জীবন থেকে নেয়া
জীবন থেকে নেয়া
অনুপ্রেরণামূলক গল্পঃ (MOTIVATIONAL STORY)
সাধনা এমন একটি শব্দ যা জীবনকালকে পরিবর্তন করে দেয়। একাগ্রচিত্তে সাধনা করলে অনেক দূর এগিয়ে যাওয়া যায়। এমনি একজন সাধকের সাথে পরিচয় ঘটবে এই গল্পের মাধ্যমে। তিনি হলেন ইরাকের বিখ্যাত আলেম মালেক বিন দীনার। ইসলামের একজন স্কলার। যিনি ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছিলেন। তাঁর স্মৃতিযুক্ত একটি মসজিদ আছে মালিক ইবনে দীনার মসজিদ। কাসারকাদ, কেরালা ভারত। তিনি ছিলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীদের বিশ্বস্ত অনুসারি তাবেঈন।
তাঁর পরিবর্তনের কাহিনী শুনলে যে কারো জীবনের মোড় ঘুরে যাবে। সে কাহিনী আজ আলোচনা করবো। ইনশাআল্লাহ।
তিনি একবার এক বিশাল মাহফিলে বক্তব্য দেয়ার জন্য আসলেন। যখন বক্তব্য শুরু করবেন এমনি সময় এক শ্রোতা বলে উঠলেন, আপনার বক্তব্য শুরু করার আগে একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মারেক বিন দীনার প্রশ্ন করার অনুমতি দিলেন।
বয়স্ক শ্রোতা বলে উঠলেন, ‘আজ থেকে দশ বছর আগে আপনাকে মাতাল অবস্থায় পড়ে থাকে দেখেছি আপনি সে অবস্থা থেকে কীভাবে এ অবস্থায় ফিরে এলেন? এবং মাহফিল করার জন্য এখানে আসলেন?’
মালেক বিন দীনার কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে রইলেন।
তারপর বলতে লাগলেন,‘ঠিক বলেছেন আমিই সেই ব্যক্তি।
এবার শুনুন কীভাবে আমি এখানে এলাম।’
‘এক কদরের রাতে মদের দোকান বন্ধ ছিলো। দোকানীকে অনুরোধ করে এক বোতল মদ কিনলাম। এই শর্তে বাসায় খাবো বলে। বাসায় ঢুকলাম। ঢুকেই দেখি আমার স্ত্রী সালাত পড়ছে। বললেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, ‘আমি আমার ঘরে চলে এলাম। এবং বোতল টা টেবিলে রাখলাম। আমার তিন বছরের শিশু মেয়েটো দৌড়ে এলো। টেবিলের সাথে ধাক্কা খেয়ে মদের বোতল মাটিতে পড়ে ভেঙ্গে গেল। অবুঝ মেয়েটি খিলখিল করে হাসতে লাগলো।’
তিনি বলে চললেন,‘পরের বছর আবার লাইলাতুল কদর এলো। আমি আমার অভ্যাসমতো মদ নিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। বোতলটা টেবিলে রাখলাম। হঠাৎ বোতলটার দিকে তাকাতেই কান্নায় বুক ফেটে গেল। তিন মাস হলো আমার আদরের কন্যাটি মারা গেল। বোতলটি বাইরে ফেলে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।’
‘স্বপ্নে দেখলাম একা প্রকান্ড সাপ আমায় তাড়া করছে। এতো বড়ো সাপ আমি জীবনেও দেখিনি। আমি ভয়ে দৌড়াচ্ছি।’
এমন সময় এক দুর্বল বৃদ্ধকে দেখলাম। আমি তার সাহায্য চাইলাম। বৃদ্ধ বললো,‘আমি খুব দুর্বল এবং ক্ষুধার্ত। এই প্রকান্ড সাপের সাথে আমি পারবো না। তুমি এই পাহাড়ের ডানে যাও।’
ঈাহাড়ে গিয়ে দেখি দাউ দাউ আগুন জ¦লছে। আর পিছনে এগিয়ে আসছে সাপ। বৃদ্ধের কথামতো ডানে ছুটলাম। সুন্দর একটি বাগান চোখে পড়লো। বাচ্চারা খেলছে। গেইটে দারোয়ান। দারোয়ান বলল,‘বাচ্চারা দেখোতো এই লোকটি কে? এক তো সাপে খেয়ে ফেলবে নয়তো আগুনে ফেলে দিবে।’
দারেয়ানের কথায় বাচ্চারা ছুটে এলো। তার মধ্যে আমার মেয়েটাও আছে। মেয়েটা আমার ডান হাত জড়িয়ে ধরে বাম হাতে থাপ্পড় দিয়ে সাপটিকে দূরে ফেলে দিলো। অমনিই সাপটি চলে গেল। আমি অবাক হয়ে বললাম,‘ মা তুমি এতো ছোট! আর এতো বড়ো সাপ তোমায় ভয় পায়!! মেয়ে বলল, ‘আমরা জান্নাতি মেয়ে!! জাহান্নামের সাপ আমায় ভয় পায়, বাবা! সাপকে তুমি চিনতে পেরেছো? আমি বললাম না মা। বাবা এতো তোমার নফস। নফসকে তুমি এতা বেশি খাবার দিয়েছো যে সে আজ অতি বড়ো অধিক শক্তিশালী। সে আজ তোমাকে জাহান্নাম পর্যন্ত তাড়িয়ে নিয়ে এসেছে।
মেয়েকে বললাম, পথে এক দুর্বল বৃদ্ধ আমাকে এখানে আসার পথ বাতলে দিয়েছে। সে কে? মেয়ে বলল তাকেও তুমি চিননি? সে তোমার রুহ্। তাকে তো কোনোদিনও খেতে দাওনি। সে না খেয়ে এতই দুর্বল হয়েছে যে কোনো রকম বেঁচে আছে।’ আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল।
সেই দিন থেকে আমি আমার রুহকে খাবার দিয়ে যাচ্ছি। আর নফসের খাবার একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছি। চোখ বন্ধ করলেই সেই ভয়াল রুপটি দেখতে পাই। আর রুহকে দেখি আহা! কত দুর্বল হাটতে পারে না। এই বলে মালিক বিন দীনার ঝরঝর করে কেঁদে ফেললেন।
এমন সব লোকদের জন্যই মহান আল্লাহ তাআলা কালামে পাকের বিভিন্ন আয়াতে প্রেরণামূলক বাণীতে বলেছেন,‘যারা ঈমান এনেছে তাদের হৃদয় কি ভয়ে বিগলিত হওয়ার সময় হয়নি? আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য অবতীর্ণ হয়েছে তার কারণে। এবং তারা যেন ওদের মতো না হয় যাদেরকে ইতিপূর্বে কিতাব দেয়া হয়েছে অতপর দীর্ঘ সময়কাল অতিবাহিত হওয়ার ফলে তাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেল। এবং তাদের অধিকাংশই সত্য ত্যাগী।’ সূরা হাদীদ আয়াত -১৬।
সূরা আত্ তাহরীমের আট নম্বর আয়াতে আল্লাহ তাআলা আরো বলেন.‘ ওহে, তোমরা যারা ঈমান এনেছো তোমরা আল্লাহর কাছে খাঁটি ভাবে ফিরে আসো। তাহলে তিনি তোমাদের পাপ সমূহ মোচন করে দিবেন, এবং জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যার তলদেশ দিয়ে নহর প্রবাহিত হবে, সে দিন লাঞ্চিত করবেন না নবী এবং তাঁর সাথে যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে, তাদের নূর বা জ্যোতি সামনে এবং পিছনে অগ্রসর হতে থাকবে। তারা বলবে হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের নূরকে আমাদের জন্য পরিপূর্ণ করে দিন, এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন, নিশ্চয়ই আপনি সকল কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।’
সূরা আয যুমারের ৫৩ নম্বর আয়াতে তাঁর বান্দাদের উদ্দেশ্য করে বলেন,‘ বলো হে আমার বান্দাগণ! যারা নিজেদের উপর বাড়াবাড়ি করেছো, তোমরা আল্লাহর রহমত বা দয়া থেকে নিরাশ হইয়োনা। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সমুদয় পাপ ক্ষমা করে দিবেন। অবশ্যই তিনি অতীব ক্ষমাশীল অতীব দয়াবান।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন এবং সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমীন!
বি:দ্র: নফস দ্বারা মন্দ আমল ও রুহ দ্বারা ভালো আমল বুঝানো হয়েছে।
অনুপ্রেরণামূলক গল্পঃ (MOTIVATIONAL STORY)
সাধনা এমন একটি শব্দ যা জীবনকালকে পরিবর্তন করে দেয়। একাগ্রচিত্তে সাধনা করলে অনেক দূর এগিয়ে যাওয়া যায়। এমনি একজন সাধকের সাথে পরিচয় ঘটবে এই গল্পের মাধ্যমে। তিনি হলেন ইরাকের বিখ্যাত আলেম মালেক বিন দীনার। ইসলামের একজন স্কলার। যিনি ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছিলেন। তাঁর স্মৃতিযুক্ত একটি মসজিদ আছে মালিক ইবনে দীনার মসজিদ। কাসারকাদ, কেরালা ভারত। তিনি ছিলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীদের বিশ্বস্ত অনুসারি তাবেঈন।
তাঁর পরিবর্তনের কাহিনী শুনলে যে কারো জীবনের মোড় ঘুরে যাবে। সে কাহিনী আজ আলোচনা করবো। ইনশাআল্লাহ।
তিনি একবার এক বিশাল মাহফিলে বক্তব্য দেয়ার জন্য আসলেন। যখন বক্তব্য শুরু করবেন এমনি সময় এক শ্রোতা বলে উঠলেন, আপনার বক্তব্য শুরু করার আগে একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মারেক বিন দীনার প্রশ্ন করার অনুমতি দিলেন।
বয়স্ক শ্রোতা বলে উঠলেন, ‘আজ থেকে দশ বছর আগে আপনাকে মাতাল অবস্থায় পড়ে থাকে দেখেছি আপনি সে অবস্থা থেকে কীভাবে এ অবস্থায় ফিরে এলেন? এবং মাহফিল করার জন্য এখানে আসলেন?’
মালেক বিন দীনার কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে রইলেন।
তারপর বলতে লাগলেন,‘ঠিক বলেছেন আমিই সেই ব্যক্তি।
এবার শুনুন কীভাবে আমি এখানে এলাম।’
‘এক কদরের রাতে মদের দোকান বন্ধ ছিলো। দোকানীকে অনুরোধ করে এক বোতল মদ কিনলাম। এই শর্তে বাসায় খাবো বলে। বাসায় ঢুকলাম। ঢুকেই দেখি আমার স্ত্রী সালাত পড়ছে। বললেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, ‘আমি আমার ঘরে চলে এলাম। এবং বোতল টা টেবিলে রাখলাম। আমার তিন বছরের শিশু মেয়েটো দৌড়ে এলো। টেবিলের সাথে ধাক্কা খেয়ে মদের বোতল মাটিতে পড়ে ভেঙ্গে গেল। অবুঝ মেয়েটি খিলখিল করে হাসতে লাগলো।’
তিনি বলে চললেন,‘পরের বছর আবার লাইলাতুল কদর এলো। আমি আমার অভ্যাসমতো মদ নিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। বোতলটা টেবিলে রাখলাম। হঠাৎ বোতলটার দিকে তাকাতেই কান্নায় বুক ফেটে গেল। তিন মাস হলো আমার আদরের কন্যাটি মারা গেল। বোতলটি বাইরে ফেলে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।’
‘স্বপ্নে দেখলাম একা প্রকান্ড সাপ আমায় তাড়া করছে। এতো বড়ো সাপ আমি জীবনেও দেখিনি। আমি ভয়ে দৌড়াচ্ছি।’
এমন সময় এক দুর্বল বৃদ্ধকে দেখলাম। আমি তার সাহায্য চাইলাম। বৃদ্ধ বললো,‘আমি খুব দুর্বল এবং ক্ষুধার্ত। এই প্রকান্ড সাপের সাথে আমি পারবো না। তুমি এই পাহাড়ের ডানে যাও।’
ঈাহাড়ে গিয়ে দেখি দাউ দাউ আগুন জ¦লছে। আর পিছনে এগিয়ে আসছে সাপ। বৃদ্ধের কথামতো ডানে ছুটলাম। সুন্দর একটি বাগান চোখে পড়লো। বাচ্চারা খেলছে। গেইটে দারোয়ান। দারোয়ান বলল,‘বাচ্চারা দেখোতো এই লোকটি কে? এক তো সাপে খেয়ে ফেলবে নয়তো আগুনে ফেলে দিবে।’
দারেয়ানের কথায় বাচ্চারা ছুটে এলো। তার মধ্যে আমার মেয়েটাও আছে। মেয়েটা আমার ডান হাত জড়িয়ে ধরে বাম হাতে থাপ্পড় দিয়ে সাপটিকে দূরে ফেলে দিলো। অমনিই সাপটি চলে গেল। আমি অবাক হয়ে বললাম,‘ মা তুমি এতো ছোট! আর এতো বড়ো সাপ তোমায় ভয় পায়!! মেয়ে বলল, ‘আমরা জান্নাতি মেয়ে!! জাহান্নামের সাপ আমায় ভয় পায়, বাবা! সাপকে তুমি চিনতে পেরেছো? আমি বললাম না মা। বাবা এতো তোমার নফস। নফসকে তুমি এতা বেশি খাবার দিয়েছো যে সে আজ অতি বড়ো অধিক শক্তিশালী। সে আজ তোমাকে জাহান্নাম পর্যন্ত তাড়িয়ে নিয়ে এসেছে।
মেয়েকে বললাম, পথে এক দুর্বল বৃদ্ধ আমাকে এখানে আসার পথ বাতলে দিয়েছে। সে কে? মেয়ে বলল তাকেও তুমি চিননি? সে তোমার রুহ্। তাকে তো কোনোদিনও খেতে দাওনি। সে না খেয়ে এতই দুর্বল হয়েছে যে কোনো রকম বেঁচে আছে।’ আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল।
সেই দিন থেকে আমি আমার রুহকে খাবার দিয়ে যাচ্ছি। আর নফসের খাবার একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছি। চোখ বন্ধ করলেই সেই ভয়াল রুপটি দেখতে পাই। আর রুহকে দেখি আহা! কত দুর্বল হাটতে পারে না। এই বলে মালিক বিন দীনার ঝরঝর করে কেঁদে ফেললেন।
এমন সব লোকদের জন্যই মহান আল্লাহ তাআলা কালামে পাকের বিভিন্ন আয়াতে প্রেরণামূলক বাণীতে বলেছেন,‘যারা ঈমান এনেছে তাদের হৃদয় কি ভয়ে বিগলিত হওয়ার সময় হয়নি? আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য অবতীর্ণ হয়েছে তার কারণে। এবং তারা যেন ওদের মতো না হয় যাদেরকে ইতিপূর্বে কিতাব দেয়া হয়েছে অতপর দীর্ঘ সময়কাল অতিবাহিত হওয়ার ফলে তাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেল। এবং তাদের অধিকাংশই সত্য ত্যাগী।’ সূরা হাদীদ আয়াত -১৬।
সূরা আত্ তাহরীমের আট নম্বর আয়াতে আল্লাহ তাআলা আরো বলেন.‘ ওহে, তোমরা যারা ঈমান এনেছো তোমরা আল্লাহর কাছে খাঁটি ভাবে ফিরে আসো। তাহলে তিনি তোমাদের পাপ সমূহ মোচন করে দিবেন, এবং জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যার তলদেশ দিয়ে নহর প্রবাহিত হবে, সে দিন লাঞ্চিত করবেন না নবী এবং তাঁর সাথে যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে, তাদের নূর বা জ্যোতি সামনে এবং পিছনে অগ্রসর হতে থাকবে। তারা বলবে হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের নূরকে আমাদের জন্য পরিপূর্ণ করে দিন, এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন, নিশ্চয়ই আপনি সকল কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।’
সূরা আয যুমারের ৫৩ নম্বর আয়াতে তাঁর বান্দাদের উদ্দেশ্য করে বলেন,‘ বলো হে আমার বান্দাগণ! যারা নিজেদের উপর বাড়াবাড়ি করেছো, তোমরা আল্লাহর রহমত বা দয়া থেকে নিরাশ হইয়োনা। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সমুদয় পাপ ক্ষমা করে দিবেন। অবশ্যই তিনি অতীব ক্ষমাশীল অতীব দয়াবান।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন এবং সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমীন!
বি:দ্র: নফস দ্বারা মন্দ আমল ও রুহ দ্বারা ভালো আমল বুঝানো হয়েছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মশিউর ইসলাম (বিব্রত কবি) ১৮/০২/২০২৪অসাধারণ
-
ফয়জুল্লাহসাকি ২৫/০৯/২০২৩প্রেরণাদায়ক লেখা। তবে সবার জন্য পাথেয় হোক এই কামনা করি।
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ২২/০৯/২০২৩ভালো
-
সুসঙ্গ শাওন ২১/০৯/২০২৩অসাধারণ লিখেছেন
-
ফয়জুল মহী ২০/০৯/২০২৩চমৎকার উপস্থাপন কবি।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২০/০৯/২০২৩চরমতম উৎসাহব্যঞ্জক