দরিদ্রদের কি মানুষ ভাবা যায়না
অদ্ভুত মানুষ আমরা অদ্ভুত আমাদের বিবেক।
যখন দেখি এক ধর্মের মানূষ অন্য ধর্মের
মানুষের সাথে কোন সমর্পকে জড়িয়ে পরে তখন আমারা বলে থাকি সবার উপর মানব ধর্ম, ধর্ম কোন বিষয় না, সবার উপর মানুষ সত্য।
আবার দেখা যায় এক ধর্মের অনুষ্ঠানে অন্য ধর্মের
মানুষ আসে সবার উপর মানব ধর্ম বিশ্বাস করে বলে।
কিন্তু যখন দেখা যায় কোন দরিদ্র ছেলে কিংবা মেয়ে ধনী পরিবারের ছেলে কিংবা মেয়ের সাথে কোন সমর্পকে জড়িয়ে পরে তখন আমরা মানব ধর্মের কথা ভুলে যায়, দরিদ্র মানুষদের আমরা অপমান করতে থাকি ওদেরকে ছোট লোকের বাচ্ছা বলে গালি দিতে থাকি। তাদেরকে মানুষ বলতে ঘৃণা হয়।
যখন কোন ধনী পরিনারে অনুষ্ঠান হয় আর সেখানে যদি কোন ভিক্ষুক কিংবা কোন দরিদ্র লোক প্রবেশ করে তাহলে আমাদের জাত চলে যায়, তখন আমাদের মনে থাকেনা সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপরে কিছু নেই, মনে থাকেনা সবার উপর যে মানব ধর্ম। তাদের কে বাহির করে দেওয়া হয় অনুষ্ঠান থেকে।
অসহায় মানুষগুলো দুচোখের অশ্রু মুছতে মুছতে চলে যায় অনুষ্ঠান থেকে।
আজকাল এইভাবে দরিদ্র মানুষদের নিজেদের সাথে সংগ্রাম করে বেছে থাকতে হচ্ছে। আর কতকাল তারা এইভাবে বেছে থাকবে? আর কতকাল পর ওদের কে মানুষ ভাবা হবে?
যখন দেখি এক ধর্মের মানূষ অন্য ধর্মের
মানুষের সাথে কোন সমর্পকে জড়িয়ে পরে তখন আমারা বলে থাকি সবার উপর মানব ধর্ম, ধর্ম কোন বিষয় না, সবার উপর মানুষ সত্য।
আবার দেখা যায় এক ধর্মের অনুষ্ঠানে অন্য ধর্মের
মানুষ আসে সবার উপর মানব ধর্ম বিশ্বাস করে বলে।
কিন্তু যখন দেখা যায় কোন দরিদ্র ছেলে কিংবা মেয়ে ধনী পরিবারের ছেলে কিংবা মেয়ের সাথে কোন সমর্পকে জড়িয়ে পরে তখন আমরা মানব ধর্মের কথা ভুলে যায়, দরিদ্র মানুষদের আমরা অপমান করতে থাকি ওদেরকে ছোট লোকের বাচ্ছা বলে গালি দিতে থাকি। তাদেরকে মানুষ বলতে ঘৃণা হয়।
যখন কোন ধনী পরিনারে অনুষ্ঠান হয় আর সেখানে যদি কোন ভিক্ষুক কিংবা কোন দরিদ্র লোক প্রবেশ করে তাহলে আমাদের জাত চলে যায়, তখন আমাদের মনে থাকেনা সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপরে কিছু নেই, মনে থাকেনা সবার উপর যে মানব ধর্ম। তাদের কে বাহির করে দেওয়া হয় অনুষ্ঠান থেকে।
অসহায় মানুষগুলো দুচোখের অশ্রু মুছতে মুছতে চলে যায় অনুষ্ঠান থেকে।
আজকাল এইভাবে দরিদ্র মানুষদের নিজেদের সাথে সংগ্রাম করে বেছে থাকতে হচ্ছে। আর কতকাল তারা এইভাবে বেছে থাকবে? আর কতকাল পর ওদের কে মানুষ ভাবা হবে?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মিন্টু শাহজাদা ২৬/০৫/২০১৭সুন্দর ভাবনা। ধন্যবাদ।
-
মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন ১৯/০৩/২০১৭সবচাইতে বিপদে আছে নীম্ন মধ্যবিত্তরা।।।
তারা কোন জায়গাতেই মূল্য পায় না -
মেহেদী হাসান (নয়ন) ১৩/০৩/২০১৭সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাদের মূল্যবান মতামত দেওয়ার জন্য...। আমাদের সকলের উচিত এইসব অসহায় মানুষদের নিয়ে বেশি বেশি লেখালেখি করা...।
-
মধু মঙ্গল সিনহা ০৯/০৩/২০১৭হ্যাঁ তো।
-
মোনালিসা ০৫/০৩/২০১৭ভাল লেগেছে
-
মোঃ আল-আমিন সাব্বির ০৪/০৩/২০১৭আমার খুব ভাল লেগেছে
-
তাবেরী ২৮/০২/২০১৭চরম সত্য
-
মোনালিসা ২৭/০২/২০১৭খুব ভাল
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৭/০২/২০১৭মানুষ যেদিন মানুষ হবে।
-
পরশ ২৭/০২/২০১৭যায় । ভালো
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ২৭/০২/২০১৭খুব ভালো লেখা।
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ২৭/০২/২০১৭আসলে বর্তমান সমাজ এবং জীবনব্যবস্থাও হচ্ছে পুজিবাদীদের হাতে। তারাই এইসব দিরদ্রমানুষদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে বড়লোক হয়ে দিরদ্রদের দেখতে আর ইচ্ছা করেনা । কারণ দরিদ্রদের দেখলেই তো বড়লোকদের বিবেক নড়ে ওঠা, ওদেরকে ঠকানোর কথা মনে পড়ে যায়।
দ্বিতীয়ত: শিল্পবিপ্লবের সবচেয়ে কূফল দিক এইটি- বড়লোক দিন-দিন আরো বড়লোক হয়ে যাবে, আর দরিদ্র আরো দরিদ্র হতে থাকবে। রাষ্ট্র যতই এগিয়ে যাক না কেন এক শ্রেণীর লোকদের এই অবস্থার মধ্যে থাকতেই হয়। এটাই পুজিবাদী সমাজের নমুনা। কারণ এখানে সম্পদের সুষম বন্টন হয় না।
ধন্যবাদ।