ভুল বিভ্রান্তি আর মানব মস্তিষ্ক
#ভুল বিভ্রান্তি আর মানব মস্তিষ্ক#
মানবজাতি মানে ভুল বিভ্রান্তি আর ক্রটিতে ভরা৷ নানান সময় নানান ধরনের ভুল করে থাকে।কখনো কখনো তো এমন হয়। যে অকল্পনীয় বিষয় বস্তুকে বাস্তবে পরিণত করতে ওঠে পরে লেগে যায়।আর এসব করতে গিয়ে হাইপারটেনশনে অনেকে ভুগেন। এসবের কারণে মানব মস্তিষ্কে চাপ পড়ে।
কেউ যদি কোনো কিছুর প্রতি দীর্ঘদিন ছুটতে থাকে। এক পর্যায়ে হয় কী তা নেশাতে পরিণত হয়।তখন অনেক সময় চাইলেও তা ছাড়তে মন চায়না। আর এসবের পিছনে আমাদের হরমোন বিশেষ ভুমিকা পালন করে।
অনেক সময় দেখা যায় আমাদের কাছের ব্যক্তিকেও অনেক দিনপর দেখা হলে মানুষ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। আবেগ বসত আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে কতসব অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে তার সুনির্দিষ্ট কোনো হিসাব জানা নেই। দীর্ঘদিন দিন একটা ব্যক্তিকে চিনা জানার পর দেখা যায়। অন্য ব্যক্তিকে সে ব্যক্তি বলে আমরা ভুল করে থাকি।যা আমাদের মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়।বিষয়টা হচ্ছে ঐলোকটাকে আপনার মনের মধ্যে একটা প্রতিবিম্ব আঁকেন। তারপর ভাবেন সে লোকটা আপনার বন্ধু বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তি হিসেবে। যখন সামনাসামনি এসে একে অপরের সাথে কথা বলা শুরু করি তখন আমাদের ভুল ধারণাগুলো ভেঙে যায়। এসবের জন্যও একধরনের হরমোন দায়ী যা আমাদের মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষে থাকে। যেমনঃ মরুভূমিতে হাঁটতে গেলে দূরের কোনো গাছ বা কিছুর ছায়া দেখলে আমরা জলের উৎস বলে ভূল করে থাকি।অবশ্যই কাছাকাছি গেলে তা আস্তে আস্তে কেটে যায়৷ তদ্রুপ আমরা একব্যক্তিকে অন্য ব্যক্তি বলে অনেক সময় ভুল করে থাকি। আর চিন্তা করতে থাকি পরিচিত ব্যক্তিকিনা। যার কারণে আমরা নিজের অজান্তেই গোলকধাঁধা বা মরীচিকার মধ্যে হাবুডুবু খেতে থাকি। এই মরীচিকা ততক্ষণ পর্যন্ত থাকে। যতক্ষণ পর্যন্ত ঐ ব্যক্তিকে না জিজ্ঞেস করছি বা করি। এসব বিষয় কিছুটা ক্রিটিকাল বাদবাকিটা সাইকোলজিক্যাল।
যখন কোনো কালো ব্যক্তিকে আমরা দেখলে ঘাবড়ে যায়। আবার শ্বেতাঙ্গ রোগীকে দেখলে
ঘৃণায় তাদের কাছ থেকে সরে যায়। তার মধ্যে আমাদের মনের ভিতর লোকায়তি রূপটা প্রকাশ পায়।এর জন্য দায়ী আমাদের ইগো বা সাইকোলজিক্যাল কন্ডিশনস। কারণ এসব দেখলে মনে মাঝে অন্য রকম একটা অনুভূতি কাজ করে। ফলস্বরূপ নানান রকমের বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করি বা করে। এর জন্য আমাদের ব্রেণ বা মস্তিষ্ক দায়ী।
(মোঃ রায়হান কাজী)
মানবজাতি মানে ভুল বিভ্রান্তি আর ক্রটিতে ভরা৷ নানান সময় নানান ধরনের ভুল করে থাকে।কখনো কখনো তো এমন হয়। যে অকল্পনীয় বিষয় বস্তুকে বাস্তবে পরিণত করতে ওঠে পরে লেগে যায়।আর এসব করতে গিয়ে হাইপারটেনশনে অনেকে ভুগেন। এসবের কারণে মানব মস্তিষ্কে চাপ পড়ে।
কেউ যদি কোনো কিছুর প্রতি দীর্ঘদিন ছুটতে থাকে। এক পর্যায়ে হয় কী তা নেশাতে পরিণত হয়।তখন অনেক সময় চাইলেও তা ছাড়তে মন চায়না। আর এসবের পিছনে আমাদের হরমোন বিশেষ ভুমিকা পালন করে।
অনেক সময় দেখা যায় আমাদের কাছের ব্যক্তিকেও অনেক দিনপর দেখা হলে মানুষ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। আবেগ বসত আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে কতসব অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে তার সুনির্দিষ্ট কোনো হিসাব জানা নেই। দীর্ঘদিন দিন একটা ব্যক্তিকে চিনা জানার পর দেখা যায়। অন্য ব্যক্তিকে সে ব্যক্তি বলে আমরা ভুল করে থাকি।যা আমাদের মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়।বিষয়টা হচ্ছে ঐলোকটাকে আপনার মনের মধ্যে একটা প্রতিবিম্ব আঁকেন। তারপর ভাবেন সে লোকটা আপনার বন্ধু বা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তি হিসেবে। যখন সামনাসামনি এসে একে অপরের সাথে কথা বলা শুরু করি তখন আমাদের ভুল ধারণাগুলো ভেঙে যায়। এসবের জন্যও একধরনের হরমোন দায়ী যা আমাদের মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষে থাকে। যেমনঃ মরুভূমিতে হাঁটতে গেলে দূরের কোনো গাছ বা কিছুর ছায়া দেখলে আমরা জলের উৎস বলে ভূল করে থাকি।অবশ্যই কাছাকাছি গেলে তা আস্তে আস্তে কেটে যায়৷ তদ্রুপ আমরা একব্যক্তিকে অন্য ব্যক্তি বলে অনেক সময় ভুল করে থাকি। আর চিন্তা করতে থাকি পরিচিত ব্যক্তিকিনা। যার কারণে আমরা নিজের অজান্তেই গোলকধাঁধা বা মরীচিকার মধ্যে হাবুডুবু খেতে থাকি। এই মরীচিকা ততক্ষণ পর্যন্ত থাকে। যতক্ষণ পর্যন্ত ঐ ব্যক্তিকে না জিজ্ঞেস করছি বা করি। এসব বিষয় কিছুটা ক্রিটিকাল বাদবাকিটা সাইকোলজিক্যাল।
যখন কোনো কালো ব্যক্তিকে আমরা দেখলে ঘাবড়ে যায়। আবার শ্বেতাঙ্গ রোগীকে দেখলে
ঘৃণায় তাদের কাছ থেকে সরে যায়। তার মধ্যে আমাদের মনের ভিতর লোকায়তি রূপটা প্রকাশ পায়।এর জন্য দায়ী আমাদের ইগো বা সাইকোলজিক্যাল কন্ডিশনস। কারণ এসব দেখলে মনে মাঝে অন্য রকম একটা অনুভূতি কাজ করে। ফলস্বরূপ নানান রকমের বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করি বা করে। এর জন্য আমাদের ব্রেণ বা মস্তিষ্ক দায়ী।
(মোঃ রায়হান কাজী)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১৪/০৪/২০২২খুব সুন্দর
-
শাহানাজ সুলতানা (শাহানাজ) ১১/০২/২০২১দারুণ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১০/০২/২০২১nice
-
মশিউর ইসলাম (বিব্রত কবি) ১০/০২/২০২১চমৎকার
-
ফয়জুল মহী ১০/০২/২০২১বাহ্ অসাধারণ l
-
Biswanath Banerjee ১০/০২/২০২১nice
-
সাখাওয়াত হোসেন ১০/০২/২০২১মনোমুগ্ধকর লেখনি।