অবশেষে একদিন
রবি সার্কেল (robi circle) থেকে পরিচয়
হয় নিলয় ও
ইভার। নিলয় অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র
আর ইভা নবম শ্রেণীর ছাত্রী।নিলয়
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে আর
ইভা অনেক বড়লোকের মেয়ে। সব ভুলে দুজনের
মধ্যে খুব ভাল বন্ধুত্ব হয়, প্রতিদি তাদের সার্কেল
(circle) এ চ্যাট
হত, মাঝে মাঝে ইভা নিলয় কে তার
বন্ধুদের সাথে গ্রুপ চ্যাটে এ্যাড করত।
কিন্তু নিলয় তা পছন্দ করতনা, নিলয়
ছাইত ইভা যেন তার
সাথে আলাদা ভাবে চ্যাট করে। তাই
সে ইভা কে জানিয়ে দেয় আর সার্কেল এ
চ্যাট করবেনা তখন ইভা নিলয় কে তার
নাম্বার দেয়। এরপর একদিন ইভাকে কল
করে নিলয়
৪মিনিট কথা বলে, এরপর থেকে সবসময়
এসএমএস চ্যাট হয়
তাদের কিন্তু কথা হতনা। হটাৎ একদিন
ইভা কল দিল নিলয় কে নিলয় কল রিসিভ
করে দেখল সে ইভা নয় ইভার আম্মু আর
ইভার আম্মুর কন্ঠ শুনে অভাক হয়ে যায়
নিলয়, ইভার আম্মু নিলয় কে
বলল নাম্বারটা নামিলা নাম
দিয়ে সেব করাছিল, কিন্তু প্রতিদিন
এতগুলো এসএমএস দেখে সন্দেহ হয় তার
তাই আজ কল দিয়ে দেখল, ইভার আম্মু
নিলয়কে আর তেমন কিছু বলেনি নিলয়
কি করে, কোথায় থাকে এইসব জিজ্ঞাস
করেছিল আর ইভার অনেক গল্প শুনালেন
অবশেষে বলেছিলেন ইভা ছোট
মেয়ে ওকে বিরক্ত না করলে ভাল হবে।
এইবলে কল রেখে দিলেন ইভার আম্মু।
এরপর থেকে নিলয় আর ইভাকে এসএমএস
দিতনা, নিলয় এসএমএস না দেওয়াই ইভাও
আর দিতনা। তবে নিলয় বিশেষ দিবস
বা বিশেষ দিন গুলোতে এসএমএস দিত
ইভা রিফ্লে দিতনা।
নিলয় যখন ইচ্ছে হত তখন
ইভাকে এসএমএস দিত।
এইভাবে শেষ হয়ে যায় একটি বছর।
ইভা এখন দশম শ্রেণীতে পড়ে।নিলয়
আবার ঈদ উপলক্ষে
ইভাকে এসএমএস
দিল, আর ইভা তার আম্মুর নাম্বার
থেকে রিফ্লে দিল। নিলয় কে তার পরিচয়
দিল। তখন থেকে আবার শুরু
হয় দুজনের চ্যাট, এখন আর আগের মত
না ১বছরে যেখানে সব
মিলিয়ে ১ঘন্টা কথা বলেনি আর এখন
দিনে ১ঘন্টার বেশি কথা হয় তাদের।
নিলয় ইভাকে সবসময় বলত তার জন্য
যেনো একটা গার্ল ফ্রেন্ড খুজে দেয়,
ইভাও
না করতনা খুজে দিব বলত কিন্তু
কখনো খুজা হয়নি।
এইভাবে আরেকটি বছরের শেষের
দিকে চলে আসছে তাদের সম্পর্ক। নিলয়
বলল আমার গার্ল ফ্রেন্ড ছাই
তারাতারি খুজে দাও। ইভা একদিন নিলয়
কে বলল তোমার জি এফ পাইছি,নিলয়
তখন খুব আনন্দিত হল। ইভা নিলয়
কে বলল আমি তোমাকে ওর নাম্বার
দিচ্ছি তবে আজ থেকে আমাদের সম্পর্ক
শেষ, তুমি ওকে নিয়ে থাকবে আর
কোনদিন আমাকে এসএমএস কল দিবেনা।
নিলয় সব রজি হল, যখন ইভা বিদায়
বলে দিলো তখন নিলয় খুব বেশি কষ্ট অনুভব
করলো, আর সে ইভা কে বলে দিল তার
কোন জি এফ লাগবেনা, ও ইভাকে ছাই শুধু
এইভাবে নিলয় ইভাকে জি এফ
বানাতে ছাই তা বলে দিল আর
ইভা বলল আমি এখনো ছোট আমি প্রেম
করবনা।হটাৎ একদিন ইভা তার এক
বান্ধুবিকে নিলয় এর নাম্বার দেয় আর
সে নিলয় কে এসএমএস করে নিলয় ১ঘন্টা পর
তাকে রিফ্লে দেয়, আর
ইভাকে জানিয়ে দেয়
বিষয়টা ইভা প্রথমে মিথ্যা বলে কিন্তু
শেষে বলে দেয় ওইটা যে ওর বান্ধুবি আর
নিলয় কে বলে যদি বিষয়টা যদি আমায়
না জানাতে তাহলে আর কোনদিন
তোমার সাথে চ্যাট করতাম না,
যে ছেলেরা এমন করে তাদের ভাল
লাগেনা। কিন্তু তুমি আমাই
জানিয়েছো তাই ভাল লাগছে।
এরপরে দিনের পর দিন নিলয় প্রতিদিন
তাকে
ভালবাসার কথা বলে যাচ্ছে। আর
মাঝে মাঝে নিলয় ইভাকে জান
লিখে এসএমএস দিত। একদিন জান
লিখে এসএমএস দিলো আর
সেটা দেখল ইভার আম্মু আর তখন নিলয়
কে কল দিল বলল এই এসএমএস
কাকে দেয় জানো?? নিলয় কোন উত্তর
দিলনা চুপ করে ছিল, এরপর আর কিছু
না বলে কল কেটে দিল।
এখন নিলয় ইভাকে ছাড়া আর কিছু
ভাবতে পারছেনা, প্রতিদিন তাদের
মধ্যে কথা হয়, নিলয় ভালোবাসার
কথাগুলো সব বলে কিন্তু ইভা কোনদিন
ওইসব মাথায় নিতনা। নিলয়
ইভাকে বলত তাকে নিয়ে মরিশাস
যাবে ও যেনো পাসফোর্ট
করে রাখে ইভা বলতো তুমি সব
করো আমি যাবো। হটাৎ একদিন
ইভাকে অনেক
এসএমএস দিলো কিন্তু রিফ্লে পায়নি।
তাই
নিলয় তার মনের সব
কথা লিখে ইভাকে বিদায়
জানিয়ে এসএমএস দিল। ইভা পরের দিন
রিফ্লে দিল
আমি এতো সারর্থপর নয় কেউ আমায়
ভালবেসে বলে চলে যাবে আর
আমি চুপ করে থাকব, আমিও কিন্তু অনেক
মিস করি তোমায়।এই কথা শুনার পর নিলয়
কি যেনো পেয়েছে। নিলয় নতুন স্বপ্ন
দেখে ইভাকে নিয়ে এইভাবে তাদের দিন
চলতে থাকে। তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়ে যায়।কিন্তু ইভার আম্মু সব
যেনে যায় আর ইভার
একটা ভাইয়াকে নিলয়ের নাম্বারটা দেয় '
আর ও নিলয়কে কল করে ইভাকে কল
দিতে নিষেধ করেছিল, আর বলেছিল
যদি কখনো জানতে পারে ইভা কথা বলছে তোমার
সাথে তাহলে ইভাকে কঠিন
শাস্তি দিবে। নিলয় ইভাকে সব জানাই
এরপর ও কথা বলতে চেষ্টা করত কিন্তু
৩মিনিট কথা বলা শেষ না হতে ওই
ছেলেটা নিলয় কে কল দিত আর
ইভাকে কল কেন দিছে তার জন্য
হুমকি দিত। ইভার এসএসসি পরিক্ষার
বেশিদিন নেয় তাই ইভা চাইনি পরিক্ষার
আগে কোন সমস্যা হউক তাই সে নিলয়
কে নাম্বারটা বন্ধ করে দিতে বলে, আর
যে নাম্বারটা ওর
আম্মুরা জানেনা সেটা চালু রাখতে বলে।
আর
কথা হয়না তাদের
মাঝে মাঝে ইভা নিলয় কে মিসকল দেয়
কিন্তু নিলয় কল দিলে সে কথা বলতনা।
আর নিলয় ওকে এসএমএস
দিতে থাকে অপেক্ষায় আছি অপেক্ষায়
থাকব এইসব লিখে। এসএসসি পরিক্ষার
২০দিন
আগে ইভা আবার নিলয় কে কল দেয় কিন্তু
কথা বলেনি পরে এসএমএস দেয় নিলয়
কে সামনে পরিক্ষা যেনো দুয়া করে। আর
নিলয় এসএমএস করে জানিয়ে দেয়
ওর অপেক্ষায় আছে এবং থাকবে আর
প্রতি মূহরতে ওর জন্য
দোয়া করে সেটা লিখে।আর এর কিছুদিন
পর নিলয়
চলে যায় মালয়েশিয়া।যাওয়ার
আগে মেসেজ পাঠাই অপেক্ষায়
আছি থাকব। মালেশিয়া যাওয়ার পর আর কথা হয়নি তাদের। এইভাবে চলে যায় আরও ৩টি বছর।
৩ বছর পর নিলয় দেশে আসে, ইভা এখন
অন পরে।নিলয় বন্ধুদের
নিয়ে কক্সবাজার বেড়াতে যায়, আর
ওইখানে নিলয় এর সাথে ২টি মেয়র পরিচয়
হয়, গল্প করতে করতে একটা মেয়ের
অনেকগুলো কথা নিলয়ের খুব
চেনা মানুষের মনে হচ্ছিল। এরপর
মেয়েটার নাম জিজ্ঞেস করল আর
ইভা নামটা শুনে চমকে উঠলো নিলয়।
নিলয় জিজ্ঞেস করল ইভাকে কারও
সাথে সম্পর্ক আছে কিনা, ইভা উত্তর
দিল নাই তবে একজনের জন্য
অপেক্ষা করছি আজও তাকে দেখিনি। কত
বছরের সম্প্রক জিজ্ঞেস
করলে ইভা বলল ৫বছর।কি নাম জিজ্ঞেস
করতে ইভা বলল নিলয়
নামটা শুনে অবাক নিলয়।আর তখন
নিলয় তার সব ক কথা খুলে বলল ইভাকে। তখন
ইভা কান্না করে নিলয়
কে জড়িয়ে ধরে বলল তুমি এতো সাররথপর
কেনো? নিলয় বলল আমিতো তোমার
অপেক্ষায় আছি ।
ইভা বলল আর কোনদিন আমায়
ছেড়ে যাবেনা নিলয় বলল যাবোনা আজীবন একসাথে থাকব আমি তোমায় অনেক ভালবাসি, ইভা বলল আমি আরও বেশি।
হয় নিলয় ও
ইভার। নিলয় অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র
আর ইভা নবম শ্রেণীর ছাত্রী।নিলয়
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে আর
ইভা অনেক বড়লোকের মেয়ে। সব ভুলে দুজনের
মধ্যে খুব ভাল বন্ধুত্ব হয়, প্রতিদি তাদের সার্কেল
(circle) এ চ্যাট
হত, মাঝে মাঝে ইভা নিলয় কে তার
বন্ধুদের সাথে গ্রুপ চ্যাটে এ্যাড করত।
কিন্তু নিলয় তা পছন্দ করতনা, নিলয়
ছাইত ইভা যেন তার
সাথে আলাদা ভাবে চ্যাট করে। তাই
সে ইভা কে জানিয়ে দেয় আর সার্কেল এ
চ্যাট করবেনা তখন ইভা নিলয় কে তার
নাম্বার দেয়। এরপর একদিন ইভাকে কল
করে নিলয়
৪মিনিট কথা বলে, এরপর থেকে সবসময়
এসএমএস চ্যাট হয়
তাদের কিন্তু কথা হতনা। হটাৎ একদিন
ইভা কল দিল নিলয় কে নিলয় কল রিসিভ
করে দেখল সে ইভা নয় ইভার আম্মু আর
ইভার আম্মুর কন্ঠ শুনে অভাক হয়ে যায়
নিলয়, ইভার আম্মু নিলয় কে
বলল নাম্বারটা নামিলা নাম
দিয়ে সেব করাছিল, কিন্তু প্রতিদিন
এতগুলো এসএমএস দেখে সন্দেহ হয় তার
তাই আজ কল দিয়ে দেখল, ইভার আম্মু
নিলয়কে আর তেমন কিছু বলেনি নিলয়
কি করে, কোথায় থাকে এইসব জিজ্ঞাস
করেছিল আর ইভার অনেক গল্প শুনালেন
অবশেষে বলেছিলেন ইভা ছোট
মেয়ে ওকে বিরক্ত না করলে ভাল হবে।
এইবলে কল রেখে দিলেন ইভার আম্মু।
এরপর থেকে নিলয় আর ইভাকে এসএমএস
দিতনা, নিলয় এসএমএস না দেওয়াই ইভাও
আর দিতনা। তবে নিলয় বিশেষ দিবস
বা বিশেষ দিন গুলোতে এসএমএস দিত
ইভা রিফ্লে দিতনা।
নিলয় যখন ইচ্ছে হত তখন
ইভাকে এসএমএস দিত।
এইভাবে শেষ হয়ে যায় একটি বছর।
ইভা এখন দশম শ্রেণীতে পড়ে।নিলয়
আবার ঈদ উপলক্ষে
ইভাকে এসএমএস
দিল, আর ইভা তার আম্মুর নাম্বার
থেকে রিফ্লে দিল। নিলয় কে তার পরিচয়
দিল। তখন থেকে আবার শুরু
হয় দুজনের চ্যাট, এখন আর আগের মত
না ১বছরে যেখানে সব
মিলিয়ে ১ঘন্টা কথা বলেনি আর এখন
দিনে ১ঘন্টার বেশি কথা হয় তাদের।
নিলয় ইভাকে সবসময় বলত তার জন্য
যেনো একটা গার্ল ফ্রেন্ড খুজে দেয়,
ইভাও
না করতনা খুজে দিব বলত কিন্তু
কখনো খুজা হয়নি।
এইভাবে আরেকটি বছরের শেষের
দিকে চলে আসছে তাদের সম্পর্ক। নিলয়
বলল আমার গার্ল ফ্রেন্ড ছাই
তারাতারি খুজে দাও। ইভা একদিন নিলয়
কে বলল তোমার জি এফ পাইছি,নিলয়
তখন খুব আনন্দিত হল। ইভা নিলয়
কে বলল আমি তোমাকে ওর নাম্বার
দিচ্ছি তবে আজ থেকে আমাদের সম্পর্ক
শেষ, তুমি ওকে নিয়ে থাকবে আর
কোনদিন আমাকে এসএমএস কল দিবেনা।
নিলয় সব রজি হল, যখন ইভা বিদায়
বলে দিলো তখন নিলয় খুব বেশি কষ্ট অনুভব
করলো, আর সে ইভা কে বলে দিল তার
কোন জি এফ লাগবেনা, ও ইভাকে ছাই শুধু
এইভাবে নিলয় ইভাকে জি এফ
বানাতে ছাই তা বলে দিল আর
ইভা বলল আমি এখনো ছোট আমি প্রেম
করবনা।হটাৎ একদিন ইভা তার এক
বান্ধুবিকে নিলয় এর নাম্বার দেয় আর
সে নিলয় কে এসএমএস করে নিলয় ১ঘন্টা পর
তাকে রিফ্লে দেয়, আর
ইভাকে জানিয়ে দেয়
বিষয়টা ইভা প্রথমে মিথ্যা বলে কিন্তু
শেষে বলে দেয় ওইটা যে ওর বান্ধুবি আর
নিলয় কে বলে যদি বিষয়টা যদি আমায়
না জানাতে তাহলে আর কোনদিন
তোমার সাথে চ্যাট করতাম না,
যে ছেলেরা এমন করে তাদের ভাল
লাগেনা। কিন্তু তুমি আমাই
জানিয়েছো তাই ভাল লাগছে।
এরপরে দিনের পর দিন নিলয় প্রতিদিন
তাকে
ভালবাসার কথা বলে যাচ্ছে। আর
মাঝে মাঝে নিলয় ইভাকে জান
লিখে এসএমএস দিত। একদিন জান
লিখে এসএমএস দিলো আর
সেটা দেখল ইভার আম্মু আর তখন নিলয়
কে কল দিল বলল এই এসএমএস
কাকে দেয় জানো?? নিলয় কোন উত্তর
দিলনা চুপ করে ছিল, এরপর আর কিছু
না বলে কল কেটে দিল।
এখন নিলয় ইভাকে ছাড়া আর কিছু
ভাবতে পারছেনা, প্রতিদিন তাদের
মধ্যে কথা হয়, নিলয় ভালোবাসার
কথাগুলো সব বলে কিন্তু ইভা কোনদিন
ওইসব মাথায় নিতনা। নিলয়
ইভাকে বলত তাকে নিয়ে মরিশাস
যাবে ও যেনো পাসফোর্ট
করে রাখে ইভা বলতো তুমি সব
করো আমি যাবো। হটাৎ একদিন
ইভাকে অনেক
এসএমএস দিলো কিন্তু রিফ্লে পায়নি।
তাই
নিলয় তার মনের সব
কথা লিখে ইভাকে বিদায়
জানিয়ে এসএমএস দিল। ইভা পরের দিন
রিফ্লে দিল
আমি এতো সারর্থপর নয় কেউ আমায়
ভালবেসে বলে চলে যাবে আর
আমি চুপ করে থাকব, আমিও কিন্তু অনেক
মিস করি তোমায়।এই কথা শুনার পর নিলয়
কি যেনো পেয়েছে। নিলয় নতুন স্বপ্ন
দেখে ইভাকে নিয়ে এইভাবে তাদের দিন
চলতে থাকে। তাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়ে যায়।কিন্তু ইভার আম্মু সব
যেনে যায় আর ইভার
একটা ভাইয়াকে নিলয়ের নাম্বারটা দেয় '
আর ও নিলয়কে কল করে ইভাকে কল
দিতে নিষেধ করেছিল, আর বলেছিল
যদি কখনো জানতে পারে ইভা কথা বলছে তোমার
সাথে তাহলে ইভাকে কঠিন
শাস্তি দিবে। নিলয় ইভাকে সব জানাই
এরপর ও কথা বলতে চেষ্টা করত কিন্তু
৩মিনিট কথা বলা শেষ না হতে ওই
ছেলেটা নিলয় কে কল দিত আর
ইভাকে কল কেন দিছে তার জন্য
হুমকি দিত। ইভার এসএসসি পরিক্ষার
বেশিদিন নেয় তাই ইভা চাইনি পরিক্ষার
আগে কোন সমস্যা হউক তাই সে নিলয়
কে নাম্বারটা বন্ধ করে দিতে বলে, আর
যে নাম্বারটা ওর
আম্মুরা জানেনা সেটা চালু রাখতে বলে।
আর
কথা হয়না তাদের
মাঝে মাঝে ইভা নিলয় কে মিসকল দেয়
কিন্তু নিলয় কল দিলে সে কথা বলতনা।
আর নিলয় ওকে এসএমএস
দিতে থাকে অপেক্ষায় আছি অপেক্ষায়
থাকব এইসব লিখে। এসএসসি পরিক্ষার
২০দিন
আগে ইভা আবার নিলয় কে কল দেয় কিন্তু
কথা বলেনি পরে এসএমএস দেয় নিলয়
কে সামনে পরিক্ষা যেনো দুয়া করে। আর
নিলয় এসএমএস করে জানিয়ে দেয়
ওর অপেক্ষায় আছে এবং থাকবে আর
প্রতি মূহরতে ওর জন্য
দোয়া করে সেটা লিখে।আর এর কিছুদিন
পর নিলয়
চলে যায় মালয়েশিয়া।যাওয়ার
আগে মেসেজ পাঠাই অপেক্ষায়
আছি থাকব। মালেশিয়া যাওয়ার পর আর কথা হয়নি তাদের। এইভাবে চলে যায় আরও ৩টি বছর।
৩ বছর পর নিলয় দেশে আসে, ইভা এখন
অন পরে।নিলয় বন্ধুদের
নিয়ে কক্সবাজার বেড়াতে যায়, আর
ওইখানে নিলয় এর সাথে ২টি মেয়র পরিচয়
হয়, গল্প করতে করতে একটা মেয়ের
অনেকগুলো কথা নিলয়ের খুব
চেনা মানুষের মনে হচ্ছিল। এরপর
মেয়েটার নাম জিজ্ঞেস করল আর
ইভা নামটা শুনে চমকে উঠলো নিলয়।
নিলয় জিজ্ঞেস করল ইভাকে কারও
সাথে সম্পর্ক আছে কিনা, ইভা উত্তর
দিল নাই তবে একজনের জন্য
অপেক্ষা করছি আজও তাকে দেখিনি। কত
বছরের সম্প্রক জিজ্ঞেস
করলে ইভা বলল ৫বছর।কি নাম জিজ্ঞেস
করতে ইভা বলল নিলয়
নামটা শুনে অবাক নিলয়।আর তখন
নিলয় তার সব ক কথা খুলে বলল ইভাকে। তখন
ইভা কান্না করে নিলয়
কে জড়িয়ে ধরে বলল তুমি এতো সাররথপর
কেনো? নিলয় বলল আমিতো তোমার
অপেক্ষায় আছি ।
ইভা বলল আর কোনদিন আমায়
ছেড়ে যাবেনা নিলয় বলল যাবোনা আজীবন একসাথে থাকব আমি তোমায় অনেক ভালবাসি, ইভা বলল আমি আরও বেশি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অ ০১/০২/২০১৫ভালো লেখা ।
-
ফাগুনের পলাশ ০১/০২/২০১৫সিনেম্যাটিক কাহিনী।
বানানের এত ভুল গল্প পড়ার ক্ষেত্রে.......... -
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ৩১/০১/২০১৫হমমম। ভালো লাগলো।
-
সবুজ আহমেদ কক্স ৩১/০১/২০১৫darun laglo @
-
কপিল দেব ৩১/০১/২০১৫ভাল লিখেছেন ।
চালিয়ে যান ।