বিস্বাস ও চেতনা এবং নীতি
পৃথিবীর আদি কাল থেকে নাকি মানুষ নামক জীবের বিচরণ।আর তার সাথে কালের বিবর্তনে বিশ্বাস, চেতনা আর নীতির পরিবর্তন তো আছেই? হ্যাঁ বিশ্বাসের পরিবর্তন তো মানুষকে সাম্য শিখিয়েছে।আর এ আছে বলেই তো আমরা সবাই শৃঙ্খলা মধ্যে জীবনের স্বাদ পাচ্ছি। চেতনার বিকাশে কিছু কিছু পরিবর্তন আসছে, কিন্তু খুব একটা বেশি না।কারণ চেতনার বিকাশে মানুষ যতটা না সতর্ক হতে পাচ্ছে তার থেকে অনেক বেশি নিজেদেরই কাছে হেরে যাচ্ছে। তবে কিন্তু নীতির পরিবর্তন করে আমরা আজ কি পেয়েছি তা তো পরিষ্কার বুঝতে পারছি? শুধু নিজেদের স্ব স্ব স্বার্থে বিরাট বিরাট শ্লোগান! হাঁ কথাটা এজন্য বললাম নীতির পরিবর্তনে কি কিছু পরিবর্তন করা সম্ভব নয়? আমার তো মনে হয় সম্ভব। প্রাচীন পৃথিবী সাক্ষী যখনই নীতির পরিবর্তন আর কর্মের যোগসূত্র একই সঙ্গে হয়েছে, ঠিক তখনই কিছুটা সুফল পাওয়া গেছে সেখান থেকে। সুতরাং নীতির পরিবর্তনের সাথে সাথে কর্মের দ্বারা সেটাকে মুরিয়ে রাখা চাই? শুধু নীতির শ্লোগান নয়........
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দেবাশীষ দিপন ৩০/১১/২০১৫
-
নাসিফ আমের চৌধুরী ১৯/০৯/২০১৫খারাপ নাহ।।
-
রুহুল আমীন রৌদ্র. ১৫/০৯/২০১৫brevoooo
-
মোঃ মুসা খান ১১/০৯/২০১৫Valo bolecn
-
সমরেশ সুবোধ পড়্যা ০৮/০৯/২০১৫সঠিক বলেছেন ।
-
শ্রীতরুণ গিরি ০৩/০৯/২০১৫ভালো বলেছেন।
ঠিক বলেছেন।