“পাবার মতো চাইলে পাওয়া যায়”৩৯পর্ব
“পাবার মতো চাইলে পাওয়া যায়”
কিশোর কারুণিক
উপন্যাস-৩৯পর্ব
“হ্যাঁ, তা ভাবতে পারেন।”
“তবে আপনার খাতা কলম কই?”
“খাতা কলম লাগবে না। বিধাতার দেওয়া এই মাথার ভিতর রেকর্ড করা থাকবে!”
শ্রাবস্তী বড় বড় চোখ করে বলল, “তাই! জানেন ওদের কাউকেই আমার ভার লাগে না।”
“আজ যাকে ভাল লাগছে না কার তাকে ভাল লাগতে পারে! তাছাড়া প্রেম ভালবাসা হচ্ছে অনুভ’তি, আবেগের বিষয়!”
“আমি যখন কলেজে যাই, রাস্তায় চলি, ওরা আমার সুন্দর চেহারা দেখে মুগ্ধ হয়ে কাছে পেতে চায়। জানেন, ওদের দেখলে আমার কোন অনুভ’তি হয় না।”
“হ্যাঁ, আপনার মত মেয়েকে জয় করা কি চাটিাট খানি কথা!”
শ্রাবস্তী এবার ধমকের স্বরে বলল, “থামেন তো, আপনার শুধু বেশি বেশি কথা!”
আমি বললাম, “আচ্ছা পুরুষদের সাইকোলজি জানে?”
“না, তবে বিশেষ কিছু গুণের পুরুষকে ভাল লাগতেও পারে।”
“কেমন?”
“ধরেন..।”
“ধরলাম!”
“আপনি না!”
“আমি কী?”
“নাÑবলব না, যা বলতে যাচ্ছিলাম শোনেন।”
“বলেন।”
“বিশেষ গুণের পুরুষরা তাদের ব্যক্তিত্বের প্রতি খুবই সতর্ক হবে, কর্মের প্রতি অদম্য উদ্যম থাকবে। এই ইত্যাদি ইত্যাদি।”
“বা! বা! আপনার যে স্বামী হবে সে তো বেশ ভাগ্যবান ছেলে হবে।”
“এবার বলুন তোÑ বউ হিসাবে কেমন মেয়ে আপনার পছন্দ?”
“বলব?”
“দেখেন বউ মানে রান্না-বান্না করা, ঘর দুয়ার পুরস্কার রাখা, সেবা যতœ করা, আমার দৃষ্টিতে এগুলো বউয়ের কাজ না..।”
“তবে?”
“বউ হতে হবে সেই পুরুষের সুন্দর মনের অধিকারূ, যার ভেতর পৃথিবীর যত সম্পর্ক আছে পুরুষ তার মাঝে খুঁজে পাবে।”
শ্রাবস্তী বলল, “হ্যাঁ, আমারও ঐ একই কথা। কিন্তু বউরা যে আজ স্বামীর পাশাপাশি নিজেরাও স্বাবলম্বী হচ্ছে।”
“হ্যাঁ, তাতে সংসাওে স্বচ্ছলতা আসছে। সুন্দর মনের স্ত্রীরা তো তারাই।”
“আচ্ছা আপনার বন্ধুতো এখনো এলো না?”
কিশোর কারুণিক
উপন্যাস-৩৯পর্ব
“হ্যাঁ, তা ভাবতে পারেন।”
“তবে আপনার খাতা কলম কই?”
“খাতা কলম লাগবে না। বিধাতার দেওয়া এই মাথার ভিতর রেকর্ড করা থাকবে!”
শ্রাবস্তী বড় বড় চোখ করে বলল, “তাই! জানেন ওদের কাউকেই আমার ভার লাগে না।”
“আজ যাকে ভাল লাগছে না কার তাকে ভাল লাগতে পারে! তাছাড়া প্রেম ভালবাসা হচ্ছে অনুভ’তি, আবেগের বিষয়!”
“আমি যখন কলেজে যাই, রাস্তায় চলি, ওরা আমার সুন্দর চেহারা দেখে মুগ্ধ হয়ে কাছে পেতে চায়। জানেন, ওদের দেখলে আমার কোন অনুভ’তি হয় না।”
“হ্যাঁ, আপনার মত মেয়েকে জয় করা কি চাটিাট খানি কথা!”
শ্রাবস্তী এবার ধমকের স্বরে বলল, “থামেন তো, আপনার শুধু বেশি বেশি কথা!”
আমি বললাম, “আচ্ছা পুরুষদের সাইকোলজি জানে?”
“না, তবে বিশেষ কিছু গুণের পুরুষকে ভাল লাগতেও পারে।”
“কেমন?”
“ধরেন..।”
“ধরলাম!”
“আপনি না!”
“আমি কী?”
“নাÑবলব না, যা বলতে যাচ্ছিলাম শোনেন।”
“বলেন।”
“বিশেষ গুণের পুরুষরা তাদের ব্যক্তিত্বের প্রতি খুবই সতর্ক হবে, কর্মের প্রতি অদম্য উদ্যম থাকবে। এই ইত্যাদি ইত্যাদি।”
“বা! বা! আপনার যে স্বামী হবে সে তো বেশ ভাগ্যবান ছেলে হবে।”
“এবার বলুন তোÑ বউ হিসাবে কেমন মেয়ে আপনার পছন্দ?”
“বলব?”
“দেখেন বউ মানে রান্না-বান্না করা, ঘর দুয়ার পুরস্কার রাখা, সেবা যতœ করা, আমার দৃষ্টিতে এগুলো বউয়ের কাজ না..।”
“তবে?”
“বউ হতে হবে সেই পুরুষের সুন্দর মনের অধিকারূ, যার ভেতর পৃথিবীর যত সম্পর্ক আছে পুরুষ তার মাঝে খুঁজে পাবে।”
শ্রাবস্তী বলল, “হ্যাঁ, আমারও ঐ একই কথা। কিন্তু বউরা যে আজ স্বামীর পাশাপাশি নিজেরাও স্বাবলম্বী হচ্ছে।”
“হ্যাঁ, তাতে সংসাওে স্বচ্ছলতা আসছে। সুন্দর মনের স্ত্রীরা তো তারাই।”
“আচ্ছা আপনার বন্ধুতো এখনো এলো না?”
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নির্ঝর ১৪/০৯/২০১৫যদিও সব কটা পর্ব আমার পড়া হয়নি, তার পরও ভালো লাগলো। ধন্যবাদ কবি ভাইকে।
-
শ্রীতরুণ গিরি ০৬/০৯/২০১৫যদিও সবকটা সংখ্যা আমার পড়া নেই, তবু যে কটা পড়েছি তাতে বর্ণনা ও গতি ভালো লেগেছে।