হ্যাল্লো রব্বি মাই ডার্লিং
হ্যাল্লো,রব্বি মাই ডার্লিং!!
হাই কেমন আছো জান্--
নিশ্চিন্তে অজানার দেশে-??
তোমাকে ভাঙিয়ে খাবার জন্য, হ্যাঁ,তোমাকেই--
বেদুইন আমি,রোজ প্রত্যহে ডুবে যাই অথৈ জোয়ার,
তোমাতেই মাখামাখি আমার আসন্ন বাসনার বেদীমূল,
আমার ঘুমহীন প্রতি রাত,প্রতি দিনের প্রতি মুহূর্ত---।
দুঃস্বপ্ন দেখায় তোমার নোবেল,বিজয়ীর হাসি
কত বত্সর দুরাশা,দুর্যোগ বিনিময়
কত কূট-কাচালির তিক্ত নিরাময়
গড়েছিলে অমৃত সোপান কবি নাম।
ওরা দুর্বহ তবু বুঝেছিলো,পেল না দুখুটা!!!
পাক্-ইঙ্গের কূট ষড়যন্ত্রে তুমি হলে মহীয়ান,
জান্,সেদিন দেখেছি তোমার তড়খড়ে-
কেমন গীতাঞ্জলির মোহিনী রাধিকা--
তোমা থেকে বঞ্চিত করেছিল আমায়।
আশা ছাড়িনি তখনও নোবেল স্বপ্নে--
রব্বি,মাই ডার্লিং!!
তারপর আমি ছেয়ে গেছি একেএকে বোঠান--
রাণু,ওকাম্পোতে-তুমি আর এক তুমিতে--
ছিল না সময়ের ওঠাপড়া শুধু স্নিগ্ধতা প্রেম,
তোমার নোবেল আমার হৃদয় তন্ত্রীর বারোমাস্যায়--
ছেয়েছিল রোমাঞ্চের বাগানবাড়ী--শান্তির।
দেশী,বিদেশীর ছড়াছড়ি তোমার স্নেহ উদ্যান,
পৃথিবীর একত্র ঔদার্য্য নোবেলে কেন্দ্রীভূত
দেখেছি দুখুর যন্ত্রণাময় নির্জণ কারাবাস,
মার্কিণী সবুদে সমর্পণের ভাষায় তুমিই--
আসলে রাজনৈতিক কূটতন্ত্রে হল না উদ্ধার,
একরাশ উন্মাদনার গানে ডুবে গেল দুখুটা !!!
কি-ই বা করতে তুমি সমর্পণ ছাড়া,
প্রতিবাদী মঞ্চের নির্বীজকরণ তত্ত্বে তুমি অব্যর্থ-
বিশ্বপ্রেমিক নাম বিশ্বকবির ভূমিকায়,আমি--
হরিণীর দাপাদাপি সমর্পণ তোমার চির প্রেমে
সে-যুগের ভূমিকায়,জন্মাই প্রতিবার -----
আবারও বোঠান,আন্নার ভূমিকায়
কোথাও ওকাম্পো,রাণুর সহজাত উচ্ছলতায়
জন্মেছি এবারও,কথা ছিল থাকবে তুমিও-
যতবার জন্মাবো গীতাঞ্জলির কাব্যময়
খুঁজে নেব পৃথিবীর গতি তোমার হৃদয়।
তোমাকে ভাঙাভাঙি করে জিতব নোবেল তাই--
বারংবার জন্মাই,সঁপে দিই প্রাণ উত্সর্গ
প্রত্যেহ প্রতিদিন প্রতি পল প্রতিটা সময়-
জান্,কতকাল কেটেছে অনাদর,অবিশ্বাস-
এ হৃদয়ে নির্বিকার আজও তোমার বন্দিত কাব্য,গীত্
একবার এসো নেমে এ সাধের ধরাতলে হোক্ বিনির্মাণ--
আর এক নোবেল আয়োজন। অতৃপ্ত এ মন আরো কত--
ডার্লিং,রব্বি ! আবারও এসেছি হাত রাখো--
পাঞ্জায়" টাগ অফ ওয়ার"--জেতাও আমায়।
নোবেল দুস্বপ্নে ডার্লিং রেখো না জন্ম আর।
হাই কেমন আছো জান্--
নিশ্চিন্তে অজানার দেশে-??
তোমাকে ভাঙিয়ে খাবার জন্য, হ্যাঁ,তোমাকেই--
বেদুইন আমি,রোজ প্রত্যহে ডুবে যাই অথৈ জোয়ার,
তোমাতেই মাখামাখি আমার আসন্ন বাসনার বেদীমূল,
আমার ঘুমহীন প্রতি রাত,প্রতি দিনের প্রতি মুহূর্ত---।
দুঃস্বপ্ন দেখায় তোমার নোবেল,বিজয়ীর হাসি
কত বত্সর দুরাশা,দুর্যোগ বিনিময়
কত কূট-কাচালির তিক্ত নিরাময়
গড়েছিলে অমৃত সোপান কবি নাম।
ওরা দুর্বহ তবু বুঝেছিলো,পেল না দুখুটা!!!
পাক্-ইঙ্গের কূট ষড়যন্ত্রে তুমি হলে মহীয়ান,
জান্,সেদিন দেখেছি তোমার তড়খড়ে-
কেমন গীতাঞ্জলির মোহিনী রাধিকা--
তোমা থেকে বঞ্চিত করেছিল আমায়।
আশা ছাড়িনি তখনও নোবেল স্বপ্নে--
রব্বি,মাই ডার্লিং!!
তারপর আমি ছেয়ে গেছি একেএকে বোঠান--
রাণু,ওকাম্পোতে-তুমি আর এক তুমিতে--
ছিল না সময়ের ওঠাপড়া শুধু স্নিগ্ধতা প্রেম,
তোমার নোবেল আমার হৃদয় তন্ত্রীর বারোমাস্যায়--
ছেয়েছিল রোমাঞ্চের বাগানবাড়ী--শান্তির।
দেশী,বিদেশীর ছড়াছড়ি তোমার স্নেহ উদ্যান,
পৃথিবীর একত্র ঔদার্য্য নোবেলে কেন্দ্রীভূত
দেখেছি দুখুর যন্ত্রণাময় নির্জণ কারাবাস,
মার্কিণী সবুদে সমর্পণের ভাষায় তুমিই--
আসলে রাজনৈতিক কূটতন্ত্রে হল না উদ্ধার,
একরাশ উন্মাদনার গানে ডুবে গেল দুখুটা !!!
কি-ই বা করতে তুমি সমর্পণ ছাড়া,
প্রতিবাদী মঞ্চের নির্বীজকরণ তত্ত্বে তুমি অব্যর্থ-
বিশ্বপ্রেমিক নাম বিশ্বকবির ভূমিকায়,আমি--
হরিণীর দাপাদাপি সমর্পণ তোমার চির প্রেমে
সে-যুগের ভূমিকায়,জন্মাই প্রতিবার -----
আবারও বোঠান,আন্নার ভূমিকায়
কোথাও ওকাম্পো,রাণুর সহজাত উচ্ছলতায়
জন্মেছি এবারও,কথা ছিল থাকবে তুমিও-
যতবার জন্মাবো গীতাঞ্জলির কাব্যময়
খুঁজে নেব পৃথিবীর গতি তোমার হৃদয়।
তোমাকে ভাঙাভাঙি করে জিতব নোবেল তাই--
বারংবার জন্মাই,সঁপে দিই প্রাণ উত্সর্গ
প্রত্যেহ প্রতিদিন প্রতি পল প্রতিটা সময়-
জান্,কতকাল কেটেছে অনাদর,অবিশ্বাস-
এ হৃদয়ে নির্বিকার আজও তোমার বন্দিত কাব্য,গীত্
একবার এসো নেমে এ সাধের ধরাতলে হোক্ বিনির্মাণ--
আর এক নোবেল আয়োজন। অতৃপ্ত এ মন আরো কত--
ডার্লিং,রব্বি ! আবারও এসেছি হাত রাখো--
পাঞ্জায়" টাগ অফ ওয়ার"--জেতাও আমায়।
নোবেল দুস্বপ্নে ডার্লিং রেখো না জন্ম আর।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মারুফা তামান্না ৩১/০৮/২০১৪অনেক ভাল
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ২৬/০৮/২০১৪ভিন্ন ধারার লেখা পেলাম। বেশ বেশ বেশ। অসাধারন ভাবনায় চমৎকার ফুটিয়েছো। মুগ্ধ হলাম। আমার নতুন উপন্যাসে আমন্ত্রন রইল।
-
স্বপন রোজারিও(১) ২৬/০৮/২০১৪মাই ডার্লিং এর পরিবর্তে ও মোর প্রিয়তমা, কেমন হয়?
-
Shopnil Shishir(MD.Shariful Hasan) ২৬/০৮/২০১৪robi thakurke jno kuje paoa jasse
-
শিমুদা ২৬/০৮/২০১৪বা! দারুন কবিতা।
শুরুটা ভিষণ রকম লাগল।