মামলার সাক্ষী ময়না পাখী
ময়না তখন দেখে বসে আছে নৌকা আছে নদীর কিনারায়
ময়না পাখি নৌকায় থাকি চিনিয়াছে তাহারে
বলে ও চাচাজান বাপজানেরে প্রাণ মাঝিরা বধিছে
নৌকার ভিতরে এসে দেখেন মা কাঁদিতেছে
পাখি ডাকে যখন এল তখন জেকেরআলী মিঞা
বলে এই পাখীটির সঙ্গে কাসেম যায় চলিয়া
হায়রে কি সর্বনাশ কাসেমের লাশ কোথায় ভেসে গেল
ভাই ভাই ভলিয়া তখন কাঁদিতে লাগিল
হায়রে প্রাণের ভাই তোকে হারাই আপনারই দোষে
কেন তরে গালি দিলাম আমি তুই গেলি বিদেশে
বলে মাঝি দুই জন বাঁচাই জীবন ধরি আবার দাঁড়
লাঠি মেরে জেকের আলী ভাঙ্গিল একটি ঘাড়
এলো চৌকিদার ও দফাদার বান্দে দুই বেটারে
মার পিঠ করিল কত নিয়া বাড়ীর পরে
তখন মতিজান কেন্ধে কন যতন বিশষ
শুনিলে ভাই। সে সব কথা পাষান গলে যায়
সবে হায় হায় করে কেমন করে বধিল তার প্রাণ
তোফাজ্জল কয় ধর্ধ্ম পথে আল্লা মেরের বান
কাশেম ভেসে যায় ভোর বেলায় লাগে নদীর ঘাটে
দারোগা বাবু স্নান করিতে আসে নদীর ঘাটে
লাশটি দেখতে পেল কাছে গেল যেয়ে তখন দেখে
মরার চিহ্ন নাইকো লাশের নিশ্বাস চলছে নাকে
খোদা বাঁচায় যারে মারতে কি তারে কেহ নাহি পারে
আয়ু থাকতে এ সংসারে কেহ নাহি মরে
স্কুলে পড়তো যখন কাশেম তখন সাঁতার শিক্ষা কর
চব্বিশ ঘন্টা থাক্ত নিজে হাত পা বন্ধন করে
এইরুপ সাঁতার দেখে প্রাইজ তাকে দিল কত জনা
সেই গুনেতে কাশেম আলী পানিতে ডুবেনা
বন্ধন খুলে দিল নিয়ে গেল থানার উপরেতে
পরের অংশে অপেক্ষায় থাকুন @@@@@@@@
ময়না পাখি নৌকায় থাকি চিনিয়াছে তাহারে
বলে ও চাচাজান বাপজানেরে প্রাণ মাঝিরা বধিছে
নৌকার ভিতরে এসে দেখেন মা কাঁদিতেছে
পাখি ডাকে যখন এল তখন জেকেরআলী মিঞা
বলে এই পাখীটির সঙ্গে কাসেম যায় চলিয়া
হায়রে কি সর্বনাশ কাসেমের লাশ কোথায় ভেসে গেল
ভাই ভাই ভলিয়া তখন কাঁদিতে লাগিল
হায়রে প্রাণের ভাই তোকে হারাই আপনারই দোষে
কেন তরে গালি দিলাম আমি তুই গেলি বিদেশে
বলে মাঝি দুই জন বাঁচাই জীবন ধরি আবার দাঁড়
লাঠি মেরে জেকের আলী ভাঙ্গিল একটি ঘাড়
এলো চৌকিদার ও দফাদার বান্দে দুই বেটারে
মার পিঠ করিল কত নিয়া বাড়ীর পরে
তখন মতিজান কেন্ধে কন যতন বিশষ
শুনিলে ভাই। সে সব কথা পাষান গলে যায়
সবে হায় হায় করে কেমন করে বধিল তার প্রাণ
তোফাজ্জল কয় ধর্ধ্ম পথে আল্লা মেরের বান
কাশেম ভেসে যায় ভোর বেলায় লাগে নদীর ঘাটে
দারোগা বাবু স্নান করিতে আসে নদীর ঘাটে
লাশটি দেখতে পেল কাছে গেল যেয়ে তখন দেখে
মরার চিহ্ন নাইকো লাশের নিশ্বাস চলছে নাকে
খোদা বাঁচায় যারে মারতে কি তারে কেহ নাহি পারে
আয়ু থাকতে এ সংসারে কেহ নাহি মরে
স্কুলে পড়তো যখন কাশেম তখন সাঁতার শিক্ষা কর
চব্বিশ ঘন্টা থাক্ত নিজে হাত পা বন্ধন করে
এইরুপ সাঁতার দেখে প্রাইজ তাকে দিল কত জনা
সেই গুনেতে কাশেম আলী পানিতে ডুবেনা
বন্ধন খুলে দিল নিয়ে গেল থানার উপরেতে
পরের অংশে অপেক্ষায় থাকুন @@@@@@@@
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।