আত্মশুদ্ধি
আপনি ভালো হতে চান ?
আপনি ভালো হতে পারছেন না !
ভাই আপনি কি যুদ্ধ করতে পারবেন ?
আপনি যদি যুদ্ধ করতে পারেন তবে আপনি ভালো হতে পারবেন।
কার সাথে যুদ্ধ করতে হবে জানেন ?
শয়তানের সাথে।
শয়তানের সাথে আবার কিভাবে যুদ্ধ করে ?
যখন আপনার কোন খারাপ কাজ করতে মনে চাইবে তখন আপনাকে ভাবতে হবে যে
" শয়তান আমার অন্তরে প্রবেশ করে আমাকে এই কাজ করতে বলছে, আমি শয়তানের কথা শুনবো না, আমি এখন এই কাজ থেকে বিরত থেকে শয়তানকে পরাজিত করব এতে আমার আল্লাহ্ খুশি হবেন। "
আযান দেবার পর যদি আপনার নামায পড়তে মনে না চায় এবং অন্যান্য ইবাদাতসমূহের ক্ষেত্রেও যদি একই ব্যাপার ঘটে তবে আপনাকে ভাবতে হবে যে,
" শয়তান আমার অন্তরে প্রবেশ করে আমাকে ইবাদাতে বাধা দিচ্ছে আমি শয়তানের কথা শুনবো না, এখন ইবাদাত করে শয়তানকে পরাজিত করব এবং এতে আমার আল্লাহ্ অনেক খুশি হবেন। "
মনে রাখবেন, শয়তানের কাজই হলো আপনাকে বিপথগামী করা আর সে প্রত্যক্ষ ভাবে কিছু করেনা, মানুষের অন্তরে প্রবেশ করে সে মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়।
আর এজন্যই আপনার এতো খারাপ কাজ করতে মনে চায় এবং ইবাদাতে আপনার এতো অলসতা।
আপনি যদি এখন নিজেকে সাহায্য না করেন তবে কেউ আপনাকে সাহায্য করতে পারবেনা।
আপনি তো জানেনই " যে নিজেকে সাহায্য করে আল্লাহ্ও তাকে সাহায্য করে। "
আপনি খারাপ বলে শয়তান সহজেই আপনার অন্তরে প্রবেশ করতে পারে, একজন ভালো মানুষের অন্তরে সহজে শয়তান প্রবেশ করতে পারেনা।
ভালো মানুষকে স্বয়ং আল্লাহ্ সাহায্য করেন, কারণ একজন ভালো মানুষ দিনে ২৫-৩০ বার " আউযুবিল্লাহ " পাঠ করে।
আমার কথা যদি বিশ্বাস না হয় যে নামায পড়ে তাকে জিজ্ঞাসা করে দেখুন যে উনাকে কতবার " আউযুবিল্লাহ " করতে হয়।
আর এই দোয়ার মাধ্যমে সে শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করে এজন্য আল্লাহ্ তাকে সাহায্য করেন।
কিন্তু একজন খারাপ মানুষ এসব করেনা বলেই আল্লাহ্ তাকে সাহায্য করে না আর এজন্য শয়তান সহজেই তাকে বিপথে নিয়ে যায়।
আমি জানি, আমার এসব কথা মেনে চলা আর নিমপাতা চিবিয়ে খাওয়া একই কথা।
ভাইরে নিমপাতা তিতা হলেও কিন্তু উপকারী।
আর একবার অভ্যেস হয়ে গেলে তখন আর তিতা লাগবে না।
তখন বলবেন যে, ' আগে কত বোকা ছিলাম! ' আর খারাপ মানুষদের দেখে মনে মনে বলবেন ' আহা! লোকটা কত বোকা নামায পড়ে না। '
আর যদি সপ্তাহে অনন্ত একদিন তাহাজ্জুদ নামায পড়েন।
তাহলে আপনার মনটা অনেক ভালো থাকবে আর আপনি কোন খারাপ কাজ করতে পারবেন না।
যদি বিশ্বাস না হয় তাহলে যারা তাহাজ্জুদ পড়ে তাদের জিজ্ঞাসা করেন।
কিন্তু যদি আপনি নিয়মিত ইবাদাত করেও খারাপ কাজ করতে থাকেন তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার ইবাদাত শুদ্ধ হচ্ছে না।
আপনাকে তখন শুদ্ধ ভাবে ইবাদাত করতে হবে।
ভাইরে আর কতদিন এভাবে কাটাবেন, আসুন আমরা নামায কায়েম করি।
আসুন আমরা যুদ্ধ করি।
শয়তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ , নফসের সাথে যুদ্ধ।
আর এই যুদ্ধকে আল্লাহ্ #জিহাদে_আকবর বলে আখ্যায়িত করেছেন অর্থাৎ বড় যুদ্ধ।
আগে নিজের সাথে যুদ্ধ করতে হবে, নিজেকে বদলাতে হবে।
এরপর আপনি পৃথিবী বদলান।
আপনি ভালো হতে পারছেন না !
ভাই আপনি কি যুদ্ধ করতে পারবেন ?
আপনি যদি যুদ্ধ করতে পারেন তবে আপনি ভালো হতে পারবেন।
কার সাথে যুদ্ধ করতে হবে জানেন ?
শয়তানের সাথে।
শয়তানের সাথে আবার কিভাবে যুদ্ধ করে ?
যখন আপনার কোন খারাপ কাজ করতে মনে চাইবে তখন আপনাকে ভাবতে হবে যে
" শয়তান আমার অন্তরে প্রবেশ করে আমাকে এই কাজ করতে বলছে, আমি শয়তানের কথা শুনবো না, আমি এখন এই কাজ থেকে বিরত থেকে শয়তানকে পরাজিত করব এতে আমার আল্লাহ্ খুশি হবেন। "
আযান দেবার পর যদি আপনার নামায পড়তে মনে না চায় এবং অন্যান্য ইবাদাতসমূহের ক্ষেত্রেও যদি একই ব্যাপার ঘটে তবে আপনাকে ভাবতে হবে যে,
" শয়তান আমার অন্তরে প্রবেশ করে আমাকে ইবাদাতে বাধা দিচ্ছে আমি শয়তানের কথা শুনবো না, এখন ইবাদাত করে শয়তানকে পরাজিত করব এবং এতে আমার আল্লাহ্ অনেক খুশি হবেন। "
মনে রাখবেন, শয়তানের কাজই হলো আপনাকে বিপথগামী করা আর সে প্রত্যক্ষ ভাবে কিছু করেনা, মানুষের অন্তরে প্রবেশ করে সে মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়।
আর এজন্যই আপনার এতো খারাপ কাজ করতে মনে চায় এবং ইবাদাতে আপনার এতো অলসতা।
আপনি যদি এখন নিজেকে সাহায্য না করেন তবে কেউ আপনাকে সাহায্য করতে পারবেনা।
আপনি তো জানেনই " যে নিজেকে সাহায্য করে আল্লাহ্ও তাকে সাহায্য করে। "
আপনি খারাপ বলে শয়তান সহজেই আপনার অন্তরে প্রবেশ করতে পারে, একজন ভালো মানুষের অন্তরে সহজে শয়তান প্রবেশ করতে পারেনা।
ভালো মানুষকে স্বয়ং আল্লাহ্ সাহায্য করেন, কারণ একজন ভালো মানুষ দিনে ২৫-৩০ বার " আউযুবিল্লাহ " পাঠ করে।
আমার কথা যদি বিশ্বাস না হয় যে নামায পড়ে তাকে জিজ্ঞাসা করে দেখুন যে উনাকে কতবার " আউযুবিল্লাহ " করতে হয়।
আর এই দোয়ার মাধ্যমে সে শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করে এজন্য আল্লাহ্ তাকে সাহায্য করেন।
কিন্তু একজন খারাপ মানুষ এসব করেনা বলেই আল্লাহ্ তাকে সাহায্য করে না আর এজন্য শয়তান সহজেই তাকে বিপথে নিয়ে যায়।
আমি জানি, আমার এসব কথা মেনে চলা আর নিমপাতা চিবিয়ে খাওয়া একই কথা।
ভাইরে নিমপাতা তিতা হলেও কিন্তু উপকারী।
আর একবার অভ্যেস হয়ে গেলে তখন আর তিতা লাগবে না।
তখন বলবেন যে, ' আগে কত বোকা ছিলাম! ' আর খারাপ মানুষদের দেখে মনে মনে বলবেন ' আহা! লোকটা কত বোকা নামায পড়ে না। '
আর যদি সপ্তাহে অনন্ত একদিন তাহাজ্জুদ নামায পড়েন।
তাহলে আপনার মনটা অনেক ভালো থাকবে আর আপনি কোন খারাপ কাজ করতে পারবেন না।
যদি বিশ্বাস না হয় তাহলে যারা তাহাজ্জুদ পড়ে তাদের জিজ্ঞাসা করেন।
কিন্তু যদি আপনি নিয়মিত ইবাদাত করেও খারাপ কাজ করতে থাকেন তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার ইবাদাত শুদ্ধ হচ্ছে না।
আপনাকে তখন শুদ্ধ ভাবে ইবাদাত করতে হবে।
ভাইরে আর কতদিন এভাবে কাটাবেন, আসুন আমরা নামায কায়েম করি।
আসুন আমরা যুদ্ধ করি।
শয়তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ , নফসের সাথে যুদ্ধ।
আর এই যুদ্ধকে আল্লাহ্ #জিহাদে_আকবর বলে আখ্যায়িত করেছেন অর্থাৎ বড় যুদ্ধ।
আগে নিজের সাথে যুদ্ধ করতে হবে, নিজেকে বদলাতে হবে।
এরপর আপনি পৃথিবী বদলান।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুল হক ০৭/০৩/২০২০বেশঃ লিখেছেন।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৬/০৩/২০২০ভালো লাগলো।