সুলাইমান আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিচার
সুলাইমান আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিচার! (হাদিসের গল্প)
একবার দুই মহিলা পথ চলতে ছিল,তাদের সাথে ছিল দুটি শিশু সন্তান। হঠাৎ এক বাঘ এসে এক শিশুকে নিয়ে গেল। দুই মহিলাই দাবি করল নিয়ে যাওয়া শিশুটি অপরের, সাথেরটা নিজের।
তাদের এই বিবদমান বিবাদ নিয়ে তারা নবী দাউদ(আ.)-এর দরবারে এসে বিচার চাইলে দাউদ (আ) বড় মহিলার প্রতি রায় দিলেন। ছোট মহিলাটি মনোক্ষুন্নতায় দরবার থেকে বের হচ্ছিল।
দরবার থেকে বের হবার পথে দাউদ (আ)-এর ছেলে সুলাইমান (আ)-এর দেখা হয়। তাদের কাছে বিষয়টি জেনে এবং একজনের (ছোটটির) পূণর্বিচারের দাবিতে তিনি বিচারের আশ্বাস দিলেন।
তিনি বললেন: যেহেতু শিশু একটা আর দাবি দুই জনের। তাই সুষ্ঠু বিচারের স্বার্থে এই শিশুটিকে দুই ভাগ করে দুইজনকে দিবেন। তিনি (ভয় দেখানো আর বিচারের স্বার্থে) একটি ছুরি চাইলে, বড়টি নির্বিকার থাকে আর ছোট মহিলা বলল: আমি ভাগ চাই না, দাবি ত্যাগ করলাম; তবুও শিশুটি জীবিত থাক।
সুলাইমান (আ) বুঝলেন শিশুটি কার! তিনি ছোট মহিলাকে শিশুকে দিয়ে দিলেন। (সংক্ষেপিত)
সূত্র: বুখারি)-
একবার দুই মহিলা পথ চলতে ছিল,তাদের সাথে ছিল দুটি শিশু সন্তান। হঠাৎ এক বাঘ এসে এক শিশুকে নিয়ে গেল। দুই মহিলাই দাবি করল নিয়ে যাওয়া শিশুটি অপরের, সাথেরটা নিজের।
তাদের এই বিবদমান বিবাদ নিয়ে তারা নবী দাউদ(আ.)-এর দরবারে এসে বিচার চাইলে দাউদ (আ) বড় মহিলার প্রতি রায় দিলেন। ছোট মহিলাটি মনোক্ষুন্নতায় দরবার থেকে বের হচ্ছিল।
দরবার থেকে বের হবার পথে দাউদ (আ)-এর ছেলে সুলাইমান (আ)-এর দেখা হয়। তাদের কাছে বিষয়টি জেনে এবং একজনের (ছোটটির) পূণর্বিচারের দাবিতে তিনি বিচারের আশ্বাস দিলেন।
তিনি বললেন: যেহেতু শিশু একটা আর দাবি দুই জনের। তাই সুষ্ঠু বিচারের স্বার্থে এই শিশুটিকে দুই ভাগ করে দুইজনকে দিবেন। তিনি (ভয় দেখানো আর বিচারের স্বার্থে) একটি ছুরি চাইলে, বড়টি নির্বিকার থাকে আর ছোট মহিলা বলল: আমি ভাগ চাই না, দাবি ত্যাগ করলাম; তবুও শিশুটি জীবিত থাক।
সুলাইমান (আ) বুঝলেন শিশুটি কার! তিনি ছোট মহিলাকে শিশুকে দিয়ে দিলেন। (সংক্ষেপিত)
সূত্র: বুখারি)-
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ১৩/১০/২০১৩ধন্যবাদ আপনার শিক্ষা মূলক সত্য গল্পের জন্য।আপনার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাক এই কামনা সবসময়।ধন্যবাদ এবং সেই সাথে শুভকামনা আপনার জন্য।
-
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ১২/১০/২০১৩খুব ভাল লাগল