আল কুরআন
মহিজা’ন যদি চাও সমাধান বুঝে পড়ো আলকুরআন
পৌছে যাও বুঝাতে তাদের যাদের নেই কোন ঈমান।
সৃষ্টিকর্তার এ বিধানের যে খুলিল সূক্ষ্ম জ্ঞান মর্ম দ্বার
নেইকো সন্দেহ জ্ঞান হলো তাঁর দেয়া সেরা উপহার।
তাক্বওয়ায় গড়া প্রাণ যার আমলি জিন্দেগী ছহীমান
হেদায়াত পেয়ে তারা ছড়িয়ে দেয় আনন্দ খুশির বান।
সাগরের আছে যেমন গভীর তল পৌঁছা সেখানে দায়
আল কুরআনের গভীরে কেউ যেতে পারে না হায়।
মহাসাগর থেকে সুঁইয়ের আগায় উঠে যতটুকু জল
জ্ঞানীরা খুঁজে পায় কুরআন থেকে ততটুকু তল।
মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা জীব কুরআন হলো গাইড
সত্য ও মিথ্যা কেবলই করে ফাইট আর ফাইট।
তাঁর ছোঁয়া পেয়ে রুক্ষ মেজাজী কঠিন এক ওমর
হয়ে গেল ইসলাম প্রচারের কাজে মধুময় ভোমর।
মহাবীর হামজা এসে গেল কুরআনের ছায়াতলে
সত্যের শোর উঠিল ধরণীর মাঝে শক্তি ও বলে।
নবীর সাথীরা কুরআনের আলোয়ে আলোকিত হয়ে
রাসূলের ভালোবাসায় অনুগত থাকিত আল্লাহর ভয়ে।
‘খুলুকুন আজীম’ রাসূলে কারীম ছিলেন সবার কাছে-
‘আলআমীন আসসাদীক’ মানব হৃদে উৎকীর্ণ আছে।
রাসূলের জীবন জিন্দেগী পুরোটাই পবিত্র কুরআন
তাঁর পরশে হয়ে যায় সকলে খাঁটি সেরা মহীয়ান।
হক্ব আর বাতিলের ফারাক দেখিয়ে দেয় সুস্পষ্ট
বাঁচিতে পারে শয়তান থেকে যে করে সতত অনিষ্ট।
জগতের রহমত করে প্রভু পাঠালেন রাসূল মুহাম্মাদ
এতে পেয়ে গেল সবাই সত্যিকারের ঈমানের স্বাদ।
ছেড়ে দিবে না কিছুতে দুটি জিনিস কুরআন হাদীস
পরাজিত হবে না পরাভূত হবে না ফিরে পাবে দিশ।
কুরআন সন্দেহাতীত ভাবে একদম পরিশুদ্ধ নির্ভুল
যুগে যুগে ইহা ছিল ঈমানহারাদের কাছে চক্ষুশূল।
তবুও কুরআন ঈমানহারাদের আদর করে কাছে ডাকে
ছুটে আয় মুক্তির পথে আলোর পথে যাহা আঁধার ঢাকে।
কেউ কি আছে তাঁর থেকে গ্রহণ করবে বাঁচার নছীহাত
ঈমান আলোয়ে পার হবে সূক্ষ্ম অথচ ধারালো পুলসিরাত।
সব সমস্যার সমাধান ভুবন মাঝে আল্লাহর এই সংবিধান
ইহা ছাড়া হেদায়াতের জন্য আর নেই অন্য কোন বিধান।
বা থেকে সীন পুরো কুরআন বিশ্ব ভুবনের জন্য পূর্ণ ‘বস্’
ইহা যে মানবে না সে রোজ কিয়ামতে করিবে আফসোস্।
আল্লাহর রঙ্গে রাঙ্গাও নিজেকে কুরআন বুঝে বুঝে পড়ে
সত্যিকারের মুমিন সে আলোকে জীবন গড়ে আর গড়ে।
সকাল-সন্ধ্যা মনের উঠোনে অঙ্কিত রয় জীবন্ত কুরআন
ধীরে ধীরে তিলাওয়াতে বেড়ে যায় তার আমল ও ঈমান।
কুরআন বলে আমি থাকি সংরক্ষিত ফলক লওহে মাহফুজে
ধ্বংস অনিবার্য তার জন্য আমাকে চিনিতে পারিল না যে।
কুরআন ফুকারিয়া ডাকে আমি এক আল্লাহর কথা ও বাণী
মানিয়া চলিবে যে তার থাকবে না দুঃখ কষ্ট ব্যথা ও গ্লানী।
কুরআন তার পাঠকের জন্য আল্লাহর কাছে করবে শুনানী
রোজাও সাথে থেকে সহায়ক ভূমিকায় শুনাবে খুশীর বাণী।
জালিম হবে সে গোপন রাখিবে যে প্রভু থেকে আসা খবর
খবর জানাতে গিয়ে নিপীড়িত হবে তাতে ধরে যেন সবর।
প্রবল অনলে বিতাড়িত হবে যত আছে জমিনে মিথ্যাচার
অবিচার মৃত্তিকায় পুঁথে আনতে হবে সত্য সুন্দর সুবিচার।
যতই করিবে কাজ ততই করিবে আশ একান্ত তার দয়ার
নিরাশ হবে না আশাহত হবে না তিনি পরম দয়ার আধার।
কুরআন হলো শান্তির বাণী লড়াই করে যত অশান্তির সাথে
নিপাত করে দূরে সরিয়ে দেয় যারা যুক্ত রয় চির ভ্রান্তিতে।
জনম জনম গাহিয়া চলিব চির মুক্তির কুরআনের জয়গান
আল্লাহ মহান করিল দান চূড়ান্ত বিধান পবিত্র আলকুরআন।
কুল্লু তারিফ মালিকুল্ মুল্ক মহামহিম আল্লাহ তা’আলার
তাউজ তাসমিয়া দিয়ে তিলাওয়াত হোক বার বার প্রতিবার।
কল্যাণপুর, ঢাকা।
২২-১১-২০২১
পৌছে যাও বুঝাতে তাদের যাদের নেই কোন ঈমান।
সৃষ্টিকর্তার এ বিধানের যে খুলিল সূক্ষ্ম জ্ঞান মর্ম দ্বার
নেইকো সন্দেহ জ্ঞান হলো তাঁর দেয়া সেরা উপহার।
তাক্বওয়ায় গড়া প্রাণ যার আমলি জিন্দেগী ছহীমান
হেদায়াত পেয়ে তারা ছড়িয়ে দেয় আনন্দ খুশির বান।
সাগরের আছে যেমন গভীর তল পৌঁছা সেখানে দায়
আল কুরআনের গভীরে কেউ যেতে পারে না হায়।
মহাসাগর থেকে সুঁইয়ের আগায় উঠে যতটুকু জল
জ্ঞানীরা খুঁজে পায় কুরআন থেকে ততটুকু তল।
মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা জীব কুরআন হলো গাইড
সত্য ও মিথ্যা কেবলই করে ফাইট আর ফাইট।
তাঁর ছোঁয়া পেয়ে রুক্ষ মেজাজী কঠিন এক ওমর
হয়ে গেল ইসলাম প্রচারের কাজে মধুময় ভোমর।
মহাবীর হামজা এসে গেল কুরআনের ছায়াতলে
সত্যের শোর উঠিল ধরণীর মাঝে শক্তি ও বলে।
নবীর সাথীরা কুরআনের আলোয়ে আলোকিত হয়ে
রাসূলের ভালোবাসায় অনুগত থাকিত আল্লাহর ভয়ে।
‘খুলুকুন আজীম’ রাসূলে কারীম ছিলেন সবার কাছে-
‘আলআমীন আসসাদীক’ মানব হৃদে উৎকীর্ণ আছে।
রাসূলের জীবন জিন্দেগী পুরোটাই পবিত্র কুরআন
তাঁর পরশে হয়ে যায় সকলে খাঁটি সেরা মহীয়ান।
হক্ব আর বাতিলের ফারাক দেখিয়ে দেয় সুস্পষ্ট
বাঁচিতে পারে শয়তান থেকে যে করে সতত অনিষ্ট।
জগতের রহমত করে প্রভু পাঠালেন রাসূল মুহাম্মাদ
এতে পেয়ে গেল সবাই সত্যিকারের ঈমানের স্বাদ।
ছেড়ে দিবে না কিছুতে দুটি জিনিস কুরআন হাদীস
পরাজিত হবে না পরাভূত হবে না ফিরে পাবে দিশ।
কুরআন সন্দেহাতীত ভাবে একদম পরিশুদ্ধ নির্ভুল
যুগে যুগে ইহা ছিল ঈমানহারাদের কাছে চক্ষুশূল।
তবুও কুরআন ঈমানহারাদের আদর করে কাছে ডাকে
ছুটে আয় মুক্তির পথে আলোর পথে যাহা আঁধার ঢাকে।
কেউ কি আছে তাঁর থেকে গ্রহণ করবে বাঁচার নছীহাত
ঈমান আলোয়ে পার হবে সূক্ষ্ম অথচ ধারালো পুলসিরাত।
সব সমস্যার সমাধান ভুবন মাঝে আল্লাহর এই সংবিধান
ইহা ছাড়া হেদায়াতের জন্য আর নেই অন্য কোন বিধান।
বা থেকে সীন পুরো কুরআন বিশ্ব ভুবনের জন্য পূর্ণ ‘বস্’
ইহা যে মানবে না সে রোজ কিয়ামতে করিবে আফসোস্।
আল্লাহর রঙ্গে রাঙ্গাও নিজেকে কুরআন বুঝে বুঝে পড়ে
সত্যিকারের মুমিন সে আলোকে জীবন গড়ে আর গড়ে।
সকাল-সন্ধ্যা মনের উঠোনে অঙ্কিত রয় জীবন্ত কুরআন
ধীরে ধীরে তিলাওয়াতে বেড়ে যায় তার আমল ও ঈমান।
কুরআন বলে আমি থাকি সংরক্ষিত ফলক লওহে মাহফুজে
ধ্বংস অনিবার্য তার জন্য আমাকে চিনিতে পারিল না যে।
কুরআন ফুকারিয়া ডাকে আমি এক আল্লাহর কথা ও বাণী
মানিয়া চলিবে যে তার থাকবে না দুঃখ কষ্ট ব্যথা ও গ্লানী।
কুরআন তার পাঠকের জন্য আল্লাহর কাছে করবে শুনানী
রোজাও সাথে থেকে সহায়ক ভূমিকায় শুনাবে খুশীর বাণী।
জালিম হবে সে গোপন রাখিবে যে প্রভু থেকে আসা খবর
খবর জানাতে গিয়ে নিপীড়িত হবে তাতে ধরে যেন সবর।
প্রবল অনলে বিতাড়িত হবে যত আছে জমিনে মিথ্যাচার
অবিচার মৃত্তিকায় পুঁথে আনতে হবে সত্য সুন্দর সুবিচার।
যতই করিবে কাজ ততই করিবে আশ একান্ত তার দয়ার
নিরাশ হবে না আশাহত হবে না তিনি পরম দয়ার আধার।
কুরআন হলো শান্তির বাণী লড়াই করে যত অশান্তির সাথে
নিপাত করে দূরে সরিয়ে দেয় যারা যুক্ত রয় চির ভ্রান্তিতে।
জনম জনম গাহিয়া চলিব চির মুক্তির কুরআনের জয়গান
আল্লাহ মহান করিল দান চূড়ান্ত বিধান পবিত্র আলকুরআন।
কুল্লু তারিফ মালিকুল্ মুল্ক মহামহিম আল্লাহ তা’আলার
তাউজ তাসমিয়া দিয়ে তিলাওয়াত হোক বার বার প্রতিবার।
কল্যাণপুর, ঢাকা।
২২-১১-২০২১
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ০৯/০৩/২০২২অসাধারণ। ধন্যবাদ রইল এত সুন্দর করে আল কোরআন কে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
-
ফয়জুল মহী ০৮/০৩/২০২২সমৃদ্ধ হলাম লেখাটা পড়ে।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ০৮/০৩/২০২২অপূর্ব
-
মোঃ বুলবুল হোসেন ০৮/০৩/২০২২সুন্দর