অসাধু ব্যবসায়ীদের হাত থেকে মুক্তি পেতে হবে
আর কতকাল অসাধু ব্যাবসায়ীরা সাধারণ ক্রেতাদের সাথে জুলুম করবে?
আমাদের দেশের যেকনো দোকান কিংবা মার্কেটে কোন পণ্যের গায়ে মূল্য লেখা থাকেনা, আর সরকারীভাবে এর জন্য কোন ব্যাবস্থাও নেওয়া হয়না কিংবা কোন আইন নেই। আর সাধারণ ক্রেতারা কখনো জানতে পারেনা কোন পণ্যের মূল্য কত। আর তার সুবাদে অসাধু ব্যাবসায়ীরা অধিক হারে মূল্য আদায় করে নিচ্ছে ক্রেতাদের কাছ থেকে। ধনী পরিবারগুলোর হয়তো কোন সমস্যা হচ্ছেনা কিন্তু দরিদ্র আর মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর?
চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন মার্কটে গুরে দেখলাম ৫০০টাকার একটা জামার মূল্য দিচ্ছে ৩০০০-৬০০০ টাকা আর ক্রেতারা সে ৫০০টাকার জামা ৩০০০-৬০০০টাকার মধ্যে ক্রয় করতেছে। আর যাদের কিছুটা ধারণা আছে তারা ৫০০-৭০০টাকার মধ্যে ক্রয় করতে পারতেছে।
আমাদের দেশের গ্রামের মানুষগুলো ভাল জামা-কাপরসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করার জন্য শহরের দিকে ছুটে যান আর সেখানে তাদের থেকে ১টাকার জিনিস ২০-১০০টাকা নেওয়া হয়।
এইভাবে আমাদের দেশের প্রত্যেক ব্যাবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছ থেকে অধিক মূল্য আদায় করে নিচ্ছেন।
বিশ্বের অন্যদেশগুলোতে গুরলে দেখা যায় বড় থেকে শুরু করে প্রত্যেটা দোকান কিংবা বড় বড় মার্কটেে পণ্যের গায়ে মূল্য লেখা থাকে আর সেটা আইনগতভাবে করা হয় আর কোন পণ্যের গায়ে অধিক মূল্য লেখা থাকলে কিংবা মূল্য লেখা না থাকলে তাদের আইনি শাস্তি দেওয়া হয়। আর ওইসব দেশে একটা ৫বছরের শিশুও সঠিক মূল্যে পছন্দের পণ্যটা ক্রয় করতে পারে।
আমাদের দেশেও এমন আইন করা হউক যাতে প্রত্যেকটা পণ্যের গায়ে সঠিক মূল্য লেখা থাকে, প্রশাসক যেন প্রত্যেকটা দোকান পরিদর্শন করে যারা অতিরিক্ত মূল্য লাগাবে আর যারা মূল্য লাগাবেনা তাদেরকে শাস্তির বিধান করা হবে তাহলে সাধারণ ক্রেতারা আর ঠকবেনা...।
আমাদের দেশের যেকনো দোকান কিংবা মার্কেটে কোন পণ্যের গায়ে মূল্য লেখা থাকেনা, আর সরকারীভাবে এর জন্য কোন ব্যাবস্থাও নেওয়া হয়না কিংবা কোন আইন নেই। আর সাধারণ ক্রেতারা কখনো জানতে পারেনা কোন পণ্যের মূল্য কত। আর তার সুবাদে অসাধু ব্যাবসায়ীরা অধিক হারে মূল্য আদায় করে নিচ্ছে ক্রেতাদের কাছ থেকে। ধনী পরিবারগুলোর হয়তো কোন সমস্যা হচ্ছেনা কিন্তু দরিদ্র আর মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর?
চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন মার্কটে গুরে দেখলাম ৫০০টাকার একটা জামার মূল্য দিচ্ছে ৩০০০-৬০০০ টাকা আর ক্রেতারা সে ৫০০টাকার জামা ৩০০০-৬০০০টাকার মধ্যে ক্রয় করতেছে। আর যাদের কিছুটা ধারণা আছে তারা ৫০০-৭০০টাকার মধ্যে ক্রয় করতে পারতেছে।
আমাদের দেশের গ্রামের মানুষগুলো ভাল জামা-কাপরসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করার জন্য শহরের দিকে ছুটে যান আর সেখানে তাদের থেকে ১টাকার জিনিস ২০-১০০টাকা নেওয়া হয়।
এইভাবে আমাদের দেশের প্রত্যেক ব্যাবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছ থেকে অধিক মূল্য আদায় করে নিচ্ছেন।
বিশ্বের অন্যদেশগুলোতে গুরলে দেখা যায় বড় থেকে শুরু করে প্রত্যেটা দোকান কিংবা বড় বড় মার্কটেে পণ্যের গায়ে মূল্য লেখা থাকে আর সেটা আইনগতভাবে করা হয় আর কোন পণ্যের গায়ে অধিক মূল্য লেখা থাকলে কিংবা মূল্য লেখা না থাকলে তাদের আইনি শাস্তি দেওয়া হয়। আর ওইসব দেশে একটা ৫বছরের শিশুও সঠিক মূল্যে পছন্দের পণ্যটা ক্রয় করতে পারে।
আমাদের দেশেও এমন আইন করা হউক যাতে প্রত্যেকটা পণ্যের গায়ে সঠিক মূল্য লেখা থাকে, প্রশাসক যেন প্রত্যেকটা দোকান পরিদর্শন করে যারা অতিরিক্ত মূল্য লাগাবে আর যারা মূল্য লাগাবেনা তাদেরকে শাস্তির বিধান করা হবে তাহলে সাধারণ ক্রেতারা আর ঠকবেনা...।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
বিশ্বামিত্র ১৩/০৭/২০১৮এ সত্যটা আজকে নূতন কিছু নয়! এটা দেশের প্রশাসনিক দিক।যোগ্য প্রতিষ্ঠানই এর সুরাহা করবে।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১৩/০৭/২০১৮অভাবনীয় সুন্দর উপস্থাপনায় হৃদয় কাড়া শব্দের সমাহার ঘটালেন কবি।
হৃদয় আবির্ভূত হল পাঠে।
শুভকামনা ও অভিনন্দন রেখে গেলামা আপনার জন্য।
ভাল থাকুন। সঙ্গে থাকুন//। -
তরুণ কান্তি ১৩/০৭/২০১৮ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের কাছে আবেদন জানানো প্রয়োজন।
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৩/০৭/২০১৮ভোক্তা অধিকার আইন রয়েছে।এটার ব্যবহার বাড়াতে হবে।
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৩/০৭/২০১৮