www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

আলোচনা পর্ব - এক

আলোচনা পর্ব
এক

কোন শহর,দেশ,জাতির উন্নতি পরিমাপ করা হয় সে দেশের শিক্ষা,সাহিত্য,সংস্কৃতি,খেলা,বিনোদন ইত্যাদির পরিমাপ দেখে। যে সমাজ সাহিত্য,সংস্কৃতির যত বেশি ধারক ও বাহক সে সমাজে  সামাজিক উন্নয়নের পরিকাঠামো তত বেশি পরিশীলিত ও পরিমার্জিত। কথায় বলে আগুণ লাগলে তার উত্তাপ আশে পাশেও প্রতিফলিত হয়। দেখাদেখি মানুষ সভ্য ও পরিমার্জিত হতে শেখে। অবশ্য আর্থিক পরিকাঠামোর উপর প্রগতি এবং উন্নয়ন পরিবর্ধিত ও পরিবর্তিত হলেও জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ প্রগতিপন্থী না হলে সেখানে কেবল উদরপূর্তির আতিশয্য লক্ষ্য করা যায়। সাহিত্য সংস্কৃতি এমন একটি মাধ্যম যার প্রভাবে সমাজের ভাবধারার গতি প্রকৃতি পরিলক্ষিত ও পরিস্ফুটিত হয় জনমানস এবং সমাজ সমৃদ্ধ হয়। সার্ভে রিপোর্টে দেখা গিয়েছে বিশেষত নগরকেন্দ্রিক স্থাণগুলিতে শিল্প সংস্কৃতি চর্চা তুলনামূলক ভাবে জনসমাজ বেশি প্রভাবিত।

মফঃস্বল অঞ্চলে উপযুক্ত মাধ্যম না থাকায় সঠিকভাবে সমাজের ভাবধারা পরিস্ফুট হবার সুযোগ থাকে না  ফলে প্রাত্যাহিক জীবনে প্রকৃত শিল্প সংস্কৃতি চর্চায় অকাল দৈন্যতা ঘনিয়ে আসে বঞ্চিত হয় কিছু শিল্পভাবাপন্ন জনগন। সংস্কৃতিহীন সমাজজীবন একঘেয়েমির ফলে জনগনের সার্বিক চেতনা ও অবসর নিরর্থক অলসতায় পর্যবসিত হয় এবং ক্ষুন্নিবৃত্তি নিবারণে অসামাজিক কার্যকারণের উৎপত্তি হয় ‌ব্যহত হয় উন্নয়ন।

এক সমাজ বিজ্ঞানীর মতে ", যে স্থানে কোনদিন শিক্ষার আলো প্রবেশ করে নি শিল্প সংস্কৃতি বিশেষত সংগীত নৃত্য নাটক প্রভৃতি সে স্থানকেও প্রভাবিত করে "। অতএব বিনোদন চর্চা এবং তার রূপায়ন সমাজ জীবনের বেশ কিছু সময় অন্তর্নিহিত ভাব জগৎকে জাগরিত করে সমাজকে সুস্থ ও সুন্দর গড়তে প্ররোচিত করে অবশ্যই তা গনচেতনা যুক্ত সুষ্ঠ ভাবাপন্ন হওয়া প্রয়োজন। অপরপক্ষে সংস্কৃতি বিচ্ছিন্ন সমাজ গতিহারা স্রোতের মত নিম্নমুখী ভাবধারায় প্রবাহিত হয়। ফলে নাগরিক সমাজে উন্নতি বিধান সম্ভব হয় না। এই শ্রেনীর কিছু মফস্বল অঞ্চলগুলির জীবনযাত্রা সর্বনিম্ন পর্যায়ে পরিগনিত হয়।নিম্নগামী হওয়ায় ক্রমে সামাজিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে থাকে এবং পিছিয়ে পড়তে থাকে উন্নতির পরিসংখ্যান ভিত্তিক ফলাফলে। প্রগতিপন্থী দেশ বিদেশে জনসমাজ সংকীর্ণতা ছাড়িয়ে খেলাধূলা শরীরচর্চা শিল্প সাহিত্য ইত্যাদি বিষয়কে প্রাত্যহিক জীবনের অংশ করে নিয়েছে। এই ভাবধারা যত এগিয়েছে মানুষ তত অগ্রগতি এসেছে সমাজ তথা দেশে বলা হয় একজন খেলোয়ার শিল্পী নাট্যকার ও যে কোন ধরণের সাধনার ফসলই হল দেশের সম্পদ। বর্তমানে যত সংখ্যক স্কুল,কলেজ,বিভিন্ন বাচিক শিল্পের শিক্ষায়তন,নাট্যশালা,খেলাধূলা,শারীর চর্চার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সেকালে তেমন ছিল না,মা/মাসীর মুখে শুনে,লোককথা,গান ইত্যাদির প্রচলন ছিল। অথচ কি আশ্চর্যের বিষয় ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রান্তে মোঘল আমলের বিভিন্ন কারুকার্য খচিত স্থাণ,নগর,শহর,মন্দির.মসজিদগুলি আজও স্থাপত্যশিল্পের বিস্ময়কর নিদর্শণ। কোন প্রশিক্ষণ ছাড়াই শিল্পীদের একনিষ্ঠ শিল্পকলা আজও মানুষকে বিস্ময়ে অভিভূত করে।

এত পরিমাণ শিল্প,সাহিত্য,শিক্ষা ব্যবস্থার মর্ভানাইজেশন কিন্তু সেই প্রশিক্ষিত মানুষগুলো কোথায় ? আমরা জানি শিল্পী হলেই প্রতিষ্ঠা হয় না যেমন হয় না ভালো ছাত্রের প্রফেশন। এর পেছনে অনেক তন্ত্র থাকে ব্যবস্থা থাকে, সামনে থেকে যা দেখা যায় না বোঝা যায় না।
বস্তুত দেখা গেছে সভ্যতা যত এগিয়েছে যতই মানুষ আধুনিক মনস্ক হয়েছে ততই পেছিয়ে পড়েছে স্ব-মেধার জাত্যাভিমান থেকে। বর্তমানে একাধিক সুযোগ সুবিধা পেয়েও সঠিক পদ্ধতিতে ঘটাতে পারেনি তার সংস্কার। এর কারণ অনুসন্ধাণ করলে প্রথমেই আমাদের ভাবতে হবে কেন মানুষ অর্থাৎ আমরা এই পরিমাণ সুযোগ সুবিধার সম্মুখীণ হয়েও চিন্তায় ও মননে পেছিয়ে পরছি ক্রমাগত। আসলে আমরা নিজেকে পর্যালোচনা করি না। আভ্যন্তরীণ শক্তিকে সঠিকভাবে বুঝে উঠতে পারি নি এ দোষ আমাদেরই,দায় গোটা সমাজের। একটি ছাত্র তৈরী হয় শৈশব থেকেই ইদানিং দেখা যায় একটি শিশু প্রাথমিক অধ্যায় থেকেই প্রফেশন্যাল গৃহ শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত। পিতা মাতা অঢেল টাকা ছড়িয়ে স্বস্তির শ্বাস ফেলছেন। আহা অস্কজিলিয়ামে দিয়ে আমরা নিশ্চিন্ত। মুখ উচিয়ে প্রচারের ঘটা কি। আদৌ শিশু কি শিখল না শিখল তার প্রতি খেয়াল নেই বিন্দুমাত্র।

ফলে পরবর্তী অধ্যায়ে আমরা পাচ্ছি নৈতিক শিক্ষাহীন/আদর্শহীন প্রচলিত ভাবধারায় উন্মুখ একদল পৌত্তলিক ভবিষ্যতকে। ক্রমে সমাজ ব্যবস্থার মূলে দেখা দেয় জেনারেশন গ্যাপ। তৎকালীন যৌথ পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ভেঙে চূরে আমরা কমিয়ে ফেলেছি অবস্থাণ, ততোধিক সুযোগ সুবিধা কায়েম করতে,"হম দো.হমারা দো" পদ্ধতিটিকে বেশ রাঙিয়ে চাঙিয়ে ফয়েলে মুড়ে ছড়িয়ে দিলাম চলতি ব্যবস্থায়,লুফে নিল সিস্টেম। ঝটাঝট তৈরী হল বৃদ্ধাশ্রম। সামাজিক বাতিলকরণ। শিশু দেখল অন্ধকারে কেবল স্বার্থের দ্বন্দ। পরিবার তান্ত্রিক ব্যবস্থার মূলে ছিল বয়োজ্যেষ্ঠের ছত্রছায়া। একাধারে স্নেহ,প্রেম,ভালোবাসার সঠিক সাহচর্য্য।
শিশু গড়ে উঠত মুক্ত স্বাধীনভাবে।

অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পূনর্ণবীকরণে প্রতিবারই ওঠা নামার ফলে যাই হোক না কেন কেন্দ্রীভূত আর্থ সামাজিক বন্টনে বিদ্ধস্ত গ্রাম গঞ্জের মানুষ চরম অপুষ্টি ও দ্রারিদ্র্যতার শিকার। বস্তুত শহরকেন্দ্রিক সাহিত্য,স্থাপত্য ও বিভিন্ন শিল্পকলায় এই শ্রেণীর মানুষের অংশগ্রহণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

মোঘল আমলে বিভিন্ন খেলাধূলা,নাচগান প্রভৃতি বিনোদনের ব্যবস্থা ছিল রাজ পরিবারের জন্য,সাধারণ মানুষের সেখানে কোন প্রবেশাধিকার ছিল না। বিশেষত গজল,ধ্রুপদী,ধামার,কর্ণাটকী,শাস্ত্রীয় প্রভৃতি সংগীত ছাড়া রবীন্দ্রসংগীত,আধুনিক ইত্যাদি সংগীত জগতের প্রধান উল্লেখ্য।
ওডিশি,ভারতনাট্যম,কথাকলি,ছৌ,বিহু,ভাদো,টুসু প্রভৃতি ছাড়াও লোকগান,রবীন্দ্র নৃত্যগীতি আলেখ্য ইত্যাদি ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক প্রচলিত মেলবন্ধণ।

সেই বুর্জোয়া নীতি পরিবর্তিত হয়ে তৈরী হয়েছে ন্যশন্যাল ল্যঙ্গোয়েজ সর্বসাধারণের জন্য,উন্মুক্ত করা সত্ত্বেও স্বাধীনোত্তর দেশে মুষ্টিমেয় কিছু সংখ্যক ছেলে মেয়ে ছাড়া তেমন সাড়া পাওয়া যায় নি। পর্যালোচনায় দেখা গিয়েছে এক্ষনে এদেশের সংগীত নাটক একাদেমী দেশের আটটি নৃত্যকলাকে থযাক্রমে উত্তর প্রদেশ/কুচিপুরী,মণিপুর/মণিপুরি,ওড়িশা/ওডিশি,অসম/সত্রিয় নাচকে ধ্রূপদী ভারতীয় নৃত্য আখ্যা দিয়েছে। এদেশকবি,সাহিত্যিক,সুরকার,গীতিকার,খেলোয়াড়ের অঢেল সহাবস্থাণে সমৃদ্ধ হলেও শহরাঞ্চলে একশ্রেণীর উচ্চ বিত্ত মানুষের মধ্যেই তা সীমাবদ্ধ,নিম্নবিত্ত তথা দরিদ্র পরিবার থেকে আসা মেধাবী ছেলেমেয়েরা কদাচিৎ এ সুযোগ পেয়ে থাকে।

একই সমস্যা গ্রাম গঞ্জ তথা মফস্বল অঞ্চলগুলিতে
সমাজতন্র ভাঙণের ফলে অর্থনৈতিক সমবন্টন প্রথার মুনাফা লোটে উচ্চ শ্রেণীর মুনাফালোভী ব্যবসায়ীগন।
ভেঙে পরে নিম্নবিত্ত ও দরিদ্র শ্রেণীর গোটা আর্থিক পরিকাঠামো। শিল্প,সাহিত্য,সংগীত প্রভৃতিতে বুর্জোয়া নীতি পরিলক্ষিত হয়। এবং একসময় এই শিল্পকলা কিছু সুবিধাবাদীর একচ্ছত্র সাম্রাজ্য হয়ে ওঠে।

এদৎ সমস্যা থাকা সত্ত্বেও কিছু স্থানীয় মানুষজনের অত্যুৎসাহ ও সহযোগিতায় গ্রাম গঞ্জে কিছু বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে, বেশ কিছু মানুষ এই কর্মযজ্ঞের সামিল হয়ে গড়ে তুলেছেন পারস্পরিক মিলনক্ষেত্রে। এতকিছুর সমাবেশ থাকা সত্ত্বেও সামাজিক পরিস্থিতির উন্নয়নের হার যৎকিঞ্চিৎ কেন?
বিনোদন ও খেলাধূলা বাদ দিলে লিল্প,সাহিত্য,সংস্কৃতি প্রভৃতিতে সমমনস্ক মানুষ কোথায়? আশ্চর্য হই অবসরে বিভিন্ন বই পড়তে দেখা যায় না মানুষকে,জন্মদিনে উপহারে গল্পের বই পেলে গোগ্রাসে গিলতাম সে সময়ে। উঠে গেছে সে প্রথাও। প্রকৃতই  আমরা প্রগতিপন্থী নয় অপরিণতপন্থী হতে চাই শিক্ষা নয় অনুকরণ প্রিয় হতে চাই।

শুধুই কি আর্থিক পরিকাঠামো? প্রগতিশীল দেশগুলির ঠাট বাট ব্যবস্থাপনা ঢুকিয়ে দিয়ে গোটা ব্যবস্থাটাকে নিয়ে তোলা হয়েছে ত্রিদেশীয় রঙ্গমঞ্চে।
সামাল দিতে গিয়ে হিমশিম অর্থব্যবস্থা। যে সমাজে দু'বেলা উদরপূর্তির তাগিদে স্কুল,কলেজ ছেড়ে মহাজনী খাতায় নাম লেখাতে হয় কাজের জন্য সেখানে অবশ্যই বিনোদন অহেতুক উৎপাত ছাড়া কিছুই নয়। বৈদিক যুগে আর্থ সামাজিক ব্যবস্থাটাকে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছিল এমনি এমনি নয়,উচ্চ নীচ প্রথাও তৈরী করা হয় অত্যন্ত কূটকৌশলে। অর্থাৎ  সমাজের নিরীহ অপেক্ষাকৃত কম শক্তিসম্পন্ন মানুষদের নানা ধরণের উৎপীড়ণ ব্যবস্থার মাধ্যমে করে তোলা হয়েছিল দাস ব্যবস্থা। কারণ শূদ্র বলে আমরা যাদের উল্লেখ পাই,খুব নিরীহ ও দুর্বল শ্রেণীর হওয়ায় ওদেরকে ক্রমে নীচুস্তরের দাসে পরিণত করা হয়েছিল। ট্যোটাল ব্যবস্থাটাই ছিল ইংরেজদের অনুকরণে তফাৎ এই যে ওরা আমাদের লুন্ঠণ করে নিজেদের দেশ সাজিয়েছিল আর আমরা নিজেরা নিজেদের লুন্ঠণ করে চলেছি।
প্রথমেই বলেছি কোন দেশ জাতি সমাজ শিল্প,সাহিত্য ইত্যাদিতে সমৃদ্ধ হলে সে স্থাণের উন্নতি ত্বরান্বিত হয়। এবং এই প্যকেজে পুরোমাত্রায় এগিয়ে শহরাঞ্চলের ব্যবস্থাপণা। তুলনায় প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে শিল্পকলা আর্থিক অব্যবস্থার ফলে চরম অনটনের শিকার হয়ে ধীরে লুপ্তপ্রায় হয়ে পরে। প্রাচীনতম সাহিত্যগুলির মধ্যে বেদ,ভারতীয় মহাকাব্য,রামায়ণ,মহাভারত,নাটক অভিজ্ঞান শকুন্তলা ইত্যাদি সঙ্গমসাহিত্য রুপে প্রচলিত। আধুনিক ভারতের 1913 সালের নোবেলজয়ী রবীন্দ্রনাথ,ইংরেজি ভাষার সাহিত্যে ঝুম্পা লাহিড়ী এছাড়া বৃটিশ ভারতীয় সাহিত্যিক জি এস নাজপল এবং এই বছর ভারতীয় বংশোদ্ভূত অর্থনীতিবিদ্ ডঃ অভিজিৎ বিনায়ক ব্যনার্জীর নোবেল প্রাপ্তি ভারতীয় সংস্কৃতি ও সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য অবদান।

আমরা জানি প্রাচীনকালের বহু শিল্প হারিয়ে গিয়েছে অব্যবহারের ফলে। সুখের কথা ইদানিং প্রভূত পরিমাণ সভা সমিতি গড়ে ওঠার ফলে বহু মানুষ একত্রিত হয়ে নানাবিধ সাহিত্য সংগীত প্রভৃতি বিষয়ে আলাপ আলোচনা ও চর্চায়  অংশগ্রহণ করছেন। এর একদিকে অবশ্যই সুফল রয়েছে সকলেই সাম্মাণিক ও আন্তর্জাতিক স্তরে যেতে না পারলেও সুষম উপাদান নিয়ে ব্যস্ত রয়েছে একাংশ নাগরিক এতে জীবনের মান সমৃদ্ধ অবশ্যই হয়। তাছাড়া আধুনিক প্রযুক্তি সহযোগে অন লাইন ওপেন করে দিয়েছে বিভিন্ন সাইট। এতে খেলাধূলা,বিনোদনের সঙ্গে স্থাণ করে নিয়েছে সাহিত্য সংস্কৃতি বিষয়ক আলাপ আলোচনা ইত্যাদি। তাৎক্ষনিক মত বিনিয়োগের মাধ্যমে গড়ে তোলা হয়েছে ঘরে বসে এক আন্তর্জাতিক মানের সংস্কৃতি জগৎ। ধনী দরিদ্র ধর্ম অর্থ নির্বিশেষে যেখানে গড়ে তোলা যায় এক নিরপেক্ষ পৃথিবী।

অতএব আমাদের সমুখে অঢেল আয়োজন,অভাব শুধু ইচ্ছাশক্তির। পরিসংখ্যান বলছে একালের মগজে স্থাপণ করতে হবে সেকালের ব্রেনমেকার। যদি কাজ হয়।
বিষয়শ্রেণী: প্রবন্ধ
ব্লগটি ৪৯০ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ৩১/০১/২০২১

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

 
Quantcast