আজও ভালোবাসি
শেষ চিঠিখানা পেয়েছেন কিনা,
জানা ছিল না-
তবে বেশ আবেগ নিয়ে লিখা চিঠি।
সুনন্দা দি স্বামীকে লিখেছিলেন-
"তুমি কেমন আছো ?
অনেক দিন হলো-কেউ আমাকে আর
ডেকে তুলে না ভোরে-
গালে আলতো ছুয়া দিয়ে বলে না -
উঠো, উঠো দেরি হয়ে গেল।
পান্তা ভাতের কথাওতো বলে না কেউ-
হে গো, দূরে চলে গেছো, বহু দূরে,
মনে কি কখনো আমাকে পড়ে?
মন চায় একবার হলেও তোমাকে দেখি;
এখন আর দুঃখ নেই,জ্বালা নেই-
সহ্যের সীমারেখাও বেড়েছে বহু গুণ।
এখনও তোমাকে ভালোবাসি-
আরো ভালোবাসি।
দোষ গুণে মানুষ-
আমাদের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রমে নাই।
জানিনা কেন-তোমাকে একবার হলেও-
ছোট্ট শিশুটির মতো কোলে নিতে চাই।
হে গো আজো ভালোবাসি তোমাকে,
সেই প্রশান্তির দিন গুলো ভুলিনি আমি।
যখন বলতাম, 'মাথাটা ভীষন ভারি-
একটু চা হলে ভালো হতো।'
হাসি মুখে বলতে,'পাওয়া যাবে, কিন্তু
উপযুক্ত মূল্য চাই।' নিমিষেই তুমি
জরিয়ে নিতে আমাকে তোমার উন্মুক্ত বুকে।
শেষ চিঠি খানি তাই নির্লজ্জের মতোই
তোমাকে লিখি-
ভালোবাসি; আজও ভালোবাসি
শুধু তোমাকে, কেবল তোমাকে।
ভালো থেকো-ভালো থেকো!ভুলে যেওনা।
ইতি
তোমার সুনন্দা
জানা ছিল না-
তবে বেশ আবেগ নিয়ে লিখা চিঠি।
সুনন্দা দি স্বামীকে লিখেছিলেন-
"তুমি কেমন আছো ?
অনেক দিন হলো-কেউ আমাকে আর
ডেকে তুলে না ভোরে-
গালে আলতো ছুয়া দিয়ে বলে না -
উঠো, উঠো দেরি হয়ে গেল।
পান্তা ভাতের কথাওতো বলে না কেউ-
হে গো, দূরে চলে গেছো, বহু দূরে,
মনে কি কখনো আমাকে পড়ে?
মন চায় একবার হলেও তোমাকে দেখি;
এখন আর দুঃখ নেই,জ্বালা নেই-
সহ্যের সীমারেখাও বেড়েছে বহু গুণ।
এখনও তোমাকে ভালোবাসি-
আরো ভালোবাসি।
দোষ গুণে মানুষ-
আমাদের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রমে নাই।
জানিনা কেন-তোমাকে একবার হলেও-
ছোট্ট শিশুটির মতো কোলে নিতে চাই।
হে গো আজো ভালোবাসি তোমাকে,
সেই প্রশান্তির দিন গুলো ভুলিনি আমি।
যখন বলতাম, 'মাথাটা ভীষন ভারি-
একটু চা হলে ভালো হতো।'
হাসি মুখে বলতে,'পাওয়া যাবে, কিন্তু
উপযুক্ত মূল্য চাই।' নিমিষেই তুমি
জরিয়ে নিতে আমাকে তোমার উন্মুক্ত বুকে।
শেষ চিঠি খানি তাই নির্লজ্জের মতোই
তোমাকে লিখি-
ভালোবাসি; আজও ভালোবাসি
শুধু তোমাকে, কেবল তোমাকে।
ভালো থেকো-ভালো থেকো!ভুলে যেওনা।
ইতি
তোমার সুনন্দা
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।