ধর্ষন এবং বিজ্ঞানের এ যুগে আমাদের সমাজ
: মা- মনিরদের ঘরে ছোট একটা বাক্সের মত কথা বলে গান কয় সেটা কি ? :ওটার নাম ক্যাসেট । :ওটার ভিতর কথা কয় কারা ? ওটার ভিতর কি ছোট ছোট মানুষ আছে নাকি ? :হ্যা ওটার পেছনে ছোট ছোট মানুষ আছে ।
আসলে তখনকার মানুষ তারাও ঠিক মতো জানতেন না যে,ওটার ভিতরে কি সে কথা বলে । সত্যিই তারা জানতেন না । হঠাৎ একদিন জানতে পারলাম যে আমাদের পাশের গ্রামের এক লোক বিদেশ থেকে একটি রঙ্গীন টেলিভিশন ও একটি ভিডিও সেট নিয়ে এসেছেন । টেলিভিশন দেখার জন্য সেখানে শত শত মানুষ ভিন্ন গ্রাম থেকে এসে ভীড় জমায় । আমি তখন অনেক ছোট । আমার সে কথা আজ ও কিছু কিছু মনে পড়ে । আমিও এক রাতে অনেকের সাথে সেখানে গিয়েছিলাম । কিন্তু দুর্ভাগ্য সে দিন আর ওনারা টেলিভিশন চালু করেন নি । অনেকটা সময় নষ্ট করে গ্রামের সেই ঘুট ঘুটা অন্ধকার রাস্তা দিয়ে বাড়ীতে চলে আসতে হয়েছিল । হিসাবে এখন আমার বয়স ৩২ বছর কিংবা ৩৩ বছর । কালের বিবর্তনে বিজ্ঞানের এ যুগে অনেক কিছুই আবিস্কৃত হয়েছে – সে সব বলতে গেলে কিংবা লিখতে গেলে অনেক সময়ের দরকার । থাক না হয় সে সব কথা । আমার জীবনে ব্লু ফিল্ম বা 3x কি বুঝিনি । যখন আমার বয়স ২৬ বছর কিংবা ২৭ বছর তখনই কেবল তা দেখার এবং বোঝার সৌভাগ্য হয়েছিল । আজ আর পৃথিবী সে রকম নেই । সে রকম নেই বাংলাদেশ ও । পরিবর্তন হয়েছে সব কিছুর । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আজ সে সব মনুষের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে । মাঝে মাঝে সে সব নিয়ে আমি ভীষন ভাবে ভাবি । ভাবতে ভাবতে সারা রাত একটু ও ঘুম হয় না , নিরঘুমে কাটে সারা রাত । অনেক কষ্টে কাটে রাত । আজ ৫ বছরের একটি শিশু ও জানে ব্লু ফিল্ম বা 3x এর কথা । সে সব দেখে দেখে ৩ বছরেরর শিশু থেকে শুরু করে ৬০/৭০ বছরের বৃদ্ধাকে ও ধর্ষন করছে । আর মেয়েরা তার জন্য ধর্ষিত হচ্ছে । শিশু থেকে শুরু করে সকল শ্রেণীর মানুষেরা স্বল্প বিনোদনের অনুষ্ঠান এখন আর কেউ দেখেন না । স্বল্প বিনোদনে অনুষ্ঠান দেখে সময় নষ্ট করার মতো সময় আজ আর তাদের হাতে নেই । শিশু থেকে শুরু করে সবাই আজ ঝুঁকে পরছে, ব্লু ফিল্ম বা 3x নামক ভিডিও এর দিকে । সে দিন পত্রিকায় একটি নিউজ দেখলাম পিতা ধর্ষন করেছে তার ৫ বছরের মেয়েকে , স্বামী এবং সন্তানের সামনে স্ত্রীকে ধর্ষন করেছে কিছু লোক । শালীকে ধর্ষন করেছে তার দুলা ভাই । এমনি ভাবে আরো হাজার হাজার ঘটনা রয়েছে যা- বলা সম্ভব নয় ,যা সকলেরই জানা । আমার সামনেই রয়েছে গান লোড করার দোকান । ৩০/= হলেই 4GB মেমোরী কিংবা পেনড্রাইভ লোড করা যায় । এমনি ভাবে আনাচে কানাচে লক্ষ লক্ষ দোকন রয়েছে । এমন কি ডাক্তারের দোকানে মেমোরী-পেনড্রাইভ লোড করা হয় । আমার সামনের দোকানটি পরিচালনা করে দুইটি ছেলে । তাদের দুজনেরই বয়স ১০/১১ বছর । দুইজনই কিন্ডার গার্টেন স্কুলে পড়ে । ওরা যখন মনিটরে ব্লু ফিল্ম বা 3x চালায় তখন আমি এইখান থেকে তা স্পষ্টই দেখতে পাই । যখন ওরা বুঝতে পারে যে, আমি দেখতেছি তখন ওরা খানিকটা আড়াল করে রাখে । কখন ও বা জোঁড়ে সোড়ে বড় করে ডাক দেই-মনির কিংবা দেলোয়ার বলে । আমার ডাক শুনে ওরা তখন খিঁট খিঁট করে হাসে । একদিন মনির আমার সামনে এসে দাঁড়াতেই আমি মনিরকে বল্লাম কিরে মনির তোদের দোকানেতো স্কুলের মেয়েরা এসে ভরে গেছে ? উত্তরে তখন সে আমাকে বল্ল- ও ... এই গুলো সব আমাগো স্কুলের মেয়েরা মনে হয় গান লোড দিতে আইছে ? যাই... আমি এখন যাই , গানের ভিতর মাইয়াগো কয়ডা 3x ভইরা দেই গা । ওরা তো আর জানবে না যে, আমি কি দিয়েছি । আমি তখন সে সব মেয়েদের দিকে তাকিয়ে দেখি, সে সব মেয়েদের ভিতর আমারই এক বড় ভাইয়ের মেয়ে রয়েছে । তাইতো তখন আমি মনিরকে বল্লাম মনির ভুলে ও এই কাজ করিস না । ঐখানে আমাগো পরাণ ভাইয়ের মেয়ে আছে । মাঝে মাঝে সে সব ভাবলে আমার মনে প্রশ্ন জাগে আমাদের বাংলাদেশের আইন সরকারি লোক এবং প্রসাশন এর মানুষ গুলো ডাস্টবিনের দুরগন্ধময় নোংড়া ময়লার মত কেন ? তারা কি এ গুলো দেখেন না , তারা কি এগুলো নিয়ে একটু ভাবেন না ? আর ভাববেনই বা কিভাবে এ দেশে যিনিই তথ্যমন্ত্রী হন তিনি তো তার ঘরের তথ্য রাখতেই ব্যস্ত থাকেন । তবে আর তিনি দেশের তথ্যের খবর রাখবেন কি করে । নিজের মনের প্রশ্নের উত্তর তখন নিজেই দিয়ে ফেলি ।আমি কিন্তু দেশকে এমন ডিজিটাল এবং আধুনিক চাইনি ।হয়তো আমার মতো অনেকেই এমন পৃথিবী চান না । তার প্রমান আমেরিকাই । আমেরিকা তাঁর নিজের দোষ স্বীকার করে বলেছেন,মোবাইলে ভিডিও এবং ক্যামেরা আসার পরে স্কুল কলেজের ১০/১২ বছরের মেয়েরা পযণ্ড গর্ভবতী হচেছ । এ তো গেল আমেরিকার কথা । আমি একবার সদরঘাট থেকে টেম্পু করে গুলিস্তান আসতে ছিলাম, অনেকটা পথ আসার পরে সেই গাড়ীর মধ্যে মোবাইল নিয়ে আলোচনা হতে লাগল । সেখানে অনেক কথার পরে একজন বল্লেন মোবাইল আসার পরে আমাদের লাভের চেয়ে লোকসানই হয়েছে বেশী । আগে যখন মোবাইল ছিলনা তখন আমরা চলি নাই । আমাদের বাপ –দাদারা চলেন নাই । কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া ঐশীর ঘটনাটাই বলি । যে ঘটনা এই পৃথিবীর বর্তমানে ঘটে যাওয়া ঘটনার মধ্যে একটি অন্যতম ঘটনা । যে ঘটনা এই পৃথিবীর অনেকেই মিডিয়ার মাধ্যমে দেখেছেন বা শুনেছেন । তিনি তার বাবা-মাকে যে খুন করেছেন , আমি বলব তাতে ঐশীর কোন দোষ নেই । তার জন্য বরং তার বাবা-মা-ই দায়ী । তার বাবা টাকার জন্য অনেক অপরাধের সাথে জড়িত । উচ্চ অভিলাশী মেয়েকে তারা আগে থেকে কখনো শ্বাসন করেননি । তাই তো সেই বাবা-মায়ের আদব কায়দা সমাজ ও প্রকৃতির দায়েই সে তার বাবা -মা-কে খুন করে । সে জন্যই আমি বলব, খুনের জন্য তার বাবা-মা-ই দায়ী । কিছুদিন আগে পএিকাতে একটা নিউজ দেখলাম কলেজ ভা্রসিটির ছেলে মেয়েরা হোস্টেলে না থেকে তাঁরা স্বামী-স্ত্রী সেজে ফ্লাট বাসা ভাড়া নিয়ে খুব আনন্দেই দিন কাটাচ্ছেন । তারা জীবনকে কঠিন ইনজয়ের মধ্য দিয়ে পার করে যাচ্ছেন । আমাদের বাংলাদেশের সমাজ থেকে এ সব রোগ ব্যাধি অবশ্যই মুক্ত করা সম্ভব । কিন্তু আসল কথা কে করবে সে সব ! সব সময়ই আমাদের বাংলাদেশের যখন যে সরকার এবং দলীয় এমপি মন্ত্রীরা অর্থ সম্পদের লোভে নিজের খবর ছাড়া দেশের খবর কেউ রাখেন না।
-সমাপ্ত-
আসলে তখনকার মানুষ তারাও ঠিক মতো জানতেন না যে,ওটার ভিতরে কি সে কথা বলে । সত্যিই তারা জানতেন না । হঠাৎ একদিন জানতে পারলাম যে আমাদের পাশের গ্রামের এক লোক বিদেশ থেকে একটি রঙ্গীন টেলিভিশন ও একটি ভিডিও সেট নিয়ে এসেছেন । টেলিভিশন দেখার জন্য সেখানে শত শত মানুষ ভিন্ন গ্রাম থেকে এসে ভীড় জমায় । আমি তখন অনেক ছোট । আমার সে কথা আজ ও কিছু কিছু মনে পড়ে । আমিও এক রাতে অনেকের সাথে সেখানে গিয়েছিলাম । কিন্তু দুর্ভাগ্য সে দিন আর ওনারা টেলিভিশন চালু করেন নি । অনেকটা সময় নষ্ট করে গ্রামের সেই ঘুট ঘুটা অন্ধকার রাস্তা দিয়ে বাড়ীতে চলে আসতে হয়েছিল । হিসাবে এখন আমার বয়স ৩২ বছর কিংবা ৩৩ বছর । কালের বিবর্তনে বিজ্ঞানের এ যুগে অনেক কিছুই আবিস্কৃত হয়েছে – সে সব বলতে গেলে কিংবা লিখতে গেলে অনেক সময়ের দরকার । থাক না হয় সে সব কথা । আমার জীবনে ব্লু ফিল্ম বা 3x কি বুঝিনি । যখন আমার বয়স ২৬ বছর কিংবা ২৭ বছর তখনই কেবল তা দেখার এবং বোঝার সৌভাগ্য হয়েছিল । আজ আর পৃথিবী সে রকম নেই । সে রকম নেই বাংলাদেশ ও । পরিবর্তন হয়েছে সব কিছুর । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আজ সে সব মনুষের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে । মাঝে মাঝে সে সব নিয়ে আমি ভীষন ভাবে ভাবি । ভাবতে ভাবতে সারা রাত একটু ও ঘুম হয় না , নিরঘুমে কাটে সারা রাত । অনেক কষ্টে কাটে রাত । আজ ৫ বছরের একটি শিশু ও জানে ব্লু ফিল্ম বা 3x এর কথা । সে সব দেখে দেখে ৩ বছরেরর শিশু থেকে শুরু করে ৬০/৭০ বছরের বৃদ্ধাকে ও ধর্ষন করছে । আর মেয়েরা তার জন্য ধর্ষিত হচ্ছে । শিশু থেকে শুরু করে সকল শ্রেণীর মানুষেরা স্বল্প বিনোদনের অনুষ্ঠান এখন আর কেউ দেখেন না । স্বল্প বিনোদনে অনুষ্ঠান দেখে সময় নষ্ট করার মতো সময় আজ আর তাদের হাতে নেই । শিশু থেকে শুরু করে সবাই আজ ঝুঁকে পরছে, ব্লু ফিল্ম বা 3x নামক ভিডিও এর দিকে । সে দিন পত্রিকায় একটি নিউজ দেখলাম পিতা ধর্ষন করেছে তার ৫ বছরের মেয়েকে , স্বামী এবং সন্তানের সামনে স্ত্রীকে ধর্ষন করেছে কিছু লোক । শালীকে ধর্ষন করেছে তার দুলা ভাই । এমনি ভাবে আরো হাজার হাজার ঘটনা রয়েছে যা- বলা সম্ভব নয় ,যা সকলেরই জানা । আমার সামনেই রয়েছে গান লোড করার দোকান । ৩০/= হলেই 4GB মেমোরী কিংবা পেনড্রাইভ লোড করা যায় । এমনি ভাবে আনাচে কানাচে লক্ষ লক্ষ দোকন রয়েছে । এমন কি ডাক্তারের দোকানে মেমোরী-পেনড্রাইভ লোড করা হয় । আমার সামনের দোকানটি পরিচালনা করে দুইটি ছেলে । তাদের দুজনেরই বয়স ১০/১১ বছর । দুইজনই কিন্ডার গার্টেন স্কুলে পড়ে । ওরা যখন মনিটরে ব্লু ফিল্ম বা 3x চালায় তখন আমি এইখান থেকে তা স্পষ্টই দেখতে পাই । যখন ওরা বুঝতে পারে যে, আমি দেখতেছি তখন ওরা খানিকটা আড়াল করে রাখে । কখন ও বা জোঁড়ে সোড়ে বড় করে ডাক দেই-মনির কিংবা দেলোয়ার বলে । আমার ডাক শুনে ওরা তখন খিঁট খিঁট করে হাসে । একদিন মনির আমার সামনে এসে দাঁড়াতেই আমি মনিরকে বল্লাম কিরে মনির তোদের দোকানেতো স্কুলের মেয়েরা এসে ভরে গেছে ? উত্তরে তখন সে আমাকে বল্ল- ও ... এই গুলো সব আমাগো স্কুলের মেয়েরা মনে হয় গান লোড দিতে আইছে ? যাই... আমি এখন যাই , গানের ভিতর মাইয়াগো কয়ডা 3x ভইরা দেই গা । ওরা তো আর জানবে না যে, আমি কি দিয়েছি । আমি তখন সে সব মেয়েদের দিকে তাকিয়ে দেখি, সে সব মেয়েদের ভিতর আমারই এক বড় ভাইয়ের মেয়ে রয়েছে । তাইতো তখন আমি মনিরকে বল্লাম মনির ভুলে ও এই কাজ করিস না । ঐখানে আমাগো পরাণ ভাইয়ের মেয়ে আছে । মাঝে মাঝে সে সব ভাবলে আমার মনে প্রশ্ন জাগে আমাদের বাংলাদেশের আইন সরকারি লোক এবং প্রসাশন এর মানুষ গুলো ডাস্টবিনের দুরগন্ধময় নোংড়া ময়লার মত কেন ? তারা কি এ গুলো দেখেন না , তারা কি এগুলো নিয়ে একটু ভাবেন না ? আর ভাববেনই বা কিভাবে এ দেশে যিনিই তথ্যমন্ত্রী হন তিনি তো তার ঘরের তথ্য রাখতেই ব্যস্ত থাকেন । তবে আর তিনি দেশের তথ্যের খবর রাখবেন কি করে । নিজের মনের প্রশ্নের উত্তর তখন নিজেই দিয়ে ফেলি ।আমি কিন্তু দেশকে এমন ডিজিটাল এবং আধুনিক চাইনি ।হয়তো আমার মতো অনেকেই এমন পৃথিবী চান না । তার প্রমান আমেরিকাই । আমেরিকা তাঁর নিজের দোষ স্বীকার করে বলেছেন,মোবাইলে ভিডিও এবং ক্যামেরা আসার পরে স্কুল কলেজের ১০/১২ বছরের মেয়েরা পযণ্ড গর্ভবতী হচেছ । এ তো গেল আমেরিকার কথা । আমি একবার সদরঘাট থেকে টেম্পু করে গুলিস্তান আসতে ছিলাম, অনেকটা পথ আসার পরে সেই গাড়ীর মধ্যে মোবাইল নিয়ে আলোচনা হতে লাগল । সেখানে অনেক কথার পরে একজন বল্লেন মোবাইল আসার পরে আমাদের লাভের চেয়ে লোকসানই হয়েছে বেশী । আগে যখন মোবাইল ছিলনা তখন আমরা চলি নাই । আমাদের বাপ –দাদারা চলেন নাই । কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া ঐশীর ঘটনাটাই বলি । যে ঘটনা এই পৃথিবীর বর্তমানে ঘটে যাওয়া ঘটনার মধ্যে একটি অন্যতম ঘটনা । যে ঘটনা এই পৃথিবীর অনেকেই মিডিয়ার মাধ্যমে দেখেছেন বা শুনেছেন । তিনি তার বাবা-মাকে যে খুন করেছেন , আমি বলব তাতে ঐশীর কোন দোষ নেই । তার জন্য বরং তার বাবা-মা-ই দায়ী । তার বাবা টাকার জন্য অনেক অপরাধের সাথে জড়িত । উচ্চ অভিলাশী মেয়েকে তারা আগে থেকে কখনো শ্বাসন করেননি । তাই তো সেই বাবা-মায়ের আদব কায়দা সমাজ ও প্রকৃতির দায়েই সে তার বাবা -মা-কে খুন করে । সে জন্যই আমি বলব, খুনের জন্য তার বাবা-মা-ই দায়ী । কিছুদিন আগে পএিকাতে একটা নিউজ দেখলাম কলেজ ভা্রসিটির ছেলে মেয়েরা হোস্টেলে না থেকে তাঁরা স্বামী-স্ত্রী সেজে ফ্লাট বাসা ভাড়া নিয়ে খুব আনন্দেই দিন কাটাচ্ছেন । তারা জীবনকে কঠিন ইনজয়ের মধ্য দিয়ে পার করে যাচ্ছেন । আমাদের বাংলাদেশের সমাজ থেকে এ সব রোগ ব্যাধি অবশ্যই মুক্ত করা সম্ভব । কিন্তু আসল কথা কে করবে সে সব ! সব সময়ই আমাদের বাংলাদেশের যখন যে সরকার এবং দলীয় এমপি মন্ত্রীরা অর্থ সম্পদের লোভে নিজের খবর ছাড়া দেশের খবর কেউ রাখেন না।
-সমাপ্ত-
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কে এইচ মাহাবুব ০৮/১০/২০১৩ইনসিগনিয়া (অভি) : এখনো সে রকম মানুষ দেশে আছে , যেমন আপনি আমি আর যারা আছে তারা অতো বড় নয় তাই তো দেশের সমসা । ধন্যবাদ ।
-
কে এইচ মাহাবুব ০৮/১০/২০১৩সাখাওয়াৎ : তবে আরো আগেই লিখবো ভেবেছিলাম ,ভেবে ভেবে আর লেখা হয়ে ওঠেনি । ধন্যবাদ আপনাকে ।
-
কে এইচ মাহাবুব ০৮/১০/২০১৩ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন :মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ , ভাল থাকবেন ।
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০৫/১০/২০১৩একট সচেতন সমাজ গড়ার চেষ্টা আমাদের করতেই হবে। প্রযুক্তি থেকে দূরে গিয়ে নয় বরং প্রযুক্তি নিয়মতান্ত্রিক ব্যবহারের মাধ্যমেই তা সম্ভব। বিষয়টা সময় উপযোগী খুব ভালো লাগলো
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ০৫/১০/২০১৩খুবই সময়উপযোগী একটি লেখা ।শিখার অনেক কিছুই আছে।সেই সাথে সচেতনতা।
-
কে এইচ মাহাবুব ০৪/১০/২০১৩ইব্রাহীম রাসেল : কবি এবং লেখকদের মতো যদি দেশকে নিয়ে- দেশের মানুষকে নিয়ে-সবাই ভাবতো তবে এই পৃথিবী হতো স্বগ্ । ধন্যবাদ ভাই ভাল থাকবেন ।
-
ইব্রাহীম রাসেল ০৩/১০/২০১৩দারুণ, এমন ভিন্ন মাত্রার লেখা বেশি লিখুন
-
কে এইচ মাহাবুব ০৩/১০/২০১৩ধন্যবাদ আপনাকে অভি সাহেব ।
-
Înšigniã Āvî ০৩/১০/২০১৩বাংলাদেশ বা ইন্ডিয়া, অবস্থা একইরকম.......
এক এক সময় মনে হয় সেই লিডারদের দরকার, যারা এখনো ইতিহাসের পাতায় সোনার অক্ষরে বেঁচে আছে,
যদি তাদের কোনও ম্যাজিক করে এই শতাব্দীতে ফেরত আনা যেত..... নিশ্চিত তারা আরও শক্ত হাতে হাল ধরত....
আর অচিরেই গড়ে তুলতো বিকৃত মানসিকতাহীন তাদের স্বপ্নের দেশ ।