ভাড়া বাসা ও একটা অপূর্ন প্রেমের গল্প(সংক্ষিপ্ত)
আমার এক বন্ধু আছে নাম অভি ।সব সময় ওর সাথে দেখা হয় না ।মাঝে মাঝে সময় পেলে আমার সাথে দেখা করে ।আমার মনে হয় শুধু যখন কোন সমস্যায় পড়ে তখনই আমার সাথে দেখা করে ।আজ অনেক দিন পর আমায়ে ফোন করে বললো দেখা করবে আমি বুঝতে না পেরে বললাম আমার সাথে হঠাৎ দেখা করবে কেন ?
আমায় বললো কিছুদিন ধরে নাকি ও কি সমস্যায় আছে আমার কাছে না বলে শান্তি পাচ্ছে না্ ।আমি ওকে বললাম অফিস ছুটির পর দেখা করতে ।
বলেই আবার ভাবতে বসলাম ওর আবার হঠাৎ কি সমস্যা হলো ।কিছুদিন আগে একবার বলেছিল ও একটা মেয়েকে ভালোবাসে,কিন্তু এটা নিয়ে তো কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।ওতো বলেছিল মেয়েটিও ওকে ভালো বাসে ।অফিস থেকে বেরুনোর আগে অভিকে ফোন করলোম ও বললো পূর্নাকেও সাথে নিয়ে আসবে ।আমার কোন সমস্যা আছে কিনা জানতে চাইলো ।আমি একটু ইতস্তথাবোধ করছিলাম দেখে ও নিজেই আমার বললো সমস্যাটা নাকি পূর্নাকে নিয়ে তাই তাকে সাথে নিয়েই বলতে চায় ।
আমি ফার্মগেট আসতে বলে অফিস থেকে বের হলাম ।
আমি অনেক সময় অপেক্ষা করার পর অভি ও পূর্না এলো ।আমি কেমন আছি বলো বললো-
আমরা কোথাও বসতে পারি ।
আমরা একটা রেস্টুরেন্টে বসলাম ।ওরা কিছু বলছে না দেখে আমিই কথা শুরু করলাম ।
: কি হলো তোমরা কিছু বলছো না কেন ?
কিছু সময় চুপ থেকে অভি বললো-
: আসলে তুমি আমার খুব ভালো একজন বন্ধু বলে তোমাকে আমাদের সমস্যার কথাগুলো বলছি ।
তুমিতো জান আমি খুব ছোট একটা চাকুরি করি যা সামন্য বেতন পাই তা দিয়ে নিজের খরচ আর পরিবারে দিয়ে আমার নিচেরই চলতে কষ্ট হয় ।এদিকে পূর্নার বাসা থেকে ওর বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে ।
: এটাতে সমস্যা কোথায় সেটা তো আমি দেখতে পারছি না ।তোমরা বিয়ে করে নাও আর পূর্না ও কিছু একটা করুক তাতে তোমাদেরতো কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।
অভি কিছু সময় চুপ থেকে বললো সমস্যা আসলে এটা না । আমরা ও বিয়ে করবো বলে বাসা দেখতে গিয়েছিলাম কিন্তু বাসা দেখতে গিয়েই যত সমস্যা হয়েছে ।বাসা ভাড়া এতো বেশি যে আমরা দু’জন মিলে শুধু বাসা ভাড়াটাই জোগাড় করতে পরবো কিন্তু সারা মাস চলবো কি করে সেটাই বুঝতে পারছি না ।
আমি বললাম তাহলে তোমরা সাবলেট এ বাসা নাও তাহলেতো কম ভাড়া দিয়ে ভালোভাবে থাকতে পারবে ।
অভি আমাকে অবাক করে দিয়ে বললো বন্ধু আমরা সে চেষ্টা আগেই করেছি কিন্তু মানুষ এতা বানিজ্যিক হয়ে গেছে যে বাড়িওয়াল কাছ থেকে বাসা ভাড়া নিয়ে নিজেই বাসার মালিক হয়ে গেছে ।পারলে সাবলেট থেকেই পুরো বাসা ভাড়ার টাকা তুলে নিতে ।
আমি আসলে এমন কখনো চিন্তা করিনি তাই আমার কাছে এটা সহজ বা কঠিন কিছুই মনে হচ্ছে না ।আমি অভিকে শুধু এইটুকু প্রশ্ন করতে পারি যে আমার কাছে এসব কথা কেন বলছে বা আমি কি করে ওদের সাহায্য করতে পারি ।
লেখাটা এখানেই শেষ হতে পারতো কিন্তু এখানেই শেষ হচ্ছে না ।ওরা দু’জন এখনো ওদের মতো করে বাসা খুজে যাচ্ছে ।আর আমি আশায় আছি ওরা যেন ওদের মতো একটা ভালো ভাড়া বাসা খুজে নিতে পারে ।
আমায় বললো কিছুদিন ধরে নাকি ও কি সমস্যায় আছে আমার কাছে না বলে শান্তি পাচ্ছে না্ ।আমি ওকে বললাম অফিস ছুটির পর দেখা করতে ।
বলেই আবার ভাবতে বসলাম ওর আবার হঠাৎ কি সমস্যা হলো ।কিছুদিন আগে একবার বলেছিল ও একটা মেয়েকে ভালোবাসে,কিন্তু এটা নিয়ে তো কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।ওতো বলেছিল মেয়েটিও ওকে ভালো বাসে ।অফিস থেকে বেরুনোর আগে অভিকে ফোন করলোম ও বললো পূর্নাকেও সাথে নিয়ে আসবে ।আমার কোন সমস্যা আছে কিনা জানতে চাইলো ।আমি একটু ইতস্তথাবোধ করছিলাম দেখে ও নিজেই আমার বললো সমস্যাটা নাকি পূর্নাকে নিয়ে তাই তাকে সাথে নিয়েই বলতে চায় ।
আমি ফার্মগেট আসতে বলে অফিস থেকে বের হলাম ।
আমি অনেক সময় অপেক্ষা করার পর অভি ও পূর্না এলো ।আমি কেমন আছি বলো বললো-
আমরা কোথাও বসতে পারি ।
আমরা একটা রেস্টুরেন্টে বসলাম ।ওরা কিছু বলছে না দেখে আমিই কথা শুরু করলাম ।
: কি হলো তোমরা কিছু বলছো না কেন ?
কিছু সময় চুপ থেকে অভি বললো-
: আসলে তুমি আমার খুব ভালো একজন বন্ধু বলে তোমাকে আমাদের সমস্যার কথাগুলো বলছি ।
তুমিতো জান আমি খুব ছোট একটা চাকুরি করি যা সামন্য বেতন পাই তা দিয়ে নিজের খরচ আর পরিবারে দিয়ে আমার নিচেরই চলতে কষ্ট হয় ।এদিকে পূর্নার বাসা থেকে ওর বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে ।
: এটাতে সমস্যা কোথায় সেটা তো আমি দেখতে পারছি না ।তোমরা বিয়ে করে নাও আর পূর্না ও কিছু একটা করুক তাতে তোমাদেরতো কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।
অভি কিছু সময় চুপ থেকে বললো সমস্যা আসলে এটা না । আমরা ও বিয়ে করবো বলে বাসা দেখতে গিয়েছিলাম কিন্তু বাসা দেখতে গিয়েই যত সমস্যা হয়েছে ।বাসা ভাড়া এতো বেশি যে আমরা দু’জন মিলে শুধু বাসা ভাড়াটাই জোগাড় করতে পরবো কিন্তু সারা মাস চলবো কি করে সেটাই বুঝতে পারছি না ।
আমি বললাম তাহলে তোমরা সাবলেট এ বাসা নাও তাহলেতো কম ভাড়া দিয়ে ভালোভাবে থাকতে পারবে ।
অভি আমাকে অবাক করে দিয়ে বললো বন্ধু আমরা সে চেষ্টা আগেই করেছি কিন্তু মানুষ এতা বানিজ্যিক হয়ে গেছে যে বাড়িওয়াল কাছ থেকে বাসা ভাড়া নিয়ে নিজেই বাসার মালিক হয়ে গেছে ।পারলে সাবলেট থেকেই পুরো বাসা ভাড়ার টাকা তুলে নিতে ।
আমি আসলে এমন কখনো চিন্তা করিনি তাই আমার কাছে এটা সহজ বা কঠিন কিছুই মনে হচ্ছে না ।আমি অভিকে শুধু এইটুকু প্রশ্ন করতে পারি যে আমার কাছে এসব কথা কেন বলছে বা আমি কি করে ওদের সাহায্য করতে পারি ।
লেখাটা এখানেই শেষ হতে পারতো কিন্তু এখানেই শেষ হচ্ছে না ।ওরা দু’জন এখনো ওদের মতো করে বাসা খুজে যাচ্ছে ।আর আমি আশায় আছি ওরা যেন ওদের মতো একটা ভালো ভাড়া বাসা খুজে নিতে পারে ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অরুদ্ধ সকাল ১৭/০৭/২০১৪অনেক অনেক সুন্দর
-
জে.এন. হৃদয় (পাগল-মানব) ১৭/০৭/২০১৪আশা করি বানানের ক্ষেত্রে একটু খেয়াল করবেন ।
-
ফাহমিদা মাহমুদ ১৬/০৭/২০১৪শেষ হইয়েও হইলো নাহ শেষ...ইহার মাঝেই আছে অপার আনন্দ...
-
কবি মোঃ ইকবাল ১৫/০৭/২০১৪বেশ ভালো লাগলো। শুভরাত্রি।
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ১৫/০৭/২০১৪ভাল লাগল।
-
আবু সঈদ আহমেদ ১৫/০৭/২০১৪খুব প্রাসঙ্গিক সমস্যা নিয়ে লেখা, ভালো লাগল।