ডায়রী
ডায়েরির ২য় পৃষ্ঠায়...
"তিয়াস (ভাইয়া)! তোমাকে বলছি! বাস্তবে না হোক আমার এই ডায়েরির পাতায় তো কিছু বলতেই পারি তোমাকে। এটা আমার রাজ্যে, আমার। এখানে তুমি এক অন্য তুমি। আমার "তুমি"। তাই আমি বলতেই পারি, লিখতেই পারি, ভাবতেই পারি তোমাকে নিয়ে। কারোর অধিকার নেই কিছু বলার "
তিয়াস কয়েকটা পৃষ্ঠা পাল্টিয়ে পড়তে লাগলো...
"মাঝেমাঝে অভিমান গুলো অভিযোগ হয়ে দাড়ায়। তোমার হাসিমাখা মুখটা দেখার পর একসময় সেগুলো হারিয়ে যায়, ইচ্ছে করে আবার তোমায় ভালোবাসি। যতটুকু অভিমান জমেছিল হৃদয় কোনে তার ও কয়েকগুণ ভালবাসা উজাড় করে দেই। অনেক ভালবাসি তোমায়...."
স্নেহা রুমে ঢুকল। তিয়াস ডায়েরিটা পাশেই টেবিলে বইয়ের আড়ালে রেখে দিল।
-তিয়াস ভাইয়া! আরেক কাপ চা করে দিব?
-ম্মম্মম্মম ২ কাপ ত শেষ হল...হাতে কাজ না থাকলে আরেক কাপ চা দিতে পারিস। অনেক দিন হল তোর হাতের চা খাইনা..
-আড়াই বছর! হয়েছে। আজ আড়াই বছর পর তুমি আমাদের বাসায় এলে।
-হবে হয়তো। যা চা নিয়ে আয়। এমন শান্ত বিকালে ,রোদ-মেঘের লুকোচুরি দেখে দেখে চা খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম।
-আর কতদিন এমন ছন্নছাড়া জীবন নিয়ে ঘুরবে তুমি?
-হাহা।
-তুমি আমার কথাটা হেসে উড়িয়ে দিচ্ছ না, দিনদিন মানুষের হাসির পাত্র হচ্ছো।
-বলিস কি। কিভাবে?
-এই যে বেকার, ব্যাচেলর লাইফ নিয়ে পরে আছো এখনো। তোমার সমবয়সীদের কথা বাদ দিলাম ছোটরাও আজ চাকরি বাকরি করে জীবনে উন্নতি করছে আর তুমি! সেই ভবঘুরেই রইলে। কিছুই করতে পারলেনা ...
-কি করব। এই ছকে বাধা নিয়মটা কেন যেন আমার
ভালো লাগেনা।
-জীবনে অনেক কিছুই ভালো না লাগলেও করতে হয়। আর এই কথা গুলো আমি প্রথম বলছি তা ত না, সবাই বলে তোমাকে।
-ঠিকই বলছিস তুই। গা সয়ে গেছে কথাগুলো।
-তোমার একটু ও খারাপ লাগেনা শুনতে?
-প্রথম প্রথম লাগতো তারপর ব্যাপারটা পানিভাত
হয়ে গেছে, খারাপ লাগেনা তবে তোর মুখ থেকে শোনার পর খারাপ লাগছে। এখন মনে হচ্ছে কাজ কারবার কিছু করার দরকার।
-কষ্ট পেলে আমি দুঃখিত।
-আচ্ছা! এবার চা টা নিয়ে আয়।
স্নেহা রুম থেকে বেড়িয়ে গেল। তিয়াস আবারও ডায়েরিটা হাতে নিল। কারো পার্সোন্যাল ডায়েরি পড়া একধরনের গুরুতর অপরাধ আর এই অপরাধটাই তিয়াস করছে। কথাটা ভাবতেই ডায়েরি টা রেখে দিতে চাইল, পরক্ষণেই ভাবল তাকে নিয়ে যে কটা পাতা লেখা হইছে সেগুলো পড়েই ডায়েরি টা রেখে দিবে অন্য বিষয় পড়বেনা এতে অপরাধ হবেনা। সে জানতে চাইতেই পারে তার সম্পর্কে স্নেহা কি ধারণা পোষণ করে।
"আমার জন্য আজ একটা বিশেষ দিন। আজ তিয়াস
ভাইয়ের জন্মদিন। অনেকদিন ধরে কেক বানানো শিখেছিলাম। আজ নিজের হাতে কেক বানালাম তিয়াস ভাইয়াকে খাওয়াব বলে, অথচ তিয়াস ভাইয়ার
আসার নাম নাই। তিয়াস ভাইয়ার পছন্দের সবুজ রঙের একটা শাড়ি ও পড়েছি। শাড়িটা আম্মুর, না বলে নিয়ে এসেছি "
আরো কয়েকটা পৃষ্ঠা পাল্টালো তিয়াস। "আচ্ছা মানুষ
এতো বোকা হয় কি করে? যদি বোকাদের প্রতিযোগিতা হয় তবে এক নম্বরে তিয়াস ভাইয়ার নামটা অনায়াসেই উঠে আসবে। তিয়াস ভাইয়া কি বুঝে শুনেই আমাকে এড়িয়ে চলে নাকি অজান্তেই!? এই ব্যাপারটার একটা হ্যস্ত ন্যস্ত করতেই হবে। "
তিয়াস এবার একেবারেই শেষের কয়েকটা পাতা খুলল
"জানি না কিসের অভিমান তার। সত্যিই জানিনা কেন এমন করে হারিয়ে গেল সে। সবাই বলছে তিয়াস মারা গেছে। আজ ১ বছর ৩ মাস প্রায়, কেউ জানেনা তিয়াস কোথায়। আমি আল্লাহর কাছে এই দোয়া করি যে তিয়াস যেখানে থাকুক ভালো থাকুক। "
কারো আসার আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। তিয়াস ডায়েরিটা রেখে দিল। স্নেহা চা নিয়ে এসেছে।
-চা।
-হুম দে।
-এখন কোথায় আছো?
-বাসাতেই। আব্বা অসুস্থ ওনাকে নিয়ে হাসপাতাল
যেতে হয়, সন্তান বলতে ত আমিই আছি। এবার একটু
আব্বা আম্মার সেবা করি।
-এটাই ভালো। চাচার এই অসুস্থ হওয়ার কারণটাও ত
তুমিই।
-হুম। ফুপু কই?
-শুয়ে আছে। কেন দরকার?
-চলে যাব আমি।
-আরেকটু বসো।
-কি হবে আরেকটু বসে?
-তোমাকে একজনের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতাম।
-কে?
কথা শেষ না হতেই রুমে একজন ভদ্রলোক ঢুকলেন।
স্নেহা এগিয়ে গিয়ে ভদ্রলোকের হাতটা ধরলেন।
-তিয়াস ভাইয়া এ হচ্ছে এমদাদ। এমদাদুল হক। আমার হাজব্যান্ড।
-এমদাদ, ইনিই হচ্ছেন তিয়াস ভাইয়া।
তিয়াস স্নেহাদের বাসা থে বেড়িয়ে যাচ্ছে, কেন যেন ওর মনে হল স্নেহা দাড়িয়ে ওর চলে যাওয়া দেখছে। আগে যতদূর তিয়াসকে দেখা যেত ততক্ষণ পর্যন্ত বারান্দার রেলিং ধরে দাড়িয়ে থাকত। আজ ও আছে হয়তো। তিয়াস পিছনে ঘুরে তাকালো, হুম স্নেহা দাড়িয়ে আছে। তবে স্নেহার পাশে ওর বাহু ঘেষে দাড়িয়ে আছে এমদাদ। নব দম্পতি। এমদাদের মুখে হাসি থাকলেও স্নেহার মুখে মেঘের আবরণ। তিয়াস লক্ষ্য করল স্নেহার পড়নে কাচাঁ সবুজ রঙের শাড়ি। অসম্ভব সুন্দর লাগছে ওকে।
তিয়াস মুচকি হেসে হাত নাড়িয়ে বিদায় দিল।
আজ নিজেকে খুব অপরাধী মনে হচ্ছে তিয়াসের। নিজেকে খুব অসহায় লাগছে। কেন যেন গলাটা ধরে আসছে। মনে হচ্ছে কিছু একটা পেয়ে ও পেলনা ও। ভাবল হয়তো এর যোগ্য তিয়াস ছিলা নাহ। স্নেহার ডায়রির শেষের দুই লাইন মনে পড়ছে।
"স্বপ্ন গড়তে যে সময় লাগে তা ভাঙতে কিছু মুহূর্তই
যথেষ্ট। আজ একটি কাগজের পাতায় স্বাক্ষর করে আমার স্বপ্ন টাও ভেঙ্গে ফেললাম। ভালো থাকবেন তিয়াস ভাইয়া, এপারে হোক বা ওপারে। "
তিয়াস পৃষ্ঠা টা ছিড়ে এনেছে। বুকপকেটে রেখে দিয়েছে। তার সব ভালবাসা না হোক ডায়রির পাতায় আকা এক পাতা ভালবাসা থাকুক তিয়াসের বুক পাজোরের কাছে।
"তিয়াস (ভাইয়া)! তোমাকে বলছি! বাস্তবে না হোক আমার এই ডায়েরির পাতায় তো কিছু বলতেই পারি তোমাকে। এটা আমার রাজ্যে, আমার। এখানে তুমি এক অন্য তুমি। আমার "তুমি"। তাই আমি বলতেই পারি, লিখতেই পারি, ভাবতেই পারি তোমাকে নিয়ে। কারোর অধিকার নেই কিছু বলার "
তিয়াস কয়েকটা পৃষ্ঠা পাল্টিয়ে পড়তে লাগলো...
"মাঝেমাঝে অভিমান গুলো অভিযোগ হয়ে দাড়ায়। তোমার হাসিমাখা মুখটা দেখার পর একসময় সেগুলো হারিয়ে যায়, ইচ্ছে করে আবার তোমায় ভালোবাসি। যতটুকু অভিমান জমেছিল হৃদয় কোনে তার ও কয়েকগুণ ভালবাসা উজাড় করে দেই। অনেক ভালবাসি তোমায়...."
স্নেহা রুমে ঢুকল। তিয়াস ডায়েরিটা পাশেই টেবিলে বইয়ের আড়ালে রেখে দিল।
-তিয়াস ভাইয়া! আরেক কাপ চা করে দিব?
-ম্মম্মম্মম ২ কাপ ত শেষ হল...হাতে কাজ না থাকলে আরেক কাপ চা দিতে পারিস। অনেক দিন হল তোর হাতের চা খাইনা..
-আড়াই বছর! হয়েছে। আজ আড়াই বছর পর তুমি আমাদের বাসায় এলে।
-হবে হয়তো। যা চা নিয়ে আয়। এমন শান্ত বিকালে ,রোদ-মেঘের লুকোচুরি দেখে দেখে চা খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম।
-আর কতদিন এমন ছন্নছাড়া জীবন নিয়ে ঘুরবে তুমি?
-হাহা।
-তুমি আমার কথাটা হেসে উড়িয়ে দিচ্ছ না, দিনদিন মানুষের হাসির পাত্র হচ্ছো।
-বলিস কি। কিভাবে?
-এই যে বেকার, ব্যাচেলর লাইফ নিয়ে পরে আছো এখনো। তোমার সমবয়সীদের কথা বাদ দিলাম ছোটরাও আজ চাকরি বাকরি করে জীবনে উন্নতি করছে আর তুমি! সেই ভবঘুরেই রইলে। কিছুই করতে পারলেনা ...
-কি করব। এই ছকে বাধা নিয়মটা কেন যেন আমার
ভালো লাগেনা।
-জীবনে অনেক কিছুই ভালো না লাগলেও করতে হয়। আর এই কথা গুলো আমি প্রথম বলছি তা ত না, সবাই বলে তোমাকে।
-ঠিকই বলছিস তুই। গা সয়ে গেছে কথাগুলো।
-তোমার একটু ও খারাপ লাগেনা শুনতে?
-প্রথম প্রথম লাগতো তারপর ব্যাপারটা পানিভাত
হয়ে গেছে, খারাপ লাগেনা তবে তোর মুখ থেকে শোনার পর খারাপ লাগছে। এখন মনে হচ্ছে কাজ কারবার কিছু করার দরকার।
-কষ্ট পেলে আমি দুঃখিত।
-আচ্ছা! এবার চা টা নিয়ে আয়।
স্নেহা রুম থেকে বেড়িয়ে গেল। তিয়াস আবারও ডায়েরিটা হাতে নিল। কারো পার্সোন্যাল ডায়েরি পড়া একধরনের গুরুতর অপরাধ আর এই অপরাধটাই তিয়াস করছে। কথাটা ভাবতেই ডায়েরি টা রেখে দিতে চাইল, পরক্ষণেই ভাবল তাকে নিয়ে যে কটা পাতা লেখা হইছে সেগুলো পড়েই ডায়েরি টা রেখে দিবে অন্য বিষয় পড়বেনা এতে অপরাধ হবেনা। সে জানতে চাইতেই পারে তার সম্পর্কে স্নেহা কি ধারণা পোষণ করে।
"আমার জন্য আজ একটা বিশেষ দিন। আজ তিয়াস
ভাইয়ের জন্মদিন। অনেকদিন ধরে কেক বানানো শিখেছিলাম। আজ নিজের হাতে কেক বানালাম তিয়াস ভাইয়াকে খাওয়াব বলে, অথচ তিয়াস ভাইয়ার
আসার নাম নাই। তিয়াস ভাইয়ার পছন্দের সবুজ রঙের একটা শাড়ি ও পড়েছি। শাড়িটা আম্মুর, না বলে নিয়ে এসেছি "
আরো কয়েকটা পৃষ্ঠা পাল্টালো তিয়াস। "আচ্ছা মানুষ
এতো বোকা হয় কি করে? যদি বোকাদের প্রতিযোগিতা হয় তবে এক নম্বরে তিয়াস ভাইয়ার নামটা অনায়াসেই উঠে আসবে। তিয়াস ভাইয়া কি বুঝে শুনেই আমাকে এড়িয়ে চলে নাকি অজান্তেই!? এই ব্যাপারটার একটা হ্যস্ত ন্যস্ত করতেই হবে। "
তিয়াস এবার একেবারেই শেষের কয়েকটা পাতা খুলল
"জানি না কিসের অভিমান তার। সত্যিই জানিনা কেন এমন করে হারিয়ে গেল সে। সবাই বলছে তিয়াস মারা গেছে। আজ ১ বছর ৩ মাস প্রায়, কেউ জানেনা তিয়াস কোথায়। আমি আল্লাহর কাছে এই দোয়া করি যে তিয়াস যেখানে থাকুক ভালো থাকুক। "
কারো আসার আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। তিয়াস ডায়েরিটা রেখে দিল। স্নেহা চা নিয়ে এসেছে।
-চা।
-হুম দে।
-এখন কোথায় আছো?
-বাসাতেই। আব্বা অসুস্থ ওনাকে নিয়ে হাসপাতাল
যেতে হয়, সন্তান বলতে ত আমিই আছি। এবার একটু
আব্বা আম্মার সেবা করি।
-এটাই ভালো। চাচার এই অসুস্থ হওয়ার কারণটাও ত
তুমিই।
-হুম। ফুপু কই?
-শুয়ে আছে। কেন দরকার?
-চলে যাব আমি।
-আরেকটু বসো।
-কি হবে আরেকটু বসে?
-তোমাকে একজনের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতাম।
-কে?
কথা শেষ না হতেই রুমে একজন ভদ্রলোক ঢুকলেন।
স্নেহা এগিয়ে গিয়ে ভদ্রলোকের হাতটা ধরলেন।
-তিয়াস ভাইয়া এ হচ্ছে এমদাদ। এমদাদুল হক। আমার হাজব্যান্ড।
-এমদাদ, ইনিই হচ্ছেন তিয়াস ভাইয়া।
তিয়াস স্নেহাদের বাসা থে বেড়িয়ে যাচ্ছে, কেন যেন ওর মনে হল স্নেহা দাড়িয়ে ওর চলে যাওয়া দেখছে। আগে যতদূর তিয়াসকে দেখা যেত ততক্ষণ পর্যন্ত বারান্দার রেলিং ধরে দাড়িয়ে থাকত। আজ ও আছে হয়তো। তিয়াস পিছনে ঘুরে তাকালো, হুম স্নেহা দাড়িয়ে আছে। তবে স্নেহার পাশে ওর বাহু ঘেষে দাড়িয়ে আছে এমদাদ। নব দম্পতি। এমদাদের মুখে হাসি থাকলেও স্নেহার মুখে মেঘের আবরণ। তিয়াস লক্ষ্য করল স্নেহার পড়নে কাচাঁ সবুজ রঙের শাড়ি। অসম্ভব সুন্দর লাগছে ওকে।
তিয়াস মুচকি হেসে হাত নাড়িয়ে বিদায় দিল।
আজ নিজেকে খুব অপরাধী মনে হচ্ছে তিয়াসের। নিজেকে খুব অসহায় লাগছে। কেন যেন গলাটা ধরে আসছে। মনে হচ্ছে কিছু একটা পেয়ে ও পেলনা ও। ভাবল হয়তো এর যোগ্য তিয়াস ছিলা নাহ। স্নেহার ডায়রির শেষের দুই লাইন মনে পড়ছে।
"স্বপ্ন গড়তে যে সময় লাগে তা ভাঙতে কিছু মুহূর্তই
যথেষ্ট। আজ একটি কাগজের পাতায় স্বাক্ষর করে আমার স্বপ্ন টাও ভেঙ্গে ফেললাম। ভালো থাকবেন তিয়াস ভাইয়া, এপারে হোক বা ওপারে। "
তিয়াস পৃষ্ঠা টা ছিড়ে এনেছে। বুকপকেটে রেখে দিয়েছে। তার সব ভালবাসা না হোক ডায়রির পাতায় আকা এক পাতা ভালবাসা থাকুক তিয়াসের বুক পাজোরের কাছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আমিন চৌধুরী ০৪/১২/২০১৪যতই বলুন না কেন নবদম্পতির কারও কাছেই পূর্বের প্রেম কাহিনি জানানোটা সুখকর কিছু হবেনা। তিয়াসের চরিত্রটা কিছুটা হূমায়ুন আহমেদের সৃষ্ট টগরের মতো লাগল।লিখাটা ভাল হয়েছে।একটা কথাই বলব আরেকটু লজিকেল হোন।যদিও প্রেমের গল্পে তার খুব একটা দরকার নেই।
-
অ ২৯/১১/২০১৪বেশ ভালো । মুগ্ধ হলাম ।
একটা খটকা লাগল ।
মেয়েটার হাজব্যান্ড আছে তারপরও ডায়রীটা এত সহজলভ্য জায়গায় রাখার কথা না । ডায়রীটা তিয়াসের হাতে না পরে তার হাজব্যান্ডের হাতে পরলে কি হত ভাবুন তো?
ভালো থাকবেন । -
পার্থ সাহা ২৯/১১/২০১৪nice