প্রজন্ম
এতে কোন সন্দেহ নেই যে, আজ আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে পূর্বের তুলনায় অনেক বেশি এগিয়ে আছি। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে অবশ্য আমাদের এই গতির অনুকূলেই চলতে হবে। প্রযুক্তি আমাদের দিয়েছে এই গতি। এর ফলে একদিকে আমরা যেমন সামনে এগিয়ে যাচ্ছি তেমনি নিজেদেরকে বিরত রাখছি কিছু কিছু আর্দশকে গ্রহন করা থেকে। সময়ের মত প্রজন্মেরও তিনটি অবস্থা রয়েছে- অতীত, বর্তমান ও ভবিষৎ।
আমরা যখন কোন বিশাল অট্টালিকার কথা ভাবি, তখন আমাদেরকে ভাবতে হয় এর ভবিষৎ, তারপর এর ভিক্তি এবং গঠন কাঠামো নিয়ে। এখানে অট্টালিকার ভিক্তিটি বলতে বোঝানো হয়েছে এর অতীতকে অর্থাৎ যার উপরে এটি দাড়িয়ে থাকবে, গঠন কাঠামোটি হল এর বর্তমান যা দৃশ্যমান আর ভবিষৎ বলতে বোঝানো হয়েছে এর স্থায়িতা যা এটিকে বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থায় টিকে থাকতে সাহায্য করবে। আমাদের এই বর্তমান প্রজন্মটি তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে তারা অতীতকে গ্রহন করতে বিচলিত বোধ করে। তারা এটা ভুলে যাচ্ছে যে, তাদের প্রজন্মের ভিক্তিটি হলো তাদের অতীত, ভবিষ্যৎ নয়। ভবিষৎ নির্ভর হতে গিয়ে তারা শুধু তাদের অতীতকেই হারাচ্ছেনা বরং পরিবারের ভালবাসা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।
আজ আমরা গ্রামের সবুজ ঘেরা প্রকৃতির কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে এনে বন্দি করছি শহরের বড় বড় অট্টালিকার চার দেয়ালের মাঝে। যেখানে রয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির সবরকম উপকরণ। একটা সময় ছিল যখন আমরা ঠাকুরমার কোলে বসে নানা রূপ কথার গল্প শুনতাম। কিন্ত আজ ঠাকুরমাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে তার গল্প গুলোকে আমরা বন্দী করেছি একটুকরো ডিস্কে। প্রকৃতির কাছ থেকে আমরা যতটা দূরে সরে যাচ্ছি ঠিক ততটাই দূরে সরে যাচ্ছি কিছু আর্দশ আর ভালবাসা থেকে। আজ যে শিশুটি জন্ম গ্রহন করল, বাবা-মা তাকে তার প্রাপ্য ভালবাসা টুকু সঠিকভাবে নাও দিতে পারে যদি তারা উভয়ই বেছে নেয় কর্মময় জীবন।
বাবা-মা আমাদের পরিবারে বড় একটি অংশ। তাদের ভালবাসা সন্তানের পথ চলার প্রধান চালিকা শক্তি। তাই তাদের যেমন উচিত নয় এই ভালবাসা থেকে তার সন্তানকে বঞ্চিত করার তেমনি প্রতিটি সন্তানেরও উচিত তার অতীত ও বর্তমানকে সঙ্গে নিয়ে ভবিষতের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
আমরা যখন কোন বিশাল অট্টালিকার কথা ভাবি, তখন আমাদেরকে ভাবতে হয় এর ভবিষৎ, তারপর এর ভিক্তি এবং গঠন কাঠামো নিয়ে। এখানে অট্টালিকার ভিক্তিটি বলতে বোঝানো হয়েছে এর অতীতকে অর্থাৎ যার উপরে এটি দাড়িয়ে থাকবে, গঠন কাঠামোটি হল এর বর্তমান যা দৃশ্যমান আর ভবিষৎ বলতে বোঝানো হয়েছে এর স্থায়িতা যা এটিকে বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থায় টিকে থাকতে সাহায্য করবে। আমাদের এই বর্তমান প্রজন্মটি তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে তারা অতীতকে গ্রহন করতে বিচলিত বোধ করে। তারা এটা ভুলে যাচ্ছে যে, তাদের প্রজন্মের ভিক্তিটি হলো তাদের অতীত, ভবিষ্যৎ নয়। ভবিষৎ নির্ভর হতে গিয়ে তারা শুধু তাদের অতীতকেই হারাচ্ছেনা বরং পরিবারের ভালবাসা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।
আজ আমরা গ্রামের সবুজ ঘেরা প্রকৃতির কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে এনে বন্দি করছি শহরের বড় বড় অট্টালিকার চার দেয়ালের মাঝে। যেখানে রয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির সবরকম উপকরণ। একটা সময় ছিল যখন আমরা ঠাকুরমার কোলে বসে নানা রূপ কথার গল্প শুনতাম। কিন্ত আজ ঠাকুরমাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে তার গল্প গুলোকে আমরা বন্দী করেছি একটুকরো ডিস্কে। প্রকৃতির কাছ থেকে আমরা যতটা দূরে সরে যাচ্ছি ঠিক ততটাই দূরে সরে যাচ্ছি কিছু আর্দশ আর ভালবাসা থেকে। আজ যে শিশুটি জন্ম গ্রহন করল, বাবা-মা তাকে তার প্রাপ্য ভালবাসা টুকু সঠিকভাবে নাও দিতে পারে যদি তারা উভয়ই বেছে নেয় কর্মময় জীবন।
বাবা-মা আমাদের পরিবারে বড় একটি অংশ। তাদের ভালবাসা সন্তানের পথ চলার প্রধান চালিকা শক্তি। তাই তাদের যেমন উচিত নয় এই ভালবাসা থেকে তার সন্তানকে বঞ্চিত করার তেমনি প্রতিটি সন্তানেরও উচিত তার অতীত ও বর্তমানকে সঙ্গে নিয়ে ভবিষতের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জাহিদুর রহমান ০৬/০২/২০১৫ভালো লাগল । শুভেচছা রইল ।
-
ডিবেটার সাদ্দাম হোসেন ০৬/০২/২০১৫সুন্দর।।
উই নীড চেঞ্জ..... -
আবিদ আল আহসান ২৫/০১/২০১৫সুন্দর ২ বার পড়লাম
-
জহিরুল ইসলাম অভি ২৪/০১/২০১৫yes!
-
আবিদ আল আহসান ২২/০১/২০১৫ha
-
আহমাদ মাগফুর ২২/০১/২০১৫দাদীমার ব্যাপক নাড়া দিছে ভাই.....
ভাই এমন নাড়া অব্যহত রাইখেন! -
রফছান খাঁন ১৯/০১/২০১৫ধন্যবাদ সুন্দর একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য
-
রাফি বিন শাহাদৎ ১৯/০১/২০১৫উচিত কথা বলেছেন
-
স্বপন রোজারিও(১) ১৭/০১/২০১৫খুব সুন্দর হয়েছ।
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ১৭/০১/২০১৫আপনার কথাগুলো অনেক দামী। শুভেচ্ছা রইলো। ভালো থাকবেন।
-
GoutamSamanta ১৫/০১/২০১৫That's reality
-
Înšigniã Āvî ১৫/০১/২০১৫একদম ঠিক