বাংলাদেশ সংবিধান এবং বাংলাদেশের আইন
কোরআন নাজিল হওয়ার পর থেকে আজ ও পর্যন্ত তা অ-পরিবর্তিত রয়েছে । সংবিধান ঠিক তেমনই হওয়া উচিৎ । যা পরিবর্তনশীল নয় । জনগণের স্বার্থে দেশের স্বার্থে রাষ্ট্রের স্বার্থে যাকে একবার সেই কোরআনের মতো পরিপূর্ণভাবে পরিশোধিত করে তৈরী করতে হবে । যদি ও তা চলন্ত গতীর ধারায় কিংবা চলন্ত শ্রোতের ধারায় দীর্ঘ বছর কেটে যাওয়ার পরে জনগণের স্বার্থে দেশের স্বার্থে রাষ্ট্রের স্বার্থে প্রয়োজনের ক্ষেত্রে পরিবর্তন করতে হতে পারে । সেখানে অবশ্যই দেশের জনগণের ১০০% মতামত থাকতে হবে ।
আমাদের দেখতে হবে এই সংবিধান বর্তমান দেশের কিংবা রাষ্ট্রের জনগণের যুগ-উপযোগী হয়েছে কি না । যদি তাই হয়ে থাকে তবেই তা জনগণের স্বার্থে দেশের স্বার্থে রাষ্ট্রের স্বার্থে গ্রহন করা বা লিপিবদ্ধ করা উচিৎ বলে আমি মনে করি ।
আজ আমার একথা ভেবে দুঃখ লাগে যে , আমাদের বাংলাদেশর সংবিধান বিশেষজ্ঞদের তৈরী করা সংবিধান যেন মায়ের হাতের চিড়ার মোয়া । সন্তান চাইলো আর এমনিতেই মা- সেই চিড়ার মোয়া সন্তানকে দিয়ে দিলেন । সংবিধান ও ঠিক তাই ,যার যেমন ইচ্ছে ঠিক তখনই তা- তার প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করে নিচ্ছেন । তারা জনগণের কথা কখনও ভাবেননি , ভাবেননি দেশের কথা ভাবেননি রাষ্ট্রের কথা । তবে আর আমরা এ দেশকে কি করে উন্নত শিখড়ে পৌছাবো ।
অনেকেই না জেনে শুনে বলেন কেনো হরতাল দেন বিরোধী দল । আসলে হরতালটা সরকার কিংবা বিরোধী দলের নয় । হরতাল হলো সাধারন জনগণের । রাষ্ট্রের সরকার যখন কোন দেশদ্রোহী অপকর্ম করবে তখন জনগণ সেই হরতাল নামক হাতিয়ার দিয়ে সরকারের দেশদ্রোহী অপকর্মকে প্রতিহত করবে । কিন্তু সেই হরতাল নামক হাতিয়ার দিনে দিনে দেশকে আজ তলীয়ে দিচ্ছে । গাড়ি বাড়ি পুড়িয়ে কোটি কোটি টাকার ক্ষতি করছে । কিন্তু যেভাবেই হোক আমাদের সেই হরতাল নামক হাতিয়ার থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করতে হবে । তবেই আমরা এই দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসাবে গড়ে তুলতে পারবো আশা করা যায় ।
ঘৃণা জানাই আমি বাংলাদেশের আইন বিশেষজ্ঞ এবং আইন প্রয়োগকারীদের । যাদের কারনে এদেশের আইন ডাস্টবিনের নোংরা ময়লা – আবর্জনার মতো । প্রয়োজনের ক্ষেত্রে প্রতিদিন নতুন নতুন আইন পাশ হয় কিন্তু সে সব আইন কখনও বাস্তবে রূপ দিতে পারেন না ।
দুঃখ লাগে এই ভাবতে আমাদের বাংলাদেশ নাকি স্বাধীন রাষ্ট্র । সেটা আমি আসলে শুনেছি কিন্তু বাস্তবে দেখিনি । হয়তো এদেশের প্রধান রাজনীতিবীদদের চোখে হোটেলে নারীর দেহ ব্যবসা নয় ভাতের ব্যবসা চলছে , বি এস এফ বাংলাদেশের মানুষকে নয় তাদের নিজের দেশের মানুষকে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন এবং তদের উপর কঠিন ভাবে নির্যাতন করছেন । তারা ঠিকই দেখছেন । আমার এ দু –চোখ অন্ধ বলে আমিই শুধু ঠিক দেখিনা । এতো কিছু হওয়া স্বত্যে ও সেসব রাজনীতিবীদরা মঞ্চে কিংবা মিডিয়ার সামনে যেসব বক্তব্য দেন, যা দেখে মনে হয় সে গুলো মঞ্চ যাত্রার ডায়ালগ ছাড়া আর কিছুই নয় । এ বাংলাদেশে যাদের জন্ম , আমার মতো যারা তাদের রাগে – ক্ষোভে দূর থেকে তদের প্রতি গালি দেওয়া ছাড়া কিছুই করবার থাকেনা । জানিনা তবে এ দেশকে কি করে স্বাধীন রাষ্ট্র এবং ডিজিটাল রাষ্ট্র বলে আমি / আমরা কিভাবে দাবি করি ।
-কে,এইচ, মাহাবুব ।
আমাদের দেখতে হবে এই সংবিধান বর্তমান দেশের কিংবা রাষ্ট্রের জনগণের যুগ-উপযোগী হয়েছে কি না । যদি তাই হয়ে থাকে তবেই তা জনগণের স্বার্থে দেশের স্বার্থে রাষ্ট্রের স্বার্থে গ্রহন করা বা লিপিবদ্ধ করা উচিৎ বলে আমি মনে করি ।
আজ আমার একথা ভেবে দুঃখ লাগে যে , আমাদের বাংলাদেশর সংবিধান বিশেষজ্ঞদের তৈরী করা সংবিধান যেন মায়ের হাতের চিড়ার মোয়া । সন্তান চাইলো আর এমনিতেই মা- সেই চিড়ার মোয়া সন্তানকে দিয়ে দিলেন । সংবিধান ও ঠিক তাই ,যার যেমন ইচ্ছে ঠিক তখনই তা- তার প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করে নিচ্ছেন । তারা জনগণের কথা কখনও ভাবেননি , ভাবেননি দেশের কথা ভাবেননি রাষ্ট্রের কথা । তবে আর আমরা এ দেশকে কি করে উন্নত শিখড়ে পৌছাবো ।
অনেকেই না জেনে শুনে বলেন কেনো হরতাল দেন বিরোধী দল । আসলে হরতালটা সরকার কিংবা বিরোধী দলের নয় । হরতাল হলো সাধারন জনগণের । রাষ্ট্রের সরকার যখন কোন দেশদ্রোহী অপকর্ম করবে তখন জনগণ সেই হরতাল নামক হাতিয়ার দিয়ে সরকারের দেশদ্রোহী অপকর্মকে প্রতিহত করবে । কিন্তু সেই হরতাল নামক হাতিয়ার দিনে দিনে দেশকে আজ তলীয়ে দিচ্ছে । গাড়ি বাড়ি পুড়িয়ে কোটি কোটি টাকার ক্ষতি করছে । কিন্তু যেভাবেই হোক আমাদের সেই হরতাল নামক হাতিয়ার থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করতে হবে । তবেই আমরা এই দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসাবে গড়ে তুলতে পারবো আশা করা যায় ।
ঘৃণা জানাই আমি বাংলাদেশের আইন বিশেষজ্ঞ এবং আইন প্রয়োগকারীদের । যাদের কারনে এদেশের আইন ডাস্টবিনের নোংরা ময়লা – আবর্জনার মতো । প্রয়োজনের ক্ষেত্রে প্রতিদিন নতুন নতুন আইন পাশ হয় কিন্তু সে সব আইন কখনও বাস্তবে রূপ দিতে পারেন না ।
দুঃখ লাগে এই ভাবতে আমাদের বাংলাদেশ নাকি স্বাধীন রাষ্ট্র । সেটা আমি আসলে শুনেছি কিন্তু বাস্তবে দেখিনি । হয়তো এদেশের প্রধান রাজনীতিবীদদের চোখে হোটেলে নারীর দেহ ব্যবসা নয় ভাতের ব্যবসা চলছে , বি এস এফ বাংলাদেশের মানুষকে নয় তাদের নিজের দেশের মানুষকে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন এবং তদের উপর কঠিন ভাবে নির্যাতন করছেন । তারা ঠিকই দেখছেন । আমার এ দু –চোখ অন্ধ বলে আমিই শুধু ঠিক দেখিনা । এতো কিছু হওয়া স্বত্যে ও সেসব রাজনীতিবীদরা মঞ্চে কিংবা মিডিয়ার সামনে যেসব বক্তব্য দেন, যা দেখে মনে হয় সে গুলো মঞ্চ যাত্রার ডায়ালগ ছাড়া আর কিছুই নয় । এ বাংলাদেশে যাদের জন্ম , আমার মতো যারা তাদের রাগে – ক্ষোভে দূর থেকে তদের প্রতি গালি দেওয়া ছাড়া কিছুই করবার থাকেনা । জানিনা তবে এ দেশকে কি করে স্বাধীন রাষ্ট্র এবং ডিজিটাল রাষ্ট্র বলে আমি / আমরা কিভাবে দাবি করি ।
-কে,এইচ, মাহাবুব ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আহমাদ সাজিদ ০৫/১১/২০১৩
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ০৫/১১/২০১৩কি বলব বুঝতে পারছি না।হয়তো আপনি ই ঠিক।
আমাদের রাজনীতিবিদদের।
দূষিত রাজনীতিতে সংবিধান তো দূষিত হবেই।