ঐ চাঁদটা সব জানে
(কখনো কখনো কোন সম্পর্কের মধ্যে থেকেও মনের ভিতর অজান্তেই 'একাকীত্ব' বাসা করে।মনে হয় বন্ধ মনের চাবি হয়তো অন্য কারো কাছে আছে আর কাছের মনটা বন্ধ মনের দরজার বাইরে নিশ্চিন্তে বসে পেপার পড়ছে।সে অসম্পুর্ণতা তার চোখেও পড়ে না।)
জানিস তো, ঐ চাঁদটা হয়তো সব শুনতে পাচ্ছে।তবু কেন জানিনা আমার এই কাছের মনটা খুব কাছে থেকেও যেন কালা হয়ে আছে…তাই ঐ মনটাকে আড়াল করে চাঁদের কানে ফিসফিসিয়ে কিছু ‘মনে’র কথা বলি…আর এটাও জানি তখন সারা পৃথীবির চিৎকার ভেদী সেই স্বর, নিঃশব্দে নিজেকে মেলে ধরতে কুন্ঠাবোধ করবে না হয়তো…এমনিতে অভিমানি হলেও, নিজের রাজত্বে দৃপ্ত-কন্ঠী নির্ভিক সে…কখনো সখনো ‘সঙ্গীহীন’ একাকীত্বের, ঐ ‘চাঁদ’ নামক সঙ্গীটির প্রয়োজন হয় বৈকি।আর ওদিকে চাঁদও কিন্তু নিঃস্বার্থভাবে তার দায়িত্ব পালন করে,কাউকে ফেরায়না কখনো।মন একটা বিন্দুতে ঘুরপাক খেতে থাকলে শরীর বড় বেশি অলস হয়ে পড়ে।আর চারপাশের বিবিধ আওয়াজে মনের কানে তালা ধরে দরজা গুলো বন্ধ হয়ে আসে।কার সাধ্যি সে ‘তালা’র চাবি খোঁজে!হয়তো ব্যস্ত সময়ের চলতি ভিড়ে অন্য কারো পকেটে সে চাবিটা আছে লুকিয়ে।কিন্তু সবসময় সে চাবি সমেত পকেটের অধিকারী ব্যক্তিরসাথে যোগাযোগ হয়ে ওঠেনা,তাই মনের মুখ বন্ধই থাকে।তবু হাজারটা আওয়াজের মাঝে ঐ একটা কাঙ্খিত আওয়াজের অনুপস্থিতির ফলে তৈরী হওয়া ফাঁকা জায়গাটা পূরণ করার চেষ্টায়; অমাবস্যাতেও মনকে রাখে জাগিয়ে, কালো আকাশের মুখে চাঁদের টিপ পরাবে বলে। রাতের ওই কালরং যে কখনো মনের মাঝে জমে ওঠা দ্বিধাগ্রস্ত চঞ্চলভাবকে বশে আনতে পারে সেটা বুঝি কেউ কল্পনাই করতে পারেনা। তাইতো ওই কালোরঙে খুঁজে পাওয়া শান্তিকে উপেক্ষা ক’রে রঙ্গিন স্বপ্নের প্রজাপতিকে ধরতে চায়। মনের সাতটা রঙের মঝে কখনো-সখনো কালোরঙটা নিজেকে সুস্পষ্ট করে মেলে ধরতে চায়, তা বলে কি বাদবাকি ছ’ছটা রঙ মনের আঁকা ছবি থেকে ফিকে হয়ে হারিয়ে যায়? কখনোই না, তারা হয়তো তাদের সখা, কালোরঙকে কিছুটা জায়গা করে দেয়, এই আর কি। তাই আমাদেরও উচিৎ যথাযথ সময়ের আসার অপেক্ষা করা।
জানিস তো, ঐ চাঁদটা হয়তো সব শুনতে পাচ্ছে।তবু কেন জানিনা আমার এই কাছের মনটা খুব কাছে থেকেও যেন কালা হয়ে আছে…তাই ঐ মনটাকে আড়াল করে চাঁদের কানে ফিসফিসিয়ে কিছু ‘মনে’র কথা বলি…আর এটাও জানি তখন সারা পৃথীবির চিৎকার ভেদী সেই স্বর, নিঃশব্দে নিজেকে মেলে ধরতে কুন্ঠাবোধ করবে না হয়তো…এমনিতে অভিমানি হলেও, নিজের রাজত্বে দৃপ্ত-কন্ঠী নির্ভিক সে…কখনো সখনো ‘সঙ্গীহীন’ একাকীত্বের, ঐ ‘চাঁদ’ নামক সঙ্গীটির প্রয়োজন হয় বৈকি।আর ওদিকে চাঁদও কিন্তু নিঃস্বার্থভাবে তার দায়িত্ব পালন করে,কাউকে ফেরায়না কখনো।মন একটা বিন্দুতে ঘুরপাক খেতে থাকলে শরীর বড় বেশি অলস হয়ে পড়ে।আর চারপাশের বিবিধ আওয়াজে মনের কানে তালা ধরে দরজা গুলো বন্ধ হয়ে আসে।কার সাধ্যি সে ‘তালা’র চাবি খোঁজে!হয়তো ব্যস্ত সময়ের চলতি ভিড়ে অন্য কারো পকেটে সে চাবিটা আছে লুকিয়ে।কিন্তু সবসময় সে চাবি সমেত পকেটের অধিকারী ব্যক্তিরসাথে যোগাযোগ হয়ে ওঠেনা,তাই মনের মুখ বন্ধই থাকে।তবু হাজারটা আওয়াজের মাঝে ঐ একটা কাঙ্খিত আওয়াজের অনুপস্থিতির ফলে তৈরী হওয়া ফাঁকা জায়গাটা পূরণ করার চেষ্টায়; অমাবস্যাতেও মনকে রাখে জাগিয়ে, কালো আকাশের মুখে চাঁদের টিপ পরাবে বলে। রাতের ওই কালরং যে কখনো মনের মাঝে জমে ওঠা দ্বিধাগ্রস্ত চঞ্চলভাবকে বশে আনতে পারে সেটা বুঝি কেউ কল্পনাই করতে পারেনা। তাইতো ওই কালোরঙে খুঁজে পাওয়া শান্তিকে উপেক্ষা ক’রে রঙ্গিন স্বপ্নের প্রজাপতিকে ধরতে চায়। মনের সাতটা রঙের মঝে কখনো-সখনো কালোরঙটা নিজেকে সুস্পষ্ট করে মেলে ধরতে চায়, তা বলে কি বাদবাকি ছ’ছটা রঙ মনের আঁকা ছবি থেকে ফিকে হয়ে হারিয়ে যায়? কখনোই না, তারা হয়তো তাদের সখা, কালোরঙকে কিছুটা জায়গা করে দেয়, এই আর কি। তাই আমাদেরও উচিৎ যথাযথ সময়ের আসার অপেক্ষা করা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ৩০/০৭/২০১৪অসাধারন।
-
অপূর্ব দেব ৩০/০৭/২০১৪বা বা
-
মল্লিকা রায় ৩০/০৭/২০১৪বাহ্, বেশ নেশা ধরার কবিতা---ভালো লাগলো ভাই পড়ে---এমন লেখা বারবার পড়তে ইচ্ছে করে।শুভেচ্ছা রইল।