তোমাকে এই বর্ষায়
কেমন আছ ?কতদিন তোমার সাথে দেখা হয় না ।তুমি কেমন আছ,কোথায় আছ ভীষন জানতে ইচ্ছে করে ।আচ্ছা তোমার কি কখনো আমায় মনে পড়ে ।কখনো কি তোমার তোমার জানতে ইচ্ছা করে আমি কোথায় আছি,কেমন আছি ?তুমি আমার কথা ভুলে গেছ ।অথচ এই আমি,এতোদিন ধরে চেষ্টা করেও তোমাকে ভুলতে পারছি না ।স্মৃতিরা এতো নিষ্ঠুর কেন ?তুমি যখন আমায় ছেড়ে চলে গেলে তখন ও এমন করে বৃষ্টি নামে যেমনটা এখন আমার দু’চোঁখে নামে ।মনে পড়ে তোমার সাথে এক বার বর্ষা দেখেছিলাম ।আমার জীবনে বর্ষাতো কম দেখিনি ।তবু সেই দিনটার কথা খুব মনে পড়ে ।আমি আর তুমি সেইদিন স্যারের বাসায় গিয়েছিলাম প্রাইভেট পড়তে ।আমি আর তুমি একসঙ্গে মানে তখন ছিল আনন্দে মেতে থাকার সময় ।সব ভুলে থাকার সময় ।বৃষ্টির ফোঁটারা যেমন একে অন্যের সাথে গায়ে গায়ে লেগে একসঙ্গে নিচে নামে,দুরন্ত স্মৃতিরাও কি তাই ?আমার আজ তোমার সব কথাই মনে পড়ছে ।মনে পড়ে সেদিন আমরা স্যারের বাসায় কতক্ষন আটকা পড়েছিলাম ।জানি তুমি বলতে পারবে না ।কি করে পারবে,তোমার যে মনেই নেই আমাকে ।আমার সম্পর্কে প্রতিটি স্মৃতিই তুমি মুছে ফেলতে চেয়েছ ।এ আমি ভালো করেই জানি ।
কিন্তু দেখ আমি তোমাকে ভুলতে পারিনি ।তুমি সেদিন রুবেলের কথা বলছিলে ।বলছিলে রুবেল তোমাকে অনেক ভালোবাসে তাকে তুমি ফিরাতে পারনি ।আমাকে দারুন নিঃসঙ্গতার গাড় আঁধারে ভীষন একা রেখে চলে গিয়েছিলে,তবু তোমাকে ভুলতে পারিনি ।আমার দুপুর আর রাত গুলো যখন ভীষন লম্বা হয়ে যায়,তখন তোমার সঙ্গে ওরকম কোন বর্ষার দিনে গল্প করতে ইচ্ছা করে ।তোমার খবর আমি কারো কাছে পাইনা ।ঝুম বৃষ্টিতে পুকুরের পানিতে টুপটাপ জ্বল ঝরতেই থাকে ।আমার বুকেও দিন দিন শুধু জমা হয়ে ওঠে তোমায় দেখার কামনা ।বুকের গভীরে জমে ওঠা অবুঝ অভিমান বুকচিরে বেরিয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস হয়ে ।যাবার সময় আবার বলে গেলে যেন ভালো থাকি ।বলতে পারিনি তোমাকে ছাড়া কি ভালো থাকা যায় ।প্রথমে ভেবেছিলাম পারবো না,কিন্তু পেরেছি ।আমি ভালো আছি এখন,সত্যিকারের ভালো ।আমি আমার জীবন সাথিকে খুজে পেয়েছি ।অনেক ভালোবাসা পেয়েছি তার চোঁখের দৃষ্টিতে,অনেক সান্তনা পেয়েছি তার স্নেহকোমল স্পর্শে ।তুমি দেখলে তোমার ও ভালো লাগতো ।আমি ভালো আছি,সত্যি সত্যি ভীষন ভালো ।তবু এ কী অদ্ভুত অসুখ!বৃষ্টি নামলেই আজও আমার মনে হয় তোমার সঙ্গে বসি,মুখোমুখি বসে গল্প করি ।আমার বর্ষাযাপন আজও তোমায় ঘিরেই ।
কিন্তু দেখ আমি তোমাকে ভুলতে পারিনি ।তুমি সেদিন রুবেলের কথা বলছিলে ।বলছিলে রুবেল তোমাকে অনেক ভালোবাসে তাকে তুমি ফিরাতে পারনি ।আমাকে দারুন নিঃসঙ্গতার গাড় আঁধারে ভীষন একা রেখে চলে গিয়েছিলে,তবু তোমাকে ভুলতে পারিনি ।আমার দুপুর আর রাত গুলো যখন ভীষন লম্বা হয়ে যায়,তখন তোমার সঙ্গে ওরকম কোন বর্ষার দিনে গল্প করতে ইচ্ছা করে ।তোমার খবর আমি কারো কাছে পাইনা ।ঝুম বৃষ্টিতে পুকুরের পানিতে টুপটাপ জ্বল ঝরতেই থাকে ।আমার বুকেও দিন দিন শুধু জমা হয়ে ওঠে তোমায় দেখার কামনা ।বুকের গভীরে জমে ওঠা অবুঝ অভিমান বুকচিরে বেরিয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস হয়ে ।যাবার সময় আবার বলে গেলে যেন ভালো থাকি ।বলতে পারিনি তোমাকে ছাড়া কি ভালো থাকা যায় ।প্রথমে ভেবেছিলাম পারবো না,কিন্তু পেরেছি ।আমি ভালো আছি এখন,সত্যিকারের ভালো ।আমি আমার জীবন সাথিকে খুজে পেয়েছি ।অনেক ভালোবাসা পেয়েছি তার চোঁখের দৃষ্টিতে,অনেক সান্তনা পেয়েছি তার স্নেহকোমল স্পর্শে ।তুমি দেখলে তোমার ও ভালো লাগতো ।আমি ভালো আছি,সত্যি সত্যি ভীষন ভালো ।তবু এ কী অদ্ভুত অসুখ!বৃষ্টি নামলেই আজও আমার মনে হয় তোমার সঙ্গে বসি,মুখোমুখি বসে গল্প করি ।আমার বর্ষাযাপন আজও তোমায় ঘিরেই ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সালমান মাহফুজ ২২/০৯/২০১৩বেশ আবেগধর্মী কাব্যিক গদ্য । একটু চেষ্টা করলে ভালো আবেগধর্মী কবিতা লিখতে পারবে তুমি ।
-
Înšigniã Āvî ২২/০৯/২০১৩ভাল লেগেছে
-
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ২২/০৯/২০১৩ভাল লাগল