আসন্ন মৃত্যু
কারো কোনো আক্ষেপ নেই।সবাই নীরব।কারণ,যে কারো উপর মৃত্যুর ছায়া পড়তে পারে।অথচ কেমন অক্লান্ত হয়ে পথে হাঁটি।সবাই ব্যস্ত জীবনের কাছে।দিনদিন যেভাবে রোগটা বাড়ছে তাতে আর কোনো আশা নেই।অভ্রদের বাসায় যে মহিলা কাজ করতেন উনার স্বামী করোনায় আক্রান্ত।তাই অভ্রর বাবা তাকে আসতে মানা করে দিয়েছেন।বেচারা এখানে কাজ করে কিছু পয়সা পেত।এখন সেটাও বন্ধ।কি করে ছেলেমেয়েদের মুখে খাবার জুটাবে?স্বামীও মারা যাবে আর কদিন?ছেলেমেয়েরা মানুষের দ্বারে যায়,বড় একটা মেয়ে আছে সেও যায় ছেঁড়া কাপড় মুখে গুঁজে।মেয়েটা বড় হয়েছে।মানুষ খারাপ চোখে তাকায়।তবু পেটের দায়ে দু-চোখ বেয়ে অশ্রু পড়ে।
কিন্তু কেউ কিছু দেয়না।অনেকদিন চলে যায়।ছেলেমেয়েরা ক্ষুধার জ্বালায় হাউমাউ করে কাঁদে। অবশেষে বাধ্য হয়ে সে নিজের কিডনী বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেয়।তার পরিচিত একজন আছে যে বস্তির এসব লোক থেকে কমদামে অর্গান নিয়ে বড় বড় লোকদের কাছে বিক্রি করে।
সন্তানদের মুখে খাবার জুটাতে হবে।সে জানেনা মৃত্যু কখন আসবে।অনিশ্চিত এই সময়।তাই সে কিডনী বিক্রি করে। সেই টাকা দিয়ে তার স্বামী ভালো চিকিৎসা পায়,সুস্থ হয়।কিন্তু সে ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ডলে পড়ে।কারণ তার আরেকটা কিডনী স্থান পাচ্ছে অভ্রর বাবার পেটে।উনার কিডনী খারাপ হয়ে গিয়েছিলো।মালিকের অসুস্থতা দেখে সে ব্যথিত হয়। সে তার কিডনী অভ্রর বাবাকে দেয়।তাকে টাকা দেওয়ার কথা বলে আর দেয়নি অভ্রর বাবা।অথচ আজ সে অসহায়,মৃত্যুর মুখে।তবু কেউ তার খোঁজ নিতে আসেনি।এটাই সত্য।
ত্যাগী মানুষেরা আবহমানকাল ধরে সাক্ষর রেখে যায় পৃথিবীতে।
কিন্তু কেউ কিছু দেয়না।অনেকদিন চলে যায়।ছেলেমেয়েরা ক্ষুধার জ্বালায় হাউমাউ করে কাঁদে। অবশেষে বাধ্য হয়ে সে নিজের কিডনী বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেয়।তার পরিচিত একজন আছে যে বস্তির এসব লোক থেকে কমদামে অর্গান নিয়ে বড় বড় লোকদের কাছে বিক্রি করে।
সন্তানদের মুখে খাবার জুটাতে হবে।সে জানেনা মৃত্যু কখন আসবে।অনিশ্চিত এই সময়।তাই সে কিডনী বিক্রি করে। সেই টাকা দিয়ে তার স্বামী ভালো চিকিৎসা পায়,সুস্থ হয়।কিন্তু সে ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ডলে পড়ে।কারণ তার আরেকটা কিডনী স্থান পাচ্ছে অভ্রর বাবার পেটে।উনার কিডনী খারাপ হয়ে গিয়েছিলো।মালিকের অসুস্থতা দেখে সে ব্যথিত হয়। সে তার কিডনী অভ্রর বাবাকে দেয়।তাকে টাকা দেওয়ার কথা বলে আর দেয়নি অভ্রর বাবা।অথচ আজ সে অসহায়,মৃত্যুর মুখে।তবু কেউ তার খোঁজ নিতে আসেনি।এটাই সত্য।
ত্যাগী মানুষেরা আবহমানকাল ধরে সাক্ষর রেখে যায় পৃথিবীতে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জুয়েল কুমার রায় ২০/০৬/২০২০ভালো থাকবেন।
-
ন্যান্সি দেওয়ান ১০/০৬/২০২০দারুন
-
রিজওয়ান অনুভব ০৯/০৬/২০২০বাস্তবতা নিষ্ঠুর
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ০৭/০৬/২০২০চল হে বন্ধু
সামনে .... -
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ০৫/০৬/২০২০পরিপাটি লেখা।
-
ফয়জুল মহী ০৫/০৬/২০২০শ্রুতিমধুর লেখা।