তিনটি বিষয়
আটটি বিষয় থেকে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দেয়ার ব্যাপারে পবিত্র কুরআনের নির্দেশনা আমাদের যথাযথ মান্য করা উচিৎ। মহান আল্লাহ তাআলা সূরা তাওবার ২৪ নং আয়াতের মাধ্যমে মুমিনদেরকে এ ব্যাপারে পরিপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন।
এই নির্দেশনার মধ্যে যে ৮টি বিষয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো ৩টি বিষয় তার উল্লেখ করেছেন।
৮টি বিষয় হলো নিম্নরুপ:
১. তোমাদের পিতা, ২. তোমাদের সন্তান, ৩. তোমাদের ভাই, ৪. তোমাদের স্ত্রী, ৫. তোমাদের আত্মীয়-স্বজন, ৬. অর্জিত ধন-সম্পদ, ৭. ব্যবসা বানিজ্য যা বন্ধ হবার আশংকা থাকে ও ৮. বাসস্থান যা তোমাদের পছন্দনীয়।
যে তিনটিকে গুরুত্ব দিতে হবে তা নিম্নরুপ:
১. আল্লাহ , ২. তাঁর রাসূল এবং ৩. তাঁর পথে জিহাদ করা।
উপরের যে আটটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা প্রতিটি মানুষের বৈষয়িক ও দুনিয়ার জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বভাবগত কারণে এই আটটি বিষয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বেশি। এটাও কিন্তু আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামত। কিন্তু এই নিয়ামত দুনিয়ায় জীবন-যাপনের জন্য অনস্বীকার্য। একটাকে বাদ দিয়ে আরকেটাকে কল্পনাও করা যায় না। যায় না বলেই এই সব বিষয়ের প্রতি সবারই আকর্ষণ খুব বেশি। কিন্তু যতই আকর্ষণ বেশি হোক, যতই মমতা সেগুলোর প্রতি থাকুক তবুও নিম্নোক্ত তিনটি থেকে বেশি হতে পারবে না। তিনটিকে মনে প্রাণে স্থান দিয়ে যথার্থ প্রতিপালনের মাধ্যমে আটটিকে ফলোয়াফ করতে হবে।
কোনো কিছুতেই তিনটিকে বাদ দিয়ে আটটিকে গুরুত্ব প্রদান করা যাবে না। আটটি বস্তু আমাদের আছে থাকবে। তবে গুরুত্ব পাবে শুধুমাত্র তিনটি।
এর বিপরীতে পরিণাম যে কী ভয়াবহ এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা দিয়েছেন ঠিক এভাবে-
মহান আল্লাহ তাআলা বলেন: হে নবী (লোকদেরকে) বলে দিন তোমাদের নিকট যদি তোমাদের পিতা, সন্তান, ভাই, স্ত্রী, আত্মীয়-স্বজন, অর্জিত সম্পদ, ব্যবসা বানিজ্য যা বন্ধ হয়ে যাবার ভয় করো এবং তোমাদের বাসস্থান যাকে তোমরা পছন্দ করো, এসব কিছু আল্লাহ, তাঁর রাসূল এবং তাঁর পথে জিহাদ করা থেকে বেশি প্রিয় হয়, তবে অপেক্ষা করো আল্লাহর নির্দেশ না আসা পর্যন্ত।আর আল্লাহ ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়াত দান করেন না। সূরা তাওবা, আয়াত ২৪।
# মনে রাখতে হবে জিহাদ মানে মারামারি হানাহানি নয়। এর মানে হলো প্রাণান্তকর চেষ্টা। যে চেষ্টায় কোনো অলসতা কিংবা অবহেলা থাকবে না।
এই নির্দেশনার মধ্যে যে ৮টি বিষয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো ৩টি বিষয় তার উল্লেখ করেছেন।
৮টি বিষয় হলো নিম্নরুপ:
১. তোমাদের পিতা, ২. তোমাদের সন্তান, ৩. তোমাদের ভাই, ৪. তোমাদের স্ত্রী, ৫. তোমাদের আত্মীয়-স্বজন, ৬. অর্জিত ধন-সম্পদ, ৭. ব্যবসা বানিজ্য যা বন্ধ হবার আশংকা থাকে ও ৮. বাসস্থান যা তোমাদের পছন্দনীয়।
যে তিনটিকে গুরুত্ব দিতে হবে তা নিম্নরুপ:
১. আল্লাহ , ২. তাঁর রাসূল এবং ৩. তাঁর পথে জিহাদ করা।
উপরের যে আটটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা প্রতিটি মানুষের বৈষয়িক ও দুনিয়ার জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বভাবগত কারণে এই আটটি বিষয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বেশি। এটাও কিন্তু আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামত। কিন্তু এই নিয়ামত দুনিয়ায় জীবন-যাপনের জন্য অনস্বীকার্য। একটাকে বাদ দিয়ে আরকেটাকে কল্পনাও করা যায় না। যায় না বলেই এই সব বিষয়ের প্রতি সবারই আকর্ষণ খুব বেশি। কিন্তু যতই আকর্ষণ বেশি হোক, যতই মমতা সেগুলোর প্রতি থাকুক তবুও নিম্নোক্ত তিনটি থেকে বেশি হতে পারবে না। তিনটিকে মনে প্রাণে স্থান দিয়ে যথার্থ প্রতিপালনের মাধ্যমে আটটিকে ফলোয়াফ করতে হবে।
কোনো কিছুতেই তিনটিকে বাদ দিয়ে আটটিকে গুরুত্ব প্রদান করা যাবে না। আটটি বস্তু আমাদের আছে থাকবে। তবে গুরুত্ব পাবে শুধুমাত্র তিনটি।
এর বিপরীতে পরিণাম যে কী ভয়াবহ এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা দিয়েছেন ঠিক এভাবে-
মহান আল্লাহ তাআলা বলেন: হে নবী (লোকদেরকে) বলে দিন তোমাদের নিকট যদি তোমাদের পিতা, সন্তান, ভাই, স্ত্রী, আত্মীয়-স্বজন, অর্জিত সম্পদ, ব্যবসা বানিজ্য যা বন্ধ হয়ে যাবার ভয় করো এবং তোমাদের বাসস্থান যাকে তোমরা পছন্দ করো, এসব কিছু আল্লাহ, তাঁর রাসূল এবং তাঁর পথে জিহাদ করা থেকে বেশি প্রিয় হয়, তবে অপেক্ষা করো আল্লাহর নির্দেশ না আসা পর্যন্ত।আর আল্লাহ ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়াত দান করেন না। সূরা তাওবা, আয়াত ২৪।
# মনে রাখতে হবে জিহাদ মানে মারামারি হানাহানি নয়। এর মানে হলো প্রাণান্তকর চেষ্টা। যে চেষ্টায় কোনো অলসতা কিংবা অবহেলা থাকবে না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২২/১১/২০১৮দারুন
-
নাজরিন নাহার (রিয়া) ২১/১১/২০১৮সুন্দর !
-
মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন ২০/১১/২০১৮ভালোলাগা রেখে গেলাম