কবিতা এবং ইদানিং আমি
নিঃশ্বাস দীর্ঘ করে চলেছি বহু বছর
স্বপ্ন খুন করে চলেছি অদৃশ্য এক ছুরিতে।
শান দিচ্ছি যাতনায় ক্ষুরধার ভালোবাসা
হন্যে হয়ে বিভ্রান্ত, কী হবে আমার,
প্রেমের কথা বলছি না।
বলছি জল-জীবনের এ পথ সমুদ্রেই বিলীন হবে
কী না? কে জানে?
আর ভাবতে পারি না
নিঃশ্বাস স্থিতিস্থাপকের মত দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ
আর লাটিম হয়ে ভাবনা ঘুরপাক খেয়ে আহত হয়
উপশমের বড়ি বেদনায় জল আরও দেব
কতকাল?
এ যেন ষাঁড়াষাঁড়ি নয়,
অজযুদ্ধ। শুদ্ধ অস্পৃশ্য।
বাহবারম্ভে অষ্টরম্ভার কাদি
কাঁধে করে নির্বিঘ্নে বয়ে চলা,
জল্পনার জল চোখে;
সপ্তবিংশত জল্লাদ
দেখে আজও।
কবিতা লিখব না লিখব না বলে তবুও মনের খসড়া খাতাটা তুমি মেলে ধরে
আছো সেই সন্ধ্যেবেলা থেকে, কখন যেন অনেক সময় পেরিয়ে এলাম পড়ব
পড়ব বলে। আজ বেশ আধাপাকা ছেলেমেয়ে দেখে এলাম পাঠাগার থেকে
অনেকেরই মাথা টাক পড়ে বেফাস হয়ে
গেছে। আমার খাতাটায় তাদের কথা লিখলে আকাশের মত বিশাল হবে। এ
পসরা তুমি নিতে পারবে না। তোমার খাতায় তোমারই কথাই লিখব ভাবছি
কিছু ভচকানো শরীরের কথা, কী জীর্ণ।
রাতের অন্ধকার নয়,
অন্ধকার অন্ধকার অন্ধকার এ দিনেই।
বুকের অস্থি অস্থির হয়ে কাঁপে, সন্ত্রস্ত
নিজেকে চিনি গভীর চিন্তায়
পলায়নরত বিষধর সাপটার মত।
আজ থেকে একদিন পরে আমার বয়স
কমে যাবে অবশ্যই একদিন।
অন্ধকার অন্ধকার।
সম্পর্কের ব্যবচ্ছেদে কত রসায়ন মিশিয়ে দেখেছি
তার হাড়গোর, স্নায়ুরজ্জু নিউরন শিরা-উপশিরা ধমনি।
শেষে হৃদপিন্ড। প্রায় বছর খানেক অস্ত্রপচারের
পর সাফল্য এলো। আবিষ্কৃত হল বায়োলজিকাল রিপোর্ট।
লজিকাল যদিও নয়!
ইতস্তত ভ্রমণে মনস্তত্ব কোন নিশানায়
ঠেকল জানা নেই। রসায়নের সীমাবদ্ধতা আছে
তোমাকে বুঝতে আর আমার অযোগ্যতা।
আমি আছি
কদাচিত্ বাঁচি কোনো বালিকার জন্যে
এ চোরাবালির মতো,
এতদিনে হয়ত সে যুবতী কোনো
নারী, চিনি না দেখি নি তাকে কষ্মিনকালে,
পাটিপত্র তার সঙ্গেই রচিত হবে আমার
পড়ন্ত যৌবনে লজ্জাবতী গাছের মতো,
জেগে উঠব না আর অবেলায় রাতের
অন্ধকারে সন্ন্যাস নেব।
আত্মা খুঁজবে যমালয়ে তোমাকে,
যদি পৃথিবীতে আর না আসি।
স্বপ্ন খুন করে চলেছি অদৃশ্য এক ছুরিতে।
শান দিচ্ছি যাতনায় ক্ষুরধার ভালোবাসা
হন্যে হয়ে বিভ্রান্ত, কী হবে আমার,
প্রেমের কথা বলছি না।
বলছি জল-জীবনের এ পথ সমুদ্রেই বিলীন হবে
কী না? কে জানে?
আর ভাবতে পারি না
নিঃশ্বাস স্থিতিস্থাপকের মত দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ
আর লাটিম হয়ে ভাবনা ঘুরপাক খেয়ে আহত হয়
উপশমের বড়ি বেদনায় জল আরও দেব
কতকাল?
এ যেন ষাঁড়াষাঁড়ি নয়,
অজযুদ্ধ। শুদ্ধ অস্পৃশ্য।
বাহবারম্ভে অষ্টরম্ভার কাদি
কাঁধে করে নির্বিঘ্নে বয়ে চলা,
জল্পনার জল চোখে;
সপ্তবিংশত জল্লাদ
দেখে আজও।
কবিতা লিখব না লিখব না বলে তবুও মনের খসড়া খাতাটা তুমি মেলে ধরে
আছো সেই সন্ধ্যেবেলা থেকে, কখন যেন অনেক সময় পেরিয়ে এলাম পড়ব
পড়ব বলে। আজ বেশ আধাপাকা ছেলেমেয়ে দেখে এলাম পাঠাগার থেকে
অনেকেরই মাথা টাক পড়ে বেফাস হয়ে
গেছে। আমার খাতাটায় তাদের কথা লিখলে আকাশের মত বিশাল হবে। এ
পসরা তুমি নিতে পারবে না। তোমার খাতায় তোমারই কথাই লিখব ভাবছি
কিছু ভচকানো শরীরের কথা, কী জীর্ণ।
রাতের অন্ধকার নয়,
অন্ধকার অন্ধকার অন্ধকার এ দিনেই।
বুকের অস্থি অস্থির হয়ে কাঁপে, সন্ত্রস্ত
নিজেকে চিনি গভীর চিন্তায়
পলায়নরত বিষধর সাপটার মত।
আজ থেকে একদিন পরে আমার বয়স
কমে যাবে অবশ্যই একদিন।
অন্ধকার অন্ধকার।
সম্পর্কের ব্যবচ্ছেদে কত রসায়ন মিশিয়ে দেখেছি
তার হাড়গোর, স্নায়ুরজ্জু নিউরন শিরা-উপশিরা ধমনি।
শেষে হৃদপিন্ড। প্রায় বছর খানেক অস্ত্রপচারের
পর সাফল্য এলো। আবিষ্কৃত হল বায়োলজিকাল রিপোর্ট।
লজিকাল যদিও নয়!
ইতস্তত ভ্রমণে মনস্তত্ব কোন নিশানায়
ঠেকল জানা নেই। রসায়নের সীমাবদ্ধতা আছে
তোমাকে বুঝতে আর আমার অযোগ্যতা।
আমি আছি
কদাচিত্ বাঁচি কোনো বালিকার জন্যে
এ চোরাবালির মতো,
এতদিনে হয়ত সে যুবতী কোনো
নারী, চিনি না দেখি নি তাকে কষ্মিনকালে,
পাটিপত্র তার সঙ্গেই রচিত হবে আমার
পড়ন্ত যৌবনে লজ্জাবতী গাছের মতো,
জেগে উঠব না আর অবেলায় রাতের
অন্ধকারে সন্ন্যাস নেব।
আত্মা খুঁজবে যমালয়ে তোমাকে,
যদি পৃথিবীতে আর না আসি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মেহেদী হাসান (নয়ন) ০১/১১/২০১৬
-
অঙ্কুর মজুমদার ২৮/১০/২০১৬vlo
-
পরশ ২৮/১০/২০১৬জাক্কাস
।