“পাবার মতো চাইলে পাওয়া যায়”৩৭পর্ব
“পাবার মতো চাইলে পাওয়া যায়”
কিশোর কারুণিক
উপন্যাস-৩৭পর্ব
“তাই! কঠিন প্রশ্ন নাতো?”
“প্রশ্ন আবার কঠিন সহজ আছি?”
“না, মানে উত্তর দেবার মত হলে দেব।”
“আচ্ছা মানুষ তো আপনি? এখনো কি রাগ করে আছেন? বললাম না, বুঝতে পারিনি আপনাকে। আসলে আমার জায়গায় আপনি হলে কী করতেন?”
মুখস্ত বিদ্যার মত বলে তীক্ষè দৃষ্টি মেলে দরল শ্রাবস্তী আমার দিকে। নিজেকে আর ভাবুকতার ভিতর রাখতে পারলাম না। শ্রাবস্তীর কথায় যুক্তি আছে। আর যে যুক্তি ও উপস্থাপন করল, তা সত্য। সত্যকে মেনে নেবার চেষ্টা করি। ওর কেতৈ’হল ভাঙতে বলেই ফেলরাম, “ট্রেনের ভিতর আপনার সাথে কে যেন ছিল।”
“ও, সুমন। আমরা এক সাথে পড়ি।”
“উনি চলে যাবার সময় আপনাকে নাম ধরে ডেকেছিল।”
“ও বুঝতে পেরেছি। এই শ্রাবস্তী আমি চলে যাচ্ছিৃতাই তো। আমিও আমার মোবাইল নম্বরটা বলেছিলাম তখন।”
“হ্যাঁ, হ্যাঁ।” বলে একটু লজ্জা পাবার ভান করলাম।
“আপনার স্মরণশক্তি তো ভালোই। আমি বললাম আর আপনার শুনেই মুখস্ত হয়ে গিয়েছিল?”
“আমিই যে আপনাকে মোবাইল করেছি বুঝলেন কেমন করে?”
“আপনার পকেটে দেখেছিলাম মোবাইল। তারপর কথা হলো না আপনার সাথে! এই অল্প সময়ে ভুলে গেলেন। কী দারুণ ব্যাপর তাই না?”
““হ্যাঁ, হ্যাঁ।”
“আপনি হ্যাঁ হ্যাঁ করছেন কেন? লজ্জা পাচ্ছেন?”
“কই..নাতো“”
“আমি একটু বেশি কথা বলি, তাই না?”
আমি বললাম, “কই নাতো ঠিকই আছে।”
কিশোর কারুণিক
উপন্যাস-৩৭পর্ব
“তাই! কঠিন প্রশ্ন নাতো?”
“প্রশ্ন আবার কঠিন সহজ আছি?”
“না, মানে উত্তর দেবার মত হলে দেব।”
“আচ্ছা মানুষ তো আপনি? এখনো কি রাগ করে আছেন? বললাম না, বুঝতে পারিনি আপনাকে। আসলে আমার জায়গায় আপনি হলে কী করতেন?”
মুখস্ত বিদ্যার মত বলে তীক্ষè দৃষ্টি মেলে দরল শ্রাবস্তী আমার দিকে। নিজেকে আর ভাবুকতার ভিতর রাখতে পারলাম না। শ্রাবস্তীর কথায় যুক্তি আছে। আর যে যুক্তি ও উপস্থাপন করল, তা সত্য। সত্যকে মেনে নেবার চেষ্টা করি। ওর কেতৈ’হল ভাঙতে বলেই ফেলরাম, “ট্রেনের ভিতর আপনার সাথে কে যেন ছিল।”
“ও, সুমন। আমরা এক সাথে পড়ি।”
“উনি চলে যাবার সময় আপনাকে নাম ধরে ডেকেছিল।”
“ও বুঝতে পেরেছি। এই শ্রাবস্তী আমি চলে যাচ্ছিৃতাই তো। আমিও আমার মোবাইল নম্বরটা বলেছিলাম তখন।”
“হ্যাঁ, হ্যাঁ।” বলে একটু লজ্জা পাবার ভান করলাম।
“আপনার স্মরণশক্তি তো ভালোই। আমি বললাম আর আপনার শুনেই মুখস্ত হয়ে গিয়েছিল?”
“আমিই যে আপনাকে মোবাইল করেছি বুঝলেন কেমন করে?”
“আপনার পকেটে দেখেছিলাম মোবাইল। তারপর কথা হলো না আপনার সাথে! এই অল্প সময়ে ভুলে গেলেন। কী দারুণ ব্যাপর তাই না?”
““হ্যাঁ, হ্যাঁ।”
“আপনি হ্যাঁ হ্যাঁ করছেন কেন? লজ্জা পাচ্ছেন?”
“কই..নাতো“”
“আমি একটু বেশি কথা বলি, তাই না?”
আমি বললাম, “কই নাতো ঠিকই আছে।”
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মায়নুল হক ০১/০৯/২০১৫পড়ে খুব ভালো লাগলো কবি শুভেচ্ছা জানাবেন