এক বৃদ্ধের উক্তি
''চাচা ওইদিকে কই যান?''
''বিড়ি হাইতে'',
''কেন এখানে বসে খাওয়া যায়না?''জিজ্ঞেস করলাম আমি।
উনি বললেন'' নারে বাপ, এখন অইল ডিজিটাল যুগ , তোদের সামনে বইয়া বিড়ি হাইতে লজ্জা করে।মদ বা দামী সিগারেট হইলে খাওয়া যাইত।'' ''কেন চাচা আমি শিক্ষিত,ডিজিটাল পোলা হইয়াও গরু রাখতেছি।কই ডিজিটাল তো আমাকে কিছুই দেয় নাই।খালি পোশাকে চাচা ডিজিটাল হওয়া যায়না,মনের দিক থেকে চরিত্রের শিখরে উঠলে তবেই না ডিজিটাল।অনেকে চশমা কোট পরেও রিকশা চালায়।''
চাচা বললেন,'বুঝি নারে বাবা তোর কথা ,আমরা মুখ্যুসুখ্যু মানুষ।এহোন যাই।'' চাচা চলে গেলেন বিড়ি টানতে টানতে।একটু পরে ছোট একটা বোতল হাতে মোজাক্কির আসছিল।আমি বটগাছের পাশে বসে ।মোজাক্কিরকে অনেকে মোজা নামেও ডাকে। সবসময় একটু স্মার্ট থাকতে চায়। মোজাক্কির আমার পাশে আসতেই ভোটকা একটা গন্ধ পেলাম ।জিজ্ঞেস করলাম,বোতলে কি রে ভাই' সে বলল ,মদ।আমি বললাম,এগুলো খাওয়া তো অপরাধ।'সে কষে আমাকে একটা থাপ্পড় মারল,বলল,''মদ না খেলে কি আর ভাব মারা হয়।এই পোশাকের সাথে মদ হাতে না থাকলে কি করে বোঝা যাবে যে তোর থেকে আমি আলাদা।শালা ফকিরের বাচ্চা।''আমি বাড়ি চলে গেলাম।পরেরদিন এক বোতল প্রস্রাব একটা কাচের বোতলে ভরলাম তার সাথে গোবর দিলাম।রাস্তায় মোজাক্কিরকে পেলাম।কয়েকজন বন্ধুবান্ধবী নিয়ে বসে আছে।আমি গিয়ে বললাম ,মোজাক্কির ভাই মদ লাগবে নাকি।আপনাদের তো দেখি শেষ হয়ে গেছে।''লতার মত একটা মেয়ে বলল,'উফফ মাই গড, আমার লাগবে।দাও তো ভাইয়া ,এই নাও ২০০ টাকা।''আমি কাপ ভরে সবাইকে দিলাম ।দিয়েই কেটে পড়লাম।মোজাক্কিরসহ সব ডিজিটাল বাচ্চা প্রচন্ড উল্লাসে পিশাব-মদ খাচ্ছে।হাহাহা।
''বিড়ি হাইতে'',
''কেন এখানে বসে খাওয়া যায়না?''জিজ্ঞেস করলাম আমি।
উনি বললেন'' নারে বাপ, এখন অইল ডিজিটাল যুগ , তোদের সামনে বইয়া বিড়ি হাইতে লজ্জা করে।মদ বা দামী সিগারেট হইলে খাওয়া যাইত।'' ''কেন চাচা আমি শিক্ষিত,ডিজিটাল পোলা হইয়াও গরু রাখতেছি।কই ডিজিটাল তো আমাকে কিছুই দেয় নাই।খালি পোশাকে চাচা ডিজিটাল হওয়া যায়না,মনের দিক থেকে চরিত্রের শিখরে উঠলে তবেই না ডিজিটাল।অনেকে চশমা কোট পরেও রিকশা চালায়।''
চাচা বললেন,'বুঝি নারে বাবা তোর কথা ,আমরা মুখ্যুসুখ্যু মানুষ।এহোন যাই।'' চাচা চলে গেলেন বিড়ি টানতে টানতে।একটু পরে ছোট একটা বোতল হাতে মোজাক্কির আসছিল।আমি বটগাছের পাশে বসে ।মোজাক্কিরকে অনেকে মোজা নামেও ডাকে। সবসময় একটু স্মার্ট থাকতে চায়। মোজাক্কির আমার পাশে আসতেই ভোটকা একটা গন্ধ পেলাম ।জিজ্ঞেস করলাম,বোতলে কি রে ভাই' সে বলল ,মদ।আমি বললাম,এগুলো খাওয়া তো অপরাধ।'সে কষে আমাকে একটা থাপ্পড় মারল,বলল,''মদ না খেলে কি আর ভাব মারা হয়।এই পোশাকের সাথে মদ হাতে না থাকলে কি করে বোঝা যাবে যে তোর থেকে আমি আলাদা।শালা ফকিরের বাচ্চা।''আমি বাড়ি চলে গেলাম।পরেরদিন এক বোতল প্রস্রাব একটা কাচের বোতলে ভরলাম তার সাথে গোবর দিলাম।রাস্তায় মোজাক্কিরকে পেলাম।কয়েকজন বন্ধুবান্ধবী নিয়ে বসে আছে।আমি গিয়ে বললাম ,মোজাক্কির ভাই মদ লাগবে নাকি।আপনাদের তো দেখি শেষ হয়ে গেছে।''লতার মত একটা মেয়ে বলল,'উফফ মাই গড, আমার লাগবে।দাও তো ভাইয়া ,এই নাও ২০০ টাকা।''আমি কাপ ভরে সবাইকে দিলাম ।দিয়েই কেটে পড়লাম।মোজাক্কিরসহ সব ডিজিটাল বাচ্চা প্রচন্ড উল্লাসে পিশাব-মদ খাচ্ছে।হাহাহা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ২৯/০১/২০২০ভাষা, বর্ণ ও বাক্য গঠন সবই চমৎকার ।
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ২৮/০১/২০২০ভালো
-
শাহীন রহমান (রুদ্র) ২৮/০১/২০২০গল্পটি মজা করে লিখি নাই।আমাদের বর্তমান যুবসমাজের এই অবস্থা যে তারা বিপথে চলে যাচ্ছে।কি খাচ্ছে তার দিকেও খেয়াল নেই।