ঘৃণাঃ কাপুরুষ ভ্রমরকে
ভ্রমর কহে-
“দুঃখ কেন কুমড়োলতা!
তোমার ডগায় ফুল ছিল
আজ ফল দেখি
নিশ্চয়ই কোন গুণী ভ্রমর
হয়েছিল অভিসারী …”
কুমড়োলতা ডুকড়ে বলে-
“হতভাগী আমি
তা’বলে
নিষ্ঠুর কেন হব
যে দেহ মন
তোমায় সঁপেছি
সেগুলো নিয়ে
অন্যে নীত হবো!”
ভ্রমর তখন
ব্যঙ্গ সুরে –
“ফুল শুকায়ে
ফল করেছ
এখন বলছ নীতিকথা
মানায়না-
এ-
মানায় না!
ভালই করেছ
আমি যখন দুরবনে যাই
তোমার তখন জাগলো কাম
সময়মতো পেয়েও গেছো…”
কুমড়োলতায় দমকা হাওয়া
কন্ঠে দারুণ আহাজারি
বলে-
“যা খুশী আজ বলবেইতো
মন ভ্রমরার অগোচরে
তস্কর কীট দাঁও মেরেছে
দুঃখের সময় দুধের মাছি
এঁটো লতা ভুলবেইতো
কাপুরুষ, যাও শর্ষে বনে”
“দুঃখ কেন কুমড়োলতা!
তোমার ডগায় ফুল ছিল
আজ ফল দেখি
নিশ্চয়ই কোন গুণী ভ্রমর
হয়েছিল অভিসারী …”
কুমড়োলতা ডুকড়ে বলে-
“হতভাগী আমি
তা’বলে
নিষ্ঠুর কেন হব
যে দেহ মন
তোমায় সঁপেছি
সেগুলো নিয়ে
অন্যে নীত হবো!”
ভ্রমর তখন
ব্যঙ্গ সুরে –
“ফুল শুকায়ে
ফল করেছ
এখন বলছ নীতিকথা
মানায়না-
এ-
মানায় না!
ভালই করেছ
আমি যখন দুরবনে যাই
তোমার তখন জাগলো কাম
সময়মতো পেয়েও গেছো…”
কুমড়োলতায় দমকা হাওয়া
কন্ঠে দারুণ আহাজারি
বলে-
“যা খুশী আজ বলবেইতো
মন ভ্রমরার অগোচরে
তস্কর কীট দাঁও মেরেছে
দুঃখের সময় দুধের মাছি
এঁটো লতা ভুলবেইতো
কাপুরুষ, যাও শর্ষে বনে”
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।