হৃদয়ের কিনারা জুড়ে
হৃদয়ের কিনারা জুড়ে
মোঃ রায়হান কাজী
____________
হৃদয়ের কিনারা জুড়ে কাঁপুনি ওঠে,
সত্য-মিথ্যার দ্বিধাদ্বন্দে নিয়ে ঝড় আসে।
ভালো মন্দ যাই আসুক জীবন ধরনীর বুকে,
সত্যকে লও সহজে জীবনী-শক্তি হিসেবে।
কেউবা বলে তোমায়ভাগ্য আমায় পুলকিত করে।
সবাই ভালো বাসতে পারেনা যে মন থেকে৷
অনেকে আবার বিকিয়ে আছে এই পথে,
টাকা-পয়সার হিসাব কষাকষির ধারে না যে।
কতটা বা স্বভাব অনুরাগে ভবের গতিকে মেনে,
কতটাই বা ফাঁকি দিবে তুমি লোকজনের সাথে।
ভোগের আর ত্যাগের বিনিময়ে কীইবা যায় আসে?
আসল মাহাত্ম্য লুকিয়ে থাকে উপলব্ধির কিনার ঘিরে।
তোমার ভোগে কতটা দেবে ফাঁকি?
পরের ভোগের শান্তি নষ্ট করে মনন্তরে।
বিশ্বভ্রমি কীই-বা থাকবে বাকি এই আলপথে,
মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি করে।
বিষণ্ণ পথের ঝঞ্ঝা কাঁটিয়ে যেতেযেতে,
সুখের উল্লাসে জলতরঙ্গ খেলা করে।
পাহাড়ের বুকে ঝর্ণা ছিলো পাঁজর জুড়ে,
লাগলো দারুণ হাওয়া বুকের অন্দরেতে৷
মুহূর্তেরা উঠলো কেঁপে আর্তরবে,
তাই নিয়ে কী ঝগড়াঝাটি করতে হবে?
বিনা বাক্যে কী লড়াই করা যায় এসবের মাঝে?
সামান্য খুবি অপূর্ব মিশ্রনের মাঝে ডুব দিয়ে।
আস্তাচলে বসে তেমার চাপে পিষবে কীর্তি,
ভ্রমন্তরের এই লোকালয়ে প্রবেশ করে।
জীবনখানি আধাঁর করে তুলবে নাকি,
নিজের দোষে বিধির সঙ্গে বিবাদ করে৷
নিজের পায়ে কুড়ুল মারোশালা অশ্রু ঢেলে,
যত শীঘ্র পার সারো এই কার্য থেকে।
প্রদীপখানা জ্বালিয়ে ভুলে যাই,
কাহার সাথে কতটুকু তফাত ছিলো।
মোঃ রায়হান কাজী
____________
হৃদয়ের কিনারা জুড়ে কাঁপুনি ওঠে,
সত্য-মিথ্যার দ্বিধাদ্বন্দে নিয়ে ঝড় আসে।
ভালো মন্দ যাই আসুক জীবন ধরনীর বুকে,
সত্যকে লও সহজে জীবনী-শক্তি হিসেবে।
কেউবা বলে তোমায়ভাগ্য আমায় পুলকিত করে।
সবাই ভালো বাসতে পারেনা যে মন থেকে৷
অনেকে আবার বিকিয়ে আছে এই পথে,
টাকা-পয়সার হিসাব কষাকষির ধারে না যে।
কতটা বা স্বভাব অনুরাগে ভবের গতিকে মেনে,
কতটাই বা ফাঁকি দিবে তুমি লোকজনের সাথে।
ভোগের আর ত্যাগের বিনিময়ে কীইবা যায় আসে?
আসল মাহাত্ম্য লুকিয়ে থাকে উপলব্ধির কিনার ঘিরে।
তোমার ভোগে কতটা দেবে ফাঁকি?
পরের ভোগের শান্তি নষ্ট করে মনন্তরে।
বিশ্বভ্রমি কীই-বা থাকবে বাকি এই আলপথে,
মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি করে।
বিষণ্ণ পথের ঝঞ্ঝা কাঁটিয়ে যেতেযেতে,
সুখের উল্লাসে জলতরঙ্গ খেলা করে।
পাহাড়ের বুকে ঝর্ণা ছিলো পাঁজর জুড়ে,
লাগলো দারুণ হাওয়া বুকের অন্দরেতে৷
মুহূর্তেরা উঠলো কেঁপে আর্তরবে,
তাই নিয়ে কী ঝগড়াঝাটি করতে হবে?
বিনা বাক্যে কী লড়াই করা যায় এসবের মাঝে?
সামান্য খুবি অপূর্ব মিশ্রনের মাঝে ডুব দিয়ে।
আস্তাচলে বসে তেমার চাপে পিষবে কীর্তি,
ভ্রমন্তরের এই লোকালয়ে প্রবেশ করে।
জীবনখানি আধাঁর করে তুলবে নাকি,
নিজের দোষে বিধির সঙ্গে বিবাদ করে৷
নিজের পায়ে কুড়ুল মারোশালা অশ্রু ঢেলে,
যত শীঘ্র পার সারো এই কার্য থেকে।
প্রদীপখানা জ্বালিয়ে ভুলে যাই,
কাহার সাথে কতটুকু তফাত ছিলো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
রূপক কুমার রক্ষিত ১০/০৯/২০২০সুন্দর
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ০৯/০৯/২০২০চমৎকার লেখা শৈলী।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৯/০৯/২০২০ভালো লাগলো।
-
ফয়জুল মহী ০৯/০৯/২০২০খুব আকর্ষণীয় লেখা ।