নাটক-প্রেমের প্রস্থান-দৃশ্য-১০
চরিত্রঃ সোহান, জেমি, ছোঁয়া, হুমায়ন, ইরানী, পুলিশ
স্থানঃ বনশ্রী (রামপুরা) ও মালিবাগ রেলগেইট
সময়: রাত 9 টা
কাহিনীঃ
{ছোঁয়া বের হবার পর সোহানকে নিয়ে পরিবারের সবাই এক সাথে বসে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবে}
জেমিঃ (সোহানকে উদ্দেশ্য করে) আচ্ছা বলতো ওর সাথে তোমার সম্পর্কটা কি
সোহানঃ বলছিতো ওকে আমি চিনিনা
হুমায়নঃ আমার মনে হয় সোহান তোমার কিছু জানা থাকলে স্বীকার করা উচিৎ।কারণ
মেয়েটার চোখেমুখে যা দেখলাম……
ইরানীঃ আরে কোথাকার কে তারে নিয়ে এত মাথা ব্যথা কেন তোমার।বাদ দাও ওসব
।ঝামেলা বিদায় হয়েছে ব্যস।
হুমায়নঃ সমস্যাটাতো এখানেই।কোন ঝামেলা বাদাই বসে কিনা মেয়েটা কে জানে ।আমার
মনে হয় আমাদের দেখা উচিৎ মেয়েটি কোথায় যাচ্ছে কি করছে।
{হুমায়ন সাহেব বেগম সাহেবাকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে কেনা কটার জন্য মৌচাকের দিকে যেতে রেল গেইট সংলগ্ন এসে থামবে। অপর দিকে ছোঁয়ার মা মোমেলা ও চাচা শানুমিয়া মেয়ের খোঁজে গ্রাম থেকে শহরে এসে মেয়েকে খুজঁতে খুঁজতে মৌচাক থেকে রামপুরা রোডে ঢুকতেই রেলগেটে মানুষের ভিড় দেখে থেমে যাবে। এছাড়া সোলেমান মিয়া ছোঁয়ার অপেক্ষা করে বনশ্রী আসতে রেল গেটে অবস্থান নিবে।}
মোমেলাঃ (পথিক কে) আচ্ছা বাবা Hখানে এত মানুষ কেন?
প্রথম পথিক: ট্রেন একসিডেন্ট করছে
দ্বিতীয় পথিকঃ আরে না ।একটি মেয়ে ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়েছে
{মেয়ে মানুষের কথা শুনে মোমেলার বুকের মধ্যে একটা ঝড় বয়ে যাবে। মোমেলা ঘটনা স্থলে যাবে এবং ছোঁয়ার পরনের সেলোয়ার কামিচ দেখে মোমেলা চিৎকার করে উঠবে}
পুলিশ অফিসারঃ আপনার কি হয়
মোমেলাঃ কেঁদেকেঁদে) আমার মাইয়াগো আমার মাইয়া । এ কি করলিরে মা। আমার কি
সর্বনাশ হইলরে।
{মোমেলারে শানুমিয়া সহ লোকজন ধরে একপাশে বসিয়ে দিবে}
পুলিশ অফিসারঃ (সাথের পুলিশদের বলবে) লাশ পোষ্টমার্ডামের ব্যবস্থা কর।
সিপাহীঃ ওকে স্যার
{পুলিশের লোকজন ছোয়াকে তুলে ভ্যানে উঠাতেই দেখবে ওর হাতের মুঠোয় একটি লিখা কাগজ ঝুলে আছে।পুলিশ অফিসার কাগজটা হাত থেকে নিয়ে সবার সামনে
পুলিশ অফিসারঃ (চিরকুট পড়বে) সোনামিয়া থেকে তুমি নাকি এখন সোহান হয়েছো।সাহেবের কন্যাকে বিয়ে করে সাহেব হয়ে গেছো।তুমি আমাকে অস্বীকার করেছো।আমার ভালবাসাকে অস্বীকার করেছো।তোমার পথের কাটা সেই আমি তোমার কাছ থেকে দূরে বহু দূরে চলে যাচ্ছি।তুমি সুখে থেকো।স্বর্গীয় ভালবাসা স্বর্গেই ফিরিয়ে দিচ্ছি।আমি কলংকিত হয়েছি হই। আমার ভালবাসার গাঁয়ে কলংকের দাগ দিতে দিবনা।মেয়েদের ভালবাসাআর কতদিন গঙ্গার জলে ঢুবে মরবে।তার চেয়ে স্বর্গীয় প্রেম স্বর্গেই প্রস্থান করুক।
মা তোমার ছোঁয়ার আর ডাক্তার হওয়া হলনা। পারলে ক্ষমা করে দিও। গুড ভাই।
{হুমায়ন সাহেব ও ইরানী দ্রূত কেটে পরবে।সোলেমান মিয়া কিছু বলতে চেয়েও চুপ করে থাকবে।পুলিশ লাশ ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাবে।মোমেলার কান্নায় আকাশ বাতাস ভারি হয়ে উঠবে।}
স্থানঃ বনশ্রী (রামপুরা) ও মালিবাগ রেলগেইট
সময়: রাত 9 টা
কাহিনীঃ
{ছোঁয়া বের হবার পর সোহানকে নিয়ে পরিবারের সবাই এক সাথে বসে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবে}
জেমিঃ (সোহানকে উদ্দেশ্য করে) আচ্ছা বলতো ওর সাথে তোমার সম্পর্কটা কি
সোহানঃ বলছিতো ওকে আমি চিনিনা
হুমায়নঃ আমার মনে হয় সোহান তোমার কিছু জানা থাকলে স্বীকার করা উচিৎ।কারণ
মেয়েটার চোখেমুখে যা দেখলাম……
ইরানীঃ আরে কোথাকার কে তারে নিয়ে এত মাথা ব্যথা কেন তোমার।বাদ দাও ওসব
।ঝামেলা বিদায় হয়েছে ব্যস।
হুমায়নঃ সমস্যাটাতো এখানেই।কোন ঝামেলা বাদাই বসে কিনা মেয়েটা কে জানে ।আমার
মনে হয় আমাদের দেখা উচিৎ মেয়েটি কোথায় যাচ্ছে কি করছে।
{হুমায়ন সাহেব বেগম সাহেবাকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে কেনা কটার জন্য মৌচাকের দিকে যেতে রেল গেইট সংলগ্ন এসে থামবে। অপর দিকে ছোঁয়ার মা মোমেলা ও চাচা শানুমিয়া মেয়ের খোঁজে গ্রাম থেকে শহরে এসে মেয়েকে খুজঁতে খুঁজতে মৌচাক থেকে রামপুরা রোডে ঢুকতেই রেলগেটে মানুষের ভিড় দেখে থেমে যাবে। এছাড়া সোলেমান মিয়া ছোঁয়ার অপেক্ষা করে বনশ্রী আসতে রেল গেটে অবস্থান নিবে।}
মোমেলাঃ (পথিক কে) আচ্ছা বাবা Hখানে এত মানুষ কেন?
প্রথম পথিক: ট্রেন একসিডেন্ট করছে
দ্বিতীয় পথিকঃ আরে না ।একটি মেয়ে ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়েছে
{মেয়ে মানুষের কথা শুনে মোমেলার বুকের মধ্যে একটা ঝড় বয়ে যাবে। মোমেলা ঘটনা স্থলে যাবে এবং ছোঁয়ার পরনের সেলোয়ার কামিচ দেখে মোমেলা চিৎকার করে উঠবে}
পুলিশ অফিসারঃ আপনার কি হয়
মোমেলাঃ কেঁদেকেঁদে) আমার মাইয়াগো আমার মাইয়া । এ কি করলিরে মা। আমার কি
সর্বনাশ হইলরে।
{মোমেলারে শানুমিয়া সহ লোকজন ধরে একপাশে বসিয়ে দিবে}
পুলিশ অফিসারঃ (সাথের পুলিশদের বলবে) লাশ পোষ্টমার্ডামের ব্যবস্থা কর।
সিপাহীঃ ওকে স্যার
{পুলিশের লোকজন ছোয়াকে তুলে ভ্যানে উঠাতেই দেখবে ওর হাতের মুঠোয় একটি লিখা কাগজ ঝুলে আছে।পুলিশ অফিসার কাগজটা হাত থেকে নিয়ে সবার সামনে
পুলিশ অফিসারঃ (চিরকুট পড়বে) সোনামিয়া থেকে তুমি নাকি এখন সোহান হয়েছো।সাহেবের কন্যাকে বিয়ে করে সাহেব হয়ে গেছো।তুমি আমাকে অস্বীকার করেছো।আমার ভালবাসাকে অস্বীকার করেছো।তোমার পথের কাটা সেই আমি তোমার কাছ থেকে দূরে বহু দূরে চলে যাচ্ছি।তুমি সুখে থেকো।স্বর্গীয় ভালবাসা স্বর্গেই ফিরিয়ে দিচ্ছি।আমি কলংকিত হয়েছি হই। আমার ভালবাসার গাঁয়ে কলংকের দাগ দিতে দিবনা।মেয়েদের ভালবাসাআর কতদিন গঙ্গার জলে ঢুবে মরবে।তার চেয়ে স্বর্গীয় প্রেম স্বর্গেই প্রস্থান করুক।
মা তোমার ছোঁয়ার আর ডাক্তার হওয়া হলনা। পারলে ক্ষমা করে দিও। গুড ভাই।
{হুমায়ন সাহেব ও ইরানী দ্রূত কেটে পরবে।সোলেমান মিয়া কিছু বলতে চেয়েও চুপ করে থাকবে।পুলিশ লাশ ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাবে।মোমেলার কান্নায় আকাশ বাতাস ভারি হয়ে উঠবে।}
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০৩/১২/২০১৯নান্দনিক