ভুল বোঝাবুঝি
আবুল সাহেব
রাতে বাড়ি ফিরতেই
তার
স্ত্রী আদুরে ভঙ্গিতে
তার
গলা জড়িয়ে ধরে বললেনঃ
‘ওগো সোনা!
আমি মনে হয় তিন
মাসের প্রেগনেন্ট!!
ডাক্তার
কয়েকটা টেস্ট
দিয়েছে নিশ্চিত
হওয়ার
জন্য। এই শোন!
আমরা কিন্তু
নিশ্চিত না হয়ে
কাউকে বলব না!!
ঠিক আছে?’
আবুল সাহেব
মুচকি হাসলেন।
পরদিন আবুল
সাহেব অফিসে
যাওয়ার পর তার
বাসায় এক
সুকন্ঠি তরুনীর
ফোন আসলো
বিদ্যুত্ অফিস
থেকে।
তরুনীঃ ‘হ্যালো!
কে? মিসেস
আবুল?’
মিসেস
আবুলঃ ‘হ্যাঁ,
বলছি’
তরুনীঃ ‘ম্যাডাম,
আপনার তো
তিন মাস
হয়ে গেছে!!’ মিসেস
আবুল অবাক
হয়ে বললেনঃ
‘আপনারা কিভাবে জানলেন?!’
তরুনীঃ ‘আমাদের
ফাইলে লেখা
আছে ম্যাডাম!
অফিসের দারোয়ান
পর্যন্ত জানে’
মিসেস আবুল
উৎকন্ঠিত
হয়ে বললেনঃ ‘কিন্তু
কিভাবে??
আপনারা জানলেন
কিভাবে???’
তরুনীঃ ‘আমাদের
নিজস্ব পদ্ধতি
আছে ম্যাডাম!!’
বিভ্রান্ত হয়ে
মিসেস আবুল
বললেনঃ ‘ঠিক
আছে,
আবুল আসুক! ওর
সাথে আগে কথা বলে নিই!!’
রাতে আবুল
সাহেব সব
শুনে তো ক্ষেপে গেলেন!
পরদিনই বিদ্যুৎ
অফিসে গিয়ে
বললেনঃ ‘আপনারা নাকি জানেন
আমার স্ত্রীর
তিন মাস
হয়ে গেছে?
শান্তভাবে তরুণী অফিসার
বললেনঃ ‘জী স্যার!
জানাটাই
তো আমাদের
কাজ!!’
থমথমে মুখে আবুল
বললেনঃ
‘তা কিভাবে জানলেন
আপনারা?’
তরুণী উত্তর
দিলোঃ ‘শান্ত
হোন স্যার! আপনার
শুধু
বিলটা দিয়ে দিলেই
চলবে!’
রেগে গিয়ে আবুল
বললেনঃ ‘আর
যদি না দেই?’
তরুণী জবাব
দিলোঃ ‘সেক্ষেত্রে
স্যার
আপনারটা কেটে দেয়া ছাড়া
আমাদের কিছু
করার নেই!!’ আবুল
চিৎকার
করে বললেনঃ
“ আমার
টা কেটে দিলে,
তখন আমার
স্ত্রীর কি হবে??
”
তরুনী মুচকি হেসে জবাব
দিলোঃ
“ তখন আপনার
স্ত্রীর ….,,,
. .
.
.
.
.
.
.
.
.
মোমবাতি ব্যবহার
করা ছাড়া কোনো উপায়
নাই
রাতে বাড়ি ফিরতেই
তার
স্ত্রী আদুরে ভঙ্গিতে
তার
গলা জড়িয়ে ধরে বললেনঃ
‘ওগো সোনা!
আমি মনে হয় তিন
মাসের প্রেগনেন্ট!!
ডাক্তার
কয়েকটা টেস্ট
দিয়েছে নিশ্চিত
হওয়ার
জন্য। এই শোন!
আমরা কিন্তু
নিশ্চিত না হয়ে
কাউকে বলব না!!
ঠিক আছে?’
আবুল সাহেব
মুচকি হাসলেন।
পরদিন আবুল
সাহেব অফিসে
যাওয়ার পর তার
বাসায় এক
সুকন্ঠি তরুনীর
ফোন আসলো
বিদ্যুত্ অফিস
থেকে।
তরুনীঃ ‘হ্যালো!
কে? মিসেস
আবুল?’
মিসেস
আবুলঃ ‘হ্যাঁ,
বলছি’
তরুনীঃ ‘ম্যাডাম,
আপনার তো
তিন মাস
হয়ে গেছে!!’ মিসেস
আবুল অবাক
হয়ে বললেনঃ
‘আপনারা কিভাবে জানলেন?!’
তরুনীঃ ‘আমাদের
ফাইলে লেখা
আছে ম্যাডাম!
অফিসের দারোয়ান
পর্যন্ত জানে’
মিসেস আবুল
উৎকন্ঠিত
হয়ে বললেনঃ ‘কিন্তু
কিভাবে??
আপনারা জানলেন
কিভাবে???’
তরুনীঃ ‘আমাদের
নিজস্ব পদ্ধতি
আছে ম্যাডাম!!’
বিভ্রান্ত হয়ে
মিসেস আবুল
বললেনঃ ‘ঠিক
আছে,
আবুল আসুক! ওর
সাথে আগে কথা বলে নিই!!’
রাতে আবুল
সাহেব সব
শুনে তো ক্ষেপে গেলেন!
পরদিনই বিদ্যুৎ
অফিসে গিয়ে
বললেনঃ ‘আপনারা নাকি জানেন
আমার স্ত্রীর
তিন মাস
হয়ে গেছে?
শান্তভাবে তরুণী অফিসার
বললেনঃ ‘জী স্যার!
জানাটাই
তো আমাদের
কাজ!!’
থমথমে মুখে আবুল
বললেনঃ
‘তা কিভাবে জানলেন
আপনারা?’
তরুণী উত্তর
দিলোঃ ‘শান্ত
হোন স্যার! আপনার
শুধু
বিলটা দিয়ে দিলেই
চলবে!’
রেগে গিয়ে আবুল
বললেনঃ ‘আর
যদি না দেই?’
তরুণী জবাব
দিলোঃ ‘সেক্ষেত্রে
স্যার
আপনারটা কেটে দেয়া ছাড়া
আমাদের কিছু
করার নেই!!’ আবুল
চিৎকার
করে বললেনঃ
“ আমার
টা কেটে দিলে,
তখন আমার
স্ত্রীর কি হবে??
”
তরুনী মুচকি হেসে জবাব
দিলোঃ
“ তখন আপনার
স্ত্রীর ….,,,
. .
.
.
.
.
.
.
.
.
মোমবাতি ব্যবহার
করা ছাড়া কোনো উপায়
নাই
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
তরুণ কান্তি ০৩/০৭/২০১৮দারুণ সুন্দর!
-
শাহাদাত হোসেন রাতুল ২১/০৪/২০১৫হা হা মজার লেখা
-
অনিরুদ্ধ বুলবুল ২৭/১০/২০১৪আবুল আর কাকে বলে?
আসলেই বেটা এক আবুলই বটে! -
আবু সাহেদ সরকার ১৮/১০/২০১৪ইস! যা হয়েছে না। দারুন...
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ১৮/১০/২০১৪সত্যি অনেক সুন্দর হয়েছে। বাট ১৮+। ভালো লাগলো।
-
একনিষ্ঠ অনুগত ১৮/১০/২০১৪হা হা...