শিখছি আমি আপনিও শিখুন
একটা বিষয়ে খুব ভয়, ভয় না ঠিক, লজ্জা পেতাম! আসলে কারো সামনে, আমি আমার নিজের করা কিছু নিয়ে সহজ হতে পারিনা!! আবার যখন দেখি সবাই ভাল ভাবে নিচ্ছে, তখন আবার মোটামুটি স্বাভাবিক হয়ে যাই।
যা বলছিলাম, কবিতা লিখছি আমি, অথচ নিজের কবিতা নিজে ঠিক করে আবৃত্তি করতে পারিনা। কতটা হাস্যকর না বিষয়টা! একা একা আবার ঠিকই করি আমি, কিন্তু কারও সামনে তা অসম্ভব। তবে অনেক ভেবে ঠিক করলাম, ভুুল করছি মারাত্বক। কবিতা যদি সঠিক ভাবে আবৃত্তি করতে পারি আমি, তাহলে কবিতায় গভীরতা আরো বেশী দিতে পারবো। কোন জায়গায় কোন রসদ দিতে হবে, তা সঠিক ভাবে বুঝতে পারবো। তাই এখন আবৃত্তি শিখছি। বলতে পারেন কোমড় বেধে নেমেছি। কিভাবে করতে হয় আবৃত্তি! মোটেও সহজ নয় আবার কঠিনও নয়।
আমার নিজের রচিত কবিতার আবৃত্তি শুনে, আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই, এ কবিতা আমি লিখেছি। পুরো পাল্টে গেছে ভাবনা। সত্যিকার আবৃত্তিকার যারা, সবসময় আবৃত্তি করে, তাদের উপস্থাপিত আবৃত্তি শুনলে, পাগল হয়ে যেতে হয়। কখনও উচুতে, তো কখনও নিচুতে, অসাধারন এক অনুভুতি। তাই আবৃত্তি নিয়ে যা যা শিখবো, তা ভাবছি সবাই কে জানাবো। আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসে যদি কারও এতটুকু উপকারও হয়। তাহলে আমি স্বার্থক। কাল থেকে এ বিষয়ে লিখবও। অনেক কিছু আছে, জানার শেষ নেই। তবে এখন ভাবি আগে কেন শিখলাম না।
যাই হোক আজ শুধু বলি আবৃত্তি কি, এবং পাঠ কি?
উত্তর সহজ, না জানলে কঠিন। তবে ভাবনা বদলাবে অনেকের। আমি যা জানছি তাই বলছি।
আবৃত্তিঃ- কবিতা যদি স্মৃতি থেকে মুখস্থ করে উপস্থাপন করা হয়, তাকেই বলে আবৃত্তি। আগের কালে কবিতা যা রচিত হত তাতে প্রাধান্য পেত ছন্দ। তাই তখনকার কবিতা রচিত হতো ছন্দ নির্ভর। আজ সেই ছন্দ নির্ভরতা বদলেছে। সঙ্গে বদলেছে কবিতার ভাবনা। তাই আবৃত্তির দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গেছে। কিন্তু আবৃত্তির মুল রীতি আগের মতই আছে। অথাৎ আবৃত্তি এখন স্বতন্ত্র রূপে চেনা যাচ্ছে। বিশদ নিয়ে আসছি পরে।
পাঠঃ- রচিত কবিতা দেখে দেখে পরিবেশন করাকে বলে পাঠ। দুটি ভিন্ন জিনিষ পেলাম। অথচ আগে জানতাম কবিতা পাঠকেই আবৃত্তি বলে। ভাবনা বদলে গেল। কেমন লাগল জানাবেন। আমি অবৃত্তিকে খুব সহজ ভাবতাম, কিন্তু এর মাঝেও অনেক কিছু আছে, যা সত্যিই বেশ মজার!!! ভাল থাকবেন। ভালবাসা নিবেন। সবাইকে সালাম ও ভালবাসা জানিয়ে শেষ করছি।
যা বলছিলাম, কবিতা লিখছি আমি, অথচ নিজের কবিতা নিজে ঠিক করে আবৃত্তি করতে পারিনা। কতটা হাস্যকর না বিষয়টা! একা একা আবার ঠিকই করি আমি, কিন্তু কারও সামনে তা অসম্ভব। তবে অনেক ভেবে ঠিক করলাম, ভুুল করছি মারাত্বক। কবিতা যদি সঠিক ভাবে আবৃত্তি করতে পারি আমি, তাহলে কবিতায় গভীরতা আরো বেশী দিতে পারবো। কোন জায়গায় কোন রসদ দিতে হবে, তা সঠিক ভাবে বুঝতে পারবো। তাই এখন আবৃত্তি শিখছি। বলতে পারেন কোমড় বেধে নেমেছি। কিভাবে করতে হয় আবৃত্তি! মোটেও সহজ নয় আবার কঠিনও নয়।
আমার নিজের রচিত কবিতার আবৃত্তি শুনে, আমি নিজেই অবাক হয়ে যাই, এ কবিতা আমি লিখেছি। পুরো পাল্টে গেছে ভাবনা। সত্যিকার আবৃত্তিকার যারা, সবসময় আবৃত্তি করে, তাদের উপস্থাপিত আবৃত্তি শুনলে, পাগল হয়ে যেতে হয়। কখনও উচুতে, তো কখনও নিচুতে, অসাধারন এক অনুভুতি। তাই আবৃত্তি নিয়ে যা যা শিখবো, তা ভাবছি সবাই কে জানাবো। আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসে যদি কারও এতটুকু উপকারও হয়। তাহলে আমি স্বার্থক। কাল থেকে এ বিষয়ে লিখবও। অনেক কিছু আছে, জানার শেষ নেই। তবে এখন ভাবি আগে কেন শিখলাম না।
যাই হোক আজ শুধু বলি আবৃত্তি কি, এবং পাঠ কি?
উত্তর সহজ, না জানলে কঠিন। তবে ভাবনা বদলাবে অনেকের। আমি যা জানছি তাই বলছি।
আবৃত্তিঃ- কবিতা যদি স্মৃতি থেকে মুখস্থ করে উপস্থাপন করা হয়, তাকেই বলে আবৃত্তি। আগের কালে কবিতা যা রচিত হত তাতে প্রাধান্য পেত ছন্দ। তাই তখনকার কবিতা রচিত হতো ছন্দ নির্ভর। আজ সেই ছন্দ নির্ভরতা বদলেছে। সঙ্গে বদলেছে কবিতার ভাবনা। তাই আবৃত্তির দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গেছে। কিন্তু আবৃত্তির মুল রীতি আগের মতই আছে। অথাৎ আবৃত্তি এখন স্বতন্ত্র রূপে চেনা যাচ্ছে। বিশদ নিয়ে আসছি পরে।
পাঠঃ- রচিত কবিতা দেখে দেখে পরিবেশন করাকে বলে পাঠ। দুটি ভিন্ন জিনিষ পেলাম। অথচ আগে জানতাম কবিতা পাঠকেই আবৃত্তি বলে। ভাবনা বদলে গেল। কেমন লাগল জানাবেন। আমি অবৃত্তিকে খুব সহজ ভাবতাম, কিন্তু এর মাঝেও অনেক কিছু আছে, যা সত্যিই বেশ মজার!!! ভাল থাকবেন। ভালবাসা নিবেন। সবাইকে সালাম ও ভালবাসা জানিয়ে শেষ করছি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোমদত্তা মৈত্র ১১/১০/২০১৪আজকাল nescafe একটা ad দেয় দেখবেন একবার।লেখা খুব ভালো
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ১০/১০/২০১৪আপনার সুন্দর মানসিকতার সাধুবাদ জানাই.........
-
আফরান মোল্লা ০৯/১০/২০১৪আপনার এ ধারাবাহিক লেখার নিয়মিত পাঠক হিসেবে আমাকে গ্রহন করুন।আজকে অনেক কিছু শিখলাম।ধন্যবাদ আপনার সত্ চেষ্টার জন্য॥