নাটক-প্রমের প্রস্থান (দৃশ্য-৫)
দৃশ্য- ৫
চরিত্রঃ সোনামিয়া, ছোঁয়া, মালা, কালু (সোনা মিয়ার
বন্ধু)
স্থানঃ রিসোর্ট বা পার্ক
সময়: বিকেল
কাহিনীঃ
{সোনামিয়া ও কালু ছোঁয়ার জন্য পার্কে অপেক্ষা করতে থাকবে। এমন সময় ছোঁয়া ও মালা পিছন থেকে এসে ওদের সালাম দিবে}
মালাঃ আসছালামু আলাইকুম
{সোনামিয়া ও কালু পিছনে ফিরে তাকিয়ে}
সোনামিয়াঃ অলাইকুম আসছালাম
মালাঃ ভাইয়া আপনারা কেমন আছেন
সোনামিয়াঃ হ্যাঁ ভাল, তোমরা কেমন আছো
মালাঃ ভাইয়া হঠাৎ জরুরী তলব কেন?
সোনামিয়াঃ বস! সব বলছি
{ছোঁয়া ও মালা ওদের পাশে গিয়ে বসবে}
ছোঁয়াঃ হ্যাঁ বল কি হয়েছে কোন সমস্যা?
সোনা মিয়াঃ না কোন সমস্যা না, তবে……………
ছোঁয়াঃ তবে কি
{মালা রসিকতা করে বলবে-}
মালাঃ ভাইয়া আপনার কি বিয়ের কথা পাকা হয়ে গেছে
বুঝি
{মালার কথা শুনে সবাই হো-হো করে হেসে দিবে}
কালুঃ মালা আপুতো ভাল মজা করতে পারে
সোনামিয়াঃ আরে বলিস না এরা দু’জনই জিনিয়াস!
ছোয়াঁ তাই নাকি
মালাঃ ভাইয়া আসল কথা বলেন, আমাদের হতে কিন্তু
সময় নেই।
কালুঃ মেয়ে মানুষরা কি বাহিরে গাড়ি চালাবে যে এত
তাড়া
মালাঃ এটাইতো সমস্যা
কালুঃ মানে
মালাঃ এই যে আমরা মেয়ে মানুষ।সন্ধ্যার আগে ঘরে না
ফিরতে পারলেই তো
বুঝেন……….
সোনামিয়াঃ ঠিক তাই। যাক সে কথা ।যে কারনে আসতে
বলছি
ছোঁয়াঃ তুমি বলবে না গল্প করবে?
সোনামিয়াঃ হ্যাঁ বলছি যে আমাকে আগামীকাল জরুরী
ঢাকা যেতে হবে।
ছোঁয়াঃ মানে
{সোনামিয়া চুপ করে থাকবে।কালু বিস্তারিত বলবে}
কালুঃ আসলে ও বলবে কি আমিই বলছি ।
{কালুর কথা শুনে ছোঁয়া ও মালা ভীষণ ভয় পেয়ে যাবে।একে অপরের দিকে তাকাতে থাকবে}
সোনামিয়াঃ হ্যাঁ কালু তুই বলে দে
কালুঃ বলছিলাম তোমরা তো অবশ্যই জনো কিছুদিন
আগে সোনা মিয়া ঢাকা
ইউনিভার্সিটতে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে আসছে
ছোঁয়াঃ তো কি হয়েছে
কালুঃ কিছু হয় নাই। আমাদের সকলের জন্য সুখের খবর
যে সোনা মিয়া ভার্সিটিতে
চান্স পেয়েছে।
মালাঃ বেশ তো এটা তো খুশির খবর। আগে মিষ্ঠি
খাওয়ান ভাইয়া পরে কথা হবে
কালুঃ সব ঠিক আছে।কিন্তু ওর তো ঢাকাতে ছেটেল হতে
হবে।এদিকে ছোঁয়ার Exam
সি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তো এখানেই অপেক্ষা করতে
হবে।
সোনামিয়াঃ আমি তো এটাই ভাবছি।
{ছোঁয়া ওড়না দিয়ে চোখ মুছবে আর বলবে-}
আমি পরীক্ষা দিবনা
কালুঃ আরে ভাই (ছাঁয়া কে উদ্দেশ্য করে) তুমি এভাবে
নার্ভাস হলে ওর কি
হবে।তুমি কি চাওনা ও ভাল একটি ইউনির্ভাসিটিতে
এডমিশন নেক।
ছোঁয়াঃ আমিও ঢাকা যাব।পরীক্ষার সময় হলে এসে
পরীক্ষা
দিব।
মালাঃ তুই কি পাগল হয়ে গেছিস।
সোনামিয়াঃ দ্যাখ আমি একটা কথা বলি ।
মালাঃ বলেন ভাইয়া
সোনামিয়াঃ আমি বলছি যে সুযোগ তো জীবনে বারবার
অসবেনা
কালুঃ তা অবশ্যই
সোনামিয়াঃ তাই বলছি-আমি গিয়ে আগে ভালভাবে
ভর্তিটা হই। এদিকে ছোঁয়ার পরীক্ষা শেষ হলে ও ঢাকা
চলে আসবে ।
কালুঃ তারপর?
সোনামিয়াঃ তারপর আবার কি। আমরা ঢাকাতে কোর্ট
ম্যারেজটা সেরে ফেলবো।পরে ওখানে ছোট খাট একটি
রুম নিয়ে দু’জন ওঠে যাব।ছোঁয়াকে ভাল একটি কলেজে
এডমিশন নিয়ে দিব।পরে দু’জনে মিলে টিউশন করাবো।
বেশ ভাল চলবে আমাদের
জীবন।
কালুঃ বা! বেশ আইডিয়া।আমি মনে করি এটা উত্তম
প্রস্তাব।মালা কি মনে কর।
মালাঃ আমার মতে এটাই ভাল হবে।তাহলে তাই করেন
ভাইয়া।আমি ছোঁয়াকে ম্যানেজ
করব।
(চলবে-)
চরিত্রঃ সোনামিয়া, ছোঁয়া, মালা, কালু (সোনা মিয়ার
বন্ধু)
স্থানঃ রিসোর্ট বা পার্ক
সময়: বিকেল
কাহিনীঃ
{সোনামিয়া ও কালু ছোঁয়ার জন্য পার্কে অপেক্ষা করতে থাকবে। এমন সময় ছোঁয়া ও মালা পিছন থেকে এসে ওদের সালাম দিবে}
মালাঃ আসছালামু আলাইকুম
{সোনামিয়া ও কালু পিছনে ফিরে তাকিয়ে}
সোনামিয়াঃ অলাইকুম আসছালাম
মালাঃ ভাইয়া আপনারা কেমন আছেন
সোনামিয়াঃ হ্যাঁ ভাল, তোমরা কেমন আছো
মালাঃ ভাইয়া হঠাৎ জরুরী তলব কেন?
সোনামিয়াঃ বস! সব বলছি
{ছোঁয়া ও মালা ওদের পাশে গিয়ে বসবে}
ছোঁয়াঃ হ্যাঁ বল কি হয়েছে কোন সমস্যা?
সোনা মিয়াঃ না কোন সমস্যা না, তবে……………
ছোঁয়াঃ তবে কি
{মালা রসিকতা করে বলবে-}
মালাঃ ভাইয়া আপনার কি বিয়ের কথা পাকা হয়ে গেছে
বুঝি
{মালার কথা শুনে সবাই হো-হো করে হেসে দিবে}
কালুঃ মালা আপুতো ভাল মজা করতে পারে
সোনামিয়াঃ আরে বলিস না এরা দু’জনই জিনিয়াস!
ছোয়াঁ তাই নাকি
মালাঃ ভাইয়া আসল কথা বলেন, আমাদের হতে কিন্তু
সময় নেই।
কালুঃ মেয়ে মানুষরা কি বাহিরে গাড়ি চালাবে যে এত
তাড়া
মালাঃ এটাইতো সমস্যা
কালুঃ মানে
মালাঃ এই যে আমরা মেয়ে মানুষ।সন্ধ্যার আগে ঘরে না
ফিরতে পারলেই তো
বুঝেন……….
সোনামিয়াঃ ঠিক তাই। যাক সে কথা ।যে কারনে আসতে
বলছি
ছোঁয়াঃ তুমি বলবে না গল্প করবে?
সোনামিয়াঃ হ্যাঁ বলছি যে আমাকে আগামীকাল জরুরী
ঢাকা যেতে হবে।
ছোঁয়াঃ মানে
{সোনামিয়া চুপ করে থাকবে।কালু বিস্তারিত বলবে}
কালুঃ আসলে ও বলবে কি আমিই বলছি ।
{কালুর কথা শুনে ছোঁয়া ও মালা ভীষণ ভয় পেয়ে যাবে।একে অপরের দিকে তাকাতে থাকবে}
সোনামিয়াঃ হ্যাঁ কালু তুই বলে দে
কালুঃ বলছিলাম তোমরা তো অবশ্যই জনো কিছুদিন
আগে সোনা মিয়া ঢাকা
ইউনিভার্সিটতে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে আসছে
ছোঁয়াঃ তো কি হয়েছে
কালুঃ কিছু হয় নাই। আমাদের সকলের জন্য সুখের খবর
যে সোনা মিয়া ভার্সিটিতে
চান্স পেয়েছে।
মালাঃ বেশ তো এটা তো খুশির খবর। আগে মিষ্ঠি
খাওয়ান ভাইয়া পরে কথা হবে
কালুঃ সব ঠিক আছে।কিন্তু ওর তো ঢাকাতে ছেটেল হতে
হবে।এদিকে ছোঁয়ার Exam
সি শেষ না হওয়া পর্যন্ত তো এখানেই অপেক্ষা করতে
হবে।
সোনামিয়াঃ আমি তো এটাই ভাবছি।
{ছোঁয়া ওড়না দিয়ে চোখ মুছবে আর বলবে-}
আমি পরীক্ষা দিবনা
কালুঃ আরে ভাই (ছাঁয়া কে উদ্দেশ্য করে) তুমি এভাবে
নার্ভাস হলে ওর কি
হবে।তুমি কি চাওনা ও ভাল একটি ইউনির্ভাসিটিতে
এডমিশন নেক।
ছোঁয়াঃ আমিও ঢাকা যাব।পরীক্ষার সময় হলে এসে
পরীক্ষা
দিব।
মালাঃ তুই কি পাগল হয়ে গেছিস।
সোনামিয়াঃ দ্যাখ আমি একটা কথা বলি ।
মালাঃ বলেন ভাইয়া
সোনামিয়াঃ আমি বলছি যে সুযোগ তো জীবনে বারবার
অসবেনা
কালুঃ তা অবশ্যই
সোনামিয়াঃ তাই বলছি-আমি গিয়ে আগে ভালভাবে
ভর্তিটা হই। এদিকে ছোঁয়ার পরীক্ষা শেষ হলে ও ঢাকা
চলে আসবে ।
কালুঃ তারপর?
সোনামিয়াঃ তারপর আবার কি। আমরা ঢাকাতে কোর্ট
ম্যারেজটা সেরে ফেলবো।পরে ওখানে ছোট খাট একটি
রুম নিয়ে দু’জন ওঠে যাব।ছোঁয়াকে ভাল একটি কলেজে
এডমিশন নিয়ে দিব।পরে দু’জনে মিলে টিউশন করাবো।
বেশ ভাল চলবে আমাদের
জীবন।
কালুঃ বা! বেশ আইডিয়া।আমি মনে করি এটা উত্তম
প্রস্তাব।মালা কি মনে কর।
মালাঃ আমার মতে এটাই ভাল হবে।তাহলে তাই করেন
ভাইয়া।আমি ছোঁয়াকে ম্যানেজ
করব।
(চলবে-)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাসরীন আক্তার রুবি ২৩/১২/২০১৮ভালো লাগলো