শ্বেতপত্র
ধর্মনগর শহরের প্রান্তে অবস্থিত ছিল 'অনুসন্ধান' নামক একটি পুরাতন গ্রন্থাগার। ধুলোয় ঢাকা বইয়ের তাক, ঝিনুকের আলো, এবং নীরবতার আচ্ছাদনে আবৃত এই গ্রন্থাগার ছিল রহস্যের এক কেন্দ্র। একদিন, তরুণ গবেষক রণবীর এই গ্রন্থাগারে প্রবেশ করে। তার উদ্দেশ্য ছিল 'শ্বেতপত্র' নামক একটি বিরল বই খুঁজে বের করা।
শ্বেতপত্র সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। কিংবদন্তি বলে, এই বইটিতে এক প্রাচীন সভ্যতার হারিয়ে যাওয়া জ্ঞান লুকিয়ে আছে। রণবীর বইটি খুঁজে পেলেন, কিন্তু যখন তিনি বইটি খুললেন, তখন তার চোখের সামনে এক ভয়ঙ্কর দৃশ্য ফুটে উঠল। বইয়ের পাতায় লেখা ছিল রক্তাক্ত অক্ষরে, "এই জ্ঞান কারো হাতে পড়লে ধ্বংস হবে পৃথিবী!"
রণবীর বুঝতে পারলেন, তিনি ভুল করেছেন। শ্বেতপত্র কেবল একটি বই নয়, এটি একটি অভিশাপ। তিনি বইটি বন্ধ করতে চাইলেন, কিন্তু বইটি তার হাত থেকে ছিঁটকে পড়ে গেল এবং মেঝেতে ঝাঁপটা মারল। বইটি খুলে গেল, এবং রহস্যময় আলোর ঝলকানি শুরু হল।
হঠাৎ, গ্রন্থাগারের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়ল একদল লোক। তাদের চোখে ছিল লোভ ও উন্মাদনার আগুন। তারা রণবীরকে আক্রমণ করল এবং শ্বেতপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করল। রণবীর লড়াই করলেন, কিন্তু তিনি একা ছিলেন।
ঠিক তখনই, গ্রন্থাগারের রক্ষী সুনীতা এসে রণবীরকে সাহায্য করল। সুনীতাও শ্বেতপত্রের রহস্য সম্পর্কে জানতেন। দুজনে মিলে লড়াই করে অপরাধীদের বিতাড়িত করলেন। কিন্তু তাদের জানা ছিল, এটি শেষ নয়।
রণবীর ও সুনীতা বুঝতে পারলেন, শ্বেতপত্রের জ্ঞান কেবল তাদের জন্যই নয়, সমগ্র বিশ্বের জন্য। তাদের দায়িত্ব এই জ্ঞানকে সঠিক ব্যবহারে লাগানো।
অনেক ঝুঁকি ও বাধা অতিক্রম করে, রণবীর ও সুনীতা শ্বেতপত্রের রহস্য উন্মোচন করতে সক্ষম হলেন। তারা জানতে পারল, এই জ্ঞান শুধু ধ্বংসের জন্য নয়, সৃষ্টির জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
রণবীর ও সুনীতা শ্বেতপত্রের জ্ঞান ব্যবহার করে পৃথিবীকে উন্নত করতে শুরু করলেন।
শ্বেতপত্র সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। কিংবদন্তি বলে, এই বইটিতে এক প্রাচীন সভ্যতার হারিয়ে যাওয়া জ্ঞান লুকিয়ে আছে। রণবীর বইটি খুঁজে পেলেন, কিন্তু যখন তিনি বইটি খুললেন, তখন তার চোখের সামনে এক ভয়ঙ্কর দৃশ্য ফুটে উঠল। বইয়ের পাতায় লেখা ছিল রক্তাক্ত অক্ষরে, "এই জ্ঞান কারো হাতে পড়লে ধ্বংস হবে পৃথিবী!"
রণবীর বুঝতে পারলেন, তিনি ভুল করেছেন। শ্বেতপত্র কেবল একটি বই নয়, এটি একটি অভিশাপ। তিনি বইটি বন্ধ করতে চাইলেন, কিন্তু বইটি তার হাত থেকে ছিঁটকে পড়ে গেল এবং মেঝেতে ঝাঁপটা মারল। বইটি খুলে গেল, এবং রহস্যময় আলোর ঝলকানি শুরু হল।
হঠাৎ, গ্রন্থাগারের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়ল একদল লোক। তাদের চোখে ছিল লোভ ও উন্মাদনার আগুন। তারা রণবীরকে আক্রমণ করল এবং শ্বেতপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করল। রণবীর লড়াই করলেন, কিন্তু তিনি একা ছিলেন।
ঠিক তখনই, গ্রন্থাগারের রক্ষী সুনীতা এসে রণবীরকে সাহায্য করল। সুনীতাও শ্বেতপত্রের রহস্য সম্পর্কে জানতেন। দুজনে মিলে লড়াই করে অপরাধীদের বিতাড়িত করলেন। কিন্তু তাদের জানা ছিল, এটি শেষ নয়।
রণবীর ও সুনীতা বুঝতে পারলেন, শ্বেতপত্রের জ্ঞান কেবল তাদের জন্যই নয়, সমগ্র বিশ্বের জন্য। তাদের দায়িত্ব এই জ্ঞানকে সঠিক ব্যবহারে লাগানো।
অনেক ঝুঁকি ও বাধা অতিক্রম করে, রণবীর ও সুনীতা শ্বেতপত্রের রহস্য উন্মোচন করতে সক্ষম হলেন। তারা জানতে পারল, এই জ্ঞান শুধু ধ্বংসের জন্য নয়, সৃষ্টির জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
রণবীর ও সুনীতা শ্বেতপত্রের জ্ঞান ব্যবহার করে পৃথিবীকে উন্নত করতে শুরু করলেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অধিরাজ ২৭/০৬/২০২৪ভালো লাগলো।
-
সুসঙ্গ শাওন ১৯/০৪/২০২৪ভিন্নধর্মী। বেশ ভালো।।
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৫/০৪/২০২৪নাইস