কালের বৈষম্যতা
কালের বৈষম্যতা
মোঃ রায়হান কাজী
-----------------
কতশত কালের বিবর্তনের হাত ধরে,
দুমড়ে মুচড়ে গেছে পুরনো দিনগুলো।
প্রাচীন মানুষদের যতসব ছিল নিয়ম শৃঙ্খলা।
যুগের সাথে এসব হারিয়ে গেছে,
অলিখিতভাবেই পাল্লা দিয়ে।
রাজাদের রাজ্য শাসনের উঠতো নেশা,
ঝংকার ওঠতো প্রজাগণদের মনে।
হাতি-ঘোড়া, তীর-ধনুক আর তলোয়ারের সাথে,
সৈন্যরা সব ছুটে যেত অকাতরে প্রাণ নিতে।
জয়ধ্বনি করতো একে অপরকে হারিয়ে,
যুদ্ধের দামামা থামতো নিয়ম মেনে।
গগণে নিশানা উড়তো একসুরে।
রাজ্য জুড়ে উৎসব হতো,
নিত্য সংগীত পরিবেশন করতো অন্ধ্রর মহলে।
এসব হারিয়েছে প্রকৃতির মাঝে।
গোলাবারুদ, পিস্তল,পারমাণবিক বোমার সাথে,
প্রস্তুতি সাড়ে যেকোনো সময় যুদ্ধে যাবে বলে।
সমুদ্রের বিশালতার মাঝে,
রণতরী বিচরণ করে অনায়াসে।
সীমানা জুড়ে দিচ্ছে পাহাড়া,
নতুন নতুন কৌশলের সাথে।
আকাশের মাঝে উড়ছে যুদ্ধ বিমান,
করছে বিকট শব্দ শত্রুদের ভয় পাইয়ে দিতে।
সময়ের সাথে আধুনিকতার ছোঁয়া পেতে,
শতসহস্র প্রযুক্তি দিচ্ছে উঁকি জানালা দিয়ে।
যতছিল স্থাপত্য শিল্প আর রাজপ্রাসাদ,
বেশির ভাগি বিলিন হয়েছে বিংশ শতাব্দীতে।
পর্যটন শিল্পে রুপ নিয়েছে,
দর্শনীয় স্থানগুলোর তালিকায় নাম লিখিয়েছে।
ইতিহাসের পাতায় স্মৃতি হয়ে আছে,
পুরনো দিনের ইতিহাস ঐতিহ্যকে ঘিরে।
কত-শত পরিবর্তন সঙ্গে করে,
যাচ্ছে এগিয়ে ধরনী নিজ নিয়ম মেনে।
মোঃ রায়হান কাজী
-----------------
কতশত কালের বিবর্তনের হাত ধরে,
দুমড়ে মুচড়ে গেছে পুরনো দিনগুলো।
প্রাচীন মানুষদের যতসব ছিল নিয়ম শৃঙ্খলা।
যুগের সাথে এসব হারিয়ে গেছে,
অলিখিতভাবেই পাল্লা দিয়ে।
রাজাদের রাজ্য শাসনের উঠতো নেশা,
ঝংকার ওঠতো প্রজাগণদের মনে।
হাতি-ঘোড়া, তীর-ধনুক আর তলোয়ারের সাথে,
সৈন্যরা সব ছুটে যেত অকাতরে প্রাণ নিতে।
জয়ধ্বনি করতো একে অপরকে হারিয়ে,
যুদ্ধের দামামা থামতো নিয়ম মেনে।
গগণে নিশানা উড়তো একসুরে।
রাজ্য জুড়ে উৎসব হতো,
নিত্য সংগীত পরিবেশন করতো অন্ধ্রর মহলে।
এসব হারিয়েছে প্রকৃতির মাঝে।
গোলাবারুদ, পিস্তল,পারমাণবিক বোমার সাথে,
প্রস্তুতি সাড়ে যেকোনো সময় যুদ্ধে যাবে বলে।
সমুদ্রের বিশালতার মাঝে,
রণতরী বিচরণ করে অনায়াসে।
সীমানা জুড়ে দিচ্ছে পাহাড়া,
নতুন নতুন কৌশলের সাথে।
আকাশের মাঝে উড়ছে যুদ্ধ বিমান,
করছে বিকট শব্দ শত্রুদের ভয় পাইয়ে দিতে।
সময়ের সাথে আধুনিকতার ছোঁয়া পেতে,
শতসহস্র প্রযুক্তি দিচ্ছে উঁকি জানালা দিয়ে।
যতছিল স্থাপত্য শিল্প আর রাজপ্রাসাদ,
বেশির ভাগি বিলিন হয়েছে বিংশ শতাব্দীতে।
পর্যটন শিল্পে রুপ নিয়েছে,
দর্শনীয় স্থানগুলোর তালিকায় নাম লিখিয়েছে।
ইতিহাসের পাতায় স্মৃতি হয়ে আছে,
পুরনো দিনের ইতিহাস ঐতিহ্যকে ঘিরে।
কত-শত পরিবর্তন সঙ্গে করে,
যাচ্ছে এগিয়ে ধরনী নিজ নিয়ম মেনে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কে এম শাহ্ রিয়ার ০৮/০৭/২০২০খুব সুন্দর লিখা!
-
এম. মাহবুব মুকুল ০৮/০৭/২০২০কালের বিবর্তে ধরণী এগিয়ে যাচ্ছে। দারুণ।
-
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা-আব্দুল কাদির মিয়া ০৮/০৭/২০২০দারুন
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৮/০৭/২০২০ভালো।
-
ফয়জুল মহী ০৮/০৭/২০২০অত্যন্ত মনোমুদ্ধকর