’ থেকে শুরু করে ‘লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা’র বৈশ্বিক প্রয়াস পর্যন্ত। এমনই এক বৈশ্বিক প্রয়াসে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের তরুণী সাজিয়া আফরিন লাভ করেছেন বিশ্বনন্দিত সাফল্য, পেয়েছেন জাতিসংঘের World Merit সংস্থার অনন্য স্বীকৃতি। পেয়েছেন জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত সম্মেলনে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণের সুযোগ। এই সাফল্যের ফলে একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে টেকসই উন্নয়ন, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা, নেটওয়ার্কিং এবং তরুণ নেতৃত্ব বিষয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণও লাভ করেছেন। জাতিসংঘের World Merit সংস্থায় গত ২৭ আগস্ট থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুই সপ্তাহের এই কর্মসূচিতে মনোনয়ন লাভের জন্য তাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়েছিল ৬ হাজার আবেদনকারীর সঙ্গে। এর আগে সাজিয়া ঐ সংস্থার ‘Merit-360’ নামক ৬ মাসের একটি অনলাইন গ্রোগ্রামেও যুক্ত ছিলেন। ঐ কর্মসূচির লক্ষ্য ছিল বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং চাকরি সুযোগের মান উন্নয়ন ঘটাতে তরুণদের মধ্যে যৌথ উদ্যোগের সক্ষমতা গড়ে তোলা। Merit-360-এর প্রতিটি পর্যায়ে সাফল্যের পাশাপাশি তার চূড়ান্ত অর্জন নিউইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তরুণদের সম্মেলনে যোগদান। পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে তিনি পেনসিলভানিয়ার Indian Head Camp-এ একটি প্রশিক্ষণে যোগ দিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়া World’s Greatest Campfire-এ অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন সেশনে কর্মপরিকল্পনা, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করেন। প্রশিক্ষণকালে তিনি SDG Representative of the Global Marketing Team সদস্য মনোনীত হয়ে Formative নামের Action Plan-001 নিয়ে কাজ করেন। যার লক্ষ্য হচ্ছে, ভূমি মালিকদের সঙ্গে ভূমিহীন কৃষকদের একটি কার্যকর নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যাতে উভয়পক্ষই লাভবান হবে। ইতোমধ্যে ভারতের বিভিন্ন নির্বাচিত এলাকায় কর্মসূচিটি চালু হয়েছে যাতে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত আছেন সাজিয়া। তা ছাড়া টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের উদ্যোগগুলো তুলে ধরার ভাবনা বিনিময়ের প্ল্যাটফর্ম গড়তেও কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি Evolving Bangladesh নামে একটি সামাজিক উদ্যোগও গ্রহণ করেছেন। যাতে চ্যারিটি সংস্থার গৎবাধা কার্যক্রমের বাইরে নিশ্চিত করেছেন বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিংয়ে মেজর নিয়ে বিবিএ-তে পড়া সাজিয়া ‘মার্কেটিং ক্লাব অব টিএমসি’র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। স্কুলে থাকাকালীন সময়েই বিজ্ঞান ক্লাবে যোগ দিয়ে তিনি মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকতর যোগাযোগ স্থাপনে উৎসাহী হয়ে জড়িয়ে পড়েন বিভিন্ন সহশিক্ষামূলক কর্মকান্ডে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই বিভিন্ন Model UN Conference এবং প্রকাশ্য গণবক্তব্যে উৎসাহী হয়ে ২০১৩ সালে British Council-এর Active Citizen’s Leadership Award লাভ করেন। সাজিয়ার মত মেধা-মননে অনন্যাদের হাত ধরেই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ।
...।
সমগ্র পৃথিবীতে এখন বৈশ্বায়নের জোয়ার, এককভাবে কোন জাতি বা রাষ্ট্র উন্নয়নের মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে পারে না। আর তাই মানব জাতির সুন্দর আগামী গড়তে জাতিসংঘ গ্রহণ করেছে Sustainable Development Goals বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা। ২০৩০ সালের মধ্যে SDG অর্জনের মাধ্যমে পৃথিবীতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সংস্থাটি বেছে নিয়েছে ১৭টি লক্ষ্য। এর মধ্যে রয়েছে ‘দারিদ্র্য বিমোচন’ থেকে শুরু করে ‘লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা’র বৈশ্বিক প্রয়াস পর্যন্ত। এমনই এক বৈশ্বিক প্রয়াসে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের তরুণী সাজিয়া আফরিন লাভ করেছেন বিশ্বনন্দিত সাফল্য, পেয়েছেন জাতিসংঘের World Merit সংস্থার অনন্য স্বীকৃতি। পেয়েছেন জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত সম্মেলনে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণের সুযোগ। এই সাফল্যের ফলে একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে টেকসই উন্নয়ন, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা, নেটওয়ার্কিং এবং তরুণ নেতৃত্ব বিষয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণও লাভ করেছেন। জাতিসংঘের World Merit সংস্থায় গত ২৭ আগস্ট থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুই সপ্তাহের এই কর্মসূচিতে মনোনয়ন লাভের জন্য তাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়েছিল ৬ হাজার আবেদনকারীর সঙ্গে। এর আগে সাজিয়া ঐ সংস্থার ‘Merit-360’ নামক ৬ মাসের একটি অনলাইন গ্রোগ্রামেও যুক্ত ছিলেন। ঐ কর্মসূচির লক্ষ্য ছিল বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং চাকরি সুযোগের মান উন্নয়ন ঘটাতে তরুণদের মধ্যে যৌথ উদ্যোগের সক্ষমতা গড়ে তোলা। Merit-360-এর প্রতিটি পর্যায়ে সাফল্যের পাশাপাশি তার চূড়ান্ত অর্জন নিউইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তরুণদের সম্মেলনে যোগদান। পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে তিনি পেনসিলভানিয়ার Indian Head Camp-এ একটি প্রশিক্ষণে যোগ দিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়া World’s Greatest Campfire-এ অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন সেশনে কর্মপরিকল্পনা, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করেন। প্রশিক্ষণকালে তিনি SDG Representative of the Global Marketing Team সদস্য মনোনীত হয়ে Formative নামের Action Plan-001 নিয়ে কাজ করেন। যার লক্ষ্য হচ্ছে, ভূমি মালিকদের সঙ্গে ভূমিহীন কৃষকদের একটি কার্যকর নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যাতে উভয়পক্ষই লাভবান হবে। ইতোমধ্যে ভারতের বিভিন্ন নির্বাচিত এলাকায় কর্মসূচিটি চালু হয়েছে যাতে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত আছেন সাজিয়া। তা ছাড়া টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের উদ্যোগগুলো তুলে ধরার ভাবনা বিনিময়ের প্ল্যাটফর্ম গড়তেও কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি Evolving Bangladesh নামে একটি সামাজিক উদ্যোগও গ্রহণ করেছেন। যাতে চ্যারিটি সংস্থার গৎবাধা কার্যক্রমের বাইরে নিশ্চিত করেছেন বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিংয়ে মেজর নিয়ে বিবিএ-তে পড়া সাজিয়া ‘মার্কেটিং ক্লাব অব টিএমসি’র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। স্কুলে থাকাকালীন সময়েই বিজ্ঞান ক্লাবে যোগ দিয়ে তিনি মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকতর যোগাযোগ স্থাপনে উৎসাহী হয়ে জড়িয়ে পড়েন বিভিন্ন সহশিক্ষামূলক কর্মকান্ডে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই বিভিন্ন Model UN Conference এবং প্রকাশ্য গণবক্তব্যে উৎসাহী হয়ে ২০১৩ সালে British Council-এর Active Citizen’s Leadership Award লাভ করেন। সাজিয়ার মত মেধা-মননে অনন্যাদের হাত ধরেই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ।
...।
সমগ্র পৃথিবীতে এখন বৈশ্বায়নের জোয়ার, এককভাবে কোন জাতি বা রাষ্ট্র উন্নয়নের মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে পারে না। আর তাই মানব জাতির সুন্দর আগামী গড়তে জাতিসংঘ গ্রহণ করেছে Sustainable Development Goals বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা। ২০৩০ সালের মধ্যে SDG অর্জনের মাধ্যমে পৃথিবীতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সংস্থাটি বেছে নিয়েছে ১৭টি লক্ষ্য। এর মধ্যে রয়েছে ‘দারিদ্র্য বিমোচন’ থেকে শুরু করে ‘লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা’র বৈশ্বিক প্রয়াস পর্যন্ত। এমনই এক বৈশ্বিক প্রয়াসে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের তরুণী সাজিয়া আফরিন লাভ করেছেন বিশ্বনন্দিত সাফল্য, পেয়েছেন জাতিসংঘের World Merit সংস্থার অনন্য স্বীকৃতি। পেয়েছেন জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত সম্মেলনে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণের সুযোগ। এই সাফল্যের ফলে একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে টেকসই উন্নয়ন, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা, নেটওয়ার্কিং এবং তরুণ নেতৃত্ব বিষয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণও লাভ করেছেন। জাতিসংঘের World Merit সংস্থায় গত ২৭ আগস্ট থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুই সপ্তাহের এই কর্মসূচিতে মনোনয়ন লাভের জন্য তাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়েছিল ৬ হাজার আবেদনকারীর সঙ্গে। এর আগে সাজিয়া ঐ সংস্থার ‘Merit-360’ নামক ৬ মাসের একটি অনলাইন গ্রোগ্রামেও যুক্ত ছিলেন। ঐ কর্মসূচির লক্ষ্য ছিল বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং চাকরি সুযোগের মান উন্নয়ন ঘটাতে তরুণদের মধ্যে যৌথ উদ্যোগের সক্ষমতা গড়ে তোলা। Merit-360-এর প্রতিটি পর্যায়ে সাফল্যের পাশাপাশি তার চূড়ান্ত অর্জন নিউইয়র্কের জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তরুণদের সম্মেলনে যোগদান। পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে তিনি পেনসিলভানিয়ার Indian Head Camp-এ একটি প্রশিক্ষণে যোগ দিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়া World’s Greatest Campfire-এ অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন সেশনে কর্মপরিকল্পনা, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করেন। প্রশিক্ষণকালে তিনি SDG Representative of the Global Marketing Team সদস্য মনোনীত হয়ে Formative নামের Action Plan-001 নিয়ে কাজ করেন। যার লক্ষ্য হচ্ছে, ভূমি মালিকদের সঙ্গে ভূমিহীন কৃষকদের একটি কার্যকর নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যাতে উভয়পক্ষই লাভবান হবে। ইতোমধ্যে ভারতের বিভিন্ন নির্বাচিত এলাকায় কর্মসূচিটি চালু হয়েছে যাতে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত আছেন সাজিয়া। তা ছাড়া টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের উদ্যোগগুলো তুলে ধরার ভাবনা বিনিময়ের প্ল্যাটফর্ম গড়তেও কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি Evolving Bangladesh নামে একটি সামাজিক উদ্যোগও গ্রহণ করেছেন। যাতে চ্যারিটি সংস্থার গৎবাধা কার্যক্রমের বাইরে নিশ্চিত করেছেন বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিংয়ে মেজর নিয়ে বিবিএ-তে পড়া সাজিয়া ‘মার্কেটিং ক্লাব অব টিএমসি’র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। স্কুলে থাকাকালীন সময়েই বিজ্ঞান ক্লাবে যোগ দিয়ে তিনি মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকতর যোগাযোগ স্থাপনে উৎসাহী হয়ে জড়িয়ে পড়েন বিভিন্ন সহশিক্ষামূলক কর্মকান্ডে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই বিভিন্ন Model UN Conference এবং প্রকাশ্য গণবক্তব্যে উৎসাহী হয়ে ২০১৩ সালে British Council-এর Active Citizen’s Leadership Award লাভ করেন। সাজিয়ার মত মেধা-মননে অনন্যাদের হাত ধরেই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে আগামীর বাংলাদেশ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোনালিসা ২৯/১১/২০১৬ভালো লাগলো
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১২/১১/২০১৬বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ ঠেকাতে পারবে না।