আবির্ভাব
তখনকার সময়ে দিনের বেলাও অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। মিথ্যাচারে ভর করে সমাজ সংস্কৃতি পরিচালনা হতো ক্ষমতা পিপাসুদের দখলে। নশ্বর পৃথিবীর বুকে প্রবাহিত হতো অশান্তির প্রবল বর্ষণ। কোথাও ছিলো না শান্তির একমুষ্টি ছায়া। কোথাও পৌছায়নি তখনও সত্য ও সৎ পথে চলার অঙ্গীকার। ক্ষমতাসীনের নির্দয় অত্যাচার আর অবহেলার হাতে পৃষ্ঠ হতো দূর্বল ও গরীবেরা। আলোর সংস্পর্শে আসার তখনও হাত মেলেনি।
শক্তি, ক্ষমতা, ও মূর্খতার অন্ধ ছায়ায় মগ্ন হয়ে তারা ভুলে গিয়েছিল তাদের সৃষ্টিকর্তাকে। ডুবে গিয়ে ভুলে গিয়েছিল ন্যায় বিচার, সততা ও মৃত্যু নামক শব্দটিকে। ভুলে গিয়েছিল নিজের জন্মের সূত্রকে।
খুন, রাহাজানি, লুটতরাজ মূর্তি পুজো ছিল তাদের নিত্য দিনের কারবার। দিনের শুরু থেকে শেষ অবধি ছিল তাদের এসব কর্মকান্ডের মহড়া।
সেই সময়ে সেই বর্বরতার যুগে যেখানে কন্যাকে জীবন্ত দাফন করার মতো হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখেও তাদের হৃদয় গলেনি। প্রত্যহ এরকম কার্যসম্পাদনেও তারা কুন্ঠা বোধ করতো না।
তারা এমনসব ঘূর্ণ কর্মে, কর্মকাণ্ডে ও কার্যসম্পাদনে লিপ্ত হতো যে, যার বিস্তারিত বর্ণনা করতেও শরীর শিউরে ওঠে ও কম্পন সৃষ্টি হয়। এটা যেন বাজে অভিজ্ঞতার চিত্রনাট্য। তাই বলতে ইচ্ছে করে -
অন্ধকারের আবছায়ায়
ডুবে ডুবে তারা।
পাপের কাজে লিপ্ত হতো
ছিলো দিশেহারা।
অন্ধকারের যুগে তাই
ছিলোনা আলোর মশাল।
পাপের ঘরে মগ্ন হয়ে
কাটতো সকাল সন্ধ্যা বিকাল।
সেই অন্ধকারচ্ছন্ন মক্কা নগরীর মধুময় ভূমিতে একদিন আবির্ভাব হলো, প্রজ্জ্বলিত হলো এক আলোকিত মশাল। যাঁর আলোকময় আভা, আলোর রশ্মিগুলো ছড়িয়ে পরলো মক্কা, মদিনা ও আরবে এবং পৃথিবীর সর্বত্র ও কোণায় কোণায় । তাঁর পুলকিত সুভাসে শুভাশিত হলো পৃথিবী পৃষ্ঠ।পৃথিবী ধন্য হলো তাঁর আগমনের বার্তায়। শান্তির অমোঘ বার্তা নিয়ে আবির্ভাব হলেন - নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তখন নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্ধকারের মানুষগুলোকে দেখিয়ে দিলেন শান্তিময় পথের সন্ধান।পরকালের জাহান্নাম ও জান্নাতের সমন্ধে সবাইকে বিশদভাবে জানালেন এবং ডাক দিলেন এক আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করার জন্য। শিক্ষা দিলেন মধুময় পবিত্র কুরআনের বাণী সমূহ। প্রচার করলেন আল্লাহ তায়ালার কালেমা।দাওয়াত দিলেন ইসলামের পথে আসতে, আল্লাহকে ডাকতে।
যে বা যারা হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পথে চলেছে, নিজেকে সেইভাবে গঠন ও প্রস্তুত করেছে তারাই হয়েছে সফলকাম।তারাই হয়েছে লাভবান। এজন্য বলতে হয় --
নবীজীর দেখানো পথে
হেটেছে যে বান্দা।
পরকাল আর ইহকালে
নেই যে তার বাঁধা।
নবীর কথা নবীর সুন্নত
যে মেনেছে চলে।
আল্লাহ তার প্রিয় পাত্র
ইসলাম তাই বলে।
শক্তি, ক্ষমতা, ও মূর্খতার অন্ধ ছায়ায় মগ্ন হয়ে তারা ভুলে গিয়েছিল তাদের সৃষ্টিকর্তাকে। ডুবে গিয়ে ভুলে গিয়েছিল ন্যায় বিচার, সততা ও মৃত্যু নামক শব্দটিকে। ভুলে গিয়েছিল নিজের জন্মের সূত্রকে।
খুন, রাহাজানি, লুটতরাজ মূর্তি পুজো ছিল তাদের নিত্য দিনের কারবার। দিনের শুরু থেকে শেষ অবধি ছিল তাদের এসব কর্মকান্ডের মহড়া।
সেই সময়ে সেই বর্বরতার যুগে যেখানে কন্যাকে জীবন্ত দাফন করার মতো হৃদয়বিদারক দৃশ্য দেখেও তাদের হৃদয় গলেনি। প্রত্যহ এরকম কার্যসম্পাদনেও তারা কুন্ঠা বোধ করতো না।
তারা এমনসব ঘূর্ণ কর্মে, কর্মকাণ্ডে ও কার্যসম্পাদনে লিপ্ত হতো যে, যার বিস্তারিত বর্ণনা করতেও শরীর শিউরে ওঠে ও কম্পন সৃষ্টি হয়। এটা যেন বাজে অভিজ্ঞতার চিত্রনাট্য। তাই বলতে ইচ্ছে করে -
অন্ধকারের আবছায়ায়
ডুবে ডুবে তারা।
পাপের কাজে লিপ্ত হতো
ছিলো দিশেহারা।
অন্ধকারের যুগে তাই
ছিলোনা আলোর মশাল।
পাপের ঘরে মগ্ন হয়ে
কাটতো সকাল সন্ধ্যা বিকাল।
সেই অন্ধকারচ্ছন্ন মক্কা নগরীর মধুময় ভূমিতে একদিন আবির্ভাব হলো, প্রজ্জ্বলিত হলো এক আলোকিত মশাল। যাঁর আলোকময় আভা, আলোর রশ্মিগুলো ছড়িয়ে পরলো মক্কা, মদিনা ও আরবে এবং পৃথিবীর সর্বত্র ও কোণায় কোণায় । তাঁর পুলকিত সুভাসে শুভাশিত হলো পৃথিবী পৃষ্ঠ।পৃথিবী ধন্য হলো তাঁর আগমনের বার্তায়। শান্তির অমোঘ বার্তা নিয়ে আবির্ভাব হলেন - নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তখন নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্ধকারের মানুষগুলোকে দেখিয়ে দিলেন শান্তিময় পথের সন্ধান।পরকালের জাহান্নাম ও জান্নাতের সমন্ধে সবাইকে বিশদভাবে জানালেন এবং ডাক দিলেন এক আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করার জন্য। শিক্ষা দিলেন মধুময় পবিত্র কুরআনের বাণী সমূহ। প্রচার করলেন আল্লাহ তায়ালার কালেমা।দাওয়াত দিলেন ইসলামের পথে আসতে, আল্লাহকে ডাকতে।
যে বা যারা হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পথে চলেছে, নিজেকে সেইভাবে গঠন ও প্রস্তুত করেছে তারাই হয়েছে সফলকাম।তারাই হয়েছে লাভবান। এজন্য বলতে হয় --
নবীজীর দেখানো পথে
হেটেছে যে বান্দা।
পরকাল আর ইহকালে
নেই যে তার বাঁধা।
নবীর কথা নবীর সুন্নত
যে মেনেছে চলে।
আল্লাহ তার প্রিয় পাত্র
ইসলাম তাই বলে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা-আব্দুল কাদির মিয়া ১১/১১/২০১৮Khub valo