দু মুঠো ভাত
ঠক ঠক শব্দ । কোথা থেকে যেন কানে ভেসে আসছে ।ঠিক আন্দাজ করা যাচ্ছে না ।
শব্দ শুনে মনে হল সরকারী কোন পুলিশ অথবা কোন সৈনিক এর হেঁটে আসা বুটের শব্দ । আস্তে আস্তে সামনে এসে খুব কাছাকাছি দাঁড়ীয়ে বল্লেন
: বাবা কিছু দিবেন, আল্লাহর নামে কিছু দিলে দেন ।
স্ব-করুণ এমন কণ্ঠ শুনে এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখতে পেলাম, একজন অতি বৃদ্ধ লোক । বয়স সত্তর কিংবা আসি ধারনা করা যায় । লোকটা দেখে বড় মায়া হল । এমন বৃদ্ধ লোক কি করবে ? এমন বৃদ্ধ লোকের করম করার মতো শক্তি আছে বলে আমার মনে হয় না । নিদারুন কষ্টে পড়েই আপন ঘর ছেড়ে দূরদেশে দ্বারে দ্বারে ভিক্ষে করে বেড়ায় ।
: আপনার কাছে দশ টাকা ভাংতি আছে ? : কে জানে বাবা; দেখতে হবে, আছে কি না ?
আস্তে আস্তে ঘরের ভিতের প্রবেশ করল । আস্তে আস্তে তাঁর ঐ হাজার জোড়া তালি দেওয়া থলের ভিতর হাত ঢুকিয়ে পয়সা বের করতে লাগল । পড়ন্ত বিকেলের মাহে রমজানের এ সময় আমি একটি ইসলামিক গজলের ক্যাসেট শুনছিলাম ।গজলের অতি শব্দে তাঁর কথা ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না । তাইতো তাকে বার বার জিজ্ঞেস করতে হয়েছিল । : আপনার কছে ভাংতি আছে ?
: আমি কিন্তু আপনাকে দশ টাকার নোট দিব ।
: দেখি হয় নাকি, আামি বের করে দিচ্ছি আপনি গুনে নেন । সারাদিন অর্জন করা সে খুচরা পয়সা গুলো সোকেচের উপর মুঠো ভরে রাখতে লাগল । তিনি জানেন না সোকেচের উপর তাঁর কত টাকা রেখেছেন । তাঁর বিশ্বাস আছে আমার টাকা কেউ নিবে না । তাছাড়া তিনি ভালো ভাবে চোখে দেখেন না ।আমি সেটার প্রমান পেলাম তাঁর কাছ থেকে । : দেখেন তো এখানে ক’ টাকা ?
: একটা দুই টাকার কয়েন একটা এক টাকার কয়েন, আপনার কাছ থেকে আমি নয় টাকা নিয়ে দশ টাকা দিলাম ।
: এই লও এই লও ।
ডান হাতের পাতাতে এক টাকার একটি কয়েন নিয়ে বার বার আমার দিকে ঠেলে দিচেছ ।
: আমি আপনাকে এক টাকা দিলাম ।
বার বার বলেও লোকটা কেন যেন বুঝতে চাইছেনা । শত বার বলার পরে বুঝতে পেরেছে সে। দু হাত তুলে বিধাতার কছে কি যেন বল্লেন ,শুকরিয়া আদায় করলেন ক্ষানিকটা । তাঁর কাছে কিছু জানতে না চইলে তিনি আমার কাছে কিছু বলবেন বলে মনে হয় । কোন এটা দুঃখ আমার কাছে প্রকাশ করবেন বলে কাছে এসে দাঁড়ালেন । কেন যে তিনি আমার কাছে বলার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন তা তিনি এবং বিধাতাই ভাল জানেন ।
: আমার বাড়ি শেরপুর ।
: শেরপুর ?
: হ্যাঁ,আমি কখনও এতো দুরে ভিক্ষে করতে আসিনি । এই প্রথম এসেছি ।রোজার প্রথমে বের হয়েছি হেঁটে হেঁটে এই পর্যন্ত এসে পৌছেছি । রোজা শেষ হলে এখান থেকে দেশের বাড়ি চলে যাব।
যে বৃদ্ধ বয়সে বাড়িতে ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাবেন । সে বয়সে তিনি লাঠিতে ভর করে বাঁকা হয়ে ভিক্ষের থলে কাঁধে নিয়ে মানুষের দ্বারে গিয়ে দাঁড়ায় প্রতিদিন ।
সারাদিন এ বাড়ি ও বাড়ি ,হাটে বাজারে দোকানের দ্বারে দাঁড়িয়ে বলে ওঠেন
: বাবা কিছু দিবেন ,মাগো কিছু দিবেন আমি একজন বৃদ্ধ মানুষ ।
পঁচিশ পয়সা , পঞ্চাশ পয়সা কিংবা এক মুঠো চাল পেলেই তিনি ভীষন খুশি । শুকরিয়া আদায় করেন বিধাতার কাছে । বিধাতার কছে তিনি ও আমার মতো একজন মানুষ । মানুষ আমার কাছে , এ সমাজের কিছু কিছু মানুষের কাছে তিনি অতি ঘৃনীত । তারা মানুষ নন । তার এ সমাজের অন্য কিছু । আমি বেশী কিছু বলব না বল্লে আমিও হবো তাদেরই দেলের একজন । মানুষ তো মানুষ ই । তার কোন ছোট বড় কিংবা জাত হতে পারে না । ধর্মের ভিন্নতা থাকতে পারে , হাজার হাজার মানুষের নয় ।
‘’কালো আর ধলো,বাহিরে কেবল , ভিতরে সবার সমান রাঙ্গা”
ছোট বেলায় পঠ্য বইতে পড়া এই পংঙ্গউক্তি গুলো আজও আমার মনে সব সময় উঁকি দেয় । ভুলে যাইনি মূল্যবান কোন একটি শব্দ বা অক্ষর । মানুষের কোন পার্থক্য হয় না । সকল মানুষের দেহে একই রক্ত চলমান । সে ধনীই হোক বা গরীব, কিংবা হোকনা ভিন্ন ধর্মের । সৃষ্টিকর্তা যেমন এক তেমন ই মানুষও এক । একই সৃষ্টিকর্তা গড়া সকল মানুষ । মানুষের কোন প্রকার নেই । সারাদিন দ্বারে দ্বারে ঘুরে কারো কাছে দু মুঠো ভাত চেয়ে বলে ।
: মাগো তোমাদের বাড়িতে যদি ভাত থাকে তবে আমাকে দু মুঠো ভাত দাও ।কিছু খাওয়া হয়নি ।পেটটা ক্ষুধায় চো-চো করছে ।
: ভাত তো আছে বাবা তরকারী তো নাই । এইতো কিছুক্ষন আগে আমরা খেয়ে শেষ করলাম। : ঠিকআছে , দুইটা কাঁচা মরিচ আর একটা পিঁয়াজ হলেও চলবে ।
পিঁয়াজ কাঁচা মরিচ দিয়েই ভাত খাওয়া শুরু করলেন । তিনি যে কতটা ক্ষুধারত ছিলেন তা তাঁর খাওয়া দেখেই অনুভব করা যায় ।
: আমি আজ রাত এখানেই থাকবো । তোমাদের কোন সমস্যা হবে নাতো ।
: না সমস্যা হবেনা ।
আজকে তাঁর ভাগ্যটা খুব ভাল , থাকা খাওয়া সবই ভাল হল । কোন কোন দিন না খেয়েই রাত কাটাতে হয়। দ্বারে দ্বারে কাকুতি মিনতি করেও দু মুঠো ভাত কপালে জোটে না । দোকান থেকে চেয়ে আনা শুকনো রুটি খেয়েই পথের কোন বড় গাছের নিচে বসে বসে ঘুমিয়ে পড়েন । কখন ও বা মসজিদের বারান্দায় । কেন কপালে এমন লিখন ।কি অপরাধ করেছিল বিধাতার কাছে , জানতে চান বিধাতার কাছে থেকে আজও কোন উত্তর পাননী । কি অপরাধ করে ছিলেন তিনি তা নিজে ও জানেন না । মাঝ রাতে দুই একটি কাঁশির শব্দ শোনা গেল । সকালে ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখি বারান্দাতে কেউ নেই । কাঁক ডাকা খুব সকালে তাঁর সব কিছু নিয়ে কোথায় যেন চলে গেছেন । আর কোন দিন কি আসবে সেই বৃদ্ধ লোকটি আমাদের দ্বারে কাঁচা মরিচ পিঁয়াজ দিয়ে ভাত ক্ষেতে ? খোলা বারান্দায় শুইয়ে রাত কাটাতে । আর যেন না আসে এই বৃদ্ধ আমার দ্বারে কিংবা অন্যের দ্বারে । হে সকলের সৃষ্টিকর্তা তুমি এমন সকলকে বড় করে তোল । আমাদের কারোই যেন অমন না হতে হয় । অমন সকল মানুষকেই তুমি একটু ঠাই কে দিও কোন মাটির বুকে । মুখে তুলতে দিয়ো দু মুঠো ভাত ।
-সমাপ্ত-
শব্দ শুনে মনে হল সরকারী কোন পুলিশ অথবা কোন সৈনিক এর হেঁটে আসা বুটের শব্দ । আস্তে আস্তে সামনে এসে খুব কাছাকাছি দাঁড়ীয়ে বল্লেন
: বাবা কিছু দিবেন, আল্লাহর নামে কিছু দিলে দেন ।
স্ব-করুণ এমন কণ্ঠ শুনে এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখতে পেলাম, একজন অতি বৃদ্ধ লোক । বয়স সত্তর কিংবা আসি ধারনা করা যায় । লোকটা দেখে বড় মায়া হল । এমন বৃদ্ধ লোক কি করবে ? এমন বৃদ্ধ লোকের করম করার মতো শক্তি আছে বলে আমার মনে হয় না । নিদারুন কষ্টে পড়েই আপন ঘর ছেড়ে দূরদেশে দ্বারে দ্বারে ভিক্ষে করে বেড়ায় ।
: আপনার কাছে দশ টাকা ভাংতি আছে ? : কে জানে বাবা; দেখতে হবে, আছে কি না ?
আস্তে আস্তে ঘরের ভিতের প্রবেশ করল । আস্তে আস্তে তাঁর ঐ হাজার জোড়া তালি দেওয়া থলের ভিতর হাত ঢুকিয়ে পয়সা বের করতে লাগল । পড়ন্ত বিকেলের মাহে রমজানের এ সময় আমি একটি ইসলামিক গজলের ক্যাসেট শুনছিলাম ।গজলের অতি শব্দে তাঁর কথা ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না । তাইতো তাকে বার বার জিজ্ঞেস করতে হয়েছিল । : আপনার কছে ভাংতি আছে ?
: আমি কিন্তু আপনাকে দশ টাকার নোট দিব ।
: দেখি হয় নাকি, আামি বের করে দিচ্ছি আপনি গুনে নেন । সারাদিন অর্জন করা সে খুচরা পয়সা গুলো সোকেচের উপর মুঠো ভরে রাখতে লাগল । তিনি জানেন না সোকেচের উপর তাঁর কত টাকা রেখেছেন । তাঁর বিশ্বাস আছে আমার টাকা কেউ নিবে না । তাছাড়া তিনি ভালো ভাবে চোখে দেখেন না ।আমি সেটার প্রমান পেলাম তাঁর কাছ থেকে । : দেখেন তো এখানে ক’ টাকা ?
: একটা দুই টাকার কয়েন একটা এক টাকার কয়েন, আপনার কাছ থেকে আমি নয় টাকা নিয়ে দশ টাকা দিলাম ।
: এই লও এই লও ।
ডান হাতের পাতাতে এক টাকার একটি কয়েন নিয়ে বার বার আমার দিকে ঠেলে দিচেছ ।
: আমি আপনাকে এক টাকা দিলাম ।
বার বার বলেও লোকটা কেন যেন বুঝতে চাইছেনা । শত বার বলার পরে বুঝতে পেরেছে সে। দু হাত তুলে বিধাতার কছে কি যেন বল্লেন ,শুকরিয়া আদায় করলেন ক্ষানিকটা । তাঁর কাছে কিছু জানতে না চইলে তিনি আমার কাছে কিছু বলবেন বলে মনে হয় । কোন এটা দুঃখ আমার কাছে প্রকাশ করবেন বলে কাছে এসে দাঁড়ালেন । কেন যে তিনি আমার কাছে বলার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন তা তিনি এবং বিধাতাই ভাল জানেন ।
: আমার বাড়ি শেরপুর ।
: শেরপুর ?
: হ্যাঁ,আমি কখনও এতো দুরে ভিক্ষে করতে আসিনি । এই প্রথম এসেছি ।রোজার প্রথমে বের হয়েছি হেঁটে হেঁটে এই পর্যন্ত এসে পৌছেছি । রোজা শেষ হলে এখান থেকে দেশের বাড়ি চলে যাব।
যে বৃদ্ধ বয়সে বাড়িতে ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাবেন । সে বয়সে তিনি লাঠিতে ভর করে বাঁকা হয়ে ভিক্ষের থলে কাঁধে নিয়ে মানুষের দ্বারে গিয়ে দাঁড়ায় প্রতিদিন ।
সারাদিন এ বাড়ি ও বাড়ি ,হাটে বাজারে দোকানের দ্বারে দাঁড়িয়ে বলে ওঠেন
: বাবা কিছু দিবেন ,মাগো কিছু দিবেন আমি একজন বৃদ্ধ মানুষ ।
পঁচিশ পয়সা , পঞ্চাশ পয়সা কিংবা এক মুঠো চাল পেলেই তিনি ভীষন খুশি । শুকরিয়া আদায় করেন বিধাতার কাছে । বিধাতার কছে তিনি ও আমার মতো একজন মানুষ । মানুষ আমার কাছে , এ সমাজের কিছু কিছু মানুষের কাছে তিনি অতি ঘৃনীত । তারা মানুষ নন । তার এ সমাজের অন্য কিছু । আমি বেশী কিছু বলব না বল্লে আমিও হবো তাদেরই দেলের একজন । মানুষ তো মানুষ ই । তার কোন ছোট বড় কিংবা জাত হতে পারে না । ধর্মের ভিন্নতা থাকতে পারে , হাজার হাজার মানুষের নয় ।
‘’কালো আর ধলো,বাহিরে কেবল , ভিতরে সবার সমান রাঙ্গা”
ছোট বেলায় পঠ্য বইতে পড়া এই পংঙ্গউক্তি গুলো আজও আমার মনে সব সময় উঁকি দেয় । ভুলে যাইনি মূল্যবান কোন একটি শব্দ বা অক্ষর । মানুষের কোন পার্থক্য হয় না । সকল মানুষের দেহে একই রক্ত চলমান । সে ধনীই হোক বা গরীব, কিংবা হোকনা ভিন্ন ধর্মের । সৃষ্টিকর্তা যেমন এক তেমন ই মানুষও এক । একই সৃষ্টিকর্তা গড়া সকল মানুষ । মানুষের কোন প্রকার নেই । সারাদিন দ্বারে দ্বারে ঘুরে কারো কাছে দু মুঠো ভাত চেয়ে বলে ।
: মাগো তোমাদের বাড়িতে যদি ভাত থাকে তবে আমাকে দু মুঠো ভাত দাও ।কিছু খাওয়া হয়নি ।পেটটা ক্ষুধায় চো-চো করছে ।
: ভাত তো আছে বাবা তরকারী তো নাই । এইতো কিছুক্ষন আগে আমরা খেয়ে শেষ করলাম। : ঠিকআছে , দুইটা কাঁচা মরিচ আর একটা পিঁয়াজ হলেও চলবে ।
পিঁয়াজ কাঁচা মরিচ দিয়েই ভাত খাওয়া শুরু করলেন । তিনি যে কতটা ক্ষুধারত ছিলেন তা তাঁর খাওয়া দেখেই অনুভব করা যায় ।
: আমি আজ রাত এখানেই থাকবো । তোমাদের কোন সমস্যা হবে নাতো ।
: না সমস্যা হবেনা ।
আজকে তাঁর ভাগ্যটা খুব ভাল , থাকা খাওয়া সবই ভাল হল । কোন কোন দিন না খেয়েই রাত কাটাতে হয়। দ্বারে দ্বারে কাকুতি মিনতি করেও দু মুঠো ভাত কপালে জোটে না । দোকান থেকে চেয়ে আনা শুকনো রুটি খেয়েই পথের কোন বড় গাছের নিচে বসে বসে ঘুমিয়ে পড়েন । কখন ও বা মসজিদের বারান্দায় । কেন কপালে এমন লিখন ।কি অপরাধ করেছিল বিধাতার কাছে , জানতে চান বিধাতার কাছে থেকে আজও কোন উত্তর পাননী । কি অপরাধ করে ছিলেন তিনি তা নিজে ও জানেন না । মাঝ রাতে দুই একটি কাঁশির শব্দ শোনা গেল । সকালে ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখি বারান্দাতে কেউ নেই । কাঁক ডাকা খুব সকালে তাঁর সব কিছু নিয়ে কোথায় যেন চলে গেছেন । আর কোন দিন কি আসবে সেই বৃদ্ধ লোকটি আমাদের দ্বারে কাঁচা মরিচ পিঁয়াজ দিয়ে ভাত ক্ষেতে ? খোলা বারান্দায় শুইয়ে রাত কাটাতে । আর যেন না আসে এই বৃদ্ধ আমার দ্বারে কিংবা অন্যের দ্বারে । হে সকলের সৃষ্টিকর্তা তুমি এমন সকলকে বড় করে তোল । আমাদের কারোই যেন অমন না হতে হয় । অমন সকল মানুষকেই তুমি একটু ঠাই কে দিও কোন মাটির বুকে । মুখে তুলতে দিয়ো দু মুঠো ভাত ।
-সমাপ্ত-
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কে এইচ মাহাবুব ০৭/১০/২০১৩ইনসিগনিয়া (অভি) :আপনাকে ধন্যবাদ , ভাল থাকবেন ।
-
কে এইচ মাহাবুব ০৭/১০/২০১৩ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন : ভাই সু্ন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ , ভাল থাকবেন ।
-
কে এইচ মাহাবুব ০৭/১০/২০১৩ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন : ভাই সু্ন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ , ভাল থাকবেন ।
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০৬/১০/২০১৩বিধাতার নাট্যমঞ্চে বিভিন্ন দৃশ্যে অভিনয় করতে আমাদের নির্বাচন করেছেন। যাকে যে দৃশ্যে অভিনয় করতে হচ্ছে সে যদি তাতে ভালো করে তবেই তার পুরষ্কার সে পাবে। তাই মানবতা দেখানো খুব দরকার। ভালো লেগেছে
-
Înšigniã Āvî ০৬/১০/২০১৩মন ছুঁয়ে গেল...