মায়ের জন্যে কিছু শব্দ
প্রকৃতির নিয়ম মেনে রাত শেষে আবারো আরেকটি দিন এল! অথচ আজ আমি কােথায় আর মা কত দূরে..!! দীর্ঘ দুটি বছর ধরে মায়ের আদর-স্নেহ, মায়া-মমতা, আর বকুনি থেকে প্রায় ৯৮শতাংশই বঞ্চিত।
পৃথিবীতে সবচেয়ে আনন্দের ও ভালোবাসার একটি শব্দ হলো ’মা।’ শব্দটি যেমন মহৎ তেমনি এই ডাকটির মাঝেও রয়েছে স্বর্গীয় তৃপ্তি আর সুখ।সন্তানের সুখ সাফল্য, আনন্দ উৎসব দেখলে মায়ের যেমন সুখ গর্বে বুক ভরে উঠে ঠিক তেমনি এক পলক মায়ের মুখের হাসি দেখলে সন্তানেরও যে কত সুখ, কত পরম আনন্দ। তা শুধু একজন সন্তানই ভালোভাবে অনুভব করতে পারে। কারণ এই মহীয়সী নারীর জন্যই আমাদের এ পৃথিবীতে আসা। তাঁর জন্যই এই সুন্দর পৃথিবীর বুকে আলো দেখতে পারছি। পৃথিবীর রুপ রস গন্ধ, আলো বাতাস ইত্যাদি গায়ে মেখে স্বপ্ন রঙিন মনে বেঁচে থাকতে স্বপ্ন দেখতে পারছি। ’মা’ একটি সন্তানকে এই পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ করার জন্য কত না দুঃখ কষ্টে সহ্য করে ১০ মাস ১০ দিন গর্ভে ধারণ করেন। মা যখন একটি সন্তান গর্ভে ধারণ তখন সে রুচিসহকারে কিছু খেতে পারে না। ভাল করে ঘুমাতে পারেনা। একপাশে ঘুমিয়ে রাতের পরে রাত পার করে। স্বাভাবিকভাবে না পারে চলাফেরা করতে, না পারে আরাম আয়েস করতে। গর্ভে সন্তান ধারণ করে চলাফেরা করা সে যে কত কষ্টের তা একমাত্র একজন মা-ই অনুভব করতে পারে। এত এত দুঃখ কষ্টে পেটের মধ্যেই সন্তান বড় হয় এবং তারপর একটি নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার বা লালিত পালিত হওয়ার পর সন্তান পৃথিবীর বুকে আসে। আর সেই থেকেই সন্তানের প্রতি মায়ের প্রকাশ্যে ভালোবাসা শুরু।
পরম মমতায় মা লালন-পালন করে
আদরের সন্তানকে বড় করে তোলেন।
মায়ের ভালোবাসার যেন কোনো কমতি কিংবা শেষ নেই। পরম মমতায় মা লালন-পালন করে আদরের সন্তানকে বড় করে তোলেন। মায়ের ভালোবাসার যেন শেষ নেই।শত দুঃখ-কষ্টেও মা সন্তানকে দূরে ঠেলে দেন না। মা সবসময়ই সন্তানের জন্য আশীর্বাদ। তাই তো মাকে নিয়েই এত এত গান, কবিতা ও গল্প রচনা। যদিও মায়ের জন্য সন্তানের ভালোবাসা সারা বছরই থাকে। এরপরও বিশেষ দিনের বিশেষত্ব তো আছেই। মায়ের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শনস্বরূপ প্রতি বছরই সারা বিশ্বে এই মে মাসটিতে পালন করা হয় ’মা দিবস।’কেবল মায়েদের জন্যই এই দিন। মায়ের কথা মনে পড়লেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে স্বর্গীয় এক প্রশান্তি। স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠে স্নেহ, মায়া-মমতার, আদর ভালবাসার এক ফ্রেমে বাঁধা হাজারো রঙিন মুহূর্ত। অকৃত্রিম এই ভালোবাসা পৃথিবীর আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। যাবেও না। এই অনাবিল সুখ-শান্তি কেবল মায়ের কাছেই পাওয়া যায়। সন্তানের জন্য মা সবকিছুই করতে পারেন। নিজের অসংখ্য সুখ-শান্তি বিসর্জন করতে কখনোই পিছপা হন না। মা সন্তানকে জন্ম দিতে জীবনের কঠিনতম কষ্ট সহ্য করেন। অনেক ধৈর্য, কষ্ট সহিষ্ণু, নিরলস ও সার্থকভাবে সংসারের হাল ধরার পরও সন্তানের জন্য মা হয়ে ওঠেন একজন দায়িত্ববান চিরচেনা জননী থেকে পৃথিবীর সেরা জননীতে। কত রকম চেনা-জানা মানুষ আর আত্মীয়স্বজনের মাঝে, এই রঙিন দুনিয়ার আরো কত মোহে আমরা সময় পার করে থাকি। কিন্তু মায়ের মতো কেউ নয়। সবাই মনের দুঃখ না বুঝলেও একমাত্র ‘মা’ই আছেন যিনি সন্তানের সবকিছুই বোঝেন। আর এই হচ্ছে আমাদের মা আর মায়ের মমতা।
মায়ের তুলনা শুধু মা-ই। আমাদের মাঝে এমনও অনেকে আছেন যারা ক্ষণিকের জন্য মায়ের ভালোবাসার কথা মনে করেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। সত্যিকার অর্থেই মায়ের মতো করে ভালোবাসা কেউ দিতে পারে না। এমন নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মানুষ পৃথিবীর বুকে কেবল একজনই দিতে পারেন আর তিনি হলেন ’মা।’
আর ‘মা’ নেই এমন ব্যক্তি যে কত বড় অভাগা, শুধু তিনিই বোঝেন। মায়ের আদর-স্নেহ ভালোবাসার ছায়ায় প্রতিটি সন্তানই থাকে পরম আনন্দে। যেন বটবৃক্ষের ছায়ায় পথিকের ক্লান্তি নিবারণ। মা সবার জন্যই এক পরম সুখস্মৃতি। মাকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রতিটি মুহূর্তের। তারপরও বছরের এই সময়টাতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ‘মা’ দিবস পালন করা হয়। তবে সবারই বোঝা উচিত বিশেষ কোনো দিন নয়, সন্তানের জন্য মায়ের মুখে হাসি থাকুক প্রতিটি মুহূর্তে। অটুট থাকুক মায়ের জন্য সন্তানের ভালোবাসার বন্ধন।
আমাদের দেশে মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসাটা রয়েছে অনেক বেশি। যারা মায়ের কাছে থাকেন তারা তো পরম ভাগ্যবান। খেয়াল রাখতে হবে মা যেন দুঃখ না পান, কষ্ট না পান। মায়ের বার্ধক্যের একাকীত্বে সন্তানেরই উচিত হবে মাকে সঙ্গ দেওয়া। বৃদ্ধ মায়ের কখন কি লাগবে তার খোঁজখবর নিতে হবে। সন্তানের কারণে মায়ের মুখে যেন উহ! উচ্চারিত না হয়। আর এতেই শ্রষ্টারও সন্তুষ্টি। মা হলো প্রতিটি সন্তানের জন্য আশীর্বাদ। কারণ মায়ের দোয়া কখনই বিফলে যায় না। আমরা বিভিন্নভাবে মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে থাকি। প্রতিটি সন্তানের উচিত মায়ের প্রতি বিশেষ নজর রাখা। মায়ের সঙ্গে বিভিন্ন কাজে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করা। মায়ের খাবার-দাবারের দিকে খেয়াল রাখা প্রতিটি সন্তানের দায়িত্ব। আর মাকে বন্ধু মনে করে যখন আপনি সবকিছুই শেয়ার করবেন তখন আপনার মনে কোনো কষ্ট থাকবে না।
মা বাবা যদি কারো কাছে কিছু চাই, তা হল তাঁরই সন্তানের কাছে তাও আবার যৎ সামান্য বৃদ্ধ বয়সে সন্তানের একটু সঙ্গ বাস্। চাই অর্থ কড়ি, চাই শুধু একটু ভালবাসা আর সহানুভূতি। তাই এবিষয়ে একটু যত্নশীল হবেন। মনে রাখবেন সন্তানের দ্বারা মা বাবার উহ্ শব্দ উচ্চারণে আল্লাহর আরশ পযর্ন্ত কেঁপে উঠে।
তাই একটি বিশেষ দিনে নয়, মায়ের জন্য ভালোবাসা থাকুক প্রতিটি মুহূর্তে। পৃথিবীর সব মায়ের প্রতি রইলো ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা
এই বিশেষ দিনে নয়,মায়ের জন্য ভালোবাসা থাকুক প্রতিটি মুহূর্তে ।
রউদা, রিয়াদ, সৌদিআরব।
২৯/০৫/২০১৫ইং।
( বিঃদ্রঃ বানান বা অন্য কোন ভুল ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।)
পৃথিবীতে সবচেয়ে আনন্দের ও ভালোবাসার একটি শব্দ হলো ’মা।’ শব্দটি যেমন মহৎ তেমনি এই ডাকটির মাঝেও রয়েছে স্বর্গীয় তৃপ্তি আর সুখ।সন্তানের সুখ সাফল্য, আনন্দ উৎসব দেখলে মায়ের যেমন সুখ গর্বে বুক ভরে উঠে ঠিক তেমনি এক পলক মায়ের মুখের হাসি দেখলে সন্তানেরও যে কত সুখ, কত পরম আনন্দ। তা শুধু একজন সন্তানই ভালোভাবে অনুভব করতে পারে। কারণ এই মহীয়সী নারীর জন্যই আমাদের এ পৃথিবীতে আসা। তাঁর জন্যই এই সুন্দর পৃথিবীর বুকে আলো দেখতে পারছি। পৃথিবীর রুপ রস গন্ধ, আলো বাতাস ইত্যাদি গায়ে মেখে স্বপ্ন রঙিন মনে বেঁচে থাকতে স্বপ্ন দেখতে পারছি। ’মা’ একটি সন্তানকে এই পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ করার জন্য কত না দুঃখ কষ্টে সহ্য করে ১০ মাস ১০ দিন গর্ভে ধারণ করেন। মা যখন একটি সন্তান গর্ভে ধারণ তখন সে রুচিসহকারে কিছু খেতে পারে না। ভাল করে ঘুমাতে পারেনা। একপাশে ঘুমিয়ে রাতের পরে রাত পার করে। স্বাভাবিকভাবে না পারে চলাফেরা করতে, না পারে আরাম আয়েস করতে। গর্ভে সন্তান ধারণ করে চলাফেরা করা সে যে কত কষ্টের তা একমাত্র একজন মা-ই অনুভব করতে পারে। এত এত দুঃখ কষ্টে পেটের মধ্যেই সন্তান বড় হয় এবং তারপর একটি নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার বা লালিত পালিত হওয়ার পর সন্তান পৃথিবীর বুকে আসে। আর সেই থেকেই সন্তানের প্রতি মায়ের প্রকাশ্যে ভালোবাসা শুরু।
পরম মমতায় মা লালন-পালন করে
আদরের সন্তানকে বড় করে তোলেন।
মায়ের ভালোবাসার যেন কোনো কমতি কিংবা শেষ নেই। পরম মমতায় মা লালন-পালন করে আদরের সন্তানকে বড় করে তোলেন। মায়ের ভালোবাসার যেন শেষ নেই।শত দুঃখ-কষ্টেও মা সন্তানকে দূরে ঠেলে দেন না। মা সবসময়ই সন্তানের জন্য আশীর্বাদ। তাই তো মাকে নিয়েই এত এত গান, কবিতা ও গল্প রচনা। যদিও মায়ের জন্য সন্তানের ভালোবাসা সারা বছরই থাকে। এরপরও বিশেষ দিনের বিশেষত্ব তো আছেই। মায়ের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শনস্বরূপ প্রতি বছরই সারা বিশ্বে এই মে মাসটিতে পালন করা হয় ’মা দিবস।’কেবল মায়েদের জন্যই এই দিন। মায়ের কথা মনে পড়লেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে স্বর্গীয় এক প্রশান্তি। স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠে স্নেহ, মায়া-মমতার, আদর ভালবাসার এক ফ্রেমে বাঁধা হাজারো রঙিন মুহূর্ত। অকৃত্রিম এই ভালোবাসা পৃথিবীর আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। যাবেও না। এই অনাবিল সুখ-শান্তি কেবল মায়ের কাছেই পাওয়া যায়। সন্তানের জন্য মা সবকিছুই করতে পারেন। নিজের অসংখ্য সুখ-শান্তি বিসর্জন করতে কখনোই পিছপা হন না। মা সন্তানকে জন্ম দিতে জীবনের কঠিনতম কষ্ট সহ্য করেন। অনেক ধৈর্য, কষ্ট সহিষ্ণু, নিরলস ও সার্থকভাবে সংসারের হাল ধরার পরও সন্তানের জন্য মা হয়ে ওঠেন একজন দায়িত্ববান চিরচেনা জননী থেকে পৃথিবীর সেরা জননীতে। কত রকম চেনা-জানা মানুষ আর আত্মীয়স্বজনের মাঝে, এই রঙিন দুনিয়ার আরো কত মোহে আমরা সময় পার করে থাকি। কিন্তু মায়ের মতো কেউ নয়। সবাই মনের দুঃখ না বুঝলেও একমাত্র ‘মা’ই আছেন যিনি সন্তানের সবকিছুই বোঝেন। আর এই হচ্ছে আমাদের মা আর মায়ের মমতা।
মায়ের তুলনা শুধু মা-ই। আমাদের মাঝে এমনও অনেকে আছেন যারা ক্ষণিকের জন্য মায়ের ভালোবাসার কথা মনে করেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। সত্যিকার অর্থেই মায়ের মতো করে ভালোবাসা কেউ দিতে পারে না। এমন নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মানুষ পৃথিবীর বুকে কেবল একজনই দিতে পারেন আর তিনি হলেন ’মা।’
আর ‘মা’ নেই এমন ব্যক্তি যে কত বড় অভাগা, শুধু তিনিই বোঝেন। মায়ের আদর-স্নেহ ভালোবাসার ছায়ায় প্রতিটি সন্তানই থাকে পরম আনন্দে। যেন বটবৃক্ষের ছায়ায় পথিকের ক্লান্তি নিবারণ। মা সবার জন্যই এক পরম সুখস্মৃতি। মাকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রতিটি মুহূর্তের। তারপরও বছরের এই সময়টাতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ‘মা’ দিবস পালন করা হয়। তবে সবারই বোঝা উচিত বিশেষ কোনো দিন নয়, সন্তানের জন্য মায়ের মুখে হাসি থাকুক প্রতিটি মুহূর্তে। অটুট থাকুক মায়ের জন্য সন্তানের ভালোবাসার বন্ধন।
আমাদের দেশে মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসাটা রয়েছে অনেক বেশি। যারা মায়ের কাছে থাকেন তারা তো পরম ভাগ্যবান। খেয়াল রাখতে হবে মা যেন দুঃখ না পান, কষ্ট না পান। মায়ের বার্ধক্যের একাকীত্বে সন্তানেরই উচিত হবে মাকে সঙ্গ দেওয়া। বৃদ্ধ মায়ের কখন কি লাগবে তার খোঁজখবর নিতে হবে। সন্তানের কারণে মায়ের মুখে যেন উহ! উচ্চারিত না হয়। আর এতেই শ্রষ্টারও সন্তুষ্টি। মা হলো প্রতিটি সন্তানের জন্য আশীর্বাদ। কারণ মায়ের দোয়া কখনই বিফলে যায় না। আমরা বিভিন্নভাবে মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে থাকি। প্রতিটি সন্তানের উচিত মায়ের প্রতি বিশেষ নজর রাখা। মায়ের সঙ্গে বিভিন্ন কাজে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করা। মায়ের খাবার-দাবারের দিকে খেয়াল রাখা প্রতিটি সন্তানের দায়িত্ব। আর মাকে বন্ধু মনে করে যখন আপনি সবকিছুই শেয়ার করবেন তখন আপনার মনে কোনো কষ্ট থাকবে না।
মা বাবা যদি কারো কাছে কিছু চাই, তা হল তাঁরই সন্তানের কাছে তাও আবার যৎ সামান্য বৃদ্ধ বয়সে সন্তানের একটু সঙ্গ বাস্। চাই অর্থ কড়ি, চাই শুধু একটু ভালবাসা আর সহানুভূতি। তাই এবিষয়ে একটু যত্নশীল হবেন। মনে রাখবেন সন্তানের দ্বারা মা বাবার উহ্ শব্দ উচ্চারণে আল্লাহর আরশ পযর্ন্ত কেঁপে উঠে।
তাই একটি বিশেষ দিনে নয়, মায়ের জন্য ভালোবাসা থাকুক প্রতিটি মুহূর্তে। পৃথিবীর সব মায়ের প্রতি রইলো ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা
এই বিশেষ দিনে নয়,মায়ের জন্য ভালোবাসা থাকুক প্রতিটি মুহূর্তে ।
রউদা, রিয়াদ, সৌদিআরব।
২৯/০৫/২০১৫ইং।
( বিঃদ্রঃ বানান বা অন্য কোন ভুল ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ০২/০৬/২০২০পরিপক্ব ও পরিপাটি লেখা । । ভালোবাসা ও শুভ কামনা।