দোকানি মেয়ে
গ্ৰামের হাটে গরীব মেয়ে,
সংসার চলায় দোকান দিয়ে।
প্রদীপ জ্বেলে সন্ধ্যা বেলা,
দোকানটা তার ছনের চালা।
বসে আছে পসরা মেলে,
বেচতে হবে ক্রেতার দলে।
খুশির হাসি ফুটে মুখে,
জিনিস বেচার মরম সুখে।
আলোয় পড়ে ফড়িং পোকা,
নিভে প্রদীপ বানিয়ে বোকা।
প্রত্যয় আর নিষ্ঠা বলে,
জীবন চালায় দোকান খোলে।
ঝুড়ি ভরা কাঁচের চুড়ি,
আরো বেচে সুতির শাড়ি।
কিনে কেহ গয়না গাটি,
পসরা মেলা ছড়িয়ে মাটি।
হাটের মানুষ ফিরছে ঘরে,
শীতের রাতে কুয়াশা ঝরে।
সেই মেয়েটি জিনিস গোছায়,
স্বপ্ন ভরা নতুন আশায়।
প্রাণ কাঁপে মায়ের কথায়,
যে অসুখী পা ভাঙ্গায়।
বেঁচে থাকার লড়াই করে,
বুকের ভেতর সাহস ভরে।
দুইটি হাতে ব্যাগ ভরে,
ফিরে চলে আবার ঘরে।
বালু উড়ে পায়ের দোলে,
কাঠ গলা তৃষ্ণা জলে।
মনে পড়ে বাবার কথা,
উনি সইতেন কত ব্যথা।
দিতেন ফেরি বাড়ি বাড়ি,
তাঁত কাপড়ের নতুন শাড়ি।
*********
নিজ বাসভবন, ধর্মনগর
উত্তর ত্রিপুরা, ভারত
তাং: ২০/১২/২০১৭ ইং
৪ঠা পৌষ,১৪২৪ বাং
সকাল:০৬.২০
সংসার চলায় দোকান দিয়ে।
প্রদীপ জ্বেলে সন্ধ্যা বেলা,
দোকানটা তার ছনের চালা।
বসে আছে পসরা মেলে,
বেচতে হবে ক্রেতার দলে।
খুশির হাসি ফুটে মুখে,
জিনিস বেচার মরম সুখে।
আলোয় পড়ে ফড়িং পোকা,
নিভে প্রদীপ বানিয়ে বোকা।
প্রত্যয় আর নিষ্ঠা বলে,
জীবন চালায় দোকান খোলে।
ঝুড়ি ভরা কাঁচের চুড়ি,
আরো বেচে সুতির শাড়ি।
কিনে কেহ গয়না গাটি,
পসরা মেলা ছড়িয়ে মাটি।
হাটের মানুষ ফিরছে ঘরে,
শীতের রাতে কুয়াশা ঝরে।
সেই মেয়েটি জিনিস গোছায়,
স্বপ্ন ভরা নতুন আশায়।
প্রাণ কাঁপে মায়ের কথায়,
যে অসুখী পা ভাঙ্গায়।
বেঁচে থাকার লড়াই করে,
বুকের ভেতর সাহস ভরে।
দুইটি হাতে ব্যাগ ভরে,
ফিরে চলে আবার ঘরে।
বালু উড়ে পায়ের দোলে,
কাঠ গলা তৃষ্ণা জলে।
মনে পড়ে বাবার কথা,
উনি সইতেন কত ব্যথা।
দিতেন ফেরি বাড়ি বাড়ি,
তাঁত কাপড়ের নতুন শাড়ি।
*********
নিজ বাসভবন, ধর্মনগর
উত্তর ত্রিপুরা, ভারত
তাং: ২০/১২/২০১৭ ইং
৪ঠা পৌষ,১৪২৪ বাং
সকাল:০৬.২০
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মনোবর ২০/১২/২০১৭ত্রিপুরার কবির জন্য শুভেচ্ছা!
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২০/১২/২০১৭ভালো লাগলো।