বৃষ্টি কবিতা ও আমি
মেঘ কন্যা আজ প্রচন্ড দাপট নিয়ে
সূর্য্য টাকে শাসিয়েছে,
কন্যার দাপটে জড়সড় হয়ে সূর্যটা
কোথায় যেন লুকিয়েছে, ভয়ে।
ভারি বাতাসে দোল খেয়ে
জানালার পর্দাটা লাগল মুখে,
ঘুমটা ভেঙ্গে গেল চমকিত নয়নে তাকিয়ে দেখি
অনেকটা বৃষ্টির জল লেগেছে গায়ে।
ভিজে গেছে বিছানাটা বেশ অনেকটা
শত্রুর অক্রমনের মত ক্রমাগত জল ঢুকছেই,
তরিৎ জানালা বন্ধ করে, টেবিলের পানে তাকায়েই
দেখি সেটিও ভিজে আছে।
হায় হায় আমার স্বাধের কবিতাগুলো
যা লিখেছিলাম অনেক যত্ন করে, গত রাতে,
কাগজ গুলো ভিজে চুপসে গিয়ে
কবিতার লিখাগুলো ঝাপসা হয়ে ছড়িয়ে গেছে ।
আমি স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে দেখছি শঙ্কিত নয়নে
শত্রুর আক্রমন নিয়ে ভাবছি,
কিভাবে প্রতিশোধ নিব আমি বৃষ্টির বিরুদ্ধে
কোন উপায় কি আছে?
ভাবনার মাঝেই খুশির জানান দিল ঠোটের কোনে
মক্ষম হাতিয়ার আছে বৈকি!
বৃষ্টি আমার প্রানের কবিতা ধ্বংস করেছে
হিংসে করে দিয়েছে ভিজিয়ে।
আমি সেই কাজটিই করব তার সামনে বসে
যা কোনদিন করিনি আগে?
খুলে দিলাম জানালা, রাগে গর্জে উঠল মেঘ কন্যা
বিদুৎ চমকিয়ে বলে এবার পেয়েছি তোমায় বাগে।
ঝাপটা দিল আমার গায়ে ভিজলো কিছুটা
চেয়ারটা টেনে নিলাম জানালার কাছে।
টেবিলটা সরিয়ে এনে উপরটা মুছে
কাগজ কলম নিয়ে বসে গেলাম লিখতে।
আমাকে ভয় দেখাল বার কয়েক চমকিয়ে
যেমনটি সূর্য্যকে করেছিল আগে।
আমি পিছন ফিরে লিখছি আর নিজের বুক দিয়
আড়ালে রেখেছি যেন কবিতাটা না যায় ভিজে।
পিছনে আমার লড়াই চলছে প্রবল আঘাত আনছে
আমার উপর দুর্বার গতিতে বারেবারে।
কাপছি ভয়ে কিংবা শীতে, ক্রমাগত লিখে যাচ্ছি
সেই কবিতাটি যা মুছেছিল আগে।
আনন্দে মনটা ভরে গেল গত রাতের কবিতাটিই
লিখছি হুবুহু, "পূর্নিমার রাতে লাবন্য"
মেঘ কন্যা হার মেনেছে আমার কবিতার কাছে
তবুও হুংকার দিচ্ছে ত্রস্ত ভয়ে লাজে।
সূর্য্য টাকে শাসিয়েছে,
কন্যার দাপটে জড়সড় হয়ে সূর্যটা
কোথায় যেন লুকিয়েছে, ভয়ে।
ভারি বাতাসে দোল খেয়ে
জানালার পর্দাটা লাগল মুখে,
ঘুমটা ভেঙ্গে গেল চমকিত নয়নে তাকিয়ে দেখি
অনেকটা বৃষ্টির জল লেগেছে গায়ে।
ভিজে গেছে বিছানাটা বেশ অনেকটা
শত্রুর অক্রমনের মত ক্রমাগত জল ঢুকছেই,
তরিৎ জানালা বন্ধ করে, টেবিলের পানে তাকায়েই
দেখি সেটিও ভিজে আছে।
হায় হায় আমার স্বাধের কবিতাগুলো
যা লিখেছিলাম অনেক যত্ন করে, গত রাতে,
কাগজ গুলো ভিজে চুপসে গিয়ে
কবিতার লিখাগুলো ঝাপসা হয়ে ছড়িয়ে গেছে ।
আমি স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে দেখছি শঙ্কিত নয়নে
শত্রুর আক্রমন নিয়ে ভাবছি,
কিভাবে প্রতিশোধ নিব আমি বৃষ্টির বিরুদ্ধে
কোন উপায় কি আছে?
ভাবনার মাঝেই খুশির জানান দিল ঠোটের কোনে
মক্ষম হাতিয়ার আছে বৈকি!
বৃষ্টি আমার প্রানের কবিতা ধ্বংস করেছে
হিংসে করে দিয়েছে ভিজিয়ে।
আমি সেই কাজটিই করব তার সামনে বসে
যা কোনদিন করিনি আগে?
খুলে দিলাম জানালা, রাগে গর্জে উঠল মেঘ কন্যা
বিদুৎ চমকিয়ে বলে এবার পেয়েছি তোমায় বাগে।
ঝাপটা দিল আমার গায়ে ভিজলো কিছুটা
চেয়ারটা টেনে নিলাম জানালার কাছে।
টেবিলটা সরিয়ে এনে উপরটা মুছে
কাগজ কলম নিয়ে বসে গেলাম লিখতে।
আমাকে ভয় দেখাল বার কয়েক চমকিয়ে
যেমনটি সূর্য্যকে করেছিল আগে।
আমি পিছন ফিরে লিখছি আর নিজের বুক দিয়
আড়ালে রেখেছি যেন কবিতাটা না যায় ভিজে।
পিছনে আমার লড়াই চলছে প্রবল আঘাত আনছে
আমার উপর দুর্বার গতিতে বারেবারে।
কাপছি ভয়ে কিংবা শীতে, ক্রমাগত লিখে যাচ্ছি
সেই কবিতাটি যা মুছেছিল আগে।
আনন্দে মনটা ভরে গেল গত রাতের কবিতাটিই
লিখছি হুবুহু, "পূর্নিমার রাতে লাবন্য"
মেঘ কন্যা হার মেনেছে আমার কবিতার কাছে
তবুও হুংকার দিচ্ছে ত্রস্ত ভয়ে লাজে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপ্নীল মিহান ২৩/০৯/২০১৪দারুণ হইছে ভাই
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ২২/০৯/২০১৪বেশ ভালো লাগলো কবিতার প্রতি প্রগাড় ভালোবাসা। সত্যি আমি মুগ্ধ। গো এহেড............
-
আবু সাহেদ সরকার ২২/০৯/২০১৪সুন্দর লাগলো কবি।
-
কৌশিক আজাদ প্রণয় ২২/০৯/২০১৪অসাধারণ, কবিরা হার মানে না। যত বৈরিতাই আসুক, কাব্য তার অনন্য সৃষ্টি,মননের আকাশে ডানা ঝাপটাবেই।
-
মনিরুজ্জামান শুভ্র ২১/০৯/২০১৪বেশ লাগলো । বানান গুলো একটু দেখে নিবেন ।
সূর্য্য > সূর্য
ঠোটের > ঠোঁটের
প্রানের > প্রাণের
কাপছি > কাঁপছি