“পাবার মতো চাইলে পাওয়া যায়”৪০পর্ব
“পাবার মতো চাইলে পাওয়া যায়”
কিশোর কারুণিক
উপন্যাস-৪০পর্ব
“কথা বাদ দেন তো।”
শ্রাবস্তী জিজ্ঞাসা করল, “চা রখাওয়া দরকার ছিল। আপনি চা খাবেন?”
“না।”
“কেন, চা ভাল লাগে না?”
“ না-তা নয়।”
“তবে?”
“চা খেথে গেলে জিভ পুড়ে যায়।”
ও অবাক স্বরে বলল “কি বললেন?”
“জিভ পুড়ে যায়। বুঝলেন না?”
শ্রাবস্তী অট্টহাসি দিলো। ওর হাসিতে সমস্ত ঘরখানি ভরেগেল। শ্রাবস্তী হাততে হাসতে জিজ্ঞাসা করল, “একটা কথা বলবো?”
“হ্যাঁ।”
“আপনার যে গিন্নী হবে, সে খুবই ভাগ্যবতী হবে।”
“তাই! আমি একটা বখা বলি?”
“হ্যাঁ।”
“আপনি যদি চা বানান হয়তো জিভ পুড়বে না।”
“কী করে বুঝলেন?”
“বানিয়ে দেখেনই না।”
“ও-মা, কী চালাক। ঠিক আেিছ আমি চা করে খাওয়াতে পানি , কিন্তু আপনার মুখ পরিস্কার করতে হবে।”
“কেন?”
“চা খাওয়ার সাথে শেভ করার কী সম্পর্ক বুঝতে পালাম না। তাছাড়া আশে পাশে কোন সেলুন আছে কিনা তাই বা কে জানে!”
“বাখরুমে শেভ করার যন্ত্রপাতি আছে। আর শেভ করার পর দেখব আপনাকে কেমন লাগে।”
আমি আর কথা না বাড়িয়ে “ঠিক আছে।’ বলে বাথরুমের দিকে এগিয়ে গেলাম। শ্রাবস্তীও উঠে দাঁড়াল।
বাথরুমে ঢুকে শেভ করতে ক্রীম লাগালাম। রেজার রেডি করতেই হঠঃি শুনি শ্রাবস্তীর চিৎকার। চিৎকার শোনামাত্র বাথরুম থেকে বেড়িয়ে রান্না ঘরের দিকে দৌড় দিয়েই বললা, “শ্রাবস্তী হঠাৎ কী হয়েছে?”
হাত দিয়ে ইশারা করে শ্রাবস্তী এক ইঁদুর দেখিয়েÑ“ঐ দেখেন কি!”
ইঁদুরটা রান্না ঘরের এক কোনায় ছিল, ইঁদুর দেখে আমি হেসে উঠলাম আমাকেÑ
চলবে
কিশোর কারুণিক
উপন্যাস-৪০পর্ব
“কথা বাদ দেন তো।”
শ্রাবস্তী জিজ্ঞাসা করল, “চা রখাওয়া দরকার ছিল। আপনি চা খাবেন?”
“না।”
“কেন, চা ভাল লাগে না?”
“ না-তা নয়।”
“তবে?”
“চা খেথে গেলে জিভ পুড়ে যায়।”
ও অবাক স্বরে বলল “কি বললেন?”
“জিভ পুড়ে যায়। বুঝলেন না?”
শ্রাবস্তী অট্টহাসি দিলো। ওর হাসিতে সমস্ত ঘরখানি ভরেগেল। শ্রাবস্তী হাততে হাসতে জিজ্ঞাসা করল, “একটা কথা বলবো?”
“হ্যাঁ।”
“আপনার যে গিন্নী হবে, সে খুবই ভাগ্যবতী হবে।”
“তাই! আমি একটা বখা বলি?”
“হ্যাঁ।”
“আপনি যদি চা বানান হয়তো জিভ পুড়বে না।”
“কী করে বুঝলেন?”
“বানিয়ে দেখেনই না।”
“ও-মা, কী চালাক। ঠিক আেিছ আমি চা করে খাওয়াতে পানি , কিন্তু আপনার মুখ পরিস্কার করতে হবে।”
“কেন?”
“চা খাওয়ার সাথে শেভ করার কী সম্পর্ক বুঝতে পালাম না। তাছাড়া আশে পাশে কোন সেলুন আছে কিনা তাই বা কে জানে!”
“বাখরুমে শেভ করার যন্ত্রপাতি আছে। আর শেভ করার পর দেখব আপনাকে কেমন লাগে।”
আমি আর কথা না বাড়িয়ে “ঠিক আছে।’ বলে বাথরুমের দিকে এগিয়ে গেলাম। শ্রাবস্তীও উঠে দাঁড়াল।
বাথরুমে ঢুকে শেভ করতে ক্রীম লাগালাম। রেজার রেডি করতেই হঠঃি শুনি শ্রাবস্তীর চিৎকার। চিৎকার শোনামাত্র বাথরুম থেকে বেড়িয়ে রান্না ঘরের দিকে দৌড় দিয়েই বললা, “শ্রাবস্তী হঠাৎ কী হয়েছে?”
হাত দিয়ে ইশারা করে শ্রাবস্তী এক ইঁদুর দেখিয়েÑ“ঐ দেখেন কি!”
ইঁদুরটা রান্না ঘরের এক কোনায় ছিল, ইঁদুর দেখে আমি হেসে উঠলাম আমাকেÑ
চলবে
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সমরেশ সুবোধ পড়্যা ০৮/০৯/২০১৫পড়ে খুব ভাল লাগল।
-
শান্তনু ব্যানার্জ্জী ০৭/০৯/২০১৫বা ভালো লাগলো।