জাগ্রত দ্বারে
জাগ্রত দ্বারে
মোঃ রায়হান কাজী
------------------
জাগ্রত দ্বারে মুখরিত মনপ্রাণ মৃত নর্তকীর বেশে,
পদচিহ্ন পরেছে বুঝি এই সোনাময়ী বাংলার বুকে।
গুঞ্জরিত তানের পালে লেগেছে নাকি হাওয়া,
সাধ্য আমার কতটুকু সম্মুখের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
স্পন্দিত পায়ের শব্দে ঘটেছে যে নিত্য অভ্যুদয়,
এমনি করেই হবেনাতো আর উদয়নের ক্ষয়।
শিল্পী নাকি এঁকে ছিলো রক্তমাখা দৃশ্য,
মঞ্চে নাকি শুরু হয়েছে তাদের স্মরণে নৃত্য।
আর কতকাল পুষবে অনুরাগ বিষাদের ছাপ?
পথিক ম্রিয়মাণ দিচ্ছে উল্কাপিণ্ডে আকষ্মিক টান।
বালক বালিকা জানতোনা আর রাজনীতি অর্থনীতির চাল,
লাল-সবুজের প্রিয় নিশানা অবুঝের মাঝেও দৃশ্যমান।
বানান ভুলে শুধুই প্রস্থান নিরুৎসাহিত রূপে,
দিকবিদিকশুন্য অভিপ্রায় কম্পাস ঠিক রেখে।
পড়েছিলে তুমি ভুল করে ভুল ব্যাকারণের বই,
পড়োনি তুমি বিস্ময় জাগানো ইতিহাসের মূল বই।
বিভীষিকাময় কালো অধ্যায় স্মৃতিতে আছে জেগে,
রক্তক্ষরণ শত প্রার্থনার পরেও জানি আসবে নাতো ফিরে।
বাতাসের শব্দে মধুময়ী এই নিশীথ রাত্রীকালে,
দীর্ঘায়িত হচ্ছে চোখের পাতা নিদ্রারোগী হয়ে।
আসছে না ভেসে নবজাতকের কান্নার সুর দূর থেকে ভেসে,
নয় কোনো বৃদ্ধের কাশি কিংবা সৈনিকের ভারী বুট ট্যাকারের শব্দ।
চঞ্চল ক্ষিপ্র অন্ধকার রাতে কল্পনায় নান্দনিক দ্যুতি হয়ে,
দিগন্ত জুড়ে মুক্তি ভ্রমি স্বাধীনতাকামী জাগ্রত দ্বারে দ্বারে।
মোঃ রায়হান কাজী
------------------
জাগ্রত দ্বারে মুখরিত মনপ্রাণ মৃত নর্তকীর বেশে,
পদচিহ্ন পরেছে বুঝি এই সোনাময়ী বাংলার বুকে।
গুঞ্জরিত তানের পালে লেগেছে নাকি হাওয়া,
সাধ্য আমার কতটুকু সম্মুখের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
স্পন্দিত পায়ের শব্দে ঘটেছে যে নিত্য অভ্যুদয়,
এমনি করেই হবেনাতো আর উদয়নের ক্ষয়।
শিল্পী নাকি এঁকে ছিলো রক্তমাখা দৃশ্য,
মঞ্চে নাকি শুরু হয়েছে তাদের স্মরণে নৃত্য।
আর কতকাল পুষবে অনুরাগ বিষাদের ছাপ?
পথিক ম্রিয়মাণ দিচ্ছে উল্কাপিণ্ডে আকষ্মিক টান।
বালক বালিকা জানতোনা আর রাজনীতি অর্থনীতির চাল,
লাল-সবুজের প্রিয় নিশানা অবুঝের মাঝেও দৃশ্যমান।
বানান ভুলে শুধুই প্রস্থান নিরুৎসাহিত রূপে,
দিকবিদিকশুন্য অভিপ্রায় কম্পাস ঠিক রেখে।
পড়েছিলে তুমি ভুল করে ভুল ব্যাকারণের বই,
পড়োনি তুমি বিস্ময় জাগানো ইতিহাসের মূল বই।
বিভীষিকাময় কালো অধ্যায় স্মৃতিতে আছে জেগে,
রক্তক্ষরণ শত প্রার্থনার পরেও জানি আসবে নাতো ফিরে।
বাতাসের শব্দে মধুময়ী এই নিশীথ রাত্রীকালে,
দীর্ঘায়িত হচ্ছে চোখের পাতা নিদ্রারোগী হয়ে।
আসছে না ভেসে নবজাতকের কান্নার সুর দূর থেকে ভেসে,
নয় কোনো বৃদ্ধের কাশি কিংবা সৈনিকের ভারী বুট ট্যাকারের শব্দ।
চঞ্চল ক্ষিপ্র অন্ধকার রাতে কল্পনায় নান্দনিক দ্যুতি হয়ে,
দিগন্ত জুড়ে মুক্তি ভ্রমি স্বাধীনতাকামী জাগ্রত দ্বারে দ্বারে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৮/০৮/২০২১অসাধারণ।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৭/০৮/২০২১ভালো লাগলো।
-
ফয়জুল মহী ১৭/০৮/২০২১খুব সুন্দর ।
-
কবি অন্তর চন্দ্র ১৭/০৮/২০২১চমৎকার
-
অভিজিৎ হালদার ১৭/০৮/২০২১হৃদয়ের গভীর থেকে এক চমৎকার ভাবনার অবতারণা করেছেন কবিতার মাধ্যমে।