www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

শোনো গল্প বলি

এক ছোট্ট গ্রামে, বনানীর ঘেরা এক কুঁড়েঘরে থাকতো মিলন নামের এক কিশোর। রহিম ছিলো খুবই কৌতূহলী এবং সাহসী। নতুন নতুন জিনিস শুনতে এবং অজানা জায়গায় ঘুরে বেড়াতে তার ভালো লাগতো।

একদিন, মিলন বনের ভেতরে ঘুরতে বেরিয়ে পড়ে। হঠাৎ, সে দেখতে পেলো এক অদ্ভুত আলোর ঝলকানি। কৌতূহলে সে আলোর পিছনে এগিয়ে যেতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর, সে পৌঁছে গেলো এক গুহার মুখোমুখি। গুহার ভেতর থেকে আলো আসছিলো। মিলন ভয়ে পেয়ে গেলো। কিন্তু তার কৌতূহল তাকে থামাতে পারলো না। সে সাবধানে গুহার ভেতরে ঢুকতে লাগলো।

গুহার ভেতরে মিলন দেখতে পেলো এক অপূর্ব সুন্দর জগৎ। চারপাশে জ্বলছিলো অসংখ্য রত্ন। মিলন মুগ্ধ হয়ে গেলো। সে ভাবতেই পারলো না যে, এত সুন্দর জিনিস থাকতে পারে পৃথিবীতে।হঠাৎ, মিলনের পেছনে থেকে একটা গভীর কণ্ঠস্বর ভেসে এলো। "কে তুমি? এখানে কি করছো?"রহিম ঘুরে দাঁড়িয়ে দেখতে পেলো, একজন বৃদ্ধা দাঁড়িয়ে আছে। বৃদ্ধার চোখে ছিলো তীব্র কৌতূহল।

মিলন ভয়ে ভয়ে বললো, "আমি রহিম। এই গ্রামের একজন ছেলে। আমি কৌতূহলে গুহার ভেতরে ঢুকে পড়েছি।"
বৃদ্ধা বললো, "সাবধান ছেলে! এই গুহা সাধারণ নয়। এখানে অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে।"
মিলন জিজ্ঞেস করলো, "কোন রহস্য?"
বৃদ্ধা বললো, "এই গুহার ভেতরে লুকিয়ে আছে এক অমূল্য রত্ন। যারা এই রত্ন পেতে চায়, তাদের অনেক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়।"

মিলন বললো, "আমি কি সেই পরীক্ষা দিতে পারি?"
বৃদ্ধা হেসে বললো, "তুমি যদি সাহসী হও, তাহলে দিতে পারো। কিন্তু মনে রেখো, এই পরীক্ষা খুবই কঠিন। অনেকে এই পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে।"
মিলন বললো, "আমি ভয় পাই না। আমি পরীক্ষা দিতে চাই।"
বৃদ্ধা বললো, "ঠিক আছে। তাহলে শুরু করো পরীক্ষা।"
এই বলে বৃদ্ধা মিলনকে গুহার ভেতরে নিয়ে গেলো। গুহার ভেতরে মিলনকে অসংখ্য বাধা অতিক্রম করতে হলো। কিছু বাধা ছিলো শারীরিক, আবার কিছু বাধা ছিলো মানসিক। মিলন তার সাহস ও বুদ্ধিমত্তার দ্বারা সব বাধা অতিক্রম করে।

অবশেষে, রহিম পৌঁছে গেলো সেই রত্নের কাছে। রত্নটি ছিলো অপূর্ব
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ২৫৮ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ১৩/০৪/২০২৪

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

 
Quantcast